ইগনোর করে ignorance is bliss এর পথে স্থির থাকুন।
(ইংরেজী শব্দ দেখলেই চক্রান্ত আর গালাগালি ভেবে নিয়ে সুখী হোন । )
সুদীপ্ত গুপ্ত এখন আর কাজে আসেনা তাই ওর নাম করে মায়াকান্না বেরোয় না।
এই এস মালটা আরেক ছবি। সবাইকে খিস্তি মারে, এ টাকা মেরেছে সে টিনোর টাকায় গুরুতে পোস্ট করে এইসব বলে যায় কেবল কর্তৃপক্ষের কেউ কিছু বললে তখন ফোলা ল্যাজ পকেটে ভরে কুইকুই করে। ফ্রাস্টু পাবলিক এগুলোর হাতে ম্যালা সময় তাই চব্বিশ ঘন্টার উপরে আটাশ ঘন্টা লিপ সার্ভিস দিয়ে চলেছে।
গালাগালির বহর দেখে ছড়া মনে পড়ল, উঃ দাদা, বড্ড লেগেছে। :))
দুদিন কাব্যি করে মইদুল মিদ্যার নাম ঠিকানা ভুলে যাবেন না, নেতাদেরও মনে রাখতে বলবেন।
তার অবশ্য লাল পাঞ্জাবী ছিল না, পন্ডিতদের মত নেত্যবাজ বাক্যবাগীশও নয় ও পার্টিকে দান করে দেওয়ার মত সম্পত্তিও ছিল কিনা খোঁজ নেবেন।
ছিঁচকাঁদুনে ভাব করবেন না, প্যাঁচ দেবেন না, ব্যোমকেশ সাজার চেষ্টা করবেন না ও হাম্বাগ হওয়া থেকে শতহস্ত দূরে থাকুন।
(হাম্বাগ শব্দে আপত্তি থাকলে জানাবেন, বাংলায় বলা হবে।)
ভারতীয় আইন ব্যব্স্থার ওপরে যদি ভরসা নাও থাকে, তাহলেও কিসের ওপরে ভিত্তি করে কাউকে খুনী অথবা ধর্ষক বলা হবে? আর কোনটা গণহত্যা সেটাই বা কে ঠিক করবে এবং কিসের ভিত্তিতে?
কেন? পিটিপণ্ডিত আছেন - নেটপন্ডিতি করে আর লোককে অপবাদ দিয়ে তিনি সবকিছু ঠিক করবেন কোনটা গণহত্যা
কটুক্তি দিয়ে প্রমাণ করাও যায়্ না যে ১৪ জন পুলিশের গুলিতে মারা যান নি
কটুক্তি দিয়ে প্রমাণ করা যায় না যে তাপসী মালিককে তৃণমূল প্ল্যান করে পুড়িয়ে মেরেছিল।
কাউকে মিথ্যেবাদী বলে হাজার গাল দিলেও এর কোনটাই প্রমাণিত হবে না।
শুধু বোঝা যাবে যে পিটি কিছু একটা ধামা চাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে।
ঠিক যেমনটি সিপিএম সরকার করেছে এবং তিনোদের সরকার করে চলেছে।
ভারতীয় আইন ব্যব্স্থার ওপরে যদি ভরসা নাও থাকে, তাহলেও কিসের ওপরে ভিত্তি করে কাউকে খুনী অথবা ধর্ষক বলা হবে? আর কোনটা গণহত্যা সেটাই বা কে ঠিক করবে এবং কিসের ভিত্তিতে?
ভারতীয় জুডিশিয়ারির ওপর কোনদিনই বিশেষ ভরসা নেই, এখন আবার শুনি কেসের সত্যতা নির্ণয় হচ্ছে মানহানির মোকদ্দমা হয়েছে কিনা তার ওপর। ইয়েটি একটি রত্ন।
নন্দীগ্রাম আর সিঙ্গুর সংক্রান্ত মামলাগুলোর কি অবস্থা সেসবের কেউ খোঁজ দেবে। নাকি সেসব চাইলেই আলিমুদ্দিনের মেঝের নীচে কত টাকা পোঁতা রয়েছে টাইপের লিন্ক আসবে।
প্রমাণের জন্য চীয়ারলীডাররা এখানে নেত্য করে আর কী করবে ? মামলা করতে পারে না গ্রামে গিয়ে খোঁজ নিতে পারে অথবা কী একটা জালি সিনেমা বানানো হয়েছিল সেই সত্যবাদী মুক্তোটি দেখতে পারে। গ্রামে গেলে অবশ্য অর্ধচন্দ্র খাবে কিনা জানা নেই, ভরসা রাখতে পারে নব্য বিজেপির চালের ওপরে।
আর অন্যের ডায়লগ না টুকে নিজে লেখার চেষ্টা করতে পারে।
কুমীরের গল্পটা থেকেই তো মিথ্যাকথা লেখা শুরু হয়েছিল গুরুতে। এখন হঠাত সবার সত্যির প্রতি এমন নিষ্ঠা দেখে ভালো লাগছে।
এটা ঠিক যে পুলিশদের শাস্তি দেওয়া সারা দুনিয়াতেই খুব মুশকিলের। বিভিন্ন রক্ষাকবচ রয়েছে তাদের জন্য। তবে দলভুক্তিটা খুব সন্দেহের ব্যাপার। এক আধজন নয়, প্রায় সবকটিই।
কটুক্তি যুক্তি নয়।
কটুক্তি দিয়ে প্রমাণ করাও যায়্না যে ১৪ জন পুলিশেরই গুলিতে মারা গিয়েছিল।
কটুক্তি দিয়ে প্রমাণ করা যায় না যে তাপসী মালিককে সিপিএম প্ল্যান করে পুড়িয়ে মেরেছিল।
এমনকি পিটিকে হাজার গাল দিলেও এর কোনটাই প্রমাণিত হবে না।
শুধু বোঝা যাবে যে পন্ডিতেরা প্রথমে একা একা তারপরে দল বেঁধে কিছু একটা ধামা চাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে।
ঠিক যেমনটি তিনোদের সরকার করে চলেছে।
স্বাভাবিক্ভাবেই চ্যারল্যাডারদের মইদুলের কথা ভেবে নাচা এখন বন্দো।
কিন্তু পন্ডিতরা যদি শুধু যুবনেতার তালেই নাচে তাতে যে বোঁটকা গন্দো বেরোয়।
১৪ জন গ্রামের লোক নন্দীগ্রামে মারা গেছিল কিনা পোস্নো হয়েছিল। তার সাথে ছিল সিপিএমের কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি কোত্থেকে এল ?
নিজের লেখাই বুঝতে শিখুন।
এইজন্যেই ট্রোল, ট্রোলই থাকে।
ডিসি-বর্ণিত ইয়েটি কদিন আগে নিজের সূক্ষ্ণ ও স্থূল মিথ্যের বেসাতির উদাহরণ চেয়েছিলেন। আজ নিজেই আর একটি দিয়েছেন। অনুভব করেছেন কি?
অপেক্ষায় আছিঃ
PT | 203.110.242.23 | ২১ মার্চ ২০২১ ২৩:৫২475115
"রিপোর্টটিকে সন্দেহ করা হয়েছে,"
কে করেছে? অলোচনা আর এগোনোর আগে বাক্যটি কোট করা হোক।
আমি করেছি।
অপেক্ষায় আছিঃ
PT | 203.110.242.23 | ২১ মার্চ ২০২১ ২৩:৫২475115
"রিপোর্টটিকে সন্দেহ করা হয়েছে,"
কে করেছে? অলোচনা আর এগোনোর আগে বাক্যটি কোট করা হোক।
মইদুল ইসলাম মিদ্যার মারা যাওয়ার তদন্ত চেয়ে কি লিস্টে কোশ্চেং যোগ হল ? নাকি একটা ফোন, পাঁচ লাখি ব্রিগেড আর তিনটে টুম্পা গানে সব ভুলে যাওয়া হল ? নেতাদের মনে পড়লে যেদিন নাচতে বলবেন সেদিন আবার নাচা হবে ?
নাকি নাম পদবী থাকার জায়গার ওপর লিপ সার্ভিস নির্ভর করে ?
কেউ কাউকে কিছু জাস্টিফাই করে নি। পশ্চিমবঙ্গে সঠিক তদন্ত শুধু নন্দীগ্রামে হয় নি তা নয়, কোনো সরকারের আমলেই পূর্বতন সরকারের প্রতিশ্রুত অনেক তদন্ত হয় নি - এ কথাটাই আগে একজন বলেছেন। সব কিছুতে এরকম মিথ্যে লেবেল লাগান কেন। একটু সিভিলাইজড আলোচনা করতে শিখুন না, আর কবে করবেন।
অতএব নন্দীগ্রামের অভিযুক্ত পুলিশের তিনোভুক্তি জাস্টিফই করা গেল।
যাও সবে নিজ নিজ কাজে।
পরের উদ্ধৃত বাক্যটা অর্ধসত্য।
রাষ্ট্র একজন পুলিশ অফিসারের মৃত্যুর ১২ বছর পর তাকে এক বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিল, বাম সরকারের আমলে যার পদোন্নতি হয়েছিল। যার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, লক আপে অত্যাচার করার।
এইটা হল তথ্য।
অপেক্ষায় আছিঃ
PT | 203.110.242.23 | ২১ মার্চ ২০২১ ২৩:৫২475115
"রিপোর্টটিকে সন্দেহ করা হয়েছে,"
কে করেছে? অলোচনা আর এগোনোর আগে বাক্যটি কোট করা হোক।
আমার মা । ৭০+। কোভিশিল্ড। প্রথম ডোজ। হাতে একটু ব্যথা। আর কিসু না।
as usual আদ্দেক তথ্য নিয়ে চর্চা। পরে বাক্যটা এই রকমঃ "রাষ্ট্র খাতায় কলমে তাকে অপরাধী বলে মেনেছিল।"
২২ মার্চ ২০২১ ১৪:৪৮
"অর্ধসত্য ও গুজবের চর্চা যেহেতু অতি উচ্চমার্গে পৌঁছেছে, তাই অন্ততঃ এখানে লেখা থাকুক যে ঐ পুলিশকর্তা জেল খেটেছিল।"
২২ মার্চ ২০২১ ২১:২৩
"আর রুণু জেলে গিয়েছিল কি যায়নি নাকি সেটা deferred sentence জাতীয় কিছু ছিল, সেটা ইস্যু নয়।"
475168
RR
clarification এর জন্য ধন্যবাদ।
পিটি কখনো, কোথাও "১৪ জন নিহত হয়নি" জাতীয় কোন বক্তব্য রাখেনি।
যে প্রশ্ন পিটি ছত্রিশ হাজার বার করেছে এবং সারা জীবন করে যাবে সেটা হচ্ছে যে ঐ ১৪ জনই পুলিশের গুলিতে মারা গিয়েছিল কিনা।
এই প্রশ্ন যদি কারো কারো অন্ধ বিশ্বাসকে নাড়িয়ে দেয় তাহলেও পিটি নাচার।
আর রুণু জেলে গিয়েছিল কি যায়নি নাকি সেটা deferred sentence জাতীয় কিছু ছিল, সেটা ইস্যু নয়। রাষ্ট্র খাতায় কলমে তাকে অপরাধী বলে মেনেছিল। আইনের গতি বিচিত্র এবং আমার বুদ্ধির অগম্য। কিন্তু গুলী চালিয়ে ১৪ জনকে হত্যা করার অভিযোগে অভিযুক্ত পুলিশদের পার্টির সদস্য করে নেওয়াকে যারা আনএথিকাল মনে করে না সেটা তাদের নিজস্ব ব্যাপার। কিন্তু সেটা ঢাকার জন্য রুণুর কেস টেনে আনাটা অতিব হাস্যকর।
কিন্তু এত ভয় কিসের? ব্যাপারটা আবার এরকম নয়ত যে ঐ পুলিশদের নিয়ে মামলা বা তদন্ত করলে প্রকাশ হয়ে যেতে পারে যে ১৪ জন নিহত হয়েছিল অবশ্যই কিন্তু সবাই পুলিশের গুলীতে মারা যায় নি??!!
ভারতে আমাদের বাড়িতে সবাই কোভ্যাক্সিনের প্রথম ডোজ নিয়েছে। কারুরই কিছু হয় নি, ঐ একটু আধটু হাতে ব্যাথা ছাড়া। সবাই 70+ এবং ভালোরকম সমস্যা আছে। বুস্টার শটটাই শরীর খারাপ করাচ্ছে। তবে সেটা ভালোই। শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরী হচ্ছে।
থ্যাঙ্কু আকাদা আর কেসিদা। বাবা মা নেবে, তাই একটু টেনশন। বাবার আবার শরীরে নানা কিছু...