আকাদা, হ্যাঁ, তোমার ২২ঃ৪৫ নিয়েই বললাম, এই 'বিজেপি ক্ষমতায় এলে একদিক থেকে ভালো' - এটা অনেকেই বলে শুনতে পাই।
বিজেপি আর আর পাঁচটা রাজনৈতিক দল যে ঠিক এক ব্যাপার না, সেটা নিয়ে সন্দেহ থাকার তো কথা না।
শুরুটা শুনলাম, বড় ভালো লাগল। ছোটোবেলার কথা মনে পড়ে গেল।
হুতোর কথা যদি আমার উদ্দেশ্যে হয় তাহলে কিছু বুঝি নাই। বিজেপি অতি ভয়ংকর, কিন্তু আমার সামহাউ মনে হয়েছে সিপিএম কর্মীরা মনে করে দিদি o বিজেপি একই, ইনফ্যাক্ট আর একটু বেশি, গেল পুরসভা ভোটে দিদিকে সাবোতেজ করার জন্য পার্টি কর্মীরাও বিজেপিতে ভোট দিয়েছিল। এবারও সেটার সম্ভাবনা আছে। এবং এইখানেও স্পষ্ট সিপিএম পার্টির সাথে ঘনিষ্ঠ ভাবে যুক্ত লোকজনের দিদির ওপর প্রচণ্ড ক্ষার - ঐ আর কি আমাদের হারিয়েছ দেখো রাণীমা আমরা কি করতে পারি। ভুল প্রমাণিত হলেই ভালো। তবে এই করে তো আর কারুর মত বদলানো যাবে না, তাই যা হবার হবে।
বুদ্ধর পুলিশ ক্যালানোয় একটু কিন্তু আছে। নন্দীগ্রামের সেই পুলিশ সত্যজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় এখন পিসীর দল করছে।
একুশে জুলাইয়ের সেই স্বরাষ্ট্রসচিব পিসীর মন্ত্রিসভায় মন্ত্রী। পাছে মনীশ সাক্ষ্য দিলে কিছু বেরিয়ে পড়ে, সেই ভয়ে পিসী একুশে জুলাই কমিশন তুলে দিল।
পিসীর মাথা ফাটানো সেই আলম ভাই। সেও পিসীর দলে। পিসী কোর্টে তার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে যায়নি বলে কেস ভট হয়ে গিয়েছিল।
একটা প্যাটার্ন দেখা যাচ্ছে।
আকা ড্রাইভারের অংশ টা শুনো <https://www.facebook.com/311289306449241/videos/726998091297307/>
@Prabir Panda হার্ড ইম্যুনিটির জন্য অন্ততঃ ৭০ থেকে ৯০ শতাংশ লোককে ইনফেক্টেড হতে হবে। ন্যাচারাল ইনফেকশন দিয়ে হার্ড ইমিউনিটি এচিভ করতে গেল বড়সড় খেশারত দিতে হতে পারে।
'চলুক কেলাকেলি, যে যাকে খুশী ভোট দিক, বিজেপি ক্ষমতায় এলে একদিক থেকে ভালো।' - এই কথাটা একদম টিপিক্যাল, "আমি রাজনীতি করি না কিন্তু মোদিজি ...." - এরা সব্বাই এটা বলে।
সিপিএম কং (এইটা আমি ত্রিপুরায় দেখেছি, সমীর বর্মন সন্তোষ মোহন দেবের আমল, খুবি ভয়ানক ব্যাপার) তৃণমূল - সবারই নিজ নিজ বদ ব্যাপার স্যাপার আছে; সিপিএমের লোকাল কমিটিগুলির তোলাবাজি, মাইক্রোখবরদারি এইসব সকলেই দেখেছে, তৃণমূলের কথা তো বলেই লাভ নেই (এমনিতে সাম্প্রতিক অতীতে কং তৃণমূলের তুলনায় সিপিএম অনেক ভালো বলে আমার মনে হয়, আর নীতিগত বা তত্ত্বগত ব্যাপারগুলো তো বটেই, কিন্তু এদের ঝোলায় আবার মরিচঝাঁপি টাপি আছে, যদিও এইটা বললে সিপিএম সমর্থকরা বলেন তাহলে তদন্ত হয় না কেন, হয়না কেন তা তো জানি না, কিন্তু ঐগুলো যে হয়েছে তা তো সত্যি, কোন আমলেই হয় না, হয়তো সব দলেরই স্টেক ছিল কে জানে। মিছিলে লাঠি জলকামান নিয়ে হাহুতাশ, খুবই সঙ্গত হাহুতাশ, এগুলো রাষ্ট্রযন্ত্রের প্রতিবাদযোগ্য দমন মেকানিজম, কিন্তু এ শুনলে আমার প্রমোদ দাশগুপ্তের সিআরপির গুলিতে নিরোধ মনে পড়ে)।
কিন্তু এদের সঙ্গে বিজেপির তফাৎ, ধর্মের ভিত্তিতে, জাতীয়তাবাদের ধুঁয়ো তুলে এবং তার সঙ্গে ধর্ম মিলিয়ে একটা দেশকে মেরুকরণের দিকে নিয়ে যাওয়াই যাদের প্রকাশ্য উদ্দেশ্য, জাদের ভোটের এজেন্ডা সিএএ এনআরসি, তাদের সঙ্গে রাজনৈতিক দলের তফাত নিয়ে এত চর্চা হয়ে যাওয়ার পরও, তারা এলে 'একদিক থেকে ভালো', এইটা খুব ইন্টারেস্টিং বক্তব্য; এবং এ একেবারেই দুর্লভ না, খুবই শোনা যায়, অনেকেই বলে, চাড্ডি সর্কলে নরম লোকেরা সব সময় বলে।
প্লিজ ইগনোর।
না রে মুড বলতে শ্রীকান্ত পাতি ব্যাট চালাত, শট সিলেকশনে গন্ডোগোল ছিল। ওতে সেই মুড থাকে না। সহবাগ কপিলের থেকেও ভালো ব্যাট। তুই বলতে পারিস কপিলের কথা। ঐ টিমে কপিলই সবথেকে ট্যালেণ্টেড অ্যাটাকিং ব্যাটসম্যান ছিল, খানিকটা পাতিল। সহবাগের মুড হল অন্য লেভেল, ঐরকম ব্যাটের ফ্লো আমি খুব কম দেখেছি।
এইটুকুই বলা যায় হ্যাঁ শ্রীকান্ত ব্যাট চালাত, যেদিন লাগত সেদিন ত্রিশ - চল্লিশ করত।
কপিল ইডেনে বাদ পড়ার পর ফিরে এসে প্রথম বলেই এগিয়ে এসে মেরেছিল।
পিটি জানব না কেন? জন্ম যখনই হোক সেসব ঘটনা খুবই ওয়েল ডকুমেন্টেড।
তাইলে আর কি যে যায় লঙ্কায় সেই হয় রাবণ, সিধুদার পুলিশ কেলিয়েছে, জ্যোতিবাবুর পুলিশ কেলিয়েছে, বুদ্ধর পুলিশ কেলিয়েছে। এবারে দিদির পুলিশ কেলাচ্ছে।
চলুক কেলাকেলি, যে যাকে খুশী ভোট দিক, বিজেপি ক্ষমতায় এলে একদিক থেকে ভালো।
টীকা নেই, সামাজিক দূরত্ববিধি শিকেয়, মাস্ক পরা নিয়ে কোনো নিয়ম নেই, তো শুধু থালা বাজিয়েই পশ্চিমবঙ্গে করোনা বিদায়? নাকি হার্ড ইমিউনিটি? অরিনদা কোনো মতামত?
সামাজিক দূরত্ববিধি এখনো চলছে নাকি? নাটক থিয়েটার বাজার হাট মল গাড়ি ট্রেন সবই তো চলছে, স্কুলও তো খুকে গেল।
মাস্কটা অবশ্য পরলে ভালোই, তবে কোন নিয়ম আছে কি?
বিনা মাস্কে সুধীর-্জন কি ইতিমধ্যেই কোভিড-১৯ এর টীকা নিয়ে নিয়েছেন? আশা রাখি ডাঃ ভৌমিকের বইপ্রকাশের অনুষ্ঠান ও একইরূপে সুসম্পন্ন হবে; "কলিকাতা প্রেস ক্লাবের" আঙিনায়, বিনা মাস্কে, সামাজিক দূরত্ববিধি না মেনে!!!
আজকের বইপ্রকাশ অনুষ্ঠান।
আজকের সবথেকে বড় জোকার হল কোহলি। ক্লিন বোল্ড হয়েও দাঁড়িয়ে আছে। আরেকবার যে ব্যাট করতে চায়নি, সেই অনেক।
হে হে জো রুট যদি দুয়েকটা উইকেট নিয়ে শখানেক রান কম করে সেটাই বেটার।
বুমরার বিষয়্টা জানতামনা।
বুম্রা, আর্চার দুজনকেই পিন্ক বল টেস্টের জন্য ফ্রেস রাখছে। জো রুটও উইকেট পাচ্ছে।
বুমরাকে বাদ দিল কেন? কোব চোটের কোন খবর তো ভেরোয়নি
দুটো বাজে ডিসিশান দিলো আম্পায়ার। তারপরেই দুজন ব্যাট্সম্যানই আউট হয়ে গেলো।
বোদাগুর ১০:২৪ পোস্ট অত্যন্ত কুৎসিত নিম্নরুচির লাগল।
দুটো শেসনে একটাও এক্স্ট্রা রান হয়নি।
মাস্টারমশায় চট করে ছাগলামো করতে শুরু করেছে। কাঁঠালপাতা লাগলে বলবেন স্যার।
আঁমাঁ্র আঁকাঁ ছঁবিঁ মুঁছেঁ ছিঁড়েঁ ফেঁলঁতে হঁয়েঁছিঁলঁ - এই গানটা আর কতবার গাইবে কে জানে।
৭০ বলে ৭১! রোহিত কী টেস্ট খেলছে না ওয়ান ডে?
বিধু সিধু, জ্যোতি, মোমো, সবার শাসনকালের ব্রুটালিটির ফ্রিকোয়েন্সি ডিস্ট্রিবিউশনটা কষে ফেলে একটা বারচার্ট আঁকুন তো মন দিয়ে। তাপ্পর কথা হবে, খেলাও।
"আর এই টি সেদিনের ছেলে, সিপিএম আমলের পুলিশ ব্রুটালিটি দেখে নাই। এক মমতাকেই কতবার কেলিয়েছে।"
হনুমানেরা আমাদের রামরাজ্যে পিছিয়ে নিয়ে যাচ্ছে আর বাংলার কালো ছাগলেরা চৈতন্যের সময়কালে। কাজেই পিছিয়ে যাওয়ার এই নীতি অনুসারেই বোধহয় উপরোক্ত আপ্তবাক্যটি উচ্চারিত।
কারো জন্মকাল জানতে চাওয়া উচিত নয়। তবু তিনোদের এই ঢালধারীর জাস্টিফিকেশন প্রসঙ্গে জানতে ইচ্ছা করে যে তিনি কি সিধুদার নেতৃত্বে এশিয়ার মুক্তি সুর্যের চেলাদের "ব্রুটালিটির" কালে ধরাধামে ছিলেন? আমরা কেউ কেউ ছিলাম ও সেই "ব্রুটালিটি" উপভোগও করেছিলাম। কিংবা তারও আগে বিধান রায়ের সময় কালের গণহত্যার "ব্রুটালিটি" আগের প্রজন্মের কাছেও শুনেছিলাম।
কিন্তু সেই সব ঘটনাকে ব্যবহার করে কি সিধুদার স্বঘোষিত উত্তরসূরীকে "কেলানো" জাস্টিফাই করা যায়?
বোধহয় না।
হত্তাল সাথ্থক?দাবীমত ফিসফ্রাই মিলল?