এইটেই আসল কথা। সিপিয়েম মমতাকে মেরেছে তাই মমতা নিতান্ত নিরুপায় হয়ে মারছে। সুতরাং এরপরেও নিবেদিতপ্রাণ হয়ে রাণীমাকে ভোট দিতে অসুবিধে কোথায়! কী মিষ্টি।
ডিসি :)
তারপরে ধরুন বিজেপিও নবান্ন অভিযান করেছে, তাদের ওপরেও জলকামান চলেছে কিন্তু?
"টাইপ করতে চিনতে লাগে না। ইচ্ছে হলে করবি নইলে কাঋয়ে দিবি।"
এই স্লোগানটা ধার করতে পারি? দুর্দান্ত হয়েছে।
আর এই টি সেদিনের ছেলে, সিপিএম আমলের পুলিশ ব্রুটালিটি দেখে নাই। এক মমতাকেই কতবার কেলিয়েছে।
কথা হল দুয়ের মধ্যে সিমিলারিটিটা অভ্যু ধরতে পারছে না বা বায়াসের জন্য বুঝতে পারছে না।
টাইপ করতে চিনতে লাগে না। ইচ্ছে হলে করবি নইলে কাঋয়ে দিবি।
সিমিলারিটি একটাই সেটা হল এক শ্রেণীর মব মনে করে তাদের ওপর যা হয়েছে তা আনফেয়ার এবং তাদের কথা কেউ শুনছে না, একটাই উপায়, এমন কিছু করো যাতে সরকারের টনক নড়ে। তাতে আইন ভাঙতে হয় হবে। এদের মধ্যে কেউ কেউ খুব উগ্র সবাইকে মেরে গুঁড়িয়ে দিতে চায়। কেউ কেউ অপেক্ষাকৃত মাইল্ড তারা মনে করে ক্যাপিটালে স্টর্ম করছি ফর e ভ্যালিড রিজন। মব জমলে তার পরে কি হবে সে কেউ জানে না।
লালকেল্লা শুধু মনুমেন্ট বললে হবে না, ২৬ শে জানুয়ারী ওখানে পতাকা ওড়ে, প্রধানমন্ত্রী বক্তৃতা দেয় ইত্যাদি।
যেমন ক্ষুদিরামকে আমরা বলি দেশপ্রেমিক। আর তৎকালীন ব্রিটিশরা বলেছিল টেররিস্ট। গান্ধী বলেছিল নিরাপরাধ কাউকে মারা ঠিক নয়। অভ্যু বাবুর অবস্থানটা বুঝতে চাইছিলাম। তাতে যদি নামের পাশে ট বসাতে চায় অভ্যু তো তাই। অভ্যু কি করবে সেটা একান্ত নিজস্ব সিদ্ধান্ত।
বামেরা প্রথেমে ভুল করে আমেরিকা জান, তারপর কষ্ট করে সেখানে থাকেন ।শেষে ছেলে মেয়ের মুখ চেয়ে থাকতে বাধ্য হন। যাওয়ার ২-৩ বছরের মধ্যে বাম মতবাদের ভুল এদের চোখে পড়তে থাকে। ৫-৭ বছরের মধ্যে ধনতন্ত্রের গুণাবলী চোখে পড়তে শুরু করে। তার পর ১০ বছর হয়ে গেলে ওনারা দেখতে পান সাদা ঔপনেবিশিক লোক খারাপ নয়, আমেরিকার বিদেশনীতি কিভাবে পৃথিবীতে ভারসাম্য বজায় রাখে। আর শেষপর্যায়ে ওনারা ডান আর বাম রাজনীতির কোন পার্থক্য পান না। এরপরই ওনাদের শেষ খোলস খসে পড়েন , আর ওনারা সিটিজেনশিপ নামক স্বর্গের ছাড়পত্র নিয়ে সুখে সংসার করেন - প্রাচীন অরণ্যের প্রভাব।
এই দীপ সিংজি কৃষক আন্দোলনের কেউ নন। দুম করে 'উই' বা 'আওয়ার' বলে দিলেই তো হ'ল না।
“We have been protesting for the last six months but government didn’t bother to listen to us,” Singh said. “Our ancestors have charged this fort several times in history. This was a message to government that we can do it again and more than this if our demands are not met.”
একেবারে 'নবান্ন ইনসারেকশন'! :))) ওক্কে, ছাত্র যুবদের মিছিলকে তাহলে 'রেড আর্মি' বলতে হবে। হা হা হা।
জনান্তিকে, হলধর আর জলধর তফাতটা য্যানো কী ছিল?
আইটি সেলের কথা বার্তার সাথে যে খুব একটা তফাৎ থাকছে না সেটা বোঝার বুদ্ধিও কি হারিয়ে গেছে ? যাগ্গে কাটান দাও। ব্যক্তিগতভাবে চিনি বলে টাইপ করার পরিশ্রম করছি, নইলে গুরুর বিখ্যাত কয়েকজন তার্কিকের সাথে কোনো তফাৎ দেখতে পাই না।
দুইই আমার কাছে একদম এক মনে হয়।
ভুল ধরেছিলে। কিন্তু সেটা তো তোমাকে বোঝানো যাবে না। নামের পাশে ট-টা থাকা উচিত ছিল।
ঠিকই ধরেছিলাম। অভ্যুবাবু মনে করেন কজ বদলে গেলে আইন ভাঙা যায়।
আরে আপনারা গগৈ বাবুর কথা শুনলেন? খবর দেখুন
ঠিকই ধরেছিলাম। অভ্যুবাবু মনে করেন কজ বদলে গেলে আইন ভাঙা যায়।
হোয়াইট কেউ যে মনে করে ট্রাম্পকে জোর করে হারানো হয়েছে সেও মনে করে ক্যাপিটালে "শান্তিপূর্ণ" আইন অমান্য খুবই জায়েজ।
দুইই আমার কাছে একদম এক মনে হয়।
এই তো! আবার ঠিক হয়েছে। থ্যাংকু। থ্যাংকু।
পুরনো-গুরু বাক্স ক্লিকালে লেখার বাক্স আসছে না ।এল সি এম দেখুন প্লীজ।
আরে চতুরানন, দেখলাম খবরের ইয়ে । এ যে ফিলিপ মোষ!!!! গরুর দুধে সোনা তত্ত্বের ভদ্রলোক!!!
দাদা কোলকাতায় পাঁঠা কতো কোরে কিলো যাচ্চে?
এতদিনে বুঝলাম হাইরোগ্লিফিক জিনিসটা কেন সেভাবে গ্লোবাল গ্রহণযোগ্যতা পেল না। শুধু চিহ্ন দিয়ে সম্বোধন, আলাপ, বিলাপ, প্রলাপ, প্রেম, পিরিত, যুদ্ধ ---এইসবই করা খুব কঠিন, তাই চিহ্নগুলো কিছুদিনের মধ্যেই নাম হয়ে যায়। ঃ-)
বলেন কী চতুরানন ? এই সরস্বতী পুজোর কালে মা দুগ্গা ?
অ্যান্ডর বাবু আছেন দেখছি। আপনার অন্যতম আগ্রহের বিষয় তো আজ আবাপের শিরোনাম! মা দুগ্গার পূর্ব পুরুষের পরিচয় জানেন -- এক নেতা গোছের কেউ জিগিয়েছেন। স্বাভাবিক যে ধুন্ধুমার কান্ড লেগে গেছে।
নবান্ন ইনসারেকশন আবার কী জিনিস? আর লাল কেল্লা তো পার্লামেন্ট নয়, একটা মনুমেন্ট যেখানে এমনিতে যে কোনো কেউ টিকিট কেটে ঢুকতে পারে; ওখানে গিয়ে কেউ ইলেক্টেড রিপ্রেজেন্টেটিভদের খুন করবে বলেছে বলে শুনিনি, বন্দুক নিয়ে ওখানে ঢুকেছে এমন কোনো খবরও শুনিনি। তবে আকাদা হল সেই লোক যার কাছে বিএলেম আর প্রাউড বয়েজ মুভমেন্টও হরেদরে একই, কাজেই লাল কেল্লার গোলমালকে বিজেপির আইটি সেল যেমন ক্যাপিটল ইনসারেকশনের ইকুইভ্যালেন্ট বলে চালানোর চেষ্টা করছে, সেই একই ইকুইভ্যালেন্স আকাদাও দেখতে পাবে, সে আশ্চর্য কি!
"ওগো দয়াময় চালচোর/ এত দয়া মনে তোর?" রবিগানের সুরে গাইতে হবে। ঃ-)
সাধারণ ভোটার নিয়ে কোন অসুবিধা নেই। পার্টি কর্মী বিজেপিকে ভোট দিলে আছে। এটা সিপিএমের অঘোষিত স্ট্যান্ড আগের ভোটেও ছিল, এবারেও মনে হচ্ছে।
আকা ট্রাম্প সমর্থকদের নিয়ে যতটা সদয় বিজেভোটারের ওপর ততটাই kaThin কেন ? সবাই মিলে চালচোরেদের চিরদিন জেতালেও কোন ক্ষতি নেই বলছো ?
এত তৃণর চাষ করল কে?
পশ্চিমবঙ্গে তৃণ ঢোকালো কে?
সিপিএম আবার কে?
"তৃণমূল অটোক্রাটিক পার্টি হলেও ফ্যাসিস্ট না," - শ্রী দাশগুপ্ত।
দিদি হলেন একমাত্র লেফট লিডার যাঁর মধ্যে কমিউনিস্ট ব্যাগেজ নেই। - একটি করোলারি
ডি: ম:
সিপিএমের জন্য পবর কল- কারখানা লাটে উঠেছিল বলে একদা একটা ন্যারেটিভ তৈরি করা হয়েছিল। প্রায় ধর্মঘট- হরতালবিহীন এক দশক বাদেও কলকারখানার টিকির দেখা না পাওয়ায় সেই ন্যারেটিভ সবে একটু ফিকে হতে শুরু করেছে। তাই দেখে সেরেফ সংখ্যার দিকে তাকিয়ে এক নতুন গপ্প চালু করেছে পন্ডিতেরাঃ বিজেপির বাড়বাড়ন্ত নাকি সিপিএমের রক্তক্ষরণের জন্যেই। রক্তক্ষরণ কে কার হাত ধরে করাল সে আলোচনা বা ব্যাখ্যা নাহয় ছেড়েই দিলাম। কিন্তু তৃণ থাকলে যে তৃণভোজীরা (পড়ুন গোমাতা ও তার সন্তানেরা) আসবেই, সেই সহজ সত্যটা ভুলে গেলে চলবে কি করে?