ওসব অর্থনীতিটিতি হবেখন। এখনও অনেক সময় আছে। মোদিজী এবং তার সুযোগ্য ইয়ে যোগিজী এখনও অনেকদিন রাজত্ব করবেন। সবে তো দেশে পোকিতো হিন্দুদের রাজত্ব প্রতিষ্ঠা হল। প্রথমেই জয়রাম করে মন্দিরটা তৈরী হল। এখন মুসলমানদের দেশ থেকে বিতরণ করার কাজ চলছে। এরপর আরো অনেক কাজ বাকী। তারপর দেখবেন অর্থনীতি, কৃষক-শ্রমিক, সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করুন। আর মাঝে মাঝে মুগ্ধ হতে ভুলবেন না যেন।
কিন্তু লোকে তো বলছে যে লাভ জিহাদ বন্ধ করা বেশি জরুরী।
ভারতের অর্থনীতি গাগা যাচ্ছে, পরিযায়ী শ্রমিকদের দুর্দশা তো দেখলাম, কৃষকদের এই অবস্থা, আর আমরা বলছি বামেদের দরকার নেই! হল কী?
কাটো ইনস্টিটিউট এ এস এস আইয়ার এর প্রবন্ধ -
Despite Modi, India has not yet become a Hindu authoritarian state
(Cato Institute, Washington, DC, November 24, 2020)
...
Indian democracy is flawed, but pessimists claiming that Modi will crush all dissent, abandon secularism, and make India a Hindu state have been proved wrong.
...
Admittedly, the rise of Modi has brought some fringe elements of the BJP into its mainstream and shifted the center of gravity of Indian politics away from traditional secularism to something more accommodative of Hindu sentiment.
...
Still, India remains a lively democracy where dissenters, opposition parties, NGOs, and civil society institutions are fighting back against extreme Hindu nationalism.
...
India is not currently a Hindu state, but it is becoming less secular; while it is far from becoming authoritarian, it is becoming a more illiberal democracy, but fears of an outright Hindu autocracy are overblown for several reasons.
...
https://www.cato.org/publications/policy-analysis/despite-modi-india-has-not-yet-become-hindu-authoritarian-state
এমেলেরা সাধের মানুষদের উপেক্ষা করিয়া কোটি কোটি টাকা খাইতেছেন, ততোধিক আনন্দের নয় কি?
মানে খেতেনই, শুধু সুযোগের অপেক্ষায় ছিলেন, - এরকম?
পল স্যুইজি, মধ্যবিত্তের বিশ্বাসঘাতকতা .....
ওঁ টেম্পুরা ....
পিটি এই দরকারের ব্যাপারটা 100% কারেক্ট বলেছেন। এটাই সত্যি কথা। এখন মানুষের আর বামপন্থা কে বাম ফ্রন্ট পার্টি কে দরকার নেই। যদি আবার রিলেভেন্ট হতে পারে তখন আবার মানুষ বাম কে কাজে লাগাবে। আমার তো মনে হয় বিজেপি যদি আসে এমন বাম্বু দেবে এদের তখন আবার বামের কথা মনে পড়বে।
বি দ্র এটাকে আবার একুশে রাম ছাব্বিশে বামের কেেস মনে করবেেন না যেন
RSS-এর বহু বছরের একনিষ্ঠ পরিশ্রমের পরেও বিজেপি শুধু ইলেক্শানের ভরসায় না থেকে কোটি কোটি টাকা খরচ করে এমেলে-এমপি কিনতে বাধ্য হচ্ছে, এতো মানে খুবই আশাব্যঞ্জক বলতে হবে। :)
@রঞ্জনদা
"পিটির 'রক্তমাখা ভাতের' গল্প বিশ্বাস করে ছাগল পাবলিক বামেদের ছেড়ে গেছে -- আমার ভুল মনে হয়। তাহলে গুজরাতে ত্রিশূল দিয়ে পেট চিরে দেয়ার কাহিনী শুনে সবাই মোদীর বিরুদ্ধে ভোট দিত।"
রক্তমাখা ভাতের গপ্প থেকে তাপসী মালিকের খুন-্ধর্ষণ প্রসঙ্গে বাংলার বুদ্ধিgb ও বাংলা সংবাদ মাধ্যমের কি অবস্থান? একটু জানাবেন যে সেই তুলনায় ঐ হাজার দুয়েক হত্যার ব্যাপারে গুজরাতের গরিষ্ঠাংশ বুদ্ধিgb বলতে যাদের ভাবা হয় আর বিশেষতঃ গুজরাতি ভাষায় প্রকাশিত সংবাদপত্রের কি অবস্থান ছিল?
"ফলে পিটির ছাগল জনতা ওই দেশদ্রোহী কমিউনিস্টদের ভোট দিয়ে জেতাল।"
আমি মোট্টে আপনাদের মত পন্ডিত নই আর মানুষের কাছাকাছি থাকার দাবীও করিনা। কাজেই লম্বা পোবোন্ধ লেখার চেষ্টাও করিনা। শুধু একটা ঘটনা বলি।
৬০-এর দশকের শেষের দিকে ও ৭০-এর দশক জুড়ে, এখন যেখানে গীতাঞ্জলী স্টেশন সেখানকার তদানিন্তন "লালে লাল" উদ্বাস্তু কলোনীতে আমার বিশেষ গতায়াত ছিল। সেখানকার বেশীর ভাগ মানুষজন শুধু আদর্শের কারণে বাম সমর্থক ছিলেন এমনটি এখন মোট্টে মনে হয়না। বামেদের তাঁরা আঁকড়ে ধরে ছিলেন survival-এর একমাত্র আশ্রয় হিসেবে। সেই সময় তাঁদের বামেদের "দরকার" ছিল।
ছেলেপুলেরা খিল্লি করার আগে খ্যাল করে দেখবেন যে সেই সময়ে ২ টাকা কিলো চাল জাতীয় কোন প্রকল্প ছিলনা। in fact চাল পাওয়াটাই দুষ্কর ব্যাপার ছিল। নাটোরের মহারাজার সেরেস্তায় চাকুরী করতেন এমন এক ক্ষুধার্ত উদ্বাস্তু আত্মীয়কে মা পরিপাটি করে খাওয়াতেন আর আঁচলে চোখের জল মুছতেন।
এক্ষণ? বামেদেরকে ঐ মানুষটির নাতিপুতির এখন দরকার নেই। নেই, নেই-ফুলস্টপ। কেননা সেই সব জমি এখন সোনার চেয়েও দামী। আমার এক কম বয়সী ভাগ্নে (ঐ মানুষটির নাতি) উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া সেই "উদ্বাস্তু জমি" প্রোমোটারকে দিয়ে ফ্ল্যাট, টাকা ও দোকান পেয়েছে। ব্যবসা ঠিকঠাক চলার জন্য এখন তার তিনোদের দরকার। হয়ত আগামী বছর থেকে তার বিজেপিকে প্রয়োজন হবে। আর এই পরিবর্তনের জন্য RSS কে গ্লোরিফাই করার কোনই কারণ নেই। তবে কিনা যারা কস্মিনকালেও মুসলমান সঙ্গ করেনি তারা অনেকেই হঠাৎ তাদের দাদুর উদ্বাস্তু হওয়ার জন্য পব-র মুসলমানদের "শাস্তি" দেওয়ার উদ্যোগ নিয়ে বিজেপিকে ভোট দিতে পারে। সেটার জন্য তিনোদের competitive communalism-কে glorify করতে পারেন।
"শুভেন্দুর সঙ্গে দুই কমিউনিস্ট পার্টির দুজন মোটাভাইয়ের আশীর্বাদ নিয়েছে। এটা কী করে হল? .....একসময়ের রাজ্যনেতা সিপিএমের ডাকসাইটের আদিবাসী এম পি খগেন মূর্মু কী করে গতবার বিজেপির এম পি হলেন? পিটি দু'পয়সা সেবেন নাকি?"
এর উত্তর তাঁরাই দিতে পারবেন। তবে কিনা মন্তব্যটা নিরপেক্ষ হত যদি আপনি একদা নকশাল এমন কারা তিনো ও বিজেপি সঙ্গ করছে তাদের নামগুলো জানাতেন।
অনেক লিখে ফেলেছি। দম শেষ!!
বুদ্ধ ভটচায যে ডগমা নিয়ে কথাটি বলেছিলেন সেটা অনেকেরই মনে থাকার কথাও নয়। কারণ সেইসব মাইনরিটিবিদ্বেষী দাঙ্গাবাজ ক্লোজেট চাড্ডীরা এখন মোদিজীর বাংলা দখলে মুগ্ধ হতে ব্যস্ত।
S কি আমার কথাটা ডগমা বলছেন, কোনটা ভুল সেটা বলুন
গুগুলে, :-)))) @ T,
dogma: a principle or set of principles laid down by an authority as incontrovertibly true.
গ্রাসরুট লেভেল থেকেই জনসংযোগ এর কাজ করতে হবে। বাড়ি গিয়ে বলতে হবে কেমন আছেন মাসিমা, যা কিছু দরকার আমাদের বলবেন। সবসময় পাশে আছি। এটা শুধু ভোটের আগে নয়, থ্রু আউট দা ইয়ার করতে হবে।
এখানে আবার একটা মুশকিল আছে, তা হল
এক নম্বর সবারই একটা চাকরি বা ব্যবসা আছে তাই নিয়মিত এটা করা অসুবিধা। আর বয়স্করা এনার্জি ও পাবে না এত। আর যদি চাকরি বাকরি না থাকে বা খেতে পায় না এমন অবস্থা সে অলরেডি তৃণ বা বিজেপি তে গা ঘষছে।
দু নম্বর রাজ্যের নানা জায়গায় গণতন্ত্রের অবস্থা এতটাই খারাপ যে ঘোষিত ভাবে সাধারণ লোকের থ্রু আউট দা ইয়ার সিপিএম করাটাই বিপজ্জনক ছিল। এখন একটু বেটার হয়েছে সিচুয়েশন কারণ সি এম বুঝেছে এদের বিষদাঁত ভেঙে গেছে আর বিজেপির ভোট কাটার জন্য এদের কিছুটা বাঁচিয়ে রাখা জরুরি ।
থিয়োরেটিকাল বামপন্থা আবার কোথায় চলছিল? :))
পুরোনো বাম পার্টি দিয়ে যে কাজ হবেনা, সেটা মনে হয় এবারে স্বীকার করে নেওয়াই ভালো। অনেক ব্যাগেজ রয়েছে। নতুন সমাধান প্রয়োজন। থিয়োরি বেসড বামপন্থা না সলিউশন বেসড বামপন্থা চাই সেটাও চিন্তা করতে হবে।
রাজ্যের অধিকাংশ জনগন এরপর তৃণমূল আমলে বিবেক বোধ অনেকটাই বিসর্জন দিয়েছে। চাকরির জন্য, টাকার জন্য যা খুশি করতে রাজি। আবার এদের যখন পিঠ একদম ঠেকে যাবে দেওয়ালে, ডিরেক্টলি পেটে লাথি পড়বে, তার আগে এরা লেগে পড়ে বাম কে চাইবে না। এটাই মোদ্দা কথা।
সবাই তো বুঝলাম। কিন্তু সমাধাণতা কি? অল্টারনেটিভ কি করে তৈরী হবে?
পিটি, এইসব সোশ্যাল প্রোগ্রাম যদি বাম আমলে শুরু হয়ে থাকে, তাহলে নীতিগত ভাবে বামেদের এগুলো সমর্থন করা উচিত। তিনুরা এগুলো চালিয়ে ভাল কাজ করছে।
তিনুদের হাতে লিকেজ (aka কাটমানি) প্রচুর বেড়েছে। এ ছাড়া অনেক টাকা প্রচারে নষ্ট হচ্ছে। সেগুলো ধরা এবং হাইলাইট করা দরকার।
এ বাদে তিনুরা যা করছে না সেটাও। যেমন শ্রমজীবী ক্যান্টিন। আজকে যা অবস্থা ওটার দরকার আছে। তিনু বা বিজেপি কেউই এটা করেনি। ধানের সহায়ক মূল্য, ওটা তো ফড়েদের জন্যই রাখা আছে। চাষীর অভাবী বিক্রি শেষ না হলে সরকারের ধান কেনা গতি পায় না। আজকে যে কৃষি আইন নিয়ে এত কথা হচ্ছে, তিনুদের ২০১৪র কৃষি আইনের কথাটা বামেরা সেভাবে তুলছে না। কেন?
এরকম আরো অনেক আছে।
বামফ্রন্ট একটা শুধু পার্টিতো আর নয় এটা একটা দর্শন। একদিন অনেকগুলো লোক এটা বিশ্বাস করেছিল আর কিছু লোক সফলভাবে পালন করেছিইল বলেই বাম ক্ষমতায় এসেছিল। জনগন ও এই ভাবধারা টা বুঝতে পেরেছিল। অনেক গরিব লোক, মধ্যবিত্ত খেটে খাওয়া লোক একটা প্লাটফর্ম পেয়েচিল। সাধারণ লোকে একটা সামান্য হলেও সততা য় বিশ্বাস রাখত।
এবার যত উদারিকরন হয়েছে, মধ্যবিত্ত পয়সা পেয়েছে, আই টির চাকরি জুটেছে, সাম্রাজ্যবাদের দেশ আমেরিকায় পা ফেলেছে। তখন কিছু লোক ডিসাইড করে নিয়েছে আর ওসব প্রতিবাদ ঝামেলার মধ্যে থাকব না। যা হবে হবে। গা ছাড়া মনোভাব বেড়েছে। নিজেরটা দেখার মনোভাব বেড়েছে। ততই বাম আদর্শ থেকে লোকে চ্যুত হয়েছে কিছু লোক। এই কিছু লোকের সংখ্যা ধীরে ধীরে বেড়েছে। তত দিনে বামেের ইমেজ কিছুটা বদলেছে।
T, আমি এমনিতে বিজেপিকে নিয়ে বেশি ইন্টারেস্টেড নই আদৌ, সমাজের ক্রিম লেয়ারে থাকি, অসুবিস্তা হবেনা। ইন্টারেস্ট আরএসএস কে নিয়ে, এর ভ্যাকসিন বার হলে বিজেপি ফুস হয়ে যাবে এক বছরে।
অভ্যু, পড়েছি বইটা।
কেসি, এইটা একটু দেখো। RSS আর অস্পৃশ্যতা/নীচু জাতের প্রতি ব্যবহার ইত্যাদি নিয়ে কটা কথা এক দলিত, ex-RSS লিখেছিলেন।
https://www.firstpost.com/living/a-dalit-in-the-sangh-bhanwar-meghwanshis-disillusionment-with-rss-lays-bare-its-agenda-of-brahmin-colonisation-8140881.html
আকা, পপুলিজম হল দুধের সর, উপরের লেভেলেই খাওয়া দাওয়া হয়।
নীচে চলে রামদেব, তুলসী পাতা, প্রাণায়াম, আয়ুর্বেদের পোমান, ছোটখাট অসুখে সেরেও যায়, বেশিরভাগ অসুখ ছোটই হয় গাঁয়ে গঞ্জে, সঙ্গে আসে প্রচার, প্রাচীন ভারত, গোমূত্র, বেদ অং বং চং সংস্কৃত, তা ঠ্যাকাবে কে? যেখানে বেসিক শিক্ষা অনেকটাই আরএসএস কে আউটসোর্স করা হয়ে গেছে, কুঁড়েমির চোটে।
যাক এবার আমি একটু হেসে নি। খুউল লিবেরালিজম মুখোশ খুলতে দেখলেও ভালো লাগে।
:)), কী আর কারণ খোঁজা। আবাপকে চাট্টি পয়সা দিয়েছে, কাল সরকারবাড়িতে অমিত শাহ বৈঠক করেচে জানো নিশ্চয়ই, আর কিনছে এমেলে। এইবার হাওয়া তৈরী করো। স্লাইট দাঙ্গা ও বিবিধ হোয়াটাবাউটারি। বাঙালির হারামি সত্ত্বার বহিঃপ্রকাশের জন্য যত পারো ধুনো। জয়ের পর সব সিকান্দারই তার জয়ের বিচিত্র কারণগাথা লিখে রাখে। ও থোড়ি হিস্ত্রি হ'ল।
এ ভাই গন্ধ বেরচ্ছে। নিজ নিজ ইসেখানায় যান।
কেসি পপুলিজম দিয়ে লোককে তাতানো সহজ না হলেও খুব শক্ত নয়, একটু শেমলেস আর মিথ্যে বলতে পারলেই হল।
এ আজব বালামোতো! মুগ্ধ পোমান করেই পাদবে। পাদ না পেলে মুখে পুঁ শব্দ করে পাদের পোমান দেবে।
আর এলিট? শান্তিনিকেতন আর যাদবপুরের সিপিএম মানেই এলিট। কোই শক?
পার্টি কারুর বাপের নয়, আমারও না।
উত্তর ভারতীয় ক্লাসিকাল সংগীত চর্চা করা সুর প্রেমী লোক আর এস এস দেখে মুগ্ধ, যারা ইন্ডিয়ান মেডিয়েভাল কে অন্ধকার যুগ মনে করে আর উনিজির উত্থান কে বলে আটশো বছর পরে হিন্দু রাজা এসেছে, আর আমি হলাম বান্চোত ডিসকানেক্টেড এলিট । হাসি না, পাদ পায়। পাবলিক স্পেসে কন্ট্রারারিয়ান হতে গেলে আরেকটু লেখাপড়া টা ব্যবহার করতে হবে ,শুধুই সৎ ভাবে মাথার গোপনে রেখে দিলে হবে না। নইলে আর রেফারেন্স দিয়ে কি করব, বক্কাই যথেষ্ট।
বঙ্গোপোসাগর টা হয়ে গেছে এবার আরব সাগরে ক্রুইজে গেলে গুজারাট উপকুলে মাটি কামড়ে থাকা আর এস এস পতাকা r কথ জানিও। তখন আরেক প্রস্থ হবে।
বিকাশ দাকে বোলো ফোন করে, আমি হ্যা নাম করেই বোলো আমি আন ইম্পর্টান্ট এলিট বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত বলেছি, এতদিনে সব্যসাচী মুকুলের হয়ে মামলা লড়ার পাপ স্খালন হয়েছে, মানে কিছুটা। গাঁড়ে দম থাকলে পার্টি থেকে লিবেরালাইজার আর আর এস এস মুগ্ধ দের তাড়ানোর কাজে যোগ দাও, আমার বাপের না, পার্টি তোমার বাপের হলেই আমি খুশি।
মুগ্ধতা মানে বিলিভার
আর খোঁজা মানে সিকার
আর বাল মানে আবাল মানে চির বালক
কেসির মনে বালকের মতন অনুসন্ধিৎসা