আকা, লেট মি বি ফ্রাংক :-))))))) এটা সূর্য্যের উপরে চাপিয়ে লাভ নেই। পার্টিজান পজিশনে অথব নির্দিষ্ট রাজনৈতিক ব্লকে না থাকার রেকর্ড , ভেবে দেখতে পারিশ, মানে উইদিন সিভিলাইজ্ড লিমিটস(অর্থাৎ কিন ট্রাম্প টোরি বিজেপি জামাতি এগুলি বাদ দিয়ে ) আমার খারাপ না, লিবেরেলেজিম এর শেষ স্ট্যান্ডার্ড টেকো বুড়ো আর কল্লোলদা র থেকেও বেটার :-) গুরুচন্ডালির আড্ডায়, অনেকের ই অতটা ভালো না , ওভার দ্য ইয়ার্স অনেক দেখলাম। :-))))) স্থান বা পরিচিতি সাপেক্ষে কনভিনিয়েন্ট পজিশন ও আমি নেই না। এবং সেটা আদর্শ ফাদর্শের জন্য না, লজিকালি লিখতে অসুবিধে হয় বলে নেই না। আমার লেফটি বন্ধু দের মধ্যে কেরালা বা ত্রিপুরার বা দিল্ল্লীর বা মহারাষ্ট্রের এর সিপিএম পশ্চিম বংগের সিপিএম এর থেকে ভালো এরকম একটা অ্যাসপিরেশনাল পজিশন o আছে, সেটাও অ্যাভয়েড করি। কারণ সেটা অনেকেটা নব্য চাকুরেদের ব্যাংগালোর চেন্নাই আর নয়ডা আর গুরগাঁও আর পুনা আর হায়েদ্রাবাদ কলকাতার থেকে কত্ত আলাদা এরকম বোকা বোকা শোনায় তাই নেই না , বিহারের লিবারেশন ভালো বাংলায় খারাপ এই রকম পজিশনের কোন মানে হয় না। মানে সেক্টারিয়ান লেফ্ট পলিটিক্স এর রাজ্য ভিত্তি জিনিস্টা ওভারল সাসপেক্ট। সিপিআই ভালো , সিপিএম খারাপ আর নকুরা হল ভ্রান্ত সিপিআই যাদের কে দাদুরা এন্ডোর্স করেন, এই জানলা দিয়ে লেফ্ট দেখা কে যেরকম ক্লিশে লাগে, তেমনি মধ্যবিত্ত ভদ্রলোক লেফ্ট মেন স্ট্রীম এর শেষ পতাকাধারী সিপিএম আক্রান্ত এই পজিশন o বোকা বোকা লাগে। আক্রান্ত কিন্তু সেটা ভ্যালুজ er গল্প শুধু না। আর অন্যদিকে আমার পরিবারের নতুন ফ্যাসিস্ট রা অনেকে আজকাল শুধু লক্ষনৌ এ সরকারী কাজে ডিসিপ্লিন দেখতে পাচ্ছে সেটাও অদভুত লাগে :-)
তবে বাঙালি ন্যাশনালিস্ট পজিশন টা র প্রতি আমার সিম্প্যাথি অনেক বাড়লেও, সেটা সম্পূর্ণ গ্রহণ করা বা তার সেল্ফ ডিক্লেয়ার্ড প্রচারক হওয়া আমার হয়ে ওঠে নি। সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় মাথা ঠান্ডা করে যেগুলো লেখে , আড্ডার স্কোপেই আমার ভালৈ লাগে, তবে , মুঘল আমলে বাংলা থেকে টাকা যেত অতএব এম পি ল্যাডস দিন , আটশো নশো বছরের ইতিহাসের এই কোয়ালিটির সামারি সাবস্ক্রাইব করা কঠিন।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
হানুর সাথে একমত। কোনদিকে সূয্যি উঠেছে।
s, মাছ সংক্রান্ত ডাউট ক্লীয়ার করে দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জ্ঞাপনটা এখানেই করে দিই টই এর পরিবর্তে।
এই লেখা কোনো ইন্ডিয়ান নিউজপেপারে বেরোয় না -
https://theintercept.com/2020/12/06/kashmir-social-media-police/
এই বইটা কেউ পিডিএফ জুটিয়ে দিতে পারেন? প্লিজ,
https://www.amazon.com/Fidel-Religion-Conversations-Liberation-Theology/dp/1920888454
হ্যাঁ সেই, ট্যাক্স বাড়াতে কে আর রাজি হয়। এমনকি স্বাস্থ্যের অপেক্ষাকৃত উন্নত পরিষেবা র বদলেও । কালকেই এর জন্য ট্যাক্স ঘোষণা করলে , ফান্ড গ্যারান্টি কি আছে পুরো বলতে না পারলে, কভারেজ , কো পেমেনেট ইত্যাদির সীমাবদ্ধতা ঘোষণা করলে ইউফোরিয়া কমে যাবে।তো সেটা করবেন না, বিরোধীদের সে কাজ টা করতে হবে। এই বিতর্ক টাই ডেমোক্রাসি। কিন্তু ইম্প্লিমেন্টেশন এর চুরির সমস্যা আলোচনা এই মুহুর্তে আমার মনে ওভার দ্য টপ। আদিগন্ত লাল সেলাম কে যেন একজন গদগদ হয়ে বলে গেলেন, সেটা দিতে ইচ্ছে করলে দিতে পারেন, তবে সরকারের পলিসি আর চ্যারিটির মধ্যে পার্থক্য টা খেয়াল, রাখবেন, প্রথমটায় আপনার টাকা দিয় আপনার জন্য চিন্তা করা হবে কিনা ভাবা হচ্ছে, তাই একটু রয়ে সয়ে গদগদ হবাই ভালো।
২০০৬ এর এই প্রথম একটা বিধানসভা ইলেকশন লড়ছেন মমতা , যেখানে বাংলা প্রিন্ট বা ইলেকট্রনিক মেডিয়ার বৃহদংশ তাঁর সংগে নেই। ২০০৬ এর আগেও বড় প্রিন্ট প্রেস এবং অল্প সল্প টেলি মেডিয়া তাঁর সংগেই ছিল। তাই একটু ভাবনা চিন্তা করতে হচ্ছে।
হ্যাঁ এবার সিন্ডিকেট সংক্রান্ত আলোচনায়, পলিসি না, চুরি টাই মেন আলোচনা সে কথা আলাদা। আমি ওভারঅল এই ইনশিওরেন্স এবং হেল্থ কেয়ার এর ব্যবসার ধরণে বদল না এনেও এই প্রকল্পের ঘোষণ কে সাধারণ ভাবে, স্বাগত জানাবো, এবং কন্টিনিউয়াস ফ্যাক্টা বেস্ড আলোচনা, সময় গেলে ইম্প্লিমেন্টশন এর সমস্যা নিয়েও আলোচনা করব। সরকারী কর্মচারী দের যে হেল্থ ইনশিওরান্স আছে তার কি শর্তাবলী কি আছে, কি তার ভালো মন্দ, কি ভাবে ইম্প্লিমেন্ট হহ্ছে এই নিয়ে ডকুমেন্টারি বা আলোচনায় আগ্রহ রইলো। আর অ্যাকচুয়ারিয়ান এস্টিমেশনে সরকার কে কিরকম দিতে হচ্ছে প্রিমিয়াম সেটা র অংক টংক আলোচনা হলেও ভালো লাগবে।
ডেমোক্র্যাটিক সোসাইটিতে একটা পলিসি অ্যানালিসিস করার সময় পলিটিক্স আসবেই। বিশেষ করে যেখানে স্কিমটা আনা হল ইলেক্শানের আগে। লীকেজ, ইনসিওরেন্স প্রিমিয়াম, বেসরকারি হাসপাতালের বিলিং অ্যান্টিসিপেট করা এবং সেগুলো নিয়ে প্রিভেন্টিভ অ্যাকশান নেওয়া যেকোনও সাউন্ড পলিসি অ্যানালিসিসের অংশ।
প্রাইভেট ইনসিওরেন্স ব্যবসা বন্ধ করাই যেতে পারে, যদি সরকার স্বাস্থ্যব্যবস্থার সম্পূর্ণ দায়িত্ব নেয় বা অন্তত ওনলি ইনসিওরার হিসাবে কাজ করে। কিন্তু সেটা করতে গেলে যে ট্যাক্সো বাড়ানো হবে, সেটাতে কজন হাত তুলবে সেই নিয়ে আমার প্রচুর সন্দেহ আছে।
5 Out of 6 Universities in Australia end Hindi programs
In the 2016 census, Hindi was among the fastest-growing languages in Australia. A closely related language, Punjabi, was the fastest-growing.
La Trobe University is in talks to discontinue its Hindi program, along with Greek and Indonesian. In the mid-1990s, six Australian universities taught Hindi. If La Trobe ends its program, Australia will be left with just one university (ANU in Canberra) that teaches Hindi.
This would be a significant setback for Hindi in Australia. The decision reflects a COVID-induced budget crunch at La Trobe, but also a long-term decline in the study of Asian languages in Australia.
In Australia, the Indian diaspora is large, numbering around 660,000, and growing fast.
Community enthusiasm for Hindi is reflected in more than 2,400 community members signing a petition to save the La Trobe program.
না স্কিমের ভায়াবিলিটি চেক নয়, কি করে আগামী দশ বছর এই স্কিম থাকবে সেটা নিয়ে আলোচনায় যাওয়া উচিত।
একটু দ্বিমত হলাম।
যদি লিকেজের পরিমাণ বেশী হয় তো পলিসি আলোচনায় সেটা ধরতে হবে। কেননা বাজেট লেআউটে সেটা প্রভাব ফেলবে। কাটমানি একটা লিকেজ।
তবে তৃণমুল ক্যাডার কাটমানি খায়, না আর কেউ খায় সেটা বলে লাভ নেই। ওটা রাজনীতির অংশ। আগে তো স্কিমের ভায়াবিলিটি দেখা যাক, সরকারের সদিচ্ছা, কমপিটেন্স এসব আসুক। তারপর রাজনীতি।
ওকে, হ্যাঁ ঐ লাইনের সমালোচনা টাকে ডিসকারেজ করাই ভালো, থ্যাঙ্ক ইউ।
ভুল ভাবছেন আমার কথাকে। যখন কা না ডা, নরওয়ে এরা এটা করে সব সময় ভাল বলি। আমি সত্যি বলতে ইউনিভার্সেসালল হেললথ কেয়ার চাই।
আজ একজন ফিল্ম তারকা রোলেক্স এর ঘড়ি পড়লে কোনো কথা ওঠে না, কিন্তু রাজ্য সরকারের ক্লার্ক বা পাড়ার ছোট নেতা সেটা পড়লে আওয়াজ উঠবেই। লোকে প্রথমে বলবে ওই তো চাঁদনী থেকে কিনেছে। তারপর যদি দেখে আসল তখন আয়ের উৎস নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। ওঠা স্বাভাবিক হ্যাঁ কি না ?
এটাই হল কথা, পশ্চিমবঙ্গের যদি সবার জন্য বেসরকারি হেলথ কেয়ার প্রভাইড করার মতো ক্ষমতা থাকতো এই প্রশ্ন গুলো উঠত না।
সোশাল সিকিওরিটির ইউনিভার্সালাইজেশনের যেকোন বিরুদ্ধে আদি অভিযোগ হল ইমপ্লিমেন্টেশন এর সম্ভাব্য অপব্যবহার। শুধু সরকারি কর্মচারী দের যেটা ছিল তার প্রকোপ বাড়ালে অসুবিধা কোথায়। এগুলো কোন কথাই না। খুবই দক্ষিণ পন্থী বাজে যুক্তি। ভোটের কথা ভেবে করা হয়েছে পরিষ্কার, কিন্তু সেটা সরকারের দেরিতে হলেও অস্ত্যরথক বোধোদয় হিসেবে দেখতে আমার অসুবিধা নেই। বড়জোর ঢপ দিচ্ছে কিনা দেখার জন্য জনগণের স্বার্থে কিছু মামলা করে এমন কিছু ক্ল্যারিফিকেশন দিতে সরকারকে বাধ্য করা যেতে পারে যেটা সে হয়তো আরকি আই বা লেজিসলেচার ডিবেটেদিতে চায়না। এবার এই নতুন ব্যবস্থা সত্যি সত্যিই ইউনিভার্সাল হয়ে সকলের কাজে লাগতে গেলে এর রং টার্ম বাজে ট কমিটমেন্ট, প্রাইভেট প্লেয়ার দের , ইনসিওরান্স ও মেডিকেল এর মার্কেটের সব লেভেলের সার্ভিসের নানা রকম স্ট্রাকচারাল পরিবর্তন লাগবে এবং কেয়ার সাপ্লাই পাইবে নতুন ইনভেস্টমেন্ট লাগবে এবং এই সংরক্ষণের সঙ্গে অন্যান্য সরকারি ঘোষিত বা অঘোষিত ব্যবস্থার কনফ্লিকট থাকলে সে ব্যাপারে অবস্থা ন সরকার কেই ক্লিয়ার করতে হবে।
এবং এর বেশি টাই তৃণমূল করবে কিনা সন্দেহের ঊর্ধে না, বা করতে গেলে তাদের রাজনীতি তে বড় পরিবর্তন লাগবে। ধরুন জেলায় সুপার স্পেশিলিটি নিয়ে হৈ হৈ হয়েছিল কিন্তু তাতে স্বাস্থ্য পরিষেবা র কোন ইউনিভার্সালাইজেশনের কোন গল প ছিল নি , সরকারী হাসপাতাল কে আরো ইকুইপ করার গল্প ছিল না। পলিসি র মধ্যেই সমস্যা ছিল। তো এই পলিসির ডিসকাশনে শুধু ই তিনো ক্যাডার ইত্যাদি বলে ঝগড়া ঝাটি করার মানে হয়না। আরো বিষয় আছে , যেমন কভারেজ সংক্রান্ত ঘোষণার সমস্যা, সম্প্রতি কোভিডের ব্যাপারে স্বাস্থ্য কর্মীদের বীমা র তে ঘোষণা হয়েছিল তার হিসাব পত্তর কি ইত্যাদি, বিষয়ে র তো অভাব নেই।
ঠিক এই ভাবেই পশ্চিমবঙ্গ থেকে চিটফান্ডের চামড়া গুটিয়ে দেওয়া হয়েছে। সুধী খেয়াল রাখবেন, ন্যায্য ক্রেডিট দিতে পেছপা হবেন না।
আর কিছু হসপিটাল জরায়ু বাদ, অপেন্ডিক্স বাদ, ভুয়ো ছানি এসব করে টাকা তুলবে।
স্বাস্থ্য সাথী আজ করা হয়েছে পুরোপুরি ভোটের কথা ভেবে। প্রথম বছর তো কেউ কোনো ক্লেম পাবে না। তাই সরকার এখন নিশ্চিন্ত। ওরা ভাবছে এসব করে ভোট টা তো উৎরাই। এবার যদি বাই এনি চান্স সরকার চেন্জ হয় ও তবে সেটা পরের সরকারের দায়িত্ব হয়ে গেল। তুলতে গেলে সেঁটে বিরোধীতা করবে তিনো তখন। আর যদি থাাকে তোোখন এখন কার স্বাস্থ্য সাাথেঈ যেভাবে চলছে তাাই হবে। হাসপাতাল রিফিউজ করবে।
তিনো ক্যাডার ইত্যাদি কোন বিশ্লেষণ না। হেল্থ ইনসিওরান্স ইন্ডাস্ট্রি উঠে যাবে এসব কোনো কথা ঠিক আরোভাবনা চিন্তা না করে বলা যায় না। তৃণমূল কাটমানী নেয় স্বীকার করে না, কিন্তু ঘোষণা করে ফেরত দেয় এসব ঠিক ই, কিন্তু একটা পলিসি ঘোষণা র পরের দিন এই আনালিসিস অর্থহীন। কারণ ঘোষণা র মধ্যে প্রশ্ন করার মত বিষয় কিসু কম তো নাই। কিন্তু ওভারল একটা ইউনিভারসালাইজেশন এফর্ট কে অযৌক্তিক প্যাঁক কেন দেব ক্লিয়ার না। এনি ওয়ে এত নিকের লুকোচুরি কথা বলতে ই ভালোলাগেনা।
বাই দ্য ওয়ে প্রতীক সিনহা দের গুরু র শুভার্থী রা কেউ চিঠি দিলেন? ওনাদের রিপোর্টিং টা ভুল বলে ? আর এখানে কিউরেশন এর কিছু ব্যবস্থা হল? এই ডেলিবারেট ল্যাম্পুনিং টার র সঙ্গে জড়িত ফ্যাক্টস আশা করি একদিন এমনিই বেরোবে , বড় কিছু তো না।
আমিও 100% সহমত।
এটা আমি ১০০% একমত।
মেডিকেল ইনসিওরেন্স একটি জালি ইনসিওরেন্স। উঠে গেলেই ভাল।
মেডিকাল ইনসুরেন্স নামক জালি ব্যবসাটির চামড়া এইভাবে গুটিয়ে দিতে পারলে দিদিকে আদিগন্ত লাল সেলাম জানাতে কোন দ্বিধা নেই।
প্রিমিয়ামটা সরকার দেবে,যা রাজ্যের স্বাস্থ্য বাজেট থেকে আসবে। প্রতি বছর যতটা হলে ইনসিওরেন্স কোম্পানীগুলো বিদ্রোহ করবে না ততটা হাসপাতালের মাধ্যমে বিল করে তুলে নেওয়া হবে। হাসপাতালগুলো ইনভলভড হবে। যাবতীয় তিনো ক্যাডার হাসপাতালের সাহায্যে ভুয়ো বিল সাবমিট করে ইনসিওরেন্স কোং থেকে টাকা হাতাবে হাসপাতালের সাথে বখরায়। আসল রোগী পেলে বেশি বিল করে সেই টাকা মারবে হাসপাতাল, এখন যেমন মারে। এরপর থেকে আসল রোগীর ক্ষেত্রেও হাসপাতালকে এই কাটমানি দিতে অভ্যস্ত হতে হবে। বিল স্বভাবতই আরো বেশি হবে। হাসপাতালের এই একলা মারা থেকে তিনো ক্যাডারদের দিয়ে বখরা / কাটমানি বের করে আনা আর তা নেতাস্তরে ডিস্ট্রিবিউশনের ধান্দায় এই স্বাস্থ্যসাথী প্লান। মূলত আগামী নির্বাচনের আগে এই মর্মে কিছু টাকা ছেটানো হবে,ভোট ও আনুগত্য কেনা হবে।
যেটা সুদূরপ্রসারী ফল - হেলথ ইন্সুরেন্স সেক্টরটা ধ্বসে যাবে। হেলথ প্রিমিয়াম বছর বছর বাড়তে থাকবে। একটা সময় পর কোলাপ্স করবে। ম্যাক্সিমাম আর পাঁচ বছর।
সেদিন হানু কইতেছিল, রুডি জুলিয়ানি ৯১১ র সময় ছিল হিরো, এখন কার্টুন ক্যারেকটার হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভক্সের ভিডিওটা ভালো।
রমিত, থ্যাংকু। আমি জান্তাম না এই বইটার কথা। দেখব। তবে আল্টিমেটলি, দুই পক্ষেই প্রচূর ডেটা আছে, শেষ অবধি নিজের নিজের শ্রেণী অবস্থান থেকে যে যেটা বিশ্বাস করে।
ওদিকে রুডি জুলিয়ানির কোরোনা ভাইরাস বা লিবারল কনস্পিরেসি বা ডেমোক্র্যাটিক হোক্স হয়েছে।
অভ্যু, ইস্ট বেঙলকে একটু সময় দাও।সব দলগুলো বহুদিন ধরে আই এস এল খেলছে। টিম সেট, খেলার ফরম্যাটও সেট। এদিকে ইস্ট বেঙ্গলের টিম হয়েছে বোধ হয় খেলা শুরুর পনেরো দিন আগে, তাও দিদির অনুপ্রেরণায়।
আদি মোহনবাগানের কতজন এটিকে মোবা-য় খেলছে, আর আদি ইস্টবেঙ্গলের ক জন এসসি ইবে তে খেলছে, এটা রিসার্চ করে দেখলে ভালো হয়। আমি গ্রান্ট দিতে রাজি। হ্যায় কোই? টিম, গান্ধী, অরিজিৎ (এরা কতদিন পোস্ট করেনা )।
অভি, আমার তো ক্রমশ মনে হচ্ছে যে অন্তত ইন্ডিয়া অস্ট্রেলিয়া নিউজিল্যান্ড ওয়ানডেটাকে এক্সটেন্ডেড টি২০র মতন করে খেলছে। ব্যাটিংএর ক্ষেত্রে। আজকে আমরা যাদের নিয়ে টিম তৈরী করার কথা ভাবছি, তারা প্রায় সবাই টপ অর্ডার ব্যাট্সম্যান। মিডল অর্ডারে ব্যাট করে এরকম ছেলেপিলে তেমন কোথায়? ঐ মনীস পান্ডে, জাডেজা, পান্ডয়া, হনুমা বিহারী। বাকী সবাই তাদের নিজস্ব আপিএল টীমের ১-৩ নংএ নামে।
কাটমানি তো ভগবানের মত। অফিসিয়াল স্টাডি তো নেই। তবে লোকে বলে কাটমানি আছে। এই স্বাস্থ্য খাতেই এক বিডিওর মুখে কাটমানির গল্প শুন্লম দিন পনেরো আগে। গরীবদের চোখের ছানি কাটানোর জন্য সরকারের একটা স্কিম আছে বোধহয়। লোকাল নেতারা নার্সিং হোমগুলোর সাথে সাঁট করে ভুয়ো কার্ড নাম্বার দিয়ে বিল করে। তারপর টাকাটা ভাগাভাগি হয়। ব্যাপারটা নাকি এমন পর্য্যায়ে গিয়েছিল যে ইন্সিওরেন্স কোম্পানি একটা দুটো জেলায় টাকা দিতে ব্ল্যাঙ্কেট অস্বীকার করে। তারপর বোধহয় কিছু একটা বন্দোবস্ত হয়েছে। কিছুটা প্রিমিয়াম বাড়িয়ে, কিছুটা কাটমানি কমিয়ে।
অরিনদা, এইটা কেমন? https://www.ebay.com/itm/Platinum-Maki-e-3776-Century-Higo-Zogan-Gold-Ichou-Black-Fountain-Pen-14K/133183988669
Aka দা এই যে ওয়েল ফেয়ারের প্রশ্নটা তুলেছেন, যে অনেকে বলছে গরিবরা বসে খাবে এরকম ব্যাপার। আমি বলবো আপনি "ইউটপিয়া ফর রিয়ালিস্ট" এই বইটা দেখুন। এটাতে এই বিষয়টা নিয়ে ভালো ভাবে তথ্য দিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
লেখক দেখাচ্ছেন এই ক্ষেত্রে গরিবরা ওই টাকাটা যথেষ্ট এফিশিয়েন্টলি খরচা করে, আইদার শেখা র কাজে লাগায় বা ব্যবসায় মূলধন করে, শুধুই খেয়ে দেয়ে ফুর্তি করে উড়িয়ে দেয় না। ইকোনমি তে কন্ট্রিবিউট করে।
খুব ইন্টারেস্টিং বই , দেখতে পারেন