কেন বলেন কি বলবেন?
উইকেণ্ডে একটু বোর হবেনই। সবারই তো কাজ থাকে। উইকডে'জে অফিসে বসে বসে ভাটাই :)
এই করে করেই না আমেরিকার অ্যাত্তো উন্নতি!
একা একা বকে বোর হই গিঃ :(
আরো আছে, আপনাদের ওখানেও হয়তো মিলবে https://www.amazon.com/Pentel-Pencil-Leads-0-2mm-total/dp/B00U5V2R6O/ref=sr_1_5?dchild=1&keywords=Lead+Refill+0.2mm&qid=1607184051&s=office-products&sr=1-5
অরিনদা এখানে 0.2mm লেড পাবেন https://www.amazon.com/Pentel-Super-Hi-Polymer-Refill-C502BP2HB/dp/B01IN8QCIY
হানুদা, হুস্কিলের দিব্যি, কাউকে পল্টিবাজ বোলোনা, কার অনুভূতি কোথায় যে কখন কিভাবে আঘাত পেয়ে যায়! প্রায় প্রৌঢ় একজনকে তো আর ফস করে মাওয়ের "অন কন্ট্রাডিকশন" টুইয়ে দেওয়া যায়না, হলইবা করোনার বাজার।
সুরজিৎ, বাংলায় লিখুন না। লেখা খুব একটা কঠিন কিছু নয়। একটা আদ্যন্ত বাংলা সাইটে খামোখা ইংরিজি লিখবেন কেন?
@S,
Yes, USA has a similar problem. In USA, black and white inmate population is close (both little more than 30%), Hispanic population (24%) is next. However, for female inmates white population is high (more than 50%).
But, New Zealand is the worst, more than 60%+ of the country's inmates are indigenous people. Not as much, but similar is Australia. That is a shame.
There is something wrong in these countries.
সুরজিত এই সমস্যা আমেরিকাতেও প্রবল।
@Arin and S,
One such measure is people in prison:
Maori make up more than 50% of New Zealand’s prison population, despite only accounting for 15% of the population. Same with Pasifika people, they constitute about 11% of prison population (though they represent about 7% of total population)
In Australia, 28% of the total prison population are Aboriginals and Torres Strait Islanders whereas they only account for about 3% of the total population.
In Canada, 23% of jail inmates are Inuits and Aboriginals who represent about 4% of the total population of the country.
@সুরজিত বোস:
স্যার আনন্দ সত্যানন্দ, নিউজিল্যাণ্ডের গভর্ণর (প্রাক্তন গভর্নর):
800px-Anand_Satyanand_official_photo.jpg
https://en.wikipedia.org/wiki/Anand_Satyanand
নিউজিল্যাণ্ডের আগামী তিন বছরের ক্যাবিনেট (মিনিস্টারদের লিস্ট):
২০ জনের মধ্যে আটজন মাওরি, বা প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের মানুষ, আয়েষা ভিরাল মালদ্বীপের মেয়ে |
য়ুং হা, নিউজিল্যাণ্ডের রিজার্ভ ব্যাঙ্কের চীফ ইকোনমিস্ট
https://www.rbnz.govt.nz/about-us/senior-management/yuong-ha
আরো বহু উদাহরণ আছে।
কোম্পানির সিইও হওয়া সবার পক্ষে সব দেশেই ডিফিকাল্ট।
Among the white majority countries, the most liberal ones are USA and UK when it comes to treatment of coloured people and immigrants. The next level is Germany, Spain. And the worst is Australia, New Zealand and Canada.
It is extremely difficult for a regular non-white people to become head of a company like Mircosoft or Google or Mastercard in most of these countries. Running and growing an independent business is difficult, except for things like convenience stores, petrol pumps, ethnic restaurants and grocery stores. The general support program like affirmative action in higher education is almost non existent for coloured people and immigrants in most of these countries.
পাবে ধার কত?
বাজেটের প্রশ্নটা অসংগত বলিনি। বলেছি ইনসিওরেন্স কোমপানি প্রিমিয়াম না পেলে সিম্পলি ক্লেমগুলো কাটিয়ে দেবে। এখন হতেই পারে সরকারী স্বাস্থ্য ব্যবস্থার টাকা কেটে ইনসিওরেন্স কোম্পানির প্রিমিয়াম আসবে। তাতে লোকে অখুশি হবে বলে মনে হয় না।
লং টার্ম এফিসিয়েন্সির প্রশ্ন একদমই আলাদা প্রশ্ন।
কালকে এখানে ফ্রী স্পীচের কথা হচ্ছিল। এটা ঠিকই যে আমেরিকাতে ফ্রী স্পীচ অ্যাবসোলিউট। কিন্তু নিউজিল্যান্ড বা অস্ট্রেলিয়াতে জার্নালিস্টরা যেভাবে পলিটিশিয়ানদের কাঁদিয়ে দেয়, সেটা আমেরিকাতে ভাবাও যায়্না।
বাজে আছে শিয়োর কথা টা মানে কি? বাজেট তো গোপন কথা হবার কথ না। এটা তো কেসির আর এস এস এর সুন্দর পেপার না। সআস্ধ্য বিভাগের যে বাজেট তাতে যদি ভাগ বসানো হয় তাহলে বলতে হবে, সাপ্লাই সাইডে বাজেট কমবে, অন্য যায়্গা থেকে ফান্ডিং আনা হলে (সেটা আনন্দের কথা), কার ফান্ডিং কমিয়ে এখানে রি প্রায়োরিটাইজ করা হল সেটা জানতে মানুষ চাইতেই পারে, তবে কেউ চায় না, উনি রেগে যান, নতুন অ্যালোকেশন হলে, সাধারণ ভাবে তার ঘোষণা করা হয়, ফিনান্স এর কোন ফর্মাল বিলে বার অর্ডারে , সেসবের বালাই বা প্রয়োজন নাই।
অতএব টাকার ব্যাবস্থ কোথ থেকে হল সেটি মোটামুটি সংগত প্রশ্ন , এই কেসে তো ছবি আঁকা গান বেচা হচ্ছে না। মানে এই ঘোষণা r মূল সাফল্য কি তার প্রয়োজনের রেকগনিশনে না এক একট নিউজ হেডলাইন গ্র্যাবিং e না স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রকৃত অর্থে বাড়ানোর পক্ষে? এই প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে, তবে, আনন্দের কথা যেটা হয়েছে। আর কি কি সারভিস কভার্ড, যে কোনো ইনসিয়োরেন্স এর মতই তার অন্যান্য শর্ত কি জানালেও খুব ভালো হত। নইলে সব মিলিয়ে ভেগোলজি হবার চান্স খারাপ না।
হানুদা, পাল্টি খাওয়ার প্রশ্নই ওঠেনা। ডিসেন্ট ভয়েস আর পাল্টি ভয়েসে ফারাক নাই নাকি? পার্টি কারুর বাপের নাকি ?
ন্যাড়াদা এই উইকেন্ডে খুঁজব।
আচ্ছা - বিজেপির প্রতিপক্ষ যারা তাদেরকে নিয়ে একটু বিশ্লেষণ করলে হয় না? অথচ কি আশ্চর্য এই নিয়ে কোথাও কোনো লেখাই চোখে পড়ে না:
লেফটে বা তথাকথিত বাম দিকে আজ যারা বসে আছে সব পরিবারের দ্বারা কন্ট্রোলড।
মহারাষ্ট্র পুরো পরিবারদের খেলা, তামিলনাড়ু পরিবার গেঁড়ে বসে আছে আজ বহু দশক। ভাগ্যিস জয়ললিতার নিজের ছেলে মেয়ে ছিল না! অন্ধ্র, তেলেঙ্গানা, বিহার, উড়িষ্যা (তামিলদের মতো কেস হতে চলেছে), হরিয়ানা, কর্নাটক, পান্জাব, বিহার, ইউপি - সবাই দেখছে মায় পব ও এখন এটা দেখছে। এর থেকে যত দ্রুত পারা যায় বেরোতে হবে - নয়তো কপালে দু:খ আছে।
অথচ এই নিয়ে কোনোওওওওওও লেখাযোখা নেই! এদিকে সাধারন মানুষ ব্যাপারটা মনে হয় ইন্টেলৈকচুয়ালদের আগেই বুঝতে পারছে।
সেই এলিয়েনের ডান্ডা মোনোলিথ নাকি রোমানিয়া ঘুরে ক্যালিফোর্নিয়ায় এসেছিল। কিন্তু একদল গুড ক্রিশ্চান ট্রাম্পভক্ত পাঁচঘন্টা ড্রাইভ করে সেখানে যায় এবং সেটাকে উপড়ে ফেলে তার জায়্গায় একটা কাঠের ক্রস লাগিয়ে এসেছে। তারপরে সেটাকে দড়িতে বেঁধে নামাতে নামাতে খুব একচোট গালিগালাজ করেছে, ঐ ডান্ডাটার উদ্দেশ্যে। কেন এমন করেছে জিগ্যেস করলে, তাদের বক্তব্য হল “Christ is king in this country. We don’t want illegal aliens from Mexico or outer space”।
স্বাস্থ্য সাথী কার্ডটা মনে হয় কোন একটা ইনসিওরেন্স কোম্পানি দেবে। তবে প্রিমিয়াম সরকার দেবে। বাজেট না থাকলে সেটা হবে না।
বাজেট আছে শিওর।
কেসি, ঘন ঘন পাল্টি খাও আপত্তি নাই, তোমার সরিল তুমি পালটি খাবে ভালো। ব্যায়াম জরুরী বটে। তবে হিসেব রাখার একটা লোক দিয়ো, কোন দিকে কবার খেলে :-) ))))) আর আমাদের দিকে একটু বেশি খেয়ো। হুইস্কি কা লাজ রাখনা।
হেল্থ কার্ড টার কয়েকটা ছোটো প্রবলেম আছে , এটা সাপ্লাই সাইড হেল্থ সারভিসে কোন ইনভেস্ট করার কথা বলে নি, শুধু যত মানুষ পরিষেবা পেতে পারে তার সংখ্যাটা বহুগুণ বাড়িয়েছে। কোন বাজেট অ্যালোকেশন নাই। মমতার বাজেটিং এর ঐতিহ্য হল এতে কোন পরিকল্পনা লাগে না, ঘোষণাই পরিকল্পনা। বিধান সভা বসে না আজকাল, তাই কোনো কোশ্চেন ও নাই। এবং মানুষের মনোভাব হল, ভাই কিছু তো দেবে, কিসুই তো পাবা যায় না। এই নবীন, নীতিশ , মমতা , জয়ললিতা এঁদের সাফল্যের চাবিকাঠি ওখানেই, রাষ্ট্র সম্পর্কে মানুষের আশা কে কমিয়ে আনা ক্রমাগত, তার পরে কিছু এটা ওটা দেওয়া, , আইন সংগত অধিকার বলবত না করে ঘোষণার মাধ্যমে প্রিভিলেজ ডিস্ট্রিবিউশন e রিয়্লায়েন্স বাড়ানো। এতে কোন আকাউন্টেবিলিটি থাকে না। রিপাবলিকান দের মত, এনটাইটেলমেন্ট বিরোধী। রিপাবলিকান রা অন্তত তাত্ত্বিক ভাবে আলোচন করে স্পেশাল অ্যাসিস্টান্স অ্যাপ্রোভ বা ডিসয়াপ্রিভ করে, এখানে সে সবে বালাই না, মন্দিরের হরির লুট ঘোষণাটাই আনন্দের, তার পরে যার হাতে যা পড়ে, যদি পড়ে তা আরো আনন্দের।
এখন আমাদের ও তাই , ঘোষণা হয়েছে তাতেই আমরা খুশি, প্রয়োজন যে আছে তার রেকগনিশন বলে ধরে খুশি হচ্ছে।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
সত্যি, কি দিন পড়ল, পাখিরা অবধি ...
https://people.com/pets/5-parrots-separated-for-swearing/?amp=true
ক্কি দিনকাল পড়ল। শেষে অভ্যু অবধি পলিটিকাল পোস্ত করছে। দাও টু ইত্যাদি।
ঠিক্কথা। দেশটা মানে খুবই গোঁড়া, রক্ষণশীল। বিজেপিকে ভোট দেবার জন্যে তাদের খুব বেশি কনভিন্স করতে হয় না। তাতেও বিজেপি হোমওয়ার্কে ক্ষান্তি দেয় না। গান্ধী পরিবার এটা থেকে একটু শিক্ষে নিলেও তো পারত।
দেশটা তো মূলতঃ কনজার্ভেটিভ, বিজেপির থেকে সেটা ভালো কেউ বোঝেনা।
আর বোধিকে বলার, হ্যা, ভোটের আগে কার্ডের কথা মনে পড়লে মুশকিল। অন্যদিকে কত কী বাকি থাকল সব তো আর তিন মাসে করা যাবে না।
লেফটকে চেতনা বাড়াতে কই বললাম? নিজেকে বললাম তো। কৃষকদের আন্দোলন পাঁজি দেখে হয়নি, এটা ভালো, বারো ঘন্টার প্রতীকি নয়, সেটা আরও ভালো, অনড় অবস্থানের জন্য সরকার নড়েছে, সেটা সবথেকে ভালো।