আমার ধর্মে পনীর হারাম , তবু খাই।
ওমা! ডিসি -- ওই লেখাগুলোই তো গপ্পো।
আমার চেনা বড়ো লোক হল মিস্টার জয়সওয়াল। উনি যথেষ্টই গল্প করেন এবং মোটেই লেখা দেন না। মাঝে মাঝে গদিতে বসেন।
বাপস, বড়ো লোকদের কি কঠিন জীবন! গল্প করে না, শুধুই লেখা দেয়!
আহ্লাদ আর ঝ্গড়া ফালতু হল???
আরে অভ্যু , ভাটের কোন পারপাজ ই নেই। উল্টে ফালতু আহ্লাদ, ঝগড়া নতুবা অ্যালিয়েনেশন। ভাটের প্রায় জন্মের পরেই দ্বিতীয় দিন থেকে ই আবার 'আগে ভালো ছিল' রুমিনেশন। ফাল্তু ব্যাপার। এর চেয়ে নতুন নতুন লেখক লেখিকাদের পবন্দ , গল্প কবিতা, ছবি অনেক ভালো। সেখানেও মন্তব্য করার ব্যবস্থ সম্পূর্ণ তুলে দেবা উচিত। যথেষ্ট ভালো কন্টেন্ট দেবা হচ্ছে, তাতে কার কি মনে হচ্ছে তাতে কি আসে যায়। আরে বড় বড় লোকেদের দেখে শেখো, তারা গল্প করে না এবং শুধুই লেখা দেয় এই জন্যেই তারা বড় লোক। আরো বড় লোক ও আছে, তারা কোন দিন ই গল্প করে নি। এবং কখনো করবেও না, তারা প্রকৃত স্টার। আর নতুন লেখক রা আছেন, তারা অবশ্য খুব ই ফ্রেশ সুন্দর লেখা। এই ভালো কাজ গুলো র পথে বাধা হল ভাট আর লেখার তলার মন্তব্য।
ইংরিজি আর এ বয়সে থারুরের মতন হওয়া মুশকিল। তবে ফর্সাটা চেষ্টা করে দেখতে পার।
শশী থারুর, জয়া চ্যাটার্জি এনাদের পড়তে গেলে কিরকম মনে হয় ভীড়ঠাসা পা রাখার জায়গা না থাকা বর্ধমান লোকালের সীটে চার নম্বর যাত্রী হয়ে বসেছি।
থারুরকে আমার খুব ভালো লাগে। যেমন ফর্সা তেমনি ভালো ইংরেজি বলে, আমার ঐ দুটোর কোনোটাই হল না :(
দেখলাম :)
থারুর আমিও শুরু করে আর বেশি এগোতে পারিনি।
হ্যাঁ গ্রেট অ্যানার্কি দিব্বি পড়তে। শশী থারুরও মোটামুটি ঐসবই লিখেছেন। তবে শশীর চেয়ে ডালুদার লেখা পড়তে বেশী সরেস লেগেছে আমার।
অভ্যু মেল দেখে নিও সময়মত।
1) বোদাগুকে ভালুকে তাড়া করুক।
অষ্টাদশ শতক এর বাংলা নিয়ে দেবেশ রায় এর একটা বই আছে, সেটার ভেতর টায় অবশ্য প্রায় গোটাটাই উনবিংশ শতাব্দীর বাংলা নিয়ে লেখা :-))))))
পলাশীর ওপর নয়, কিন্তু ডালরিম্পল সাহেবের শেষ বইতে পলাশী, মুর্শিদাবাদ ও তৎকালীন বাংলা ভাল আছে।
1) ভাট তুলে দেবার পক্ষে আরেকবার সওয়াল করে গেলাম।
2) অরিন শুনলে খুশি হবেন পুরাকালে আমার কানাডা স্থিত প্রোজেক্টের লন্ডন এবং কর্ক (আয়ারাল্যান্ড) স্থিত প্রোগ্রাম ম্যানেজার ছিলেন প্রকৃত পক্ষে নিউজিল্যান্ডের মাওরী।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
না না নিখিল। এই যে
সে যে যাই বলুন কোন্নগরের জাহাজ নির্মাণের কারখানা ছিল। হুগলীর বলাগড়ে অবশ্য এখনও নৌকো তৈরী হয়।
নিখিল শুর না অতুল সুর?
শেখর বন্দ্যো অসাধারণ। সফট কপি আছে। কারও লাগলে মেল আইডি দিতে পারেন।
কাল পড়ছিলাম নিখিল শুরের অষ্টাদশ শতকের বাংলা। ভালই লাগছে।
না পনির খারাপ না, তবে পাঁঠার মাংস একটু বেশি ভালো।
হ্যাঁ, রজতকান্ত রায়ের রেফারেন্স আমি ব্যবহার করেছি। তবে সেরা সুশীল চৌধুরী (তাঁকেও ব্যবহার করেছি)। তৃতীয়টি মানে তপনমোহন চট্টোপাধ্যায় সেই তুলনায় খাজা।
সেই এককালে বুড়োদের কতা নামে একটা টই ছিল। সেটা আর শেষ হল না। রাঙাদাও ভ্যানিশ করে গেল।
পনির অতকিছু খারাপও নয়, তবে ফ্রেশ বানানো হতে হবে।
যাই হোক পলাশী ইত্যাদি নিয়েও আমার কাছে গল্প আছে। দুই তিন বছর আগে যখন পার্টিশানের আরেকটু আগের বইপত্রের খোঁজ করছিলাম তখন শেখর বন্দ্যো'র 'ফ্রম পলাশী ট্যু পার্টিশান এন্ড আফটার' বইটা আমাজনে দেখলাম। তা রিভিউতে লোকজন লিখে রেখেছে গুড ফর ইউপিএসসি এগজাম। এক্সেলেন্ট স্টাডি মেটেরিয়াল ফর্ ইউপিএসসি ইতাদি। এইসব পড়ে কাটিয়েই দিলাম। তারপর আবার এই বছর গোড়ার দিকে এইসব খুঁজতে গিয়ে দেখি ইতিহাস গবেষকরা এই বইটার রেকো দিল। আমার ভাইঝিও খুবই স্ট্রং রেকো দিল। তখন হাঁওড় পাঁচোড় করে যোগাড় করলাম।
রজতকান্ত রায়ের পলাশীর ষড়যন্ত্র ও সেকালের সমাজ বই টাও অসাধারণ।
বিশ্বেন্দুদা ধরছেন ১৭০০-১৮০০ টাইম ফ্রেম। আমি ধরছি ১৮০০-১৯০০ টাইম ফ্রেম। আমরা দুজনে মিলে একটা নতুন প্রোজেক্টে হাত দিচ্ছি বিদ্যাসাগরের পরে। যৌথ উদ্যোগ।
আগে বহুবার নাম বদলেছি। আল্টিমেটলি তো নাম রূপের বাইরে যেতেই হবে -- তাই আপাততঃ নাম ছেড়ে শুধু রূপেই থিতু হয়েছি। গুরু (টেকটিম) যেদিন সুযোগ করে দেবেন সেদিন রূপেরও বাইরে যাবার ইচ্ছে রইলো। অভ্যুবাবুকে।
ওই তো শুরু হয়ে গেল! নবদ্বীপে নাকি সি বিচ নেই কিংবা থাকলেও দ্যাখা যায়নিকো! চোখের নজর কম হলে আর কাজল দিয়ে...। বলি গঙ্গা যে ভাগীরথী থেকে হুগলি হল - সেটা কোত্থেকে শুরু হল?
//সিরাজের আমলের মুর্শিদাবাদ নিয়ে কেউ লিখবে?//
দুটো বই লিখেছেন বিশ্বেন্দু নন্দ। পলাশি-পূর্ব বাংলার বাণিজ্য এবং পলাশির পরের পঞ্চাশ বছর। ওঁর লেখার পরে বাংলা ভাষায় আর নতুন কিছু লেখার নেই। তাছাড়া উনি অনুবাদ করেছেন সুশীল চৌধুরীর From Prosperity to Decline.
পনীর অতীব ভালো জিনিস। একপিস তোফু পাতে পড়লেই পনীরের মাহাত্ম্য বোঝা যায়।