এগজ্যাক্টলি, সেখানেই হি ল্যাকস হিজ ইমাজিনেশন। কাজাকাস্তানের মতন দেশের নাম ডাইরেক্টলি না নিয়ে জিনিসটা কিভাবে করা যেত, সেটাই তো দেখার। যেটা ঐ গার্ডিয়ান না কোথায় লিখেছে দেখলাম।
হু ইজ আম্রিগার ঐ যে এপিসোডে জর্জিয়ার এমেলে প্যান্ট খুলে মুসলিম টেররিস্ট আটকাচ্ছিল, সেখানে শাসা বলেছে যে ও নাকি মোসাদ থেকে এসেছে। যদি বলতো যে আমি গোসাপ থেকে এসেছি, তাহলে ঐ এলেমে এবং তার লোকজন বুঝে যেত যে বানানো। তার ঐধরনের ইসলাওফোবিয়া ক্যামেরায় ধরা পড়তো না।
সে ঠিক আছে। কিন্তু মানুষের অনুভূতির ও তারতম্য থাকতে পারে। থাকাই স্বাভাবিক।
ধরো দুটো সিন -
(১) এই আমার ছোট বোন, এ হল আমাদের দেশের তিন নম্বর প্রস্টিটিউট, এই বলে বোনকে চেপে ধরে চুমু
(২) এই আমার ছোট বোন, এ হল আমাদের দেশের তিন নম্বর ইডিয়ট, মাথায় কিস্যু নেই, এই বলে কানের মধ্যে একটা যন্ত্র ঢুকিয়ে দেখে বলে দেওয়া যে ভেতরে কিস্যু নেই
এখন দুটো সিনের ক্ষেত্রে একইরকম অনুভূতি সবার নাও হতে পারে, আবার হতেও পারে। একটা একটু বেশি বাজে বা দুটোই সমান বাজে, বা কোনোটাই বাজে নয় - নানারকম মনে হতে পারে। এটা মেইনস্ট্রিম ডিফাইন করতে পারে, নাও পারে, করলেও সেই ডেফিনিশন লোকে মানতেও পারে, নাও পারে। আর পলিটিক্যাল কারেক্টনেসও কেউ ডিফাইন করে দেয় না, দিলেও মানা না মানা সব আপনা আপনা।
@r2h
"কাউকে না কাউকে অপমান না করলে মজা হবে না, তাই অপমান করে যেতে হবে, এটা একটু গোলমেলে।"
এইটা গোলমেলে হলেও খুব সত্যি কথা। এবারে কাকে অপমান করছেন সেটা নিয়েই আসল আলোচনা। ধরুন নাজি জার্মানদের অপমান করলেন, তাহলে ঠিক আছে। আমি অন্তত বলবো গুড কমেডি। কিন্তু নাজিদের আপত্তি থাকতেই পারে। অন্যদিকে কেউ কনসেন্ট্রেশান ক্যাম্পের জিউদের অপমান করলো, তাহলে আমি বলবো ব্যাড কমেডি। মানে পারপেট্রেটারকে অপমান করলে (আমার মতে) ঠিকই আছে, কিন্তু ভিক্টিমকে অপমান করলে (আবারও আমার মতেই) ঠিক নেই। কিন্তু কেউ উল্টোটাও ভাবতে পারে। জোকাতে একটা ছেলে চটে গেছিল কারণ ক্লাসে মানিলন্ডারদের বিরুদ্ধে কেউ কিছু একটা বলেছিল।
ফলে কমেডিতে একদল অপমানিত হবেই। অন্তত হতেই পারে। কুনাল কামরা, ভরুন গ্রোভার, সন্জয় রাজৌরা যখন মোদিজীকে ধুয়ে দেয়, তখন মোদিভক্তরা অপমানিত হয়। কিন্তু আমি আপনি হয়ত সমর্থন করবো। কিন্তু কেউ যদি মোদিজী ঠিকই করেছেন, কারণ মুসলমানরা "এইসেই" বলে কমেডি করে, আমরা আপত্তি করবো। অথচ অন্তত কিছু মোদিভক্তরা হয়ত বলবে খুব ভালো। অফেন্ড হওয়ার যন্য লোকে বসে আছে।
এগুলো না থাকলে তো কপিল শর্মা শোয়ের আর মিরাক্কেলের কমেডি হয়ে যায়। কারোর সেধরনের কমেডি পছন্দ হতেই পারে। আমারও হয়। কিন্তু সেগুলোকে খুব দাম দিই, এমন বলতে পারিনা।
*হু ইজ আমেরিকা?
বাই দ্য ওয়ে -- আমি বোরাট, বোরাট ২, দ্য ডিক্টেটর, ব্রুনো, --- দ্খেছি। এছড়াও 'হি ইজ আমেরিকা' (সব দেখা হয় নি এখনও)। আর 'দ্য স্পাই' তো দেখেছি, যাতে কোহেনের অভিনয় নিয়ে সেদিন কথা হচ্ছিল।
সেটাই দেখলাম এক লেখাতে - মকুমেন্টারিতে
- আমি "ওয়াকিস্তান" থেকে এসেছি, আমাকে ইন্টারভিউ দাও - এমন হলে অসুবিধে কোথায় - ইন ফ্যাক্ট সেটা তো ইন্টারেস্টিং - যে এমন নামের দেশই নেই - অথচ সেখানকার রেফারেন্স দিয়ে ইন্টারভিউ।
একটা কথা বলে দিই। এইযে টকশো গুলো দেখেন। এগুলোতে অনেক সময়ই হোস্টরা গেস্টদের অপ্রস্তুতে ফেলেন বটে। কিন্তু বেশিরভাগ সময়ই ওগুলো সব স্ক্রিপটেড। গেস্টের টীম আগে থেকে প্রশ্ন, স্ক্রিপ্ট সব চেক করে নেয়। অতেব ডেভিড লেটারম্যান বা জিমি কিমেল কাকে কি বললো, তা নিয়ে অত ব্যস্ত হবেন না।
লসাগুদা মনেহয় হঠাত যোগ দিলেন। কেন ডিক্টেটরে 'ওয়াদিয়া' নাম নেওয়া যায়, কিন্তু বোরাটে 'কিচমিকিস্তান' নেওয়া যায় না, সেটা গতকাল আলোচনা হয়ে গেছে। দুটো আলাদা টাইপের সিনেমা। একটা স্ক্রিপ্টেড সিনেমা সেখানে সবাই অ্যাক্টার। আরেকটা মকুমেন্টারি যেখানে একদল লোকজন রিয়েল, তাদেরকে বানানো নাম বললে তারা বুঝবে যে মিথ্যা, আসল রিয়্যাকশান ধরা পড়বে না।
আমার মনে হচ্ছে যে এখানে অনেকেই বোরাট সিনেমাটা মন দিয়ে দেখেনি। হয়ত রুচিতে পোষয়নি। কিন্তু তবু তক্ক করছে।
আইটি সেল কেমন মাইনে দেয়? ফেসবুকের চেয়ে বেশী? কেউ জানেন? গুরুতে এসে জনসেবা করলে পার পোস্ট বারো আনা দেয় সেটা এখানেই লিখেছিলো লোকেরা; কিন্তু সত্যি "জনসেবা" করলে স্কেল কেমন জানতে মঞ্চায়।
হাকিম finix আর Kazakh বরাট এক?
Kalo manush ভারতে জোকস
এইসব বো ajgub আজগুবি তুলনা mone asao আসাও dirdant দৃর্দান্ত ক্রিয়েটিভ bishoy
Ar orthohin বিষয়
ধরা না খাইলে
মেইনস্ট্রিম মার্কার দে দাগিয়ে না দিলে সবই চলে -
এটাই ওল্ড স্কুল কনজেরভেটিভ থট ।
এইটা বিল মার রা বলেন অনুভুতির বাড়াবাড়ি।
রেফারেনস খোজ করি তখন নিজে যখন প্রথম সন্দেহ লাগে ।
কোনো জিনিসে একজন রেসিজম নাও পাইতে পারে
কিন্তু বইপত্তর এর রেফারেন্স দাগিয়ে না দিলে রেসিজম টা মানবই না - ঐ স্বর্ন যুগ কি আছে? সন্দেহের যুগে?
বোরাট, বোরাট ২ (সম্প্রতি বেরিয়েছে), দ্য ডিক্টেটর --- এই সিনেমাগুলো নিয়ে কিছু সমালোচনা/অভিযোগ তো আছেই।
যেমন, ওয়েস্টের মানুষদের প্রেজিদুস, বিগট্রি, হেটফুল ন্যাশনালিজম ... এসব এক্সপোজ করার জন্য অন্য সম্প্রদায়ের লোকজন সম্বন্ধে তারা কেমনভাবে, সেটা বোঝাতে কাজাকাস্তান দেশ নিয়ে আসা হল। এখানে কাজাকাস্তান এর রেফারেন্স সিম্বলিক। কিন্তু কাজাকাস্তান কোনো কাল্পনিক নাম নয়, এই নামে একটি দেশ আছে।
ওদিকে, দ্য ডিক্টেটরে - - এই ফিল্মে কিন্তু 'ওয়াদিয়া' নামক এক কাল্পনিক নামের দেশের নাম ব্যবহার করা হল যার ডিক্টেটর জেনারেল আলাদীন। এখানে কিন্তু লিবিয়া (গদ্দাফি), বা, উগান্ডা (ইদি আমিন), বা ইরাক (সাদ্দাম) - এমন সত্যিকারের দেশের নাম নিয়ে গল্প হল না।
বোরাটের স্ক্রিপ্টেও কাজাকাস্তান এর বদলে, ওয়াজাকাস্তান বা এমন কোনো কাল্পনিক দেশের নাম নিতেই পারত। মধ্য এশিয়ার ছোট সম্প্রদায়ের অ্যাডভান্টেজ নেওয়া হল বলে অনেকে মনে করছেন।
আর একটা ব্যাপার হল, অনেকের মতে - এই ছবি গুলির আসল বক্তব্য নাকি ইহুদী সম্প্রদায়ের গুনগান। ইহুদিরা আসলে খুবই উদার প্রকৃতির মানুষ, বাকি পৃথিবী তাদের ভুল বোঝে (বাঁকা নাকওয়ালা উন্নাসিক মানুষ ভাবে, ইত্যাদি)। সাশা কোহেন নিজে বৃটিশ ইহুদী, সুতরাং সেটা কিছুটা থাকতেই পারে। শিন্ডলার্স লিস্ট বানানোর পরে স্পিলবার্গকেও লোকে একইরকম কথা বলেছিল, যে নিজে জিউ বলে এরকম সিনেমা বানিয়েছে, এসেট্রা।
আর, জেনারেল যে অভিযোগ - যে, এক সম্প্রদায়ের মানুষের কুব্যবহার, কুসংস্কার ইত্যাদি এক্সপোজ করার জন্য অন্য সম্প্রদায়/সংস্কৃতিকে ছোট করে দেখানো যায় কি না। মজা করেও দেখানো ঠিক কি না। এটা ঠিক শাসা কোহেন সংক্রান্ত ব্যাপার নয়, এই ধরনের প্যারোডি/স্যাটায়ারের এটা একটা ব্যাপার।
বোধিদা কে ,
আমি কমেডি (কোন দেশেরই) নিয়ে কথা বলছিলাম না। তবে তুমি প্রসঙ্গ তুললে বলে বলি, কয়েকটা নাম চেনা, সাইনফিল্ড, রিকি জার্ভিস, সারা সিলভারম্যান তো বটেই। জর্জ কার্লিন। মন্টি পাইথন দেখার আগে পরে আমি ডগমা দেখেছিলাম মনে পড়ছে। দেশে তো কুনাল কামরা বরুণ গ্রোভারের পরে এখন দেখেছি এই জনরায় প্রচুর ভালো ভালো ছেলেমেয়ে আসছে। মেয়েদের মধ্যে মনে হয় অদিতি মিত্তাল আছে।
বোরাট নিয়ে আমার আপত্তি একেবারেই কমেডি বা রুচি সংক্রান্ত নয়। তারও আগে, ক্রমশ টিউন্ড হতে থাকা ইভলভিং সেন্সিটিভিটিতে এতে সমস্যা না দেখতে পাওয়া নিয়ে। এমনিতেই কোটি খানেক খোপে বিভক্ত লিবেরাল দের আরো দুটি অতিরিক্ত খোপ সরবরাহ করা নিয়ে। লিবেরাল কাজাখ ও নন কাজাখ যারা এতে সমস্যা দেখতে পাচ্ছেন তাদেরবাদ দিয়ে বোরাট, আমার মতে, বর্তমান অ্যান্টি রাইট উইং লবির ক্ষতি করছে।
এই যে এমেরিকার প্রগ্রেসিভ টকশো হোস্টদের কীর্তি! এসব ফ্রিঞ্জ কমেডি বুঝতে না পারলে আপনি মাথামোটা!
'পলিটিকালী কারেক্ট হতে হলে 90% জোকসই আর থাকবে না।' এইটা একটু গোলমেলে। কাউকে না কাউকে অপমান না করলে মজা হবে না, তাই অপমান করে যেতে হবে, এটা একটু গোলমেলে। 'ইহুদি বিদ্বেষ বা কৃষাঙ্গ বিদ্বেষ, ভারতীয় দের প্রতি নিচু দৃষ্টি এসব 'ভদ্র' আমেরিকান কালচারে ভাল ভাবে মোটেই নেওয়া হয় না।' এটাও গোলমেলে। দূরে গিয়ে আর কী হবে, ভারতীয় অভিবাসীদের মধ্যেই কত বাঙালী বিহারি ওড়িয়া তামিল তেলুগু-ভেদে গালমন্দ। 'ভদ্র' আমেরিকান কালচার কোনটা? ডোনাল্ডবাবু কি ভদ্রদের মধ্যে পড়েন? তার সমর্থকদের একাংশ? সব বিএলেমবিরোধী? সেদিন ট্রাম্প বক্তৃতা দিচ্ছিল, ওরা জিতলে গরীব লোক সাবার্বে এসে তোমাদের পাশে সস্তা বাড়ি বানিয়ে ফেলবে, আমি ওসব হতে দেব না, তাতে যারা চিয়ার করেছে তারা সব অভদ্র আমেরিকার প্রতিনিধি নাকি!
বাণিজ্যিক মজা জিনিসটা আমার একটু রিস্কি মনে হয়, কারন অনেক সময়ই সেটা একরকম ইনসেন্টিভিটির সংস্কৃতি প্রোমোট করে। অন স্টেজ লোককে খিল্লি করা, 'রোস্ট' ইত্যাদি, কোন লেভেলে গিয়ে বুলিইংকে মজা মনে করতে শেখায় সেটা একটা ব্যাপার, মানে অনেকে তো দর্শন সমাজতত্ত্ব ইতিহাস ওসব না পড়ে টিভি দেখতে বসে। এখানে বাণিজ্যিক শব্দটা আন্ডারলাইন্ড আরকি।
এবং অবশেষে, বোরাট আমি দেখিনি, ওখানে কী হয় টয় মোটেই জানি না।
"কৃষ্ণাঙ্গদের চুলে চিরুনী চলে না" - এটাকে জোকস হিসেবে নেব? নাকি রেসিস্ট কমেন্ট হিসেবে নেব? নাকি একটা সাধারণ মন্তব্য হিসেবে নেব? কিছুদিন আগে lcmদা একজন কৃষ্ণাঙ্গ মহিলা ডাক্তারের ইন্টারভিউ শেয়ার করেছিলেন। তাতে এই চিরুনী চালানোর বিষয়টি ছিল। আমি সত্যি বলতে কি চুলে চিরুনী না চলার মধ্যে অপমানজনক কি আছে ভেবে পাইনি। তারপর যার সাথে এসব বিষয়ে পরামর্শ করে থাকি তার সাথে আলোচনা করে মনে হল এক্ষেত্রে আমি কি ভাবছি সেটার থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ যাকে বলা হচ্ছে তার খারাপ লাগছে কিনা। কাজেই না বলাই ভালো।
আর বোরাটে কাজাখ কালচার এক্সাজারেট করা হয়েছে? নিজের মেয়েকে গিফট করা যদি কাজাখ কালচার হয়, তাহলে তা সারা পৃথিবীর কালচার।
এগজ্যাক্টলি। বোরাট খুব ক্রিন্জি, অতেব ভালো লাগেনি সেটা হতেই পারে। ডার্ক চকলেটসও সবার পছন্দের নয়। কিন্তু তাই বলে বোরাট রেসিস্ট, সেটা সিনেমাটা না বোঝার ফল।
ব্যাপার হল ইহুদি বিদ্বেষ বা কৃষাঙ্গ বিদ্বেষ, ভারতীয় দের প্রতি নিচু দৃষ্টি এসব 'ভদ্র' আমেরিকান কালচারে ভাল ভাবে মোটেই নেওয়া হয় না। কিন্তু ইহুদিদের কিপটে বলে জোকস, চিনেদের উচ্চারণ নিয়ে জোকস এগুলি কি তাহলে চলেনা, আলবাত চলে এবং সেটা কে জোকস হিসাবেই নেওয়া হয়। আউট অব কন্টেক্সট যে কোনো জোকস কে নিলেই সেটা ইনাপ্রপ্রিয়েট মনে হতে পাারে। পলিটিকালী কারেক্ট হতে হলে 90% জোকসই আর থাকবে না। বোরাাাট সবার জন্য নয় এটা হল মো ড্ডাা কথা সবার হজম নাই হতে পাারে। কিনতু রেসিস্ট বলে আমার মনে হয় নি। কাাাএজজ খ কলচরের বিিবিনন aspect এক্সসাগেেড়েত করে দে খি য়ে চে বাট
হু
যা বললেন সেটা আমারও মত
মিলেনিয়াল রা এসব বিষয়ে আমার জেনারেশন থেকেহাজার গুণ tuned আমি দেখেছি
এমতাবস্থায় এটাকে আমরা জেনারেশনাল গ্যাপ
ধরে নিতেই পারি
এই যেমন এখনই বিপদে মোরে রক্ষা কর গানটা পীযুষকান্তি,দেবব্রত আর লোপামুদ্রার গলায় শুনতে চাইছি। পাচ্ছি না।
এরকম একটা সাইট ছিল কি রবীন্দসঙ্গীতের ক্ষেত্রে, একই গা্ বিভিন্ন শিল্পীর গাওয়া, পরপর একসাথে লিংকড রয়েছে। চাইলে একই গান পরপর দশজনের গাওয়া শুনে নিতে পারা যাবে?
আকাদা, x=1, y=848
বোধিদা, সরি, কাল ক্ল্যারিফাই করার সময় পাইনি। আমার বক্তব্য ছিল বোরাট যে রেসিস্ট সেটা বুঝতেও যদি তিনপাতা রেফারেন্স ঘাঁটতে হয়, তাহলে কোনদিন সিলেবাসের বাইরে প্রশ্ন চলে আসবে, বেফাঁস কিছু করে বসবো, কল্লাটি যাবে। এককের পজিশান বুঝতে আমার অসুবিধে হচ্ছে না। একটা চুড়ান্ত পলিটিকালি ইনকারেক্ট রেসিস্ট জিনিস তার ইকসেন্ট্রিসিটির জন্যই ভালো লাগতে পারে। সমস্যা সেখানে নয়। রেসিজিমটা দেখতেই পেলাম না - সেখানে সমস্যা।
১, ৮৪৮ তাহলে
৯৪৫
৩, ৬
সলভ করুন
xy + yx = ৮৪৯
খুব বোকা বোকা আলোচনা হচ্ছে। বোধিদা পয়েন্ট আউট করে দিয়েছেন।
শাসা আমেরিকান বা ওয়েস্টের হোয়াইস সুপ্রীমেসিস্ট ইম্পিরিয়ালিজমের সমাধান দিচ্ছে, এটা শাসা নিজেও দাবী করেনা। এরকম আউটরেজিয়াস দাবী অক ডোনাল্ড ট্রাম্প ছাড়া আর কেউ বোধয় করবেওনা। শাসা হয়ত খুব বেশি হলে জানা সমস্যাগুলো খুব মজার উপায়তে তুলে এনে দেখাচ্ছে। সমাধান দিতে বয়েই গেছে।
একজন আবার লিখল যে ওয়েস্টকে চিনতে গেলে ওয়াটারগেট থেকে স্নোডেন সবই পড়তে হবে। প্রথমত এগুলো প্রায় সবই আমেরিকান প্রোডাক্ট। আর এইসবকিছুর পরেও আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। আর সুপ্রীম কোর্টে আরবিজির পরিবর্তে গেল এমি কোনী ব্যারট - যে মনে করে যে কর্মক্ষেত্রে কাউকে এন-ওয়ার্ড ডাকলে তাতে কোনও অসুবিধা নেই।
আর অত ওয়েস্ট ওয়েস্ট করে লাভ নেই, ওসব আমাদের দেশেও আছে। শিখদের নিয়ে জোক্স, তাদের পাগড়ি নিয়ে বাজে কথা বলা, মুসলমানদের গালাগালির সমান নাম নিয়ে ডাকা, সোকল্ড নীচু জাতির লোকেদের বিরুদ্ধে আমাদের প্রিজুডিস, বাঙালদের ক্যারিকেচার করা, নর্থ ইস্টের লোকেদের সঙ্গে দূর্ব্যবহার, কাশ্মিরীদের নামে মিথ্যা রটনা, চীন আর পাকিস্তানীদের ডিমনাইজ করা সবই হয়েছে। সব দেশেই এইসব হয়েছে। চীনের কমিউনিস্ট রেজিমও তিব্বতিদের বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা চালিয়েছে।
এগুলো আছে মানে কমেডির কোনও মানে নেই, সমাজে কমেডিয়ানদের কোনও রোল নেই - এটা দাবী করা বোরা সিনেমার থেকেও হাস্যকর।