দুদিকের মধ্যে পার্থক্যটা হলঃ
বাইডেণের ছেলের একটা ল্যাপটপে নাকি ভয়ন্কর জিনিসপত্তর লেখা আছে। কি লেখা আছে, কেউ জানেনা। সেই ল্যাপটপ যে বাইডেনের ছেলের সেটাও কেউ কনফার্ম করতে পারছে না। যে দোকানদার ল্যাপটপটা দিয়েছেন, তিনি লিগালী ব্লাইন্ড, তাই কিছুই কনফার্ম করতে পারেননি। এমনকি তিনি নিজেও কনফার্ম করতে পারেননি যে ল্যাপটপটা বাইডেণের ছেলের।
কিন্তু তাই নিয়েই প্রথমে হইচই হল। হিলারীর ইমেইলের মতন, যদিও বিগত চারবছর ধরে কোনও খোঁজ ছিলনা। আবার কয়েকদিন আগে শোনা গেল যে সেইসব ইমেইল নাকি সব জনসমক্ষে আসতে চলেছে। তা সেই নাটক যখন জমলো না, তখন এই ল্যাপটপের গল্প এলো।
এবারে তিনদিনেই বোঝা গেল যে রুডি জুলিয়ানি তার কয়েকজন রাশিয়ান সাঙ্গপাঙ্গ নিয়ে এই বজ্জাতিটা করেছে। এমনকি নিউ ইয়র্ক পোস্টের জার্নালিস্টরা নিজেদের নাম জড়াতে চায়নি। বলেছে যে যথেষ্ট প্রমান নেই।
তখন এলো কেন টুইটার এরকম একটা আনকনফার্মড নিউজকে ব্লক করছে। অপাতত সেই নিয়েই গোলমাল চলছে।
জানাডু থেরন ঐসব না। আমি তো ছোটবেলা থেকেই কর্মখালির বিজ্ঞাপন পড়তাম, আসলে আবাপ খুলে গোয়েন্দা রিপ আর অরণ্যদেব আর তারপর আজকাল খুলে নরদানব আর স্পাইডারম্যান পড়তাম দুয়ের পাতায়, ঐ থেকে ক্লাসিফায়েড পড়ার অভ্যেস, কল্লোলিনী কলকাতায় কোথায় কোন নাটক থিয়েটার সিনেমা চলছে, সেতুয়ার দোতলায় কোন শাড়ির দোকান, কত কী, ঐ করে আস্তে আস্তে।
কর্মখালিতে মাঝে মাঝে পি সি সরকারের দলের জন্যে লোক চেয়ে বিজ্ঞাপন বেরুতো, আঠারো বৎসর বয়সের দাবি ছিল একটা। তখন ভাবতাম আঠারো বছর হলেই এসব জায়গায় দরখাস্ত করতে শুরু করতে হবে। আঠারো হতে হতে সবে গুবলেট হয়ে গেল।
অর্জুন,
ওটা কার আবার - যেখানে প্রথম দুগ্গাপুজো হয়েছিল। তুমি চাইলে শহরের নামে ওয়াশিংটনের জায়গায় জেফারসন সিটি বসিয়ে দিতে পারো।
আর অর্জুনের কাছে যে তথ্য আছে - সেটিও গুল - কিন্তু ডকুমেন্টেড গুল।
আমার পিশেমশাইয়ের দাদু, স্বর্গত চন্ডীচরণ কর ওরফে Sean Kerr ১৮৮৯ সালে পুজো করেছিলেন।
পুঃ এটি একটি গুল।
মলাট কী সাইট, নেশান ওয়ান্টস টু নো।
@Icm
'১৫০০ জেফারসন স্ট্রিট, ওয়াশিংটন -- অ্যাপার্টমেন্ট 16A এর বসার ঘরে' - কার ঠিকানা ?
আমার কাছে অবশ্য অন্য তথ্য আছে। উনিশ শতকে মার্কিন মুলুকে দুর্গা পুজো হওয়ার সম্ভাবনা অতীব কম।
অর্জুন,
মার্কিন মুলুকে প্রথম দুগ্গাপুজো হয়েছিল -- ১৮৯১ সালের ১৫ই অক্টোবর -- ১৫০০ জেফারসন স্ট্রিট, ওয়াশিংটন -- অ্যাপার্টমেন্ট 16A এর বসার ঘরে -- ডানদিকের দেওয়ালে, বইএর তাকের পাশে -- পেনসিল দিয়ে প্রতিমার ছবি এঁকে।
গুলস অ্যাপার্ট --- তুমি যদি কোনো শহরে গিয়ে কত্তাস্থানীয় বাঙালিদের জিগ্গেস করো - দেখবে কর্মকত্তারা সবাই খুব বুঝিয়ে দেবে - আরে, আমরাই তো শুরু করলাম, আর ধর্মেন্দ্রকে আমাদের পুজোতেই তো প্রথম আনলাম - তাই দেখে না ঐ হিউস্টনের ওরা দারা সিং কে আনল - কিন্তু দারা সিংএর ঐ ঢ্যাঙা চেহারাই আছে, ধর্মেন্দ্রর মতন ঢাক বাজাতে ওরা পারল?
ও মিঠু কি পিওন থেকে রকাশক পেলে? ওটা মলাট এ আছে, না পেয়ে থাকলে ওখান থেকে নামিয়ে নিও।
উরে বাবা কেউ পিছিয়ে থাকবেক নাই। একদল বলছে দেকেচো নাস্তিক বজ্জাতগুলো মায়ের পুজোয় ব্যগড়া দিল। এখন শ্রীভুমির বেলুনোলার কি হপে গোও? ও যে খেতে পাবে না। আরেকদল বলছে গণশত্রু দেখেছো? আমরা হলাম সেই গণশত্রুর ডাগদারবাবু। দুতরফেই লচপচে আবেগের কুনো কমতি নাই। তৃতীয় আরেকদল এই চক্করে এট্টু ভ্যাবাচ্যাকা খে গেছে। এক তো কোন প্যান্ডেলই ত্যানার সানুনাসিক বক্তিমের রেকড বাজাতে রাজী হয় নি এখনো। ওদিকে আসাম মিজোরামের বাঙালি খেদানোর খবর এদিকে পৌঁছে যাওয়ায় লোকে দুচারইস গালিও দিচ্ছে ফিরিতে।
ছত্রিশ মজার হাট বসে গেছে।
এডপ্টেড ফাদার হয় ত। স্টেপ ফাদারের আধুনিক এক্সপ্রেশন।
মার্কিন মুলুকে যারা আছেন,তারা বলতে পারবেন,ওদেশে প্রথম দুর্গা পুজো কোথায় হয়েছিল?
নন-স্টপ সিরিয়াল চলছে, সাধে কি আর বলে, দুনিয়া এক নাট্যশালা। অর্থাৎ কিনা শালাদের নাট্য। ঃ-)
**বাংলা সিরিয়াল
যারা কলকাতায় আছেন তারা প্লিজ পুজোর আঁখো দেখা হালও জানাতে থাকুন।
উনিজি!!! বাবা কী প্রেম!!
বিবমিষার তালিকায়ও কিছু দেড়েল আছে তো:-))
declassified
পর্যায়ক্রমে সিএনেন আর ফক্স দেখে চলুন। বাংলা সিরিয়াস কোথায় লাগে! এ বলছে দেখেছো কতদূর আস্পর্ধা ফাউচিকে ইডিয়ট বলেছে! পাগল একটা! অন্যজন ছেলের ব্যাপারে বাবার প্রতিক্রিয়া জানার জন্যে হত্যে দিয়ে বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে আছে।আলো নিভে গেল, ঘুটঘুটে অন্ধকারে প্রতিবেদন চলছে... একটা টাইটেল সং এরই যা অভাব:-(
abstract expressionism ও ডিপ স্টেট
new declasdified document এ নাকি এসব কথা আছে।
উনিজিও আজকাল লম্বা দাড়ি রাখছে কিন্তুক।
থেরনের চুলটা কি সুন্দর ছিলো আর সাদা দাড়ি। তখন থেকেই আমার দাড়িপ্রেমের ইসে
হিহি - নিজেরাই খেয়ছে কিন্তু এন্ডি ওয়ারহল ও ডিপ স্টেট
বিপ্লবীদেরকে ধরে ধরে এলএসডি খাইয়ে দেওয়া ---এটা কিন্তু একটা চলচিত্তচঞ্চরির মতন চমৎকার ব্যাপার। ঃ-)
এরকম ছড়াই গেল কেন :(
বোধি,
না না, কেন, খেরোর খাতায় কমেন্ট করার অপশন তো আছে অন্যদের কমেন্ট করার জন্যই। পার্ফেক্টলি ফাইন। ইন ফ্যাক্ট, তুমি আরও কমেন্ট করো, এনেগেজড হলে অনেকে উৎসাহ পান।
আমি কমেন্ট নিয়ে লিখি নি, আমি বলতে চেয়েছি যে এই নতুন সেকশনটাতে লেখাপত্তর আসছে, এটা ভাল ব্যাপার।
ডিস্টাব কই , ১০
ব
ছর
পড়ি
নাই
-
মনে
নাই ,
তবে পালকপিতাও না মনে হয়, খুব সম্ভব জন্মদাতা পিতাই থেরন।
পালিত পিতা কীভাবে হয়? পিতাকে পালবে কী করে? মানে পিতা চয়েস করার অপশান কোথায় কীভাবে পাওয়া যায়?
এইডা যদি অভিপ্রেত হয়, খেরোর খাতায় , খাতার মালিক ছাড়া , আর কারো কমেন্ট করা ঠিক না, কারণ একটা লেখার আগে হয়তো মাইনশ্যে ড্রাফটিং করতাছে, তাইলে ল্যাখার অপশন না দেওয়াই ভালো, শুধু মন্তব্য ওয়াজ, লাইক ডিসলাইক দিয়া দ্য্যাও।
আমি বুঝতে না পেরে, ফিলিপ লারকিন বেড়ে লাগতো বলে চাট্টি দু পয়সা দিতে গিয়ে অথর কে ডিসটার্ব করে ফেলেছি। বাজে কেস।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
খেরোর খাতায় নানারকম ইন্টারেস্টিং লেখা আসছে ।
ডেরেক না? যমজ ভাই?
উল্টে গেছে পাল্টে নিয়ে parhun.