গ্রীন পার্টির জেমস শ তো বললো যে লেবারের সঙ্গে কোয়ালিশনে থাকতে চায়। লেবারও বোধয় রাখতে চাইবে, রাজনৈতীক কারণেই। সেক্ষেত্রে নতুন সরকার খুব বড়সড় এনভায়রণমেন্টাল পলিসি চেন্জ আনতে চলেছে নিউজিল্যান্ডে। হেলথকেয়ারে কি আরো লিবারল পলিসি আনা সম্ভব ওখানে? তাহলে সেটাও হবে বলেই মনে হয়।
Intact 80s, 90s 2000s packeging চেনা যায়
আর সেভাবেই গ্রুপ ধরে ঘোরেন ফেরেন তাই
আরো সহজে চেনা যায়
অস কি অস্ট্রেলিয়ার ডাক নাম ?
অস আর ওয়ারী বলতে?
বাঙালি সমাজ দশক ওয়ারী kobi দের মতো
জিনি যত আগে দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন তিনি তত কুলীন
যারা 80s e এসেছেন তারা আজ o দেশের 80s er আচার কঠোর ভাবে ধরে রেখেছেন
সময়ের sathe দেশ যে বদলাচ্ছে তাতে বিরক্ত
আমার এখানে আজকে বরফ পড়ছে। তাপমাত্রা -২ সেলসিয়াস। কালকেও ঝলমলে রোদ ছিল।
অস দেখেছি
বিশাল একটা পাড়া গাঁ
আর গেঁয়ো গিরি নিয়ে কোনো ভাবনাও নেই
বিশাল সার্ভেইলেন্স
মরার আগেই স্বর্গের পাঁচিলওয়ালা বাগান বাড়িতে প্রবেশ
বাঙালি পোলাপাইনদের বিনোদন হলো ট্রাফিক ক্যামেরার ছবি
একজনের সঙ্গে একবার আলাপ হয়েছিল, এক আমেরিকান, ওরিজিন্যালি লাটিন আমেরিকার (কলাম্বিয়া) - অন্য ডিপার্টমেন্টের কোলিগ - বেশ বকবকিয়ে লোক, প্রচুর কথা বলেন - তো তিনি কর্মসূত্রে বেশ কয়েক বছর নিউজিল্যান্ডে ছিলেন - যা বলেছিলেন - বিউটিফুল কান্ট্রি - ভেরি নাইস ফর নেচার ট্রাভেল - অ্যাবসোলিউটলি স্টানিং ভিউস - এসেট্রা ---
তো এই সব শুনে আমি বললম যে এরকম জায়গায় থাকতে পারলে বেশ হত
ও নো - ডোনট ট্রাই টু লিভ দেয়ার - মাইনে কম, খরচ বেশি - এক্সপেনসিভ জায়গা - ইত্যাদি - এন্ড, ইয়েস দে হ্যাভ রেসিজিম এন্ড ডিস্ক্রিমিনেশন - সেম শিট - মে বি ইভেন মোর - গো টু এ পাব ইন দ্য ইভিনিং - হোয়েন দে আর নো মোর সোবার- ট্রু ক্যারাকটার্স কাম আউট - পিপল জাস্ট মেক রেসিস্ট কমেন্টস ওপেনলি - আই হ্যাভ ব্রাউন স্কিন লাইক ইউ গাইজ - সাম পিপল থট আই অ্যাম ফ্রম ইন্ডিয়া - ব্লা ব্লা -
(তবে আমার মনে হল, এ লোক যে পরিমান বকবক করে ... )
সারস্বত এত রকম আলোচনা চলছে আপনার লেখা দেখি না কেন ?সারদা নিয়ে লিখুন।
লগইন শুরু হচ্ছে। খুব ভালো| নতুন সাইট ভালো হয়েছে |
নমস্কার
নিউজিল্যান্ড রেসিজিম - এক কৃষ্ণাঙ্গ মহিলা চিকিৎসক যিনি ইউএসএ থেকে নিউজিল্যান্ডে গেছেন চাকরি করতে, তিনি লিখছেন
Racism in New Zealand runs deep
When American doctor Satra Browne came to work in NZ, she thought she was leaving the cultural baggage of racism behind. Here she speaks of how the rose-coloured glasses she was issued on arrival have been pried off.
...
As a black American living in Aotearoa New Zealand, I have found myself in a unique position after George Floyd’s death. I have been looked to to provide context and insight after yet another senseless killing....
...
I first arrived in New Zealand because of my profession. I came to fill a doctor shortage, but also on a journey of self- discovery. I hoped to leave behind the cultural baggage of racism that I’d carried most of my life where it belonged – in the States. Here, there seemed to be freedom. The favorite team was called All Blacks. The national anthem was sung in te reo Māori as well as English.
...
I’ve been called n*gger in New Zealand not only by my patients, but also by a fellow doctor colleague, supposedly in jest. In and out of the hospital, I constantly hear blatant ignorance: “You can’t put a comb through your hair” or “I know where you’re from ... Rwanda”. No questions, just statements.
...
An Indian friend gets told by a prospective landlord that his Thai wife can’t cook her smelly food, despite being accepted to pay the costly rent.
...
https://www.newsroom.co.nz/racism-is-endogenous-to-new-zealand
ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক অক্টোবর ইস্যুর ফিচার আর্টিকল বাংলায় -
দুই বাংলার দুই কন্যার পাচারের কাহিনি
https://www.nationalgeographic.com/magazine/2020/10/stolen-lives-harrowing-story-of-two-girls-sold-into-sexual-slavery-feature-bn/
উনি দেখান নি তো। তাই তো জিজ্ঞেস করলাম
উনি কী কী পলিটিকাল ইনকারেক্টনেস দেখিয়েছেন?
নিউজিল্যান্ড অত্যন্ত সুন্দর একটা দেশ। অরিনের ছবিগুলো খুব সুন্দর।
সত্যি আমারও নিউজিল্যাণ্ড যাবার খুব ইচ্ছে। কিন্তু মার্টিন ক্রো, জেরেমি কোনি, গ্রেটব্যাচ ইত্যাদি মানে ক্রিকেট ছাড়া কিছুই জানি না। আর জানি হাকা, আর নিউজিল্যাণ্ডে সাপ নেই।
পলিটিক্যাল কারেক্টনেস
পি সি কী?
বাহ ভাল খবর। অরিনদা, নিউজিল্যান্ডের রাজনীতি, জেসিকার কাজকর্ম নিয়ে লিখুন না।
@অরিন, আমি জেসিন্ডা আর্ডেনের ক্যাম্পেন খানিকটা ফলো করেছি। আমার মনে হয়েছে, কোন পপুলিস্ট রেটোরিক (পি সি বা ইমিগ্রেশান) কো-অপ্ট না করে বরং তার উল্টোদিকে থেকেই এই ল্যান্ডস্লাইড জয়। আপনার কী মনে হয়?
প্রত্যাশামতই, লেবার পার্টি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় ফেরৎ আসছে। যেটা বিশেষ করে বলার একটা Mixed Member Proportional সিস্টেমে (যেখানে ভোটারের দুটো ভোট, একটা ক্যাণ্ডিডেটের, আরেকটা পার্টির), যেখানে সাধারণত কোয়ালিশনই সরকার গড়ে, সেখানে এই মাত্রায় ভোট নিয়ে ফিরে আসা নিঃসন্দেহে কৃতিত্বের। তবে এই কৃতিত্বের অনেকটাই জেসিণ্ডা আর্ডেন দাবী করতে পারেন| অসামান্যা নেত্রী |
"হা হা হা হা। "
ভারতের ইলেকশন নিউজিল্যাণ্ড মিডিয়াতে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে দেখানো হয়।
অন্তত ভারতে নিউজিল্যাণ্ডের নির্বাচন যতটা গুরুত্ব পায় তার থেকে অনেক বেশী!
ভারতের বিভিন্ন ঘটনা যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে দেখানো হয়, আলোচনা হয় |
হা হা হা হা।
এই সব দেশের লোকজন ইন্ডিয়াকে কেমন গুরুত্ব দেন ? মানে ইন্ডিয়ার রাজনীতি, ভোট ,সাড়া ফেলা ঘটনা খবর ,নানা ফোরামের আলোচনায় আসে ? আসলে কেমন আসে ?
এই সব দেশের লোকজন ইন্ডিয়াকে কেমন গুরুত্ব দেন ? মানে ইন্ডিয়ার রাজনীতি, ভোট ,সাড়া ফেলা ঘটনা খবর ,নানা ফোরামের আলোচনায় আসে ? আসলে কেমন আসে ?
জিডিপি।
আরে বোধিসত্ত্ব, আপনার ওপর "চটার" প্রশ্নই নেই, :-), আপনি যা লিখেছেন খুবই সত্যি কথা।
এ ব্যাপারটা আমার কাছেও খুব অবাক লাগে, ভারতীয়রা যে কোন কারণেই হোক, বিলেত আমেরিকাকে যতটা গুরুত্ব দেয়, অস্ট্রেলিয়া নিউজিল্যাণ্ডকে ততটা দেয় না। অস্ট্রেলিয়া তবু খানিকটা, নিউজিল্যাণ্ড একেবারেই না। কেন কে জানে?
আপনি যেমন লিখেছেন, আপনি নিশ্চয়ই এখানকার পলিটিকস/পলিটিসিয়ান/লেখকদের নিয়ে লিখব। সবে শুরু করেছি, দেখবেন, দেশটা অন্যরকমের |
আরে চটেন কেন, আমি খুবই পরিষ্কার করে বলছি, আপনার লেখা আমি সচরাচর মিস করিনা। ইংল্যান্ড এ আমি বছর কয়েক ছিলাম, আমেরিকা তে টানা থাকিনি বছর খানেকের বেশি, তবে ১৯৯০ এর পর থেকে শস্তার ভারতীয় কম্পিউটার ওয়ালাদের আশ্চর্য প্রতিভা আবিষ্কার হওয়ার পর থেকে, আর আরো প্রতিভাবান দের বা তাদের বাবা মায়েদের সময় করে সমস্যা দেখলেই মাথা ঝিম ঝিম করলেই আমেরিকা যেতে হত, ইউরোপে প্রথমে ছাত্র জীবনে বেড়াতে, পরে কাজে কয়েকবার গেছি থেকেছি কিছুদিন ইত্যাদি ঐ এনারাই দের রাতে আমি তো দেখেছি বলার সময় টাতে যতটাতে একলা না লাগে ঠিক ততটুকু:---)))) গোটাটাই না করে দেশ বিদেশের খবর শ্রীনিকেতনের লাইব্রেরী তে বসে সোভিয়েত দেশ পত্রিকায় পেয়ে গেলে ভালো হত। কিন্তু সে তো , রবীন্দ্রনাথ নাথের প্রাসঙ্গিকতা র অভাব, জ্যোতিবাবুর ব্যর্থতা, স্টালিনের যুদ্ধু যুদ্ধু ভাব, পশ্চিমের অপার অপিনিয়নের স্বাধীনতা আর টিভির যুদ্ধ , বার্লিনের দেওয়াল পতন, তৃতীয় বিশ্বের জোটনিরপেক্ষ তার ব্যর্থতা, সর্বোপরি পাড়ার সম্পাদক কাকু র রিজেকশনের পর, শিকাগোর শীতে কাতর সম্পাদকের বাড়ির জন্য মনখারাপের সময় বাংলা সাইট বানিয়ে, 'কিছু মাল পাওয়া যাবে?' জাতীয় উষ্ঞ ইমেলের আহ্বান তথা প্রতিভা ্য আশ্চর্য স্বীকৃতি এইসব স্থানীয়, জাতীয় আর আন্তর্জাতিক কারনে অভিজ্ঞতা ট্রেড করে থাকি, নিউজিল্যান্ড শুধু না সারা পৃথিবীর কোথাও যেতে হলে থাকতে হলে সেখানকার কথাই লিখতাম কি আর করা।:---)))) আমার জগত এর সাইজ নিয়ে অবিশ্যি একটা কনফুসন থেকে গেছে, বিদেশি সাহিত্য পড়লে আনন্দ পাবলিকেশন পড়া এনারাই বাঙালি রা বকেন, আর দেশি স্বল্প পঠিত বা অনুবাদ সাহিত্য পড়লেও তারাই বকেন, আবার বিদেশি পলিটিক্স এর খুঁটিনাটি না জানলে তাঽরাই বকেন আর আমাদের খুঽটিনাটি বললে তাঁরা ই বলেন এ আই এর যুগে এ চলেনা। তাই মহাজাগতিক নিয়মানুযায়ী কখনো বাড়ি কখনো কমি। :--)) আপনার সব লেখাই পড়ি, ভালো লাগে, শূধু আপনার লেখাই না পড়লেও।য আর স্পিরিচুয়াল বা দার্শনিক আলোচনা য় কিছু বুঝিনা বলে পার্টিসিপেট করি না:--))
@অভ্যু হ্যাঁ আগে শুনিনি সুতরাং আবারো ধন্যবাদ :)
যদিও ঠিক কতটা ভালো লাগলো এখুনি ঠিক বুঝতে পারছি না, আরও কয়েক বার শুনতে হবে
"ন্যাশনাল পার্টির কিছু ভোট এসিটি পেতে পারে কি?"
সেটাই হয়েছে খুব সম্ভবত | বেশ কিছু দলছুট ন্যাশনাল এসিটিতে গেছে | এসিটি এর আগে এত ভাল করেনি | মানুষ নানা কারণে নিউজিল্যাণ্ড ফার্সটের ওপর বিরক্ত হয়ে গেছে | পোল গুলো থেকেও বোঝা যাচ্ছিল যে এরা সুবিধে করতে পারবে না।
আহা, অনেকদিন পর ববি কেনেডির নামটা শুনলাম।। বুকে ধক করে লেগে গেল।