স্যান্ডি, আছেন? কীরকম বুঝছেন হাওয়া?
রঞ্জনদা, অনেক ধন্যবাদ ভোজরাজ আর ভানুমতীর জন্য। ওই ভোজরাজের মন্দিরটায় কি কোনো ম্যাজিকের কিছু আছে?
বার্নি না থাকায় কোন আমেরিকার ইলেকশনে কোন ইন্টারেস্ট পাচ্ছি না। টেক্শাস ফ্লোরিডা আরিজোনায় নেভাডায় হিসপানিক রা বাইডেন কে ভোট দিলে ভালো কথা।
১৯৯২তে বিল ক্লিন্টন ফ্লোরিডা না জিতেও প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন।
এবারে ফ্লিপ হওয়ার সবথেকে বেশি চান্স হল অ্যারিজোনা, উইসকনসিন, পেনসিলভানিয়া, আর মেইন ও নেব্রাসকার সেকেন্ড ডিস্ট্রিক্ট। ওতেই ২৭৫ হয়ে যাচ্ছে। এর পরে আছে মিশিগান, নর্থ ক্যারোলাইনা, এবং ফ্লোরিডা। তাহলেই ল্যান্ডস্লাইড।
তবে এবারে বহু রেড স্টেটেও ট্রাম্পের ভোট কমবে। যেমন টেক্সাস, জর্জিয়া, সাউথ ক্যারোলইনা, ওহায়ো, আইয়োয়া, ইন্ডিয়ানা।
গোব্রাটা আবার দেখছি মোহনবাগানের জার্সি পরেচে।
একি? গরু জেব্রা হল কি করে?
আরে দ্রি, দীপাঞ্জন, আপনারা কোথায়? এ তো হুলুস্থুলুস কান্ড হয়ে যাচ্ছে, ঘোরতর সব ব্যাপার!!!!!
গতকাল যে ট্রোলেরা এসে ব্রহ্মদৈত্য ভূত তাড়ানো এইসব ভিডিও দিচ্ছিল, তেনারা কারা?
আগে তবু টইপত্তর এ ক্লিকাতাম,এখন গিয়ে দেখি পুরো ধাঁধা। ওখানে আর না। ঃ-)
যে ধনে হইয়া ধনী মণিরে মানেনা মণি?
আমার এক ইউপিবাসী বন্ধু ফেবু স্টেটাস দিয়েছে কেমন করে গুন্ডা সামলাতে হয় সেটা দেখা যাচ্ছে বাঙালীরা ভালো জানে।
এদিকে টিভিতে বাইট দেওয়ার সময় দিলীপদা 'মনে' চোট পাননি বলেছেন, খচরারা যথারীতি অন্য শুনেছে।
বীরগণ নাকি পুলুশের মোকাবিলার আগেই রৌদ্রতেজে কাতর হয়ে পড়েশিলেন। পুলুশ স্নিগ্ধ সুশীতল ছায়ার বদলে বেগুনী রঙ ঢেলে দিয়েছে। আবার বড়াই করে বলেছে রঙটা বাঁদর চেনায় কাজে দেবে।
সাঁতারাগাছিতে ভালো ওলকপি হয় শুনেছি। আর আজ বিজেপিকে রং দেওয়া হয়েছে, একটু অপমানও করা হয়ে থাকতে পারে, সেটা লাটভবনের বিবৃতি এলে জানা যবে। এই তো, আবার কী।
আমেরিকা নিয়ে ভাবনার শেষ নেই, জানেন সাঁতরাগাছির মোড়ে কী হ'ল!
বাঁদুরে রঙ দিলে বেটার হত। কিন্তু সেটা বোধহয় জলীয় ফর্মে দেওয়া যায় না ?
গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে স্বৈরাচারী একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করাই যাদের একমাত্র লক্ষ্য তাদের সাথে অ-গণতান্ত্রিক কিছু ঘটলে দুঃখ পাওয়া ,প্রতিরোধ করা উচিত? কি মনে হয় ?
শুধু কালোরা ভোট দিয়ে কাউকে জেতাতে পারবে না। কিন্তু কালো ভোটাররা ভোট না দিলে ফ্লোরিডা, টেক্সাস এগুলো ফ্লিপ হবে না। ফ্লোরিডা না জিতে কেউ এখনও প্রেসিডেন্ট হয় নি। আর ফ্লোরিডা জিততে হলে হিসপানিক আর কালোদের ভোট দেওয়াতে হবে, যেমন ওবামার সময়ে হয়েছিল।
গোটাটাই কালো ভারসাস সাদা ভোট হোবে নাকি রে বাবা?
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
রং দিয়ে তো ভালই রঙ্গ হয়েছে! ব্যঙ্গের বন্যা বইছে!
মিছিলের নাকি স্লোগান ছিল 'পায়ে পায়ে উড়িয়ে ধুলো, এবার সবাই নবান্ন চলো'। স্বাভাবিক, ধুলো নিয়ে আওয়াজ দিলে কোন সরকারের ভালো লাগবে, তাই জল দিয়ে দিয়েছে।
কিন্তু রং দিল কেন বুঝলাম না।
ফেসবুকে দেখলাম একজন লিখেছে কলকাতার নাম পাল্টে গরুমারা রাখতে।
ট্রাম্প জিতলে এই ট্রাম্প লয়ালিস্টরা যে কি করবে সেকথা ভাবতেও ভয় লাগে। এরা এখনই বন্দুক হাতে বাকীদের শিক্ষা দেওয়ার জন্য বেড়িয়ে পড়েছে। কালোরা বড্ড বেড়েছে, টেকিং ব্যাক দ্য কান্ট্রি টাইপের মনোভাব।
ট্রাম্প হারলেও হোয়াইট হাউস থেকে বের করা মুশকিল হবে। রাজ্যে রাজ্যে কোর্টে যাওয়ার জন্য এখনই রেডি হয়ে আছে। আর ট্রাম্প ভক্তরা দাবী করবে যে জোড় করে হারানো হয়েছে। ডীপ স্টেট, ক্লিন্টন, জর্জ সোরোস, সিএনেন, চীন, অ্যান্টিফা, মঙ্গল গ্রহ, ফাউচি, বিল গেটস সবাই মিলে হারিয়েছে। এরাও কিছু গোলমাল বাঁধাবে।
তবে ট্রাম্প চলে গেলে এদের নিয়ে চিন্তা অনেকটাই কমবে। যদিও বাকী জীবন এরা বলে যাবে যে ট্রাম্প ওয়াজ দ্য বেস্ট প্রেসিডেন্ট আর জোড় করে হারানো হয়েছে। তবে তার সঙ্গে এরা ফ্ল্যাট আর্থ, এলিয়েন, মঙ্গল গ্রহে হিউম্যান কলোনী, আরো সব হাবিজাবি দাবীও করবে। ফলে এরা আবার গর্তে ঢুকে পড়বে। আর অপেক্ষা করবে সেকেন্ড ট্রাম্পের।
শুনলাম অকাল হোলি খেলা হয়েছে। রংকামানের পিচকিরি দিয়ে। মোটামুটি সব বেগুনি। কারা বলছে বেগুন দিয়ে পিটিয়েছে।
ধন্যবাদ অরিন বুদ্ধিস্ট রিট্রিটের ব্যাপারে এত বিশদে লেখার জন্য।
অনেক লোকের আবার পুরো রেঞ্জটাই পছন্দ, তবে দুপুরবেলা ১২%, রাতে ৪০%, ফর্মাল সামাজিক হলে ৫% - এরকম।
ওদিকে চাড্ডিবীরদের মাননীয়া খুব বাটাম দিয়েছেন, আমি তার কঢ়ি নিন্দা করি এবং আশা করি রাজ্যপাল অপমানিত হবেন। কিন্তু তেজস্বী সূর্যের কী হলো জানতে পারলাম না।
হ্যাঁ, আর লোক অনুযায়ী ঐ স্পিরিটের মাত্রা পরিবর্তন হয়। কেউ ৫%, কেউ ১২%, কেউ ৪০% (ভল্যুম বাই ভল্যুম )
স্পিরিচুয়ালিটি নিজেকে নিজে ভালো করে জানা ও বোঝার জন্য দরকার। এর সাথে প্রতিষ্ঠিত ধর্মের যোগাযোগ নেই। স্পিরিচুয়ালিটি জীবনে শান্তি লাভ করার জন্য প্রয়োজন। অতীতের কথা ভেবে মন খারাপ করলে বা ভবিষ্যতের কথা ভেবে আশংকা করলে শান্তি বিঘ্নিত হয়। তারমানে এই নয় যে কোনটাই করবেন না। এগুলো সেল্ফ ডায়াগানসড প্রবলেম, যদি মনে হয় অসুবিধা হচ্ছে তাহলে টেক কেয়ার করা দরকার।
মাইণ্ডফুলনেস বর্তমানে মনোনিবেশ করার এক পদ্ধতি মাত্র।