@এতোজ ব্যাটা তাই মিন karechhila
কঙ্গনা থাকলেই সেই সিনেমা দেখে ফেলি । কুইন , তনু মনু সিরিজ তো আছেই; রাজকুমার রাও এর সঙ্গে জাজমেন্টাল হ্যায় ক্যা? তারপর সিমরন , কিম্বা রঙ্গুন - সিনেমা যেমন হোক, কঙ্গনার অভিনয় সব সময় ভালো লাগে।
গীতার সঙ্গে যদি ওই সাহেব শ্রীশ্রীচন্ডীও পড়তেন, তাহলে ট্রিনিটি টেস্টে শ্রীশ্রীচন্ডী থেকেই উনি কিছু বলতেন। অনেক বেশি সুবিধাও হত। ঃ-)
অরিন,
ভিক্ষু সুজাত'র ভিডিওটার জন্য অনেক থ্যাংকিউ। ভালো লাগলো দেখে।
বড় চরিত্র আছে তো, ঝাঁসীর রানী - কেমন হয়েছে জানি না
পাঙ্গা দেখলাম। কঙ্গনা ইন্ডিয়া কবাডি টিমের ক্যাপটেন ছিল, রেইডার। ৭ বছর বাচ্চা, সংসার ইঃ-র পর আবার কামব্যাক করছে
ভাল লাগল। জটিল কিছু নয়, কিন্তু খেলার জগত নিয়ে এমন সিনেমা পছন্দের জিনিস।
ফাইট, কোনি ফাইট - মনে পড়ায়
খুব বড়সড় চরিত্র, বেশ ইতিহাসপ্রসিদ্ধ চরিত্রে অভিনয়, এরকম হলে ভালো হয়।
ফ্যশান। কিন্তু ছোটো রোল।
কুইন দেখুন। তনু ওয়েডস মনু রিটার্ণস দেখতে পারেন।
উনি ভালো অভিনয় করেছেন এরকম কয়েকটা সিনেমার নাম দেবেন তো, দেখবো। হিন্দি সিনেমা একেবারেই দেখা হয় না। এই তালে হয়ে যাবে দেখা। ঃ-)
আরে লোথারের গার্লফ্রেন্ডের নামই দিয়ে দিল কার্মা! এরা পরে হিন্দুধর্ম নেবে। ঃ-)
আনফর্চুনেটলি কঙ্গনা বিজেপির বড়্সড় নেত্রী হতে চাইছে। মানে আর সিনেমা করায় মন নেই। তবে সবার সঙ্গে যা ঝামেলা করেছে, তাতে ওর সাথে খুব বেশি লোক আর কাজ করতে চাইবেও না। অত ভালো অভিনয় আর দেখতে পাবো না।
আসলে এন্টারটেইনমেন্ট ইন্ডাস্ট্রির একটা বড় অংশ, যাদের সেলেব ইমেজ চালাতে অর্থনৈতীকভাবে সমস্যা হচ্ছে, তারা নতুন এমপ্লয়ার পেয়ে গেছে বিজেপিতে। আর একটা জিনিস সবাই বুঝেছে যে মোদি-বিজেপি এখন ইন্ডিয়াতে আগামী বেশ কয়েকবছর রাজত্ব করবে। সেইকারণেই বহু সেলেব এখন কথায় কথায় মোদিজি হ্যাপি বাড্ডে, দেশকা জওয়ানদের শ্রদ্ধান্জলী, চড়ামাত্রার হিন্দুত্ব এবং দেশাত্ববোধ দেখায়। বিজেপি দুটো ইলেকশানে খারাপ রেজাল্ট করলেই দেখবেন এগুলো সব বন্ধ হয়ে যাবে। সব ধান্দাবাজ লোকজন।
ওরিজিনালি হিন্দু ধর্ম গ্রহন করা যায় না। কিন্তু পরে এসব ধর্মান্তর চালু করা হয়েছিল। আমার ধারনা কিছুটা জোড় করেই, নিয়মের পাশ কাটিয়ে। ঘরওয়াপাশির জন্য। এখন অবশ্যি সাহেব মেমদেরও তো অনেকে ভেজ খেয়ে, য়োগা করে, কর্মাতে বিশ্বাস করে, দুটো বলিউড সিনেমা দেখে নিজেদের হিন্দু বলে দাবী করছে।
আচ্ছা, লক্ষ্য করলেন কি, কঙ্গনা রান আউট ? নাকি এখনও আউট হয় নি? ঃ-)
আকা, তিনি কি বলতে চাইলেন ওই মোটা লোকটাকে এসে কুকুর কামড়ে দেবে? রোগা লোকটা পালাবে? ঃ-)
আচ্ছা, সাম্প্রতিক একটি লেখায় এরকম কিছু পেলাম, 'জন্মসূত্রে খ্রীষ্টান, পরে হিন্দুধর্ম গ্রহণ করেন।' এটা তাহলে সম্ভব? কিন্তু বহু লোকের দেখি ধারণা(প্রচারও করেন) যে হিন্দু কেবল জন্মসূত্রেই হয় মানুষ, বাইরে থেকে গ্রহণ করতে পারে না? তাহলে সেটা সঠিক নয়?
আমার বন্ধু যার নাম কিনা আবার বাডি সে আমাকে শিখিয়েছে যে কুকুরে তাড়ার ভয় থাকলে মোটাসোটা কাউকে নিয়ে ঘুরতে, সত্যি যদি কুকুরে তাড়া করে তাহলে সাথের সাথীর থেকে জোরে দৌড়লেই হল। তখন বুঝলাম ব্যাটা আমাকে নিয়ে দৌড়তে বের হত কেন।
ললিতার ভূমিকায় যিনি অভিনয় করেছেন, তাঁকে খুব ভালো লাগল। আরে, এই দেখেই সোজা আবার পড়তে শুরু করলাম 'গোরা', নইলে ঐ প্রবন্ধপর্বত পড়া কি সোজা কথা? ঃ-)
আজকাল ভাটে ছবি পোস্ট করতে পারাটা এত সহজ হয়ে এই সুবিধেটা হয়েছে। আজকে আমাদের এখানে এখন রবিবারের সকাল, অন্যান্য দিন আমার বাড়িতে রোসটেড বিন মিহি করে পাউডারের মতো করে গুঁড়িয়ে ট্যাম্পিং করে এসপ্রেসো মেশিনে তরিবৎ করে কফি তৈরী করা আর হয়ে ওঠে না। :-), অনেক দিন পরে আজকে করতে গিয়ে ছবিটা তুলে পাঠালাম।
দেখুন যাদের নামের মধ্যেই গান্ধার আর ধৈবত আছে, তাদের মধ্যে সঙ্গীতপ্রীতি তো থাকবেই! ঃ-)
ওরে বাবা, গুর্চ ভাট খুলে দেখি চিত্রগুপ্তের খাতা কেস! লাফিয়ে লাফিয়ে কেবলই ছবি! ঃ-)
ছোটবেলায় রাজগীরে বেড়াতে গেছি। চারটে পরিবার। বড় ছোট মিলিয়ে প্রতি পরিবারেই জনা চারেক লোক। একটা খুবই সাধারণ হোটেলে উঠেছি। হোটেলও ঠিক নয়। মানে ভালো হোটেলের পাশে একটা সাধারণ থাকার জায়্গা। ভালো হোটেলে খাওয়া। সারাদিন ঘোরাঘুরি, হইহল্লা, খেলাধুলা। রাতে নিজেদের অতটাও ভালো নয় হোটেলে শোয়া।
সেই "হোটেলের" বাইরে রাস্তার দিকে একটা বাঁধানো বারান্দা মতন আছে। বারান্দা না বলে উঠোনও ভাবতে পারেন। সেখানে এক রাতে বাঙালী মহিলারা সব নেকা নেকা সুর করে রবীন্দ্রসঙ্গীত গাইতে শুরু করেছে। চাঁদের আলো আছে যথেষ্ট। কিছুক্ষণ গান গাওয়ার পর "ঘ্যাঁ ঘ্যাঁ" করতে করতে কতগুলো গাধা দৌড়ে এসেছে সেই গান শুনতে। তারপর থেকে এই গান গাওয়ার বাতিকটা কমেছে।
সকালের কফি ব্রিউ হচ্ছে
নাচতে নাচতে ওর ল্যাজ মাড়িয়ে দাওনি সিওর?
নো ছ্যাবলামি। স্থির হয়ে মন্দ্র সপ্তকে নিজের বস-ত্ব এস্টাব্লিশ করতে হবে
তোমার নাচ দেখে আর গান শুনে এক্সাইটেড হয়ে কামড়েচে। কুকুরের সামনে বেশি লম্ফ ঝম্প করা যাব না। তাতে ওরা অস্থির হয়ে ওঠে
অরণ্যদা, লিখতেও ভয় করছে। তারপর যদি শুনি সেটাও খোঁচা দেওয়া।
এই যেমন, অভ্যুকে গুরুর গণেশের ভূমিকায় স্বমহিমায় প্রত্যাবর্তন করতে দেখে খুব ভাল লাগল। কিন্তু খুব ঘাবড়ে আছি, ভাটের লেখা টইয়ে যাওয়া নিয়ে আবার কী ক্যাঁচাল হতে পারে ভেবে। আপাতত তাই ভাটেই লিখে দিলাম।
সেটা বলার জন্যে নাচ গান কেমন হচ্ছিল সেটা জানতে হবে