১৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০৯:০৪
সকালবেলাটা একরাশ তিক্ততা নিয়ে শুরু করতে চাইনি। তবুও করতে হল। দুঃখিত।
মাস চারেক আগে ব্রতীনবাবু এবং দিন সাতেক আগে রঞ্জনবাবুর সঙ্গে দীর্ঘ ফোনালাপে আপনার অন্তত একটি কাজের জন্য আমি আজীবন কৃতজ্ঞ থাকব, সে সব বলেছি। প্রয়োজনে আমার কললিস্ট ঘেঁটে সেটা বার করার অনুমতি দিলাম। সে বিষয়ে আপনার নিজের কোনও ভূমিকাই নেই। এমনও নয়, আপনি আমাকে ব্লগ অ্যাকসেস দিয়েছিলেন বলে আমি কৃতজ্ঞ। ও জিনিস আজই আমার থেকে কেড়ে নেওয়ার অনুমতিও দিলাম। ঠিক কেন আপনার প্রতি আমি আজীবন কৃতজ্ঞ থাকব, সেটা ভাটে অরণ্যকে বলেছিলাম। সেটাও ঘেঁটে দেখার অনুমতি দিলাম। এবং তার জন্য আমি আমৃত্যু আপনার কাছে কৃতজ্ঞ থাকব। সেখানে কোনও ওপরচালাকি কিংবা ভণ্ডামি নেই।
তা বলে আপনি আমার কাছে এমন কোনও উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি নন, যে সারা জীবন আপনাকে তৈলমর্দন করে যেতে হবে। এর আগে একাধিক ক্ষেত্রে আমাকে অত্যন্ত আপত্তিকর ভাষায় অসংখ্য অভিযোগ-সহ কটূক্তি করলেও, সম্ভবত তার একটি ক্ষেত্রেও আমি পাল্টা প্রতিক্রিয়া দেখাইনি। কিন্তু সৌজন্য প্রদর্শনকে দুর্বলতা ভাবাটা অত্যন্ত ভুল। আপনি আমাকে 'ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে ইঙ্গিত করে' কথা না বলার জন্য যে 'আদেশ' জারি করেছিলেন, সেটাকে শিরোধার্য করে তার পরে আমি আপনার নামোচ্চারণ করিনি। সেটা যতদিন বেঁচে থাকব, অনলাইন ও অফলাইনে, বজায় রাখব।
আপনিও যতদিন বেঁচে থাকবেন, অনলাইন ও অফলাইনে, আমার নামোচ্চারণ তো করবেনই না; এমনকি আমার একটি মন্তব্যেরও পাল্টা উত্তর দেবেন না। সেই মন্তব্য যতই আপনার কাছে আপত্তিজনক, হাস্যকর বা অপমানজনক মনে হোক না কেন।
গুরুর ফেসবুকে দীর্ঘ দু-তিন বছর বিদ্যাসাগর নিয়ে তক্কো করে কম সময় নষ্ট করিনি। সেটা ঠিক হতে পারে, ভুল হতে পারে, চেরিপিকিং হতে পারে, বিরক্তিকর হতে পারে, হাস্যকর হতে পারে --- কিন্তু সে ব্যাপারে আপনার দৌড়ের বহর ঠিক কতটা, তা এলেবেলে সম্যক জানে। কাজেই 'নিটপিকিং' বলার মধ্যে লুকিয়ে থাকা চালিয়াতিটা ধরে ফেলতে এলেবেলের এক সেকেন্ডও লাগেনি। তাই অযাচিতভাবে ওই শব্দটা ব্যবহার করলে, পাল্টা কয়েকটা শব্দ এলেবেলে লিখবে।
অসমে প্রত্যেক অতিথিকে গুয়া-পান দেওয়াটা অসমিয়াদের সংস্কৃতির অন্যতম অঙ্গ। এলেবেলের মামাবাড়িটা কুচবিহার হওয়ায়, এই সংস্কৃতির সঙ্গে সে ছোট থেকেই পরিচিত। কাজেই শব্দগত মিল ছাড়া বাংলার গামছা এবং অসমের গামোসার মধ্যে অনেকটাই পার্থক্য আছে - এটার সঙ্গে সে পরিচিত নয়, সেটা 'ভেবে নিয়ে' 'মায়ের থেকে মাসির বেশি দরদ' অথবা 'আপনার উদ্দেশ্য কেবল অন্যকে হেয় করা' লিখলে দুটো কথা বলার।
এক) আপনার এই 'ভেবে নেওয়ার' পেছনে দু'জন প্রবল সক্রিয়। তার একজন ঘরোয়া আড্ডায় বলা আমার কিছু কথা যতিচিহ্ন-সহ আপনাকে চুকলি কাটার বিষয়ে প্রবল পারঙ্গম। অথচ প্রকাশ্যে সে তার ...দাকে কত ভালোবাসে, তার প্রমাণ এলেবেলের কাছে আছে। যদিও তা কোনও দিনই প্রকাশ করবে না।
দুই) অন্য জন এলেবেলের 'অনলাইন ইমেজ' বজায় রাখার শুভেচ্ছা জানিয়ে চুপ করে গেছেন। এলেবেলের অনলাইন ইমেজ বজায় রাখার দায় নেই। সে অন ও অফ, দুই লাইনেই এক। কিন্তু যিনি শুভেচ্ছাটি জানিয়েছেন তাঁর সেই ইমেজটা এক যে নয়, তার প্রমাণ সে রেখে দিয়েছে সযত্নে। যদিও সেটাও কোনও দিনই প্রকাশ করবে না।
এই দুজনের অফলাইন মনোভাবটি অনলাইনে প্রকাশিত হয়ে পড়লে পাছে সযত্ননির্মিত ভাবমূর্তিটি টোল খায়, সে আশঙ্কায় তাঁরা এখনও ফেসবুকে আমার বন্ধু হিসেবে বিরাজমান। দু'জনেই আমাকে বন্ধুপ্রস্তাব পাঠিয়েছিলেন, আমি অ্যাকসেপ্ট করি মাত্র। আর হপ্তাখানেক বাদে আমি ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি ফের অ্যাক্টিভেট করব। এক সপ্তাহ অপেক্ষা করব। অবশেষে অহিংস গান্ধীবাবার জন্মদিনে দু'জনকেই গলাধাক্কা দিয়ে বন্ধুতালিকা থেকে বের করে দেব। এলেবেলে তার ফেসবুকের বন্ধুসংখ্যা ৩০০-র ওপরে জীবনে উঠতে দেবে না বলে প্রথম দিন থেকেই এই ছাঁটাই প্রক্রিয়ার সঙ্গে অভ্যস্ত। ফলে তার জীবনে এটা প্রথম ঘটবে না।
সকালবেলায় নিজের কাজের অনেকটা সময় নষ্ট করায় ও বাকিদের বিরক্তি উৎপাদন করার জন্য আমি লজ্জিত ও ক্ষমাপ্রার্থী।
এদিকে সব রিপাব্লিকানরা স্টিমুলাস বিলের জন্য ডেমদের দোষ দিয়ে চলেছে। কারণ হ্যানিটি তাই শিখিয়েছে। স্টিমুলাস বিল পাশ করে দেবে ইলেকশানের আগে আগে। এবারে সাদারা গুছিয়ে ভোট দেবে ট্রাম্পকে। দে ওয়ান্ট টু টেক ব্যাক দেয়ার কান্ট্রি। তাছাড়া ফ্লোরিডা, জর্জিয়া, অ্যারিজোনা, নর্থ ক্যারোলাইনা, টেক্সাসে আনপ্রিসিডেন্টেড ভোটার সাপ্রেশান চলবে। ডেমোক্র্যাসি নিয়ে ফুটবলে খেলা চলছে আমেরিকাতে। ফলে ট্রাম্পের জেতার চান্স প্রচুর, সে পোলিং যাই দেখাক না কেন।
মাস হিপনোটিজম যে সম্ভব সেটা ট্রাম্পকে না দেখলে বিশ্বাস করতাম না।
হচ্ছে টা কি??
এবার থেকে নতুন নাম, আন্টি--)))
অধিকাংশ ফয়সালা হয় লোয়ার কোর্ট এ; সুপ্রিম কোর্টে তো শুধু ব্লকবাস্টার কেস গুলো যায়। অবশ্যই সেগুলোর প্রভাব সুদূরপ্রসারী
মিচ ম্যাকনেল এর এক এবং একমাত্র এজেন্ডা হল ফেডারেলিস্ট সোসাইটি থেকে একধারসে জাজ কনফার্ম করা যতদিন মেজরিটি থাকে, কোয়ালিফিকেশন খুব একটা ম্যাটার করে না
কোভেড এর স্টিমুলাস বিল কনসিডার না করে ফেলে রেখেছে কিন্তু গত এক সপ্তাহে এই মক্কেল ৩৩ জন জাজ এর কনফার্মেশন করেছে
এ আবার রি ইলেক্টেড ও হবে
এবারে বাইডেণ জিতলে ২০২৪ অবধি নিশ্চিন্দি। কারণ ২০২২এর মিডটার্মে জিওপির প্রচুর চাপ। ডেমরা একটাও সীট হারাবে না, কিন্তু জিওপির অনেকগুলো সীট সুইঙ্গ স্টেটে। এর মধ্যে ডিসিকে ৫১তম স্টেট বানানোর চেষ্টায় আছে। হাউসে অলরেডী সেইমর্মে বিল ধরিয়ে দিয়েছেন পেলোসি ম্যাডাম। মানে কাজ শুরু হয়ে গেছে।
ট্রাম্প জিতলে কোর্ট আগামী ২৫ বছরের জন্য রিপাব্লিকানদের হাতে। মিচকে মিচ যদি আরজিবির রিপ্লেসমেন্ট বসিয়ে ফেলতে পারে এর মধ্যে, তাহলেও প্রচুর সমস্যা হবে। ডুমসডে প্রেডিকশান করতে ইচ্ছা করেনা, কিন্তু খুব ডার্ক ফেজে ঢুকবে আমেরিকা।
হ্যাঁ সুপ্রীম কোর্ট ক্রাউড করে দিতে পারে প্রোগ্রেসিভ জাজ বসিয়ে। তবে সে কলজে সত্যিই ডেমদের নেই। তাছাড়া সেনেট হাতে থাকবে কিনা সেই নিয়ে প্রচুর সন্দেহ আছে। তবে ট্রাম্প জিতলে কিন্তু নিজের লোকজন বসিয়ে বসিয়ে ক্রাউড করে দেবে। আই উইল নট বি সারপ্রাইজড যদি শেষে ইভান্কাকেও সুপ্রীম কোর্টের জাস্টিস হিসাবে বসিয়ে দেয়।
স্প্রিং এর শেষের স্নো । আমাদের এখানে এখন দক্ষিণ গোলার্ধে যেমন। হালকা তুষারপাত। বৃষ্টিতে ধুয়ে যায়।
ট্রাম্প জিতলে কোর্ট আপাততঃ রিপাবলিকানদের হাতে। কিস্যু করার নেই। কিন্তু বিডেন জিতলে কি অন্য কিছু হবে? চান্স আছে প্রেসিডেন্সী, কংগ্রেস, সেনেট তিনটেই ডেমরা পাবে। সে হলে কোর্টের সাইজ বাড়িয়ে নোয় থেকে পনেরো করতে কোন বাধা নেই। তারপর জনা ছয়েক লিবারেল জাজ ভরে দিলে সমস্যার সমাধান।
কিন্তু ডেমদের কি সে করার কলজে habe?
এপ্রিল, নট অক্টোবর
মোটামুটি অক্টোবরের শেষে একটা স্লোফল পাওয়া যায়। তারপর নভেম্বরে কয়েকদিন এদিক সেদিক। কয়েকব্ছর আগেও ডিসেম্বর আর জানুয়ারিতে বরফে ঢেকে যেত শহর। এখন ক্লাইমেট চেন্জের ফলে সেটার শিওরিটি নেই। কিন্তু ডিসেম্বর থেকে ফেবরুয়ারি এমনকি আর্লি মার্চের কোনও একটা সময় প্রচুর স্নোফল হবে। মানে বছরের কোটা শেষ করে দেবে। এপ্রিলেও ছিঁটে ফোঁটা হয়।
বছর দুয়েক আগে ফেবরুয়ারি মাসে।
দারুন সুন্দর, @S , কবে তোলা? এ তো বেশ ভালো রকমের স্নোফল, হাঁটু অবধি বরফ মালুম হচ্ছে ।
আমিও ছবি দেবো।
শীতকালে বাড়ির পাষের গাছটা।
আমার আগের পোস্টে ফন্ট পিঁপড়ে হয়ে গেল কেন?
@Atoz ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০১:০৪
খুব সুন্দর লিখেছেন। অনলাইনে দেখলেন? এই 'গোরা' সিনেমার কথা শুনেছি। আমার দেখা হয়নি। সাম্প্রতিক 'গোরা'ও নয়। কারা আছেন? দুর্গাদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, ছবি বিশ্বাস? পাহাড়ি সান্যাল? কানন দেবী?
'গোরা' সিনেমাটির বিষয়ে লীলা মজুমদার 'পাকদণ্ডী' তে লিখেছেন। কোনও এক পৌষমেলায় শান্তিনিকেতনে দেখানো হয়েছিল। ওঁর ভাল লাগেনি কিন্তু অধিকাংশ দর্শক মুগ্ধ হয়ে দেখেছিল।
রবীন্দ্র গল্প ও উপন্যাসের contemporary চলচ্চিত্রায়ন আমার ভাল লাগেনা। এটা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা চলতেই পারে।
এই ভয়টাই করছিলাম। ট্রাম্প তো সুপ্রীম কোর্টে একজনকে বসাবেই। ইলেকশানের আগেই সেনেটও কনফার্ম করে দেবে। সেলোক যে ব্রেট ক্যাভানহার থেকেও ডানদিকে হবে এবং হয়ত কনস্পিরেসিতে বিশ্বাসী লোকজনও হতে পারে সে বিষয়ে প্রায় নিশ্চিত হওয়া যায়।
ফলত দেশের মেজরিটি জনগন হবে লেফট-লিবারল, কিন্তু যেনতেন প্রকারে হোয়াইট হাউস, সেনেট, সুপ্রীম কোর্ট হবে কনজারভেটিভ। ২০১৬তে যারা হিলারিকে ভোট দেওয়া যায়্না বলেছিল এবং এবারেও যারা ট্রাম্প জিতলে বেশ হবে বলে হাত গরম করছে, তাদের কপালে যে অশেষ দুঃখু আছে - সেদিন আসছে। এখন বাইডেণকে জেতানো ছাড়া আর কোনও উপায় নেই। নইলে এদেশের এবং এদেশের সাধারণ লোকজনের হাতে হারিকেন ধরিয়ে দেবে ট্রাম্প।
অরিনবাবু দেখি আমার পাশের পাড়ায় থাকেন।
এলেবেলেবাবু, আপনাকে কে আধলা মেরেছে জানিনা, কিন্তু এখান্র আমার কোন প্রচ্ছন্ন পাপবোধ ইত্যাদি কীসব চাট্টি হাবিজাবি টার্ম ড্রপ করলেন সেগুলো নিশ্চয়ই ইঁট আধলাই হবে। যদিও বিন্দুমাত্র যুক্তি বুঝলাম না। এখানকার গামোসা কে একশোবার গামোসাই বলব, কারণ এটার ফেব্রিক ডিজাইন ডায়মেনশন খুব স্পেসিফিক এবং আলাদা। এবংং এক কাঁধে ফেলে বা গলা থেকে ঝুলিয়ে চলাটা বা কাউকে পরিয়ে দেওয়া, শুভ অনুষ্ঠানে প্রীতি উপহার হিসেবে দেওয়া মোটামুটি বাধ্যতামূলক, একেবারেই এরকম নিজস্ব কিছু রীতিরেওয়াজ আছে। যাকে এখানে সর্বক্ষণ গামোসা বলে রেফার করি তাকে গুরুতে লেখার জন্য কোন পাপবোধের প্রয়োজন হতে পারে, এমন আশ্চর্য চিন্তা যে কারুর মাথায়ও আসতে পারে! তবে একদিকে ভাল, এগুলো ভাল কমিক রিলিফ। প্রথমে বিরক্ত লাগলেও পরে হাসিই পেয়ে গেল।
আর হ্যাঁ, এখানে আমার চতুর্দিকে অসমিয়া লোকজন সর্বক্ষণ আসাম বলেই উল্লেখ করে যাচ্ছেন। মায়ের থেকে মাসির বেশি দরদ নাইবা দেখালেন। যদিও আপনার উদ্দেশ্য কেবল অন্যকে হেয় করা।
এ বছর আর কোথাও ঘুরতে যাওয়া হবে না :-( সিএনএন এ লিখেছে যেসব দেশ টুরিজম এর জন্য ট্রাভেল বাবল এর কথা ভাবছিল তারাও পিছিয়ে আসছে। ২০২১ এও কি হবে বলা যাচ্ছে না।
ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকলে সবচে প্রথমে টার্গেটড হবে "Roe v. Wade"
সুপ্রিম কোর্ট জাস্টিস রুথ বেডার গীন্সবার্গ মারা গেলেন
সেনেট্ মেজরটি লিডার বহুদিন ধরেই বলে এসেছে ট্রাম্প নতুন জাজ নোমিনেট করলে সেনেট্ ভোট করবে
২০১৬ তে এই একই মেজরিটি লিডার এর ঠিক ১৮০ ডিগ্রী উল্টো পসিশন ছিল কারণ তখন ওবামা প্রেসিডেন্ট
এখন দেখার কতটা নাটক হয়
তবে ট্রাম্প এর নমিনি জিতে গেলে আগামী তিরিশ চল্লিশ বছর (কি তারও বেশি ) সুপ্রিম কোর্ট মেজরিটি কনজারভেটিভ হয়ে থাকবে
এগুলোই আসল ইমপ্যাক্ট
আমাদের অভ্যেস ছিল যে বিষয়ে কিছুই জানিনা বা বন্ধু রাও , মাষ্টারমশাই রা হেল্প করতে পারছেন না, সেগুলো নিয়ে ওর কাছে গিয়ে একটা ইন্ট্রো নিয়ে আসতাম।
দিন দুই তিন শুনে যাচ্ছি, ডেমচকের কাছে কৈলাস রেঞ্জের দু একটা উঁচু পয়েন্টে ভারতীয় সেনা পজিশন নিয়েছে, আর মানস সরোবর বা কৈলাস যেতে ভিসা লাগবে না।
তারপর ম্যাপে দেখলাম সেটা ভীষণভাবে ভারতের মধ্যে থাকা একটা এলাকা, সিন্ধু নদীর ধারে। কৈলাস রেঞ্জ হলেই যদি কৈলাস পর্বত ধরা যায়, চারশো কিলোমিটার দূরে হলেও, সিন্ধু ধরে নেভি পাঠাতেই আর কে আটকাচ্ছে! মানস থেকে করাচী পুরোটাই কব্জা হয়ে গেছে ধরা যায়।
অর্জুন শুভ বসু বিচিত্র লোক অনেক কিছুই জানতে পারেন, তবে ওর মেন কাজ লেবার হিস্টরি।
অরিন দারুণ জায়গায় থাকেন, হাত বাড়ালেই পাহাড়
পথ চলেছে মেঘপাহাড়ের দিকে :-)