আরে ধুস। একচুল এদিক-ওদিক হয়নি সেটা বলেছি। শুধু সেটা যে হচ্ছে না, চুলগুলো সুবিন্যস্তই আছে - সে বিষয়টা আগে যেমন নিজেই নিজের আয়নায় দেখে নিয়ে কনফিডেন্ট হতাম, এখন সেই আয়নাটা নেই। এটা সাম্রাজ্যবাদী চক্রান্ত ছাড়া অন্য কিছু হতে পারে না! সব উপনিবেশের প্রভুদের চাল!!
হুম... লোকজন লিখছে অন্যরা পড়বে ভেবে - কোথাও একটা দেখা যাওয়া উচিত - পড়া যে যাচ্ছে না সেটাও কেউ বুঝছে না বোধয়।
https://www.guruchandali.com/forum.php?forum=6 এই পাতাটা আমি দেখতেই পাইনি আগে। তারপর, গুরুর কলে ইংরেজী লিখতে হলে আগে অ্যাঙ্গুলার ব্র্যাকেট দিলেই হতো, এখন তাতেও ক্ষতথততবৈড়ত হয়ে যায়, এসেকেপ দিতে হয় - ফোন থেকে কী হবে দেখিনি অবশ্য।
হ্যাঁ, এই খেরোর খাতা - এটা নতুন ব্যাপার। এটা কোথায় কীভাবে দেখানে হবে ঠিক হয় নি। ঈশান-কে ধরো।
খেরোর খাতার আপডেট টইয়ের লিস্টিতে উঠছে না, লগিন না করলে খেরোর খাতা (অন্যদের) দেখাও যাচ্ছে না।
b দিয়ে ব-কার আসছে তো, যেমন dbIp=দ্বীপ --- আগে বোধহয় w দিয়েও আসত -- ঈশান বলতে পারবে
কোথায় হয় নি ? দিব্য ইটালিক্স এসেছে, আপনার পেস্ট করা বাক্যের মধ্যে অনেক অংশে ইটালিক্স দেখা যাচ্ছে ।
এবং হয়নি। কিন্তু সেটা বিদঘুটেরূপে নিজে দেখছি কেন? মামু আমাদের আয়না কেন কেড়ে নিচ্ছে? চুল না হয় উঠে গেছে। কিন্তু যে ক'গাছি আছে তা আঁচড়াব না আমরা? আমরা কি আচঁড়াব না। আমাদের আয়না দেখার সুযোগ দিন। আতাক্যালানেদের জন্য আগে যে আয়নাটা ছিল। সোফি আয়নার চাহিদা নেই।
@দ, রবার্ট গলব্রেথের নতুন বই বেরিয়েছে। কিন্তু ভদ্রলোক নাকি ট্রান্সজেন্ডারদের সম্বন্ধে ভুলভাল বকে কেস খেইচিলেন। এদিকে এই বইটার মূল ভিলেন একজন ছেলে যে ক্রস ড্রেসিং করতে ভালোবাসে।
যেমন খুশি কলে আজ যেমন লিখছি, যেখানে ইটালিক্স দিয়েছি তা রক্ষিত হচ্ছে কি না - সামান্য অংশ কপি-পেস্ট করে তার টেস্ট করছি। এর একচুল এদিক-ওদিক হলে ছেড়ে কথা বলব না।
বিধবাবিবাহ প্রচলিত হওয়া উচিত কি না, এ বিষয়ে বিচারে প্রবৃত্ত হইতে হইলে, সর্বাগ্রে এই বিবেচনা করা আবশ্যক যে এদেশে বিধবাবিবাহের প্রথা প্রচলিত নাই; সুতরাং, বিধবার বিবাহ দিতে হইলে এক নূতন প্রথা প্রবর্তিত করিতে হইবেক। কিন্তু, বিধবাবিবাহ যদি কর্তব্য কর্ম না হয়, তাহা হইলে কোনও ক্রমে প্রবর্তিত ও প্রচলিত হওয়া উচিত নহে। কারণ, কোন্ ধর্মপরায়ণ ব্যক্তি অকর্তব্য কর্মের অনুষ্ঠানে প্রবৃত্ত হইবেন? অতএব, বিধবাবিবাহ কর্তব্য কর্ম কি না, অগ্রে ইহার মীমাংসা করা অতি আবশ্যক। যদি যুক্তিমাত্র অবলম্বন করিয়া, ইহাকে কর্তব্য কর্ম বলিয়া প্রতিপন্ন কর, তাহা হইলে, এতদ্দেশীয় লোকে কখনই ইহা কর্তব্য কর্ম বলিয়া স্বীকার করিবেন না। যদি শাস্ত্রে কর্তব্য কর্ম বলিয়া প্রতিপন্ন করা থাকে, তবেই তাঁহারা কর্তব্য কর্ম বলিয়া স্বীকার করিতে ও তদনুসারে চলিতে পারেন। এরূপ বিষয়ে এ দেশে শাস্ত্রই সর্বপ্রধান প্রমাণ, এবং শাস্ত্রসম্মত কর্মই সর্বতোভাবে কর্তব্য কর্ম বলিয়া পরিগৃহীত হইয়া থাকে। অতএব বিধবাবিবাহ শাস্ত্রসম্মত অথবা শাস্ত্রবিরুদ্ধ কর্ম, ইহার মীমাংসা করাই সর্বাগ্রে আবশ্যক।
ল্যাদোশ, ইশান,
গুরু পদ্ধতিতে এখনো w দিয়ে ব-কার দেওয়া যাচ্ছে না।
রেকমেন্ড
এহ মমব্যানের জন্য ম্যাগসেসে রেকমেন্ড করতে হলে আমাদের ব্ল্যাংকির জন্যও করা উচিৎ। এতদ্বারা আমি ব্ল্যাংকির জন্য ম্যাগসেসে রেকম্নেড করে গেলাম।
যারা ট্রাম্প জিতলে বেশ হবে ভেবে হাততালি দিচ্ছে, তাদের কথা আজ থেকে দশ বছর পরে শুনবো। ২০১০ সালে এই সাইটেই অনেকে এইরকম অদূরদর্শী রজনৈতীক মন্তব্য করত। এখন হাত কামড়ায়, নইলে অন্যদের দোষ দিয়ে নিজেদের মুখ লোকায়।
ইলেকশান স্ট্র্যাটেজি দিয়ে তো বিগট্রি সাপোর্ট করা যায়্না। ট্রাম্পের ব্যাপারটা যে আর রেসিস্ট রেটোরিকে আটকে নেই, একদম অ্যাকশানে পরিণত হয়েছে - সেসব খবর অনেকেই রাখেনা। অবশ্য আনডকুমেন্টেড ইমিগ্র্যান্ট মহিলার সঙ্গে কি অত্যাচার হচ্ছে সেই নিয়ে চিন্তা করার ইচ্ছা ভারতীয়দের থাকবে, সেটা আশা করাও ভুল।
ফ্যাসিজম কেন দেশ ও দশের পক্ষে ক্ষতিকারক সেসব অনেকেরই সিলেবাসের বাইরে।
আজ্কাল থেকে কপি পেস্ট করলাম "যেমন খুশি" এডিটরে --
আজকাল ওয়েবডেস্ক: বুধবার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের গোটা মন্ত্রিসভা ইস্তফা দিল। জাপানের নতুন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন ইওশিহিদে সুগা। স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছেন, বুধবারই লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির নতুন নেতা সুগা প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিচ্ছেন।
আট বছর পর নতুন প্রধানমন্ত্রী পেল জাপান। নতুন প্রধানমন্ত্রীর সামনে এখন একটাই চ্যালেঞ্জ, করোনা নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিকে ঘুরে দাঁড় করানো।
শম্ভুচন্দ্র সেজো, কনিষ্ঠ ভ্রাতা ঈশান। সেখানেও কেস জমে ক্ষীর! এমনকি মেজো দীনবন্ধুও!! এলেবেলে একা নয়, সঙ্গে বিদুর ফুল গুষ্টির সাপোর্ট। হুঁ হুঁ বাওয়া।
অর্জুন, এমনি এমনি আপনাকে 'ভাই ওজ্জুন' বলি নাকি! এক ভাইকে দিয়ে আরেক ভাইকে উড়িয়ে দেওয়ার ওজনটা বুঝতে পারেন তো! এক যদি না তাকে বিভীষণ বলে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করেন! কিন্তু তাতেও লাভ হবে না। অস্ত্রভাণ্ডার নানাবিধ অস্ত্রে ভর্তি তো!!!
সিএস, আপনি এড়িয়ে যেতেই পারেন, সে বিষয়ে পূর্ণ স্বাধীনতাও আপনার আছে। কিন্তু ফেসবুকের ৭০০ শব্দওয়ালা লেখাকে বাঙালি এখন পোবোন্দো বলে মানে; টুইটারে সীমাবদ্ধ (কতগুলো যেন শব্দসংখ্যা) তার লেখার দৌড়; এমনকি অনুভূতিকেও প্রকাশ করে জুকুর বানানো কতগুলো ইমোজি দিয়ে। সর্বোপরি সে বাংলার রচনা বইয়ের বাইরে অন্য কোনও লেখাকে লেখা বলেই মনে করে না। অথচ বঙ্কিমকে কাটাছেঁড়া করার এটাই সেরা সময় এবং এ বিষয়ে আমার জানাশোনা পরিধির মধ্যে আপনি যোগ্যতম লোক। দেখুন ভেবে আরও একবার।
এলসিএম, এ মাইরি খুবই না-ইনসাফি হচ্ছে আমাদের মতো আতাক্যালানেদের জন্য। চলমান টাইপ করার স্বাধীনতা এই নতুন কলে আমি নিজেই খুঁজে নিয়েছি, বিন্দুমাত্র অসুবিধাও হচ্ছে না। কিন্তু ওয়ার্ড ফাইলে সেভ করা বাক্য বা বাক্যাংশ কপি-পেস্ট করলেই বাই ডিফল্ট বঙ্কিম আকার নিচ্ছে। এটা সিরিয়াসলি দেখা উচিত। আপনার বলা মতো কায়দা করতে গিয়ে 'গুরুর পুরনো কল'-এ লিখে প্রিভিউতে কতগুলো যতিচিহ্ন ছাড়া আর কিচ্ছু দেখতে পাইনি। এর ইমিডিয়েট সমাধান চাই। আগে এটা ফিল করিনি।
আমার চাহিদা খুব সীমিত। আগেকার 'যেমন খুশি লিখুন'-এর মতো ১) যে কোনও লেখা কপি-পেস্ট করলে তার পরিবর্তন না হওয়া এবং ২) আমার ইচ্ছামতো যেটা খুশি বোল্ড-ইটালিক্স করতে পারার স্বাধীনতা। খুবই বিনীত স্বরে ও সুরে অনুরোধটা জানালাম। রক্ষিত হলে বাড়িতে পাটালি অথবা পয়রা গুড় - যেটা চাইবেন পাঠিয়ে দোবো। ইগনোর করলে ক্লাস হায়ারার্কি বলে গাল দোবোই দোবো!
@এলেবেলে ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১০:৩১
বিদ্যাসাগর ও বঙ্কিমচন্দ্র সংক্রান্ত আলোচনা যা এখানে হচ্ছে তা খুব মন দিয়ে ফলো করিনি। আপনি পূর্ণাঙ্গ কাজ নামাবেন যখন তখন পড়ব। খাপছাড়া ভাবে আলোচনা হয়না। তা ছাড়া আপনার প্রায় সব লেখায় যে হিমালয়প্রমাণ তথ্য থাকে, সেটা ঘেঁটে কাউন্টার করা যথেষ্ট সময় সাপেক্ষ।
আপনার প্রথম উদ্ধৃতি সম্ভবত
'তাঁহার [বিদ্যাসাগর] মত এই যে, শূদ্রসন্তানেরা ব্যাকরণ, সাহিত্য, অলঙ্কার, ও দর্শনশাস্ত্র অধ্যয়ন করিতে পারিবেন, শাস্ত্রেকোনও স্থানে ইহার বাধা নাই। কেবল ধর্মশাস্ত্র স্মৃতি অধ্যয়ন করিতে পারিবেন না। '
শম্ভুচন্দ্র বিদ্যারত্ন' র 'বিদ্যাসাগর জীবনচরিত' বই থেকে উদ্ধৃত। শম্ভুচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ছোটভাই হতেন না?
আর দ্বিতীয়টি বঙ্কিমচন্দ্রের 'ভারত কলঙ্ক' প্রবন্ধ থেকে উদ্ধৃত ।
পার্থ চট্টো পাধ্যায় আর শিবাজে বন্দোপাধ্যায় র এতো বংকিম বংকিম করতেন, আমার গুরু ইন ল, চারুলতার টিয়াটিকে , আড়ালে একবার পার্থ একবার শিবাজী বলে ডাকতেন। ইনি ইন্টারেস্টিং ক্যারাকটার ছিলেন, অর্থ শাস্ত্র এবং কামসূত্র কে প্রাচীন ভারতের সেকুলার টেক্সট ধরে কোর্ট কালচার নিয়ে কাজ করেচিলেন, পরে ক্লাসিকাল তামিলে শিফ্ট করে যান।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
আমি মাইরি সুদর্শন কে দেখেছি, ফিজিক্স ডিপার্টমেন্টে এসে ছিলেন, বক্ত রিতা দিতে। সে বারে সম্ভবত অশোক সেন, মুকুন্দন, ও এসেছিলেন, বক্তৃতা ও দিয়েছিলেন মনে হয়। এবাr কি বিষয়ে দিয়ে ছিলেন জিগ্যেস করলে , বাড়ি গিয়ে মেরে আসব।
তবে ভেগলি মনে আছে, কি একট বোঝাতে গিয়ে মুকুন্দন , বেল্ট খুল e মোবিয়াস স্ট্রিপ বুঝিয়েছিলেন, তাই নিয়ে আমি আবার একট গল্প ও লিখেছিলাম, সেটa এক ভক্ত কে শুনিয়েও ছিলাম। স মুগ্ধ হোয়ে অনেকক্ষন তাইকিয়েও ছিলো। কিন্তু পরে r দিন দেখলাম, আমাকে দেখিয়ে দেখিয়ে অন্য দাদা র সংগে বেশি উৎঅসাহ নিয়ে কথা বোল্ছে, অভিমানে একটি জয়েন্ট Tene অনেক ক্ষন রাত গভীর অব্দি কোপাই er তীরে বসে ছিলাম।
বোধিসত্ত্ব দাশ্গুপ্ত
কিন্তু বঙ্কিম সম্বন্ধে যে সব কথা সে সব তো অনেক দিনেরই। তার পরেও যদি বিজেপি তাঁকে প্রোজেক্ট করে তাহলে সমস্যা তো অন্য জায়গায়। বঙ্কিমের সমালোচনা করে প্রবন্ধ লিখলে সে সমস্যার সমাধান হবে না বলে মনে করি যেটা আজকের রাজনীতির সমস্যা। তদুপরি যে লোকটা বলতে পারেন সে ইংরেজের জুতোর ঘায়েই বঙ্কিম তিনি পরিস্থিতি ভালই বুঝতেন, অতএব লিখলেও সে সব সোজা সাপ্টা বিশেষ কিছু হবে না।
ট্রাম্পের স্ট্র্যাটেজীটা খুব খাশা। বেস ধরে রাখতে বোকা বোকা হাবভাব, রেসিস্ট কমেন্ট, ডেমাগগারি। আর অন্যদিকে মে সিওর করা ইলেকটোরাল কলেজের মিনিমাম ভোট (৫৬,০০০ bodhahay) কিভাবে জিতে প্রেসিডেন্ট হওয়া যায়।
ডেমরা যত ডেমাগগ ট্রাম্পকে নিয়ে মাথা ঘামায়, বেস তত শক্ত হয়। ইলেকটোরাল কলেজের ঐ গরীব ৫৬,০০০ এর দিক থেকে চোখ সরিয়ে নেয় ডেমরা কারণ ওরা ডেমদের অ্যাজেন্ডাতেই নেই। ট্রাম্প সযত্নে রেসিজমের আড়ালে রক্ষা করে ইলেকটোরাল কলেজ। গেলবার করেছে এবারেও করবে।
//সব লেখা মিলিয়ে বঙ্কিমের হিন্দুগরিমা, ইংরেজপ্রীতি, মুসলমানবিদ্বেষ, নিজের ধর্ম প্রচারক এসব প্রমাণ করা।//
সিএস, আপনাকে সনির্বন্ধ অনুরোধ করছি, এ বিষয়ে পূর্ণ উদ্যমে মাঠে নেমে পড়ুন। বিশেষত বিজেপি যখন বাঙালি 'হিন্দু' আইকন হিসেবে বঙ্কিমকে প্রোজেক্ট করতে মরিয়া। আপনার সাহিত্যপ্রীতি, সাহিত্যের ওপর অসম্ভব ঈর্ষণীয় দখল, পাণ্ডিত্য – সব কিছুর প্রতি প্রবল শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেই অনুরোধটা করছি।
বাংলার দৌড় আমার বারোতেই শেষ। তাও মাধ্যমিকে চার-চারবার গাড্ডু মারার পর। তবে কেউ না ধরলে আমাকেই ধরতে হবে আর কি। কিন্তু তাতে সবাই বারো পাশ করে পিএইচডি করার দুর্মর বাসনার ফলে চোঁয়া ঢেকুরের গন্ধ পাবেন। সেটা কি ভালো হবে?
হ্যাঁ, প্রবন্ধটি কোনও ভাবেই ভার্বাটিম 'ভিত্তি' নয়। তাঁর চিন্তার ধারাবাহিক প্রতিফলনের নমুনা মাত্র।
অর্জুন, মার্গারেটকে 'নিবেদিতা' ও 'ভগিনী' বানানোর একটি সূক্ষ্ম দ্যোতনাবাহী যৌন অনুষঙ্গ আছে। সেসব ভাটে আলোচনা করাটা ঠিক নয়। মুখোমুখি কোনও দিন দেখা হলে ধরতাইটা দেবেন, বিশদে কথা বলা যাবে। টেরিজাকে 'স্নেহময়ী জননী' বানানোটাও পুরুষতান্ত্রিকতা। কারণ আফটার অল আমাদের রেনেসাঁসের প্রাণপুরুষরা নারীকে জায়া ও জননীর যে ঘেরাটোপে পুরে ফেলেছিলেন আষ্টেপৃষ্ঠে, সেটা তাঁরা সেদিনও বুঝতে পারেননি; সরি টু সে, আজও বোঝেন না। হিন্দু ইন্টেলিজেন্টসিয়ার সব্বাইকে বাদ দিয়ে এক দাড়িদাদুর প্রতি তীব্র কান্নিক খাওয়া আমার এমনি এমনি হয়নি!
ট্রাম্পের আমেরিকাতে ইমিগ্র্রেশান সেন্টার আর খাঁচা।
মোদির ভারতে ক্যাম্প।
এবারে তাহলে তুলনাটা নিশ্চিন্তে করাই যাবে।
এটা সত্যি হলে তো গ্রস হিউম্যান রাইট্স ভায়োলেশান করছে আমেরিকার সরকার।
ICE whistleblower: Nurse alleges 'hysterectomies on immigrant women in US'
As part of her complaint, filed on Monday, Ms Wooten expressed concerns about the high number of hysterectomies performed on Spanish-speaking women at the centre.
The nurse said detained women told her they did not fully understand why they had to get a hysterectomy - an operation involving the removal of all or part of the uterus.
https://www.bbc.com/news/world-us-canada-54160638