পুরানো কল আছে তো। আগে ডানপাশে আসত এখন টাইপালে নীচে আসছে। এই তো লিখছি গুরু কল দিয়েই।
অগেরটা রাখা যেতে পারে, লোকজন সেখানে লিখে কপি করে এনে এখানে পেস্ট করে দেবে
পুরোনো লোকদের গুরুতে আসা কমানোর এটাও একটা কল মনে লয়। যেটাতে স্বচ্ছন্দ ছিল সেটা বদলে দাও তাহলে কম আসবে। সিম্পল লজিক। :)
গুরুই তো pro-cheen
পুরোনো হিসেবটা উঠে গেলে তো খুবই মুশকিল - যা হোক কি আর করা
তা, প্রাচীন গুরু পদ্ধতি বলে আগেরটাও রাখলে হয় না?
মচৎকার হইসে।
ম্যাঁও
ঘ্যাঁও।
মার্কিনি বাঙালি লেখাটা কোথাও পাওয়া যাবে ???
মোবাইলে "গুরু পদ্ধতি" তে গিয়ে টাইপ করলে ইনলাইনে বাংলা দেখাচ্ছে, কিন্তু স্পেসবার দেবার পর ইংরিজিটা বাংলায় কনভার্ট হচ্ছেনা।
কম্পুতে হচ্ছে।
আমার মোবাইল ওএস অ্যানড্রয়েড ১০, মডেল পিক্সেল ২।
১১ লাখ পেজ চার্জশীটে লেখার মতো পেটে বিদ্যে দিল্লী পুলিশের আছে বলে মনে হয়না, বেশির ভাগ ই তো ঘুষ দিয়ে চাকরি পেয়েছে. হয়তো ১০ পাতার চার্জশীট ১ লক্ষ কপি প্রিন্ট করেছে.
অভ্র ব্যবহার করা আর হয় নি, আসলে ততদিনে গুগল ল্যাঙ্গুয়েজ ইনপুট টুলে বাংলা এসে গেল, গুগল ডকস এ দিব্যি বাংলা লেখা যাচ্ছে, আর ছোটখাটো প্যারা টাইপ করার জন্য গুরু তো ছিলই - ওই দিয়েই চলছে - তেমন বড়ো কিছু লিখিও না।
কিন্তু বড়েস, ল্যাদোষদা আপনারা অভ্র ব্যাভার করেন না কেন? এত সহজ ইজি টু ইন্সটল জিনিস একটা? আমার প্রথমদিকে গুরু মোড থেকে অভ্র মোডে যেতে একটু অসুবিধে হয়েছিল। কিন্তু এখন আর গুরু মোড এ লিখতেই পারিনা। গুরু মোড এ প্রচুর বাড়তি কি টাইপ করতে হয়।
ওকে। এখন ক্লিক করলে পপআপ টা আসছে দেখছি।
যেমন খুশি এডিটরে imgur এপিআই আর প্রিভিউ ঢোকানো টা ফাটাফাটি হয়েছে। লা জবাব। এবার কন্ট্রোল ভি করে ইমেজ ফেলার অপশন ঢুকলে আঠেরো কলা পূর্ণ হয়।
কিন্তু ওখানে উপরে "সাহায্য" টা কিসের? ক্লিক করে কিছুই হচ্ছে না।
বড়েস,
আমারও কোনো বাংলা সফটওয়্যার নেই, আমি গুরুতে লিখে কপি করে অন্য জায়গায় নিয় যাই ।
আমার বাংলা এডিটর নেই। তাই সমস্যা। এনিওয়ে।
দুটো ইউন্ডোওয়ালা গুরুর যে কল ছিল, বাঁ দিকে ইংরেজি ডানদিকে তার বাংলা - ওটাতে যারা অনেকদিন ধরে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন, তাদের একটু অসুবিধে হবে প্রথম প্রথম, তারা এই নতুন গুরু পদ্ধতি ট্রাই করুন, কিবোর্ড ম্যাপিং সব একই আছে, একদম এক কি কম্বিনেশন এখানেও, শুধু এখন যেখানে টাইপ করছেন সেখানেই বাংলা হচ্ছে। তফাৎ তেমন বিশাল কিছু নেই, দেখুন অভ্যেস হয়ে যাবে।
দিল্লী হাইকোর্ট মাঝে মাঝে ওরা এম্বারাসড হয়েছে।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
আজকাল ইন্ডিয়াতে আর কোর্ট এর ওপর ভরসা নেই. বেশির ভাগ জজ ই পুরো বিকিয়ে গেছে. সরকারের এগেইনস্ট এ যাওয়ার থেকে বরং সাপোর্ট করলে রিটায়ার করার পরে কলাটা মুলোটা জুটে যাবে.
সেই জন্যই তো দেখতে চাইছি। গার্বেজগুলো পয়েন্ট আউট করলে নিয়ম অনুযায়ী কোর্ট ঐ চার্জশীট ছুঁড়ে ফেলে দেবে।
ডিফেন্স লয়ার কে ফ্রাসট্রেট করার জন্য করা।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
টেস্টা
আইটি সেল।
১১ লাখ পেজ চার্জশীটে লেখার মতো পেটে বিদ্যে দিল্লী পুলিশের আছে বলে মনে হয়না, বেশির ভাগ ই তো ঘুষ দিয়ে চাকরি পেয়েছে. হয়তো ১০ পাতার চার্জশীট ১ লক্ষ কপি প্রিন্ট করেছে.
আম্বানীরা দেখিয়ে দিচ্ছে কি করে প্রধান এমপ্লয়িকে দিয়ে কাজ করাতে হয়।
চার্জশীটের কপিটা কেউ আপলোড করুক।
আচ্ছে দিন জিন্দাবাদ. মোদিবাবু তো বলেই দিয়েছেন এখন বাকি সব ফালতু ইস্যু ছেড়ে গোটা দেশ যেন বীর জওয়ান দের পেছনে দাঁড়ায়. আশা করি দলে দলে ভক্তরা এখণ নিজেরা বর্ডারে গিয়ে বুক চিতিয়ে দাঁড়াবে চৈনিক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে.
কিন্তু ভক্তরা আজকাল কেমন যেন মিইয়ে গেছে ভেজা মুড়ির মতো, পাকিস্তান হলে যেখানে এতদিনে হোয়াটস্যাপ ফেটে যেত চিৎকারে , সেখানে সেরকম গৰ্জন শোনাই যাচ্ছে না. একটু সিলেবাস র বাইরের কোশ্নো এলেই এই হাল, চাড্ডি দের নিজেদের পরনের চাড্ডি ই ফেটে যাচ্ছে.
অনুগ্রহ করে।
আগের এডিটর ফিরিয়ে আনুন।