পিরিয়ড দিলে পূর্ণচ্ছেদ আর 1,2 লিখলে ১, ২ এই দুটো একই লেআউট এ বসে করার সুযোগ দিন.
আর, এই ইন্টেলি সেন্স টা মাঝে মাঝে রিফ্রেশ না হয়ে আগের ভ্যালু ধরে রাখছে. দেখুন. স্পেস না দিলে লাফিয়ে পিছিয়েও যাচ্চে.
এ আবার কী হল ! সব এক হয়ে গেল!
গুরু পদ্ধতি আর গুগুল আর যেমন খুশি সব এক
বোধি,
নতুন এডিটর একটু সিম্পল হচ্ছে - আশা করা যায় টাইপ করে সাবমিট দিলে কনটেন্ট হাওয়া হয়ে যাচ্ছিল - সেটা হবে না।
১৭৭ দিনের মাথায় ফের চাকা গড়াল কলকাতা মেট্রোর। প্রায় ছ’মাস পরে চেনা মেট্রোর কামরায় উঠে স্বস্তির নিশ্বাস ফেললেন অনেক অফিস যাত্রী। তাঁদের অনেকের কাছেই কোভিডে থমকে যাওয়া জীবনকে ছন্দে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার সংকেত দিল মেট্রোর চাকার আওয়াজ।
এল্সিএম,
1- এডিটিং ট অকারণে গুজে দিল কেনো ?
2- পর্যালোচনা য় একট সাব ক্যাটিগোরি, নিউজ ঢুকিয়ে দিয়ো plij,
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
মোবাইল থেকে
সব মতামত দিন এক হয়ে গেছে মোবাইল theke
ঝুলেছে কোথায়? হৈ হৈ করে চলছে ...
ও একটু আধটু ইয়ে
টেস্ট করে তো ঝুলিয়ে দিলেন।
টেস্ট - অন্য সাইটে থেকে কনটেন্ট কত-পেস্ট -----
দেখে নিন কারা কারা রয়েছেন দলে:
কেএল রাহুল, ক্রিস গেইল, করুন নায়ার, মায়াঙ্ক আগারওয়াল, সরফরাজ খান, করুন নায়ার, নিকোলাস পুরান, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, জিমি নিশাম, দীপক হুদা, মুজিব উর রহমান, ক্রিস জর্ডন, হার্ডস ভিলজোয়েন, অর্শদীপ সিং, মহম্মদ শামি, ঈশান পোড়েল, শেলডন কটরেল, দর্শন নালকান্দে, হরপ্রীত ব্রার, মনদীপ সিং, জে সূচিত, কে গৌতম, মুরুগান অশ্বিন, রবি বিষ্ণোই, দীপক হুদা, তাজিন্দার ধিলোঁ, প্রভু সিমরণ সিং, অর্শদীপ সিং।
বই ছুঁড়ে মারে!! কার এত দু:সাহস?
আমি
টেস্ট
করছিলাম
না, ব্রাহ্মণ শাস্ত্রজ্ঞ পণ্ডিত আর ব্রাহ্মণ পদবিধারীদের মধ্যে সামান্য পার্থক্য আছে। ব্রাহ্মণ শাস্ত্রজ্ঞ পণ্ডিতরা আর্থিকভাবে গরিব হলেও তারা চিরকালই প্রিভিলেজড ক্লাসে বিলং করে এসেছে। তার সঙ্গে তাদের লেঙ্গি মারার ক্ষমতা ঈর্ষণীয়। কায়েত-বৈদ্যরা বাউনদের থেকে আর্থিক ক্ষমতাশালী, সঙ্গে প্রিভিলেজড ক্লাসের টু এসি আর থ্রি এসি। ফলে সব কিছু পলিটিক্স টু সাহিত্য-সংস্কৃতি সেই বাউন-কায়েত-বদ্যিদের রমরমা।
*আউট অ্যান্ড আউট
ব্রাহ্মণরা আর্থিক দিক থেকে তো গরীবই। তাঁরা তো আউট অ্যান্ড অ্যাকাডেমিক লোকজন। কিন্তু সোশ্যাল স্ট্যাটাস তৈরি করে নেওয়ার দৌলতে তাঁরা প্রচলিত ক্ষমতাকাঠামোর গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিলেন। তাঁরা জমিদারদের পোষ্যপুত্ররূপে নিজেদের অ্যাকোমোডেট করতে বাধ্য হন। বাংলার প্রত্যেকেটা প্রভাবশালী রাজা-জমিদার গুচ্ছের অনুগত ব্রাহ্মণ 'পুষতেন' যাঁরা রাজা জল উঁচু বললে উঁচু এবং নীচু বললে নীচু বলায় অভ্যস্ত হয়ে ওঠেন। এই শ্রেণিটাকে তীব্র ব্যঙ্গবাণে ছিন্নভিন্ন করে ছেড়েছিলেন হুতোম। কিন্তু কালীপ্রসন্ন সিংহরূপে তাঁকে বাউনদের চরণে প্রণিপাত করতেই হয়। কারণ বাউনদের পাওয়ার স্ট্রাকচারের সঙ্গে এঁটুলির মতো লেগে থাকার বিরল ক্ষমতা।
তবে কায়স্থদের সম্পর্কে আপনার ব্রিলিয়ান্ট অ্যানালিসিসের সঙ্গে আমি ৯৫% একমত। এঁরা প্রথমে বাউনদের নাক সিঁটকানো পেশাগুলোতে 'বেগার্স আর নট চুজার্স' মনোভঙ্গী নিয়ে জাঁকিয়ে বসেন। পরে বাউনরা যখন বুঝতে পারে তাদের সম্ভাব্য প্রতিদ্বন্দ্বী শ্রেণি পাখা মেলতে শুরু করেছে, অমনি কায়েতদের ডানা ছাঁটা প্রকল্প শুরু হয়। বিদ্যাসাগর ১৮৫১-তে কায়েতদের নিতান্ত অনিচ্ছায় প্রবেশাধিকার দিচ্ছেন 'ক্ষত্রিয়' হিসেবে। এবং তার পরেও বাউনদের হেজিমনি বজায় রেখে গেছেন অধ্যক্ষ হিসেবে শেষ দিন পর্যন্ত। তাঁরা যে রঘুনন্দন-কথিত শূদ্র - এ জ্ঞান তাঁর টনটনে ছিল। তাই শূদ্রদের পক্ষে সংস্কৃতের যে শাখাগুলি পড়লে তাঁদের হেজিমনিকে কায়েতরা চ্যালেঞ্জ করতে পারে, তাকে আটকে দেওয়া হয়।
কাস্ট পলিটিক্স মার্ক্স-গ্রামসি-দেরিদা-ফুকো গুলে খেলেও বোঝা বড্ড মুশকিল। এমনকি কায়েতদের মধ্যেও ক্লাস পলিটিকস কম ছিল না। তাই ৮৪ ঘর কায়স্থদের মধ্যে মাত্র চারঘর ঘোষ-বোস-গুহ-মিত্র অবিকল বাউনদের কায়দায় 'কুলীন' সেজে বসে বাকিদের নো নো করে দেয়। সধবার একাদশীর নিমচাঁদ দত্ত এই হেজিমনিকে চ্যালেঞ্জ করে বলে 'দত্ত কারও ভৃত্য নয় সঙ্গে এসেছে'। কিন্তু দত্তরাও বাকি ৭৯ ঘর কায়েতকে হেজিমনি ভাঙতে দেয়নি।