নির্ঘাত কোম্পানীর লোকেরা নিজেরাই সব কুকুরের খাবার কিনে সাবাড় করে দিয়েছিল। মনে হয়।
@একক, হ্যাঁ, এত ফ্রিকোয়েন্টলি লেখা বের করা, দিন ধরে সেকশন বের করা - এই চাপের মধ্যে প্রসেস কীভাবে চলবে, এটা ঠিক করা খুবই জরুরি। এবং আরও বেশি জরুরি প্রসেসের নৈব্যক্তিক হয়ে ওঠা। আমি দেখতে পাচ্ছি, এখানে আমি ব্যক্তিগতভাবে কমিউনিকেশন গ্যাপের দায় নেওয়া সত্ত্বেও এডিটর জাজড হচ্ছেন। নৈব্যক্তিক প্রসেসের গুরুত্বটা এইখানেও। প্রতি মাসে আমাদের ৫০ টারও বেশি সম্পাদিত লেখা বেরোচ্ছে। এটা একটা বড় চ্যালেঞ্জ, কীভাবে সম্পাদকের স্বাধীনতা বজায় রাখা যায়, সম্পাদনার কোয়ালিটি ধরে রাখা যায় আর একই সাথে লেখক নিজেকে একেবারে পাওয়ারলেস মনে না করেন।
আর টু হেইচ টু মানে আমার থেকেও অস্থির পড়ুয়া :)))
ওফ প্রচুর সুচিন্তিত মতামত দেওয়া বাকি দেখছি। আকবা।
ভাট টই প্রথম পাতা এই বিষয়ে যা পড়লাম, তাতে আপনাদের সেই পুরোন ডগ ফুডের গল্পটা বলতে পারি।
আরে হনুদা, কী আশ্চর্য! ওয়র্স্ট কেস তো তাইই। ধরো সম্পাদক একটা মেজর বদল করতে চান, লেখক রাজি হলেন না। সেখানে তো লেখকের স্বাধীনতা থাকবেই লেখা প্রত্যাহার করার। ডেফিনিটলি, সেটা তো সাদা কালো হবে না। ডায়ালগ থাকবে, নেগোশিয়েশন থাকবে। তারপরেও যদি ধরো কনভার্জ না করে? সম্পাদকের একটা মতামত তো থাকে, তিনি কীভাবে সম্পাদনা করতে চান একটা লেখাকে। স্বাধীনতাও থাকে। কমিউনিকেশন থাকলে লেখক জানবেন সম্পাদক কী চাইছেন। লেখক যদি সেটার সাথে এগ্রী না করেন, তখন তিনি কী করবেন? এখন যেমন অনেকসময় কেউ সম্পাদনায় রাজি না হলে আমরা অপশন দিই যে আপনি অসম্পাদিত অবস্থায় ব্লগে দিন। এবার কেউ সেটাও নাই চাইতে পারেন। কমিউনিকেশনটা এনসিওর করতে পারলে বাকিটা তো সম্পাদক এবং লেখকের চয়েসের প্রশ্ন। দুটোর কোনোটাকেই আমাদের দিক থেকে প্রভাবিত করতে যাওয়াটা বরং আনএথিকাল আমার কাছে। এটা এই পার্টিকুলার লেখাটার প্রসঙ্গে নয়। জেনারালি বলছি। এটায় তো যা হওয়ার হয়ে গেছে। আমি নিশ্চিত কমিউনিকেশন থাকলে এই সমস্যা রিপীট হবে না।
কপিরাইট আইন
সর্বস্বত্ত্ব
হনুদা, '...গুরু এখনো অত বড় কেউ না, যে মেনে নেব...' - বড় হলে মেনে নেবে? হুম :)
না, সম্পাদনা ব্যাপারটা আনএথিক্যাল ক্যানো হবে, আমার মনে হয় দমদি বলতে চেয়েছে না জানিয়ে করাটা। আমি পড়ে দেখলাম দুটো ভার্সনই, এবং সাপোর্ট স্টাফেদের ব্যাপারটা ক্যানো বাদ দেওয়া হ'ল সেটা বিচিত্র লেগেছে। ইনফ্যাক্ট এই জায়গাটা তো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ আবার কীরম সম্পাদনা হ'ল, যাত্তারা!