এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • অর্জুন | 223.223.***.*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৫:০৯454824
  • রাজাগোপাল চট্টোপাধ্যায়ের বইয়ের প্রচ্ছদে নীচের দুটো ছবি কি আয়ারল্যান্ডে নিবেদিতার হোম টাউনের ছবি ? 

  • অর্জুন | 223.223.***.*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৫:০৫454823
  • নিবেদিতার  নানা কন্ট্রিবিউশনের মধ্যে আমার সবচেয়ে ফ্যাসিনেটিং লাগে ভারতীয় শিল্পে তাঁর ভূমিকা। লন্ডনের প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী ও আর্ট হিস্টোরিয়ান ক্রিস্টিয়ানা হ্যারিংহ্যামের সঙ্গে collaborate করে উনি অজন্তার প্রথম প্রতিলিপি আঁকান। বঙ্গ ভঙ্গ পর্যায়ের পরে ভারতীয় শিল্পচর্চায় যে এক পরিবর্তন এল, নানা এক্সপেরিমেন্ট হল, তার পিছনে ছিলেন নিবেদিতা। এ কথা বলে গেছেন ঐ শিল্প আন্দোলনের পুরোধা ও পথিকৃৎ স্বয়ং অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর।  

    অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'জোড়াসাঁকো ধারে' (অনুলিখন রাণী চন্দের) বইতে আছে 

    'ভারতবর্ষকে বিদেশী যারা সত্যিই ভালবেসেছিলেন তাঁদের মধ্যে নিবেদিতার স্থান সবচেয়ে বড়। বাগবাজারের ছোট্ট ঘরটিতে তিনি থাকতেন, আমরা মাঝে মাঝে যেতুম সেখানে। নন্দলালদের কত ভালবাসতেন, কত উৎসাহ দিতেন। অজন্তায় তো তিনিই পাঠালেন নন্দলালকে। একদিন আমায় নিবেদিতা বললেন' অজন্তায় মিসেস হ্যারিংহাম এসেছে। তুমিও তোমার ছাত্রদের পাঠিয়ে দাও, তার কাজে সাহায্য করবে। দু পক্ষরেই উপকার হবে। আমি চিঠি লিখে সব ঠিক করে দিচ্ছি।'

    বললুম 'আচ্ছা'। নিবেদিতা তখন ইসেস হ্যারিংহামলে চিঠি লিখে দিলেন। উত্তরে মিসেস হ্যারিংহাম জানালেন, বোম্বে থেকে তিনি আর্টিস্ট পেয়েছেন, তাঁর কাজে সাহায্য করবার। এঁরা সব নতুন আর্টিস্ট, জানেন না কাউকে, ইত্যাদি ইত্যাদি। 

    নিবেদিতা ছেড়ে দেবার পাত্রী নন। বুঝেছিলেন এতে করে নন্দলালদের উপকার হবে। যে করে হোক পাঠাবেনই তাদের। আবার তাঁকে চিঠি লিখলেন। আ,মায় বললেন 'খরচপত্তর সব দিয়ে এদের পাঠিয়ে দাও অজন্তায়। এ রকম সুযোগ ছেড়ে দেওয়া চলবে না।' নিবেদিতা বুঝেছেন এতে নন্দলালের ভাল হবে, আমিও তাই মেনে নিয়ে সমস্ত খরচপত্তর দিয়ে নন্দলালদের ক'জনকে পাঠিয়ে দিলুম অজন্তায়। 

    ......... নিবেদিতা নইলে নন্দলালদের যাওয়া হত না অজন্তায়।' 

  • tester | 99.***.*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৫:০১454822
  • টাইমটাকে ঠিক করা হয়েছে, টাইমজোন এশিয়া/কলকাতা করা হয়েছে, কিছুক্ষণ (আধঘন্টা) পোস্টগুলোর টাইম একটু আগে পরে হতে পারে
  • সিএস | 49.37.***.*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৫:০০454821
  • এলেবেলে লিখেছিলেন -

    "সে জিনিস হুলিয়ে আটটা জেলায় চালু হয়ে যায় এবং ১৮৫৩-র মধ্যে ছাত্রসংখ্যা দাঁড়ায় ৩৬ হাজার ৮৮৪."

    সংখ্যাটা বেশ বড়, তাই একটু বিচার করে দেখা গেল। হিসেবের সুবিধের জন্য ছাত্রসংখ্যাটিকে বাড়িয়ে ধরা হল ৩৯ হাজার।

    সাজিয়ে লিখলে এরকম দাঁড়ায়ঃ

    ১। অ্যাডামস সাহেব ওনার সেই রিপোর্টে বাংলা-বিহারে প্রতি থানায় ৫ থেকে ১৪ বছরের মধ্যে শিশুদের সংখ্যা হিসেব করেছিলেন ১৩,৩০৭, যাদের ছাত্র হিসেবে নেওয়া যায়। ধরা হল সংখ্যাটি ১৩,০০০।

    ২। অর্থাৎ টমাসোন যত ছাত্র ভর্তি করছেন সেই সংখ্যাটি বাংলায় ৩টি থানার সম্ভাব্য মোট ছাত্রসংখ্যার সমান।

    ৩। অ্যাডামসের হিসেব মত প্রতি জেলায় ৯ থেকে ১৭ টি থানা থাকে, গড় নেওয়া হল ১৩। বেঙ্গল প্রেসিডেন্সিতে ৬৬টি জেলার কথা লিখেছিলেন, অর্থাৎ সর্বমোট থানার সংখ্যা ৮৫৮।

    ৪। তাহলে যেটা দাঁড়ায়, টমাসনের মত কাজ করলে বাংলায় (৩ / ৮৫৮) * ১০০ = ০.৩% থানার সব শিশুদের ছাত্র হিসেবে ভর্তি করা যেত। অর্থাৎ ০.৩ শতাংশ বা প্রতি হাজার শিশুর মধ্যে ৩ জনকে ছাত্র হিসেবে ভর্তি করা যাচ্ছে টমাসনের উদ্যোগ অনুযায়ী।

    ৫। টমাসন এই কাজটি কতদিন ধরে করেছিলেন ? ধরে নিচ্ছি ১৮৪৪ থেকে কারণ অ্যাডামসের রিপোর্টের ভূমিকায় লেখা হয়েছে যে ঐ সময়ে বাংলাতেই অ্যাডামসের রিপোর্ট অনুযায়ী স্কুল চালু করার চেষ্টা হয় কিন্তু বিভিন্ন কারণে সেটা সফল হয়নি অথচ দক্ষ প্রশাসক টমাসোন সেটি সফল করেছিলেন ওনার জায়গায়।

    তাহলে ১৮৪৪ থেকে '৫৩, এই নয় বছরে টমাসন অ্যাডামসের রিপোর্ট মাথায় করে যে কাজ করছেন সেই একইরকমের উদ্যোগ নিয়ে বাংলায় প্রতি হাজারে ৩ জন ছাত্র ভর্তি করা যেত ?

    টমাসনকে একটু মূল্য দেওয়ার জন্য ধরে নিলাম সেটি ৫ বছর। তাহলেও ৫ বছরে প্রতি হাজার শিশুর মধ্যে ৩ জনকে ছাত্রে পরিণত করা যেত ? হিসেবটা সেরকমই তো ?

    অ্যাডামস আর টমাসন সত্যি কি বিকল্প মডেল নাকি, এই সংখ্যা দেখে সেটা বোঝা যায় ? অ্যাডামসের রিপোর্টের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল খুবই বেশী খরচ হবে আর দেখা যাচ্ছে শিক্ষা প্রসারের জন্য সময়েও কম লাগছে না। তাহলে সেই মডেল আর মেকলের 'চুঁইয়ে পড়া' মডেলের মধ্যে ফারাক কতখানি, শিক্ষা প্রসারের ক্ষেত্রে ? অ্যাডামসের পদ্ধতিও কি জাতীয় শিক্ষা প্রসারের জন্য উপযুক্ত ছিল ?

    সেই ফারাক যদি থেকে থাকে, সেটা বুঝতে গেলে, ইতিহাস লিখতে গিয়ে অংকও কষতে হবে। বড় সংখ্যা দেখেই বিভোর না হয়ে গিয়ে অন্য সংখ্যার সাথে মিলিয়ে দেখতে হবে, টমাসনকে 'প্রাতঃস্মরণীয়" মনে করার আগে সত্যি ওনার কাজ কতখানি সেসব বুঝতে গেলেও ছোটলাটের মতো না হোক, কিন্তু ইঞ্জিরীতে কাঁচা হলে ছোটলাটের লেখাপত্র বা কোম্পানীর কাগজপত্র কিছুই বোঝা যাবে না !! তখন কিছু লোক টমাসনের নাম শুনলে পালাবে আর কিছু লোকে 'ইচ্ছে থাকলেই উপায় হয়' আওড়াবে।
  • tester | 99.***.*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৪:৫৩454820
  • কাগুজে সিংহী !
    কাগুজে বাঘিনী নয়
  • T | 146.196.***.*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৪:৫৩454819
  • হেল্লো, মাইক টেস্টিং...

  • T | 146.196.***.*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৪:৫১454818
  • ওরেঃ এতো সেই হাত্তালি এপিসোডের রাজাগোপাল বাবু।

  • ~~ | 182.76.***.*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৪:১৭454816
  • পাই এটা না পড়ে ভাটে সাঁকো নাড়াচ্ছে কেন? সব আলোচনা দিনের শেষে রামু আর বিবুতে গিয়ে কনভার্জ করে।

  • অর্জুন | 223.223.***.*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৪:০৭454815
  • আমার আগের দুটো মেসেজ পারলে ডিলিট করে দিন। 

    ১৮৯৮- ১৯১১ হবে। 

  • অর্জুন | 223.223.***.*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৪:০৫454814
  • *১৮৯৮- ১৮১১ 

  • অর্জুন | 223.223.***.*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৪:০৫454813
  • *১৮৯৮- ১৮১১ 

  • অর্জুন | 223.223.***.*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৪:০৩454812
  • @ডিসি

    নিবেদিতা ও জগদীশচন্দ্রের মধ্যে ছিল এক প্রগাড় বন্ধুত্ব। সেই বন্ধুত্বের জেরে স্বাভাবিক ভাবেই গভীর ভাললাগা ভালবাসা ও ভরসা। নিবেদিতা ১৮৯৮ সালের জানুয়ারি মাসে কলকাতায় আসেন আর তার দেড়, দু মাসের মধ্যেই দুজনের পরিচয় ও নিয়মিত যোগাযোগ শুরু হয়। ১৮৯৬- ১৮৯৮ পর্যন্ত জগদীশচন্দ্র ইউরোপের বিজ্ঞান মহলে সবচেয়ে আলোচিত এক নাম। প্রায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন বলা যায়। নিবেদিতা ব্রিটেনে থাকতেই সম্ভবত তাঁর নাম শুনেছিলেন। আইরিশ নিবেদিতা চেয়েছিলেন বিজ্ঞানে পিছিয়ে বলে পরাধীন ভারতবর্ষকে পাশ্চ্যাত্যে যে হেলাফেলার শিকার হতে হয়,  জগদীশচন্দ্র সে দুর্নাম ঘোচাতে পারবে। ১৮৯৯- ১৯০০ সালে নিবেদিতা যখন নিজের দেশে যান মূলত বাগবাজারে তাঁর স্কুলের জন্যে অর্থের সন্ধানে তখন তিনি জগদীশচন্দ্রকে বলেছিলেন তাঁর গবেষণার  synopsis নিবেদিতাকে দিয়ে দিতে। উনি চেষ্টা করবেন ইউরোপ থেকে অর্থ সাহায্যের। করেওছিলেন। প্যারিসে শুধু জগদীশচন্দ্রের গবেষণার খাতিরে টাকা তোলার জন্যে তিনি আলাদা সভা করেন। নিবেদিতা জগদীশচন্দ্রকে যে অর্থ সংগ্রহ করে দেন তা নাকি নোবেল প্রাইজের অর্থমূল্যের সমতুল্য। 

    নিবেদিতা ও জগদীশ বোসের সম্পর্কটা ইন্টারেস্টিং। দুজনের বয়েসের তফাৎ দশ বছরের। নিবেদিতা ছোট কিন্তু নিবেদিতা জগদীশচন্দ্রের অভিভাবকের মত হয়ে গেছিলেন। চিঠিতে তিনি তাঁকে bairn সম্বোধন করতেন। Bairn একটি scottish শব্দ যার অর্থ হল শিশু। 

    বিবেকানন্দের প্রয়াণ ও মিশন থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পরে নিবেদিতা জগদীশচন্দ্র ও লেডি অবলাকে আঁকড়ে ধরেন। তাঁদের ওপর কর্তৃত্ব করতেন বললেও ভুল বলা হবেনা যার এফেক্ট অনেক সময়েই ভাল হয়নি বিশেষ করে বসুদের দাম্পত্যে। এই সময় রবীন্দ্রনাথের সঙ্গেও বসুদের সম্পর্কের কিছু অবনতি হয় যার জন্যে নিবেদিতাকে দায়ী করেছেন কিছু গবেষক। 

    বসু বিজ্ঞান মন্দিরের লোগো নিবেদিতার আঁকা। 

    নিবেদিতার কিছু ideas অবশ্যই conflicting ছিল। 

    ১৯৯৮- ১৯১১ এই তেরো বছর নিবেদিতা ভারতে ছিলেন এবং এই স্বল্প সময়েই ভারতের socio political ও  literary জগতের সব who's who দের সঙ্গে শুধু পরিচিত নয়, অনেকেরই ঘনিষ্ঠ ছিলেন। এটা বেশ অবাক করে। 

    She was undoubtedly a great public intellectual of her time and a prolific writer. 

    *'লেডি উইথ দ্য ল্যাম্প' অবশ্যই নিবেদিতা। 

  • ~~ | 182.76.***.*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৩:৫৫454811
  • //ঔপনিবেশিক শিক্ষাব্যবস্থা সম্পর্কে সম্যক ধারণা করতে গেলে অন্ততপক্ষে গোটা দশ-পনেরোটা ইংরেজি বই এবং সঙ্গে সরকারি রিপোর্ট-চিঠিপত্র পড়া খুবই জরুরি।//

    //অন্য বইতে // 

    //অন্যত্র লেখা আছে! ... - সব বিশদে লেখা ছিল। //

    এই অ্যাপ্রোচের একটা বড় সমস্যা হচ্ছে অ্যাটিচুডটা যা প্রতিভাত হচ্ছে - আমার সাথে কথা বলতে হলে আগে আমি যা যা পড়েছি পড়ে আসুন তারপর বাকতাল্লা দেবেন। এটা, আপনি বুঝছেন কিনা জানিনা, অন্যদের মধ্যে একটা বিরক্তির জন্ম দেয়। আপনার এ বিষয়ে ইন্টারেস্টের জন্য বা অন্য কাজ বর্তমানে কম থাকার জন্য আপনি এ বিষয়ে ডুবে থাকতে পারেন, যত খুশি পড়াশুনা করতে পারেন, কিন্তু বাকিদের থেকে প্রাসঙ্গিক মতামত আশা করলে তাদের আপনার পড়া বইপত্রগুলো র প্রাসঙ্গিক অংশ জানাতে হবে তো, বাকি কিছু আপনি অনলাইনে পেয়ে থাকলে সেগুলোর সন্ধান রেডি রেফারেন্স হিসেবে দিতে হবে তো। নইলে মিনিংফুল এক্সচেঞ্জ হবে কেমন করে? আমরা যেভাবে আলোচনা করি, যে কথাটা বলছি তার সাপোর্টিং ডকুমেন্টটা পাশাপাশি দিয়ে দিই। তাতে কেউ উত্তর দিতে হলে অ্যাটলিস্ট সেটুকু পড়ে উত্তর দেবে, অন্তত প্যারিটিটুকু থাকবে। খেয়াল করবেন যেখানে সেটা করেছেন, সেখানে আলোচনাটা মিনিংফুল হয়েছে।

    নইলে আইদার লোকে পুরো ইগনোর করবে, প্রায় কোনো রিঅ্যাকশনই পাবেন না (গান্ধী) কারণ ওই বিশখানা রেফারেন্সের কোন দুটির কোথায় ওই স্পেসিফিক বিষয়ে লেখা আছে সেসব খুঁজে পড়ে তারপর তা নিয়ে কথা বলার মত সময় বা উৎসাহ লেখক বাদে কারোরই থাকার কথা নয়। নয় ভাট এক্সচেঞ্জ হবে - খিল্লি ও খেউড় পাবেন উত্তরে পালটা দেবেন এই চলতে থাকবে। সেটাি অভিপ্রেত নয় বলেই ধরে নিচ্ছি।

    আরেকটা জিনিস, জেনারেলিই বলি, লেখার ক্ষেত্রে, এক একটা চ্যাপ্টার ধরে বা বিষয় ধরে, যা লিখছেন, তার একটা চুম্বক দেবেন। দুটো তিনটে বাক্যে বা যতটা ছোটো করে সম্ভব আপনার প্রতিপাদ্যগুলো। অগাধ লেখার মধ্যে থেকে আপনার কনক্ল‌‍ুশনগুলো খুঁজে খুঁজে বের করে তার কাউন্টার করা অসীম সময়ের ব্যপার। 

    এই যে গত এতদিনের এক্সচেঞ্জ এর ব্যাকগ্রাউন্ড কী? আপনার প্রতিপাদ্যটি কী যার সাপোর্ট বা কাউন্টার করা হবে? এক প্যারায় বা কয়েকটি বুলেট পয়েন্টে লেখা যায়?

    বিবাদভঙ্গার্ণব সম্পর্কে কেন প্রশ্ন করেছিলেন, তার ইতিহাস ইন্টারপ্রিট করার পরেও সেটা ধোঁয়াশা থেকে গেল। এইটা প্রমাণ করতে কী, যে - উইলিয়াম জোন্সই দায়িত্ব নিয়ে ভারতীয় জনজীবন থেকে অলরেডি অবসলিট হয়ে যাওয়া চূড়ান্ত রিগ্রেসিভ মনুস্মৃতির বিধানগুলো আইন হিসেবে মান্যতা দিতে গিয়ে নতুন করে সমাজকে রিগ্রেসিভ করে তুললেন? এইটা প্রমাণ করতে গেলে, বুঝতে পারছেন, স্মৃতিশাস্ত্রগুলো যে তার আগে স্রেফ পন্ডিতদের পাঠ্য অবসলিট টেকস্ট এ পর্যবসিত হয়েছিল, দেশীয় আইনকানুনে তাদের কোনো প্রত্যক্ষ সংস্রব ছিল না বহুদিন, সেটা প্রমাণ করতে হবে? দুই, নতুন কলোনির আইন প্রচলনে অল্টার্নেটিভ কি ছিল তা প্রপোজ করতে হবে?

  • | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১২:৪৯454810
  • লালচাড্ডিদের কথাও ভুলবেন না।
  • S | 2a0b:f4c2::***:*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১২:৪৯454809
  • গুরুচাড্ডি। এনারাইচাড্ডি। প্রিভিলেজডচাড্ডি।
  • সম্বিৎ | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১২:৪৫454808
  • ...আড্ডিচাড্ডি

  • a | 2a03:e600:100::***:*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১২:৩০454807
  • রবিচাড্ডি,বিদ্যাচাড্ডি,নাস্তিকচাড্ডি,বিজ্ঞানচাড্ডি,বাংলাচাড্ডি,কিশোরচাড্ডি,সলিলচাড্ডি,......

  • S | 2405:8100:8000:5ca1::124:***:*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১২:০১454806
  • সর্বত্রই চাড্ডির সংখ্যা প্রচুর। জলে স্থলে আকাশে পাতালে যেদিকে তাকাইবে চাড্ডিই দেখিতে পাইবে।
  • | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১১:৫৭454805
  • রাকৃমি চাড্ডির সংখ্যাও প্রচুর।
    (ইহা একটি পর্যবেক্ষণ। কেউ ব্যক্তিগতভাবে চাপ নেবেন না)
  • b | 14.139.***.*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১১:৩৮454804
  • আবার পাঞ্জাবী তে দাদা হল পা-জি।
  • anandaB | 50.125.***.*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১১:২৪454803
  • উস্তাদ রাশিদ খানেরও একটা মারকাটারি পারফরমেন্স আছে, Sunny Tower এ, live

    প্রথমবার শুনে রাতের ঘুম উড়ে গেছিলো
  • anandaB | 50.125.***.*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১১:২১454802
  • সবাই রাগসঙ্গীত বা রাগাশ্রয়ী গান এর লিংক দিচ্ছে দেখে লোভ সামলানো গেলো না



    এখন শুনছি, আবহমান কাল ধরেই শুনি তবু থৈ পাই না
  • dc | 103.195.***.*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১০:৫৯454801
  • সে তো তামিলরাও বলে! পেপার কে বলে প্যাপার। সবকিছুত অ্যা।
  • Tim | 2607:fcc8:ec45:b800:dd43:a6ba:db94:***:*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১০:৫৮454800
  • আমার এক বন্ধু ছিলো সে কেত মেরে সমস্ত এ কে আ বলতো। পেজিনেশান পড়ে থেকে আমার তার কথা মনে পড়ছে। পাজিনেশান ঃ-)
  • π | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১০:৫২454799
  • অরিন্দা, ন্যাড়াদা, থ্যানকু!!

    ভাটকে কম্পলান খাওয়ানো হোক!
  • | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১০:৪৮454798
  • ইকি একটা সন্ধ্যে আর রাতের মধ্যে ভাট কেমন পুঁচকে হয়ে গেছে।
  • dc | 103.195.***.*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১০:৪৪454797
  • ভাটের প্রথম পাতায় কিসব যেন এক্সপেরিমেন্ট চলছে।
  • dc | 103.195.***.*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১০:৪৩454796
  • বাঃ তাহলে একটা নতুন ব্যপার জানলাম আজ। নিবেদিতা আর জগদীশের ভালোবাসা। এমনিতে আমি কারুরই পার্সোনাল লাইফে সেরকম ইন্টারেস্টেড নই, তাও যেকোন দুজনেরই প্রেম সমর্থনযোগ্য ঃ-)
  • অরিন | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১০:৩৮454795
  • কর্নাটকী  ঘরানায় ভোরের রাগ, মলয়মারুথাম , কাদরী গোপীনাথের স্যাক্স:

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত