'মিথ্যাময় ইতিবৃত্ত' আর 'প্রাচীন যুগের ইতিহাস লেখার নেপথ্য কথা'। কি নেই তাতে? মোক্ষমুলার, হ্যালহেড, অ্যাডামস, জোন্স, সুনীতি চট্ট, নেতাজি ... সবাই সব্বাই মিথ্যুক। কি তেজ লেখায়, পড়লেই পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়ার ভয় লাগে।
@বইকত
এলেবেলে' বাবু, আপনি শেষ অবধি ব্রায়ান হ্যাচারের 'ইডিয়মস অফ ইমপ্রুভমেন্ট' বইটা পেয়েছিলেন?
খটোমটো পড়া রাখুন দুদিন। 'বিবস্বান আর্য'র লেখা পড়ুন। ডিএলআইতে দুটো বই আছে। তব্দা খেয়ে যাবেন। ন্যাড়াদাকে একবার একটা পড়িয়েছিলাম। দুনিয়ার কিছু নিয়েই আর দুশ্চিন্তা থাকবেনা।
রূপমঞ্জরী নিয়ে দমদির অভিজ্ঞতাই আমারও হয়েছে - যদিও এমনিতে না সা আমার বেশ ভাল লাগে পড়তে। তৃতীয় খণ্ড মনে হয় ওনার মেয়ে শেষ করেছেন
রূপমঞ্জরী আমি তিন খন্ড পড়েছি। অত বড় ক্যানভাসে ঐতিহাসিক সাহিত্য করার জন্যে যে ভাষার দরকার, কনসিসটেন্সি দরকার, সেটা না-সার ছিলনা। সউনীল সেই সময় একদম চলতি ভাষাতেও যেভাবে টেনেছিলেন, সেটা ওনার গদ্যর দখল বোঝায়। না-সা-র অভিজ্ঞতার পরে রাখালদাস পড়ার কোন উৎসাহ পাইনি। দারাশুকো পড়ব, সলিড রেকো পেলে।
https://archive.org/details/in.ernet.dli.2015.135582
যাকগে, অ্যাডামস রিপোর্ট।
আরে হাইপোথিসিসের জন্য কেমিস্ট্রি জিজ্ঞেস করিনি, ওই "গুচ্ছ বোরিং আর খিঁচুটে টাইপের" জন্য ... আয়নার সামনে দাঁড়াতেই পারছি না। বাড়ির সবাই সাপোর্টিং এভিডেন্স দেওয়ার জন্য তৈরি। ভাটে পোস্ট করে দিয়ে আসবে কীনা বলে ভয় দেখাচ্ছে।
~~, হাইপোথিসিস তো মিলতে বাধ্য! 'স্টান্ডার্ড ইতিহাস বই' পড়া নেই কি না! সবই আগে থেকে ঠিক করে রাখা আছে কি না! নাঃ অনেক নাচলাম, কাটি এবার।
ওমনাথ, বারো অবধি ছিল। তারপরে আর টানার মুরোদ হয়নি। বিদ্যাসাগরের প্রচেষ্টাটা হাইলাইটেড হয়, কিন্তু ওঁর নারীশিক্ষার গোটাটাই 'Hindu respected families' ঘিরে। তা বাদে ১৮৬৬তে সারা বাংলাতে ৩০০টা গার্লস স্কুল, ৬০০০ ছাত্রী। একই সময়ে ১৭ বছরের সাবিত্রী ফুলের স্কুল গমগম করছে মাহার, মাতং ছাত্রীতে। তিনি 'মালি', তাঁর ছাত্রীরা 'শূদ্র' নতুবা 'অতিশূদ্র'। তাঁদের জন্য বাংলায় কে ছিলেন? কারা ছিলেন?