আর বুদ্ধিস্ট বইপত্র পড়তে হলে অরিজিনাল ল্যাঙ্গুয়েজে পড়ুন। প্রাদেশিক হবেন না। এই নিন।
*নৃপতিকূলতিলক
আতোজ, হুসেন শাহকে 'নৃপতিকূলক' বলা স্রেফ ফেরেব্বাজি। আজ অনেক টাইপেছি। লোকজনের উৎসাহ থাকলে এবং বোর না হলে এই নিয়ে কাল লিখবখন। ঘোতনা এট আলের খিল্লি আমি গায়ে মাখি না। ইন ফ্যাক্ট খিল্লিই করাটাও ঠিকঠাক জানে না বেচারারা!
https://archive.org/details/bhattasali-nalinikanta-nadiyar-itihaser-kayekti-samasya/mode/2up
নবদ্বীপবাসীরা উৎসাহ পেতে পারেন।
https://archive.org/details/in.ernet.dli.2015.290837/page/n3/mode/2up
এই লোকের লেখা অতীশ জীবনী?
রঞ্জনবাবু, আমি বাইনারিতে আক্রান্ত হয়ে বিষ্ণুপ্রিয়াকে উপেক্ষা করার কথা বলিনি। উনি সন্ন্যাসী তাই নারীমুখ দর্শন করা পাপ -এই বোধের ঊর্ধ্বে উঠতে পারেননি আজীবন। শান্তিপুরে এসেছেন, সেখানে শচীমাতার সঙ্গে দর্শন অবধি করেছেন কিন্তু বিষ্ণুপ্রিয়া সেই ভৃত্যর সঙ্গেই একা নবদ্বীপের বাড়িতে। নীলাচল থেকে ভক্তদের মাধ্যমে মা-কে কাপড়চোপড় পাঠিয়েছেন ফি বছর, খোঁজখবর নিয়েছেন অথচ বিষ্ণুপ্রিয়ার খোঁজটি অবধি নেননি। হয়তো মায়ের অনুরোধে নিতান্ত অনিচ্ছা সত্ত্বেও এই দ্বিতীয় বিবাহের কারণে তাঁর এই মানসিকতার জন্ম। হ্যাঁ, বাসুদেব সার্বভৌমের কন্যার সঙ্গে তাঁর অবৈধ সম্পর্ক ছিল যদিও ভক্তরা তা অস্বীকার করেন।
অভি,
অনেক ধন্যবাদ বইটির খোঁজ দেবার জন্যে। পিডিএফ এর কোন চান্স?
@ঘোতন,
সবার কি একভাবে সাধন সম্ভব? একেক জনের একেকটা। ঠাকুর কবেই বলেছেন-- নরেনের পুরুষভাব, ভবনাথের মেদীভাব। তেমনই কারও জ্ঞানমার্গ, কারও ভক্তিমার্গ।
@এলেবেলে,
১ নারীপুরুষ সম্পর্ক বড় জটিল বিষয়, সাদা-কালো ফ্রেমে বিচার করলে ডানমার্গী মর্যাল পুলিশ হয়ে যাব।
ধরুন, বিয়ের কয়েকবছর পর আমার মনে হল যে আমি ঠিক সংসারধর্মে ফিট নই। ওপথ আমার নয়। তারমানে এই নয় যে বৌ-বাচ্চার প্রতি আমার কোন দায়িত্ববোধ বা ফিলিং নেই। ( এখানে আমি প্লেস-হোলডার মাত্র)। শোনা যায় লন্ডনে চরম দারিদ্র্য ও ক্যাপিটাল লেখার দিনগুলিতে মহাগুরু কার্ল মার্ক্স তাঁদের পরিবারের আজীবন সঙ্গী কাজের মাসিটির প্রেমে পড়ে এক সন্তানের পিতাও হয়েছিলেন? আমি মার্ক্সকে বিচার করব তাঁর ক্যাপিটাল দিয়ে, ওই মহিলার প্রতি ব্যবহার দিয়ে নয় ।
২ কলকাতা ইউনির তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বের অধ্যাপক ড ঃ নরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য্যের লেখায় --সম্ভবতঃ "সাম অ্যানশিয়েন্ট রিচুয়ালস ইন স্যান্সক্রিট পুরানিক্যাল টেক্সটস" বা ওইরকম কোন বইয়ে পড়েছিলাম যে চৈতন্যদের সাধনপদ্ধতিতে তান্ত্রিক আচার অঙ্গাঙ্গীভাবে যুক্ত ছিল যাতে সবাইকে একজন সাধন সঙ্গিনী নিতে হত । চৈতন্যের সঙ্গিনী ছিলেন সম্ভবতঃ বাসুদেব সার্বভৌমের মেয়ে সাক্ষী। নামটাম ভুল করতে পারি। স্মৃতি দুর্বল হয়ে পড়ছে।
আমার হোস্টেলে ও একটা ছেলে ছিলো। কেরল বাসী,খুব কালো,কিন্তু দেখতে ভালোই।যাকে বলে কি না ওই টল,ডার্ক ইত্যাদি।
তা,কি করে ওর হাতে, ইন্দ্রানী সেন এর ভালোবাসি,ভালোবাসি ক্যাসেট টা এসেছিল।ওই ক্যাসেট টাই দিনে কুড়ি ত্রিশ বার শুনতো। হয়তো সুর টা ভালো লেগেছিল বা ইন্দ্রানী সেন এর ছবি টা দেখে ভালো লেগেছিল।কে জানে!ভালোবাসি মানেটাও কার কাছ থেকে জেনে নিয়েছিল।
রাত্রি বেশি হলে,লাইট নিভিয়ে,সে নিজের খোনা গলায় বিদঘুটে সুরে ,ভালোবাসি ভালোবাসি গাইতে থাকতো।মুশকিল হলো ভ উচ্চারণ আসতো না,তাই ব দিয়েই কাজ সারতো।