আজ আমার কিরকম একটা মনে হচ্ছে পরিস্থিতি যেরকম হচ্ছে, মনে হয়না সারভাইব করতে পারব !
পাতলা পাতলা নিম গাছ লাগান তাহলে ঝরে পরবেনা। মোটা মোটা বট গাছ ঝরে পরে যায় তাই এই গাছ লাগাবেন না। বক্তা মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী।
বহুদিন পর আমরা আইনস্টাইন এর সমতুল্য একজন মানুষ কে পেয়েছি। দিল্লিতে নিউটন আর কলকাতায় আইনস্টাইন । সারা দেশের সাধারণ মানুষ ইলেকট্রন এর মত বনবন করে ঘুরে চলেছে এই দুই মহান ব্যক্তির অঙ্গুলি হেলনে।
মমতা ও মোদী ভক্তদের সাথে তর্ক করবেন না, মনে রাখবেন আমাদের রোগের সাথে লড়তে হবে, রুগীর সাথে নয়।
গুপু কোই গ্যালো ? কোয়ারেন্টাইন হয়ে গ্যালো নাকি ? কিছু করুন প্লিজ
শাসকদল তৃণমূলের জনসভায় কর্মীদের জন্য ডিম-ভাতের আয়োজন চেনা ছবি। বিজেপি নেতা তথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহের ‘ভার্চুয়াল সভা’য় হাজির দলীয় কর্মীরা অবশ্য নিজেরাই দুপুরের খাবারে আয়োজন করলেন মাংস-ভাতের!
মঙ্গলবার দিল্লিতে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে বক্তৃতা করেন অমিত শাহ। সকাল ১১ থেকে ১২টা পর্যন্ত চলা ওই সভায় অমিত ছাড়া বক্তৃতা করেন বিজেপি’র রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ এবং দলের কেন্দ্রীয় নেতা মুকুল রায়। তাঁদের সেই ‘ভার্চুয়াল সভা’ শোনানোর জন্য জেলার বিভিন্ন এলাকায় এবং দলীয় কার্যালয়ে জায়ান্ট স্ক্রিনের ব্যবস্থা করেছিলেন। ময়নায় এমনই একটি বুথে বক্তৃতা শুনতে আসা কর্মীদের দুপুরে মাংস-ভাত খাওয়ানো হয়েছে বলে বিজেপি সূত্রের খবর। তমলুকে বিজেপি কার্যালয় প্রাঙ্গণে কর্মীদের গরমের হাত থেকে রেহাই দিতে ব্যবস্থা ছিল বড় পাখারও। ছিল মটর সেদ্ধ-মুড়ি খাওয়ার ব্যবস্থা। কিছু কিছু এলাকায় ছিল টিফিনের ব্যবস্থা। জেলা বিজেপি সূত্রের খবর, পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুক সাংগঠনিক জেলার মধ্যে তমলুক, ময়না, নন্দকুমার, মহিষাদল, নন্দীগ্রাম, হলদিয়া, কোলাঘাট, পাঁশকুড়া, ভগবানপুর এলাকার ১৫৭৪টি বুথে নেতা-কর্মী-সমর্থকরা জমায়েত হয়েছিলেন। তবে জমায়েতে সামাজিক দূরত্ববিধি মানা হয়েছিল বলে দাবি জেলা নেতৃত্বের। বিজেপি জেলা (তমলুক) সভাপতি নবারুণ নায়েক বলেন, ‘‘সামাজিক দূরত্ব মেনে প্রায় ৩৬ হাজার মানুষ জনসভায় অংশ নিয়েছেন। ফেসবুক লাইভেও প্রায় ২১ হাজার লোক সভা দেখেছেন। ময়নায় একটি বুথে কর্মীরা দুপুরের খাবার হিসাবে মাংস-ভাতের আয়োজন করেছিলেন।’’ আবার, বিজেপির কাঁথি সাংগঠনিক জেলা সভাপতি অনুপ চক্রবর্তী বলেন, ‘‘কাঁথি, রামনগর, খেজুরি, পটাশপুর, মুগবেড়িয়া-সহ ১৬৯৮ বুথে প্রায় ৯০ হাজার কর্মী-সমর্থক সভায় যোগ দিয়েছেন। তবে কোথাও খাওয়ানোর ব্যবস্থা ছিল না।’’
এই ৬৮ তে এখানে নিজেকে বড় অজ্ঞ লাগে। দেখেছি অনেক কিছু গিলেছি। এখানেও সেই আগমার্কা বাম, ডান ও মধ্য। এতদিন বাধ বাধার কথা সবাই ভুলেই গিয়েছি। সেই পুরনো আমি বলেছিলাম কলরব। আর কিছুলোক আগে থেকেই জানত। প্রসঙ্গত জানাই খুব সম্ভবত পশ্চিম রেল তার ৮০০ কর্মচারীকে কাজে অনুপস্থিতির জন্য মে মাসের বেতন দেয়নি। তবে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন কারও মাইনে কাটা যাবে না। কেরল মাইনে কাটার জন্য বামপন্থী সরকার কোর্টে হেরে গিয়ে অর্ডিন্যান্স জারি করেছেন। যানবাহন না চললেও ব্যাংক কর্মীদের অফিস করতে হচ্ছে। মিডিয়ার কোন হেলদোল নেই। টিআরপি নেই।
টইপত্তরে অনেক ইন্টারেস্টিং লেখা আসছে । সিল্ক রুট নিয়ে কেউ কিছু লিখুন। ওটা তো geograhically ও historically অসম্ভব ইন্টারেস্টিং ।
@sm, আপনার ১৭ মে'র মন্তব্য দেখলাম। কয়েকজন মিলে যে কাজটি করছি সেটা খুব সামান্য এবং সারা বাংলায় এবং দেশে অন্যান্য জায়গাতেও অনেকেই করছে শুনছি । এই উদ্যোগ ও ইচ্ছাই এই দুর্দিনে মানুষকে বাঁচিয়ে রাখবে ।
তবে কতদিন মানুষ সাহায্য দিতে পারবে সেটাও একটা বড় ব্যাপার ।
অনেকে এর মধ্যেও নিজের ফায়দা দেখছে। এপ্রিলের শুরুতে এক পরিচিত দম্পতি তাদের সঙ্গে যুক্ত হতে পীড়াপীড়ি শুরু করায়, ওয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে ঢুকে কদিনের মধ্যেই বুঝলাম পুরো বিষয়টা আসলে CSRর আওতায় এবং এক একটি গ্রুপ রীতিমত একটি টিম বানিয়ে প্রজেক্ট । এসব সমাজসেবা টেবা দেখিয়ে এরা এই দুর্দিনে নিজেদের চাকরি বাঁচানো ও প্রমোশনের ধান্দায় নেমে পড়েছে । এবং দেখলাম এরা অধিকাংশ থালা বাজানো আর ঘর অন্ধকার করে প্রদীপ জ্বালানো পার্টি । সঙ্গে, সঙ্গেই বেরিয়ে এসেছিলাম ।
ঢাকুরিয়ায় একটি দল অসম্ভব ভাল করছে ।
Pio ও নেই!