এদিকে মহান দেশসেবক তলায় তলায় এই কাণ্ডটি ঘটালেন দু'দুবার
https://www.reddit.com/r/india/comments/fs8c7c/the_2nd_cargo_boeing_747_with_90ton_of_medical/
... to extend our solidarity to the Nation to combat the COVID-19 pandemic, it is decided to contribute one-day salary of the month of April 2020 from all ....members of the... to the Prime Minister’s Citizen Assistance and Relief in Emergency Situations (PM-CARES) Fund.
Employees who do not wish to contribute, may write to the Registrar by email by 20th April 2020.
Therefore, the employees who do not respond for this mail, we assume that they would like to contribute for the above said fund.
লীলা মজুমদার হলেন সেই কয়েকজন যারা ইংরেজি ভাষায় শিক্ষিত ও তুখোড় ছাত্রী হয়েও আজীবন বাংলা ভাষায় লিখে গেলেন। ৭৫ বছর বয়েসে 'পাকদণ্ডী' লেখার সময়েও তিনি মনে করছেন কনভেন্টে পরার দরুন তিনি বাংলায় আজীবন কাঁচা রয়ে গেছেন।
বিশ্বভারতী, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়িয়েও তিনি কেরিয়ারের পিক টাইমে 'বিয়ে' করে সংসারকে প্রাধান্য দিলেন। অ্যাকাডেমিক জগতে অতুল সম্ভাবনা ছেড়ে আজীবন করে চললেন স্বাধীনভাবে সাহিত্যচর্চা।
তাঁর মত একজন বিদুষী লিখলেন 'ঘরকন্নার বই', 'রান্নার বই'।
আবার এত বড় একজন লেখিকা জানাচ্ছেন একটা মানুষ খেয়ে জত আনন্দ পান, আর অন্য কোনো কিছুতে নয়।
তাঁর 'রান্নার বই' এ ভূমিকায় লিখছেন
'নারী- বর্ষে মাঝে মাঝে "রান্না- ঘরের বাঁদী" কথাটা কানে আসত। দেখেছি অবিশ্যি ঐরকম 'বাঁদী', তেমনি আবার "আপিস ঘরের নফর"- ও ধের দেখেছি। বাঁদী-ও যেমন দেখেছি, রান্নাঘরের রাণী-ও দেখেছি। বাবা! কি তাদের দাপট! সে যাক- গে, সারাজীবন দেখে দেখে এটুকু বুঝেছি মানব- জীবনের কেন্দ্র হল একেকটি পরিবারের কেন্দ্র হল রান্নাঘরটি!'
এইরকম মননের একজন লেখিকাকে নিয়ে নুতন দৃষ্টিভঙ্গীতে পর্যালোচনা খুব দরকার।
@i @খ @এলেবেলে অন্যান্যরা লিখে ফেলুন।
@i
আপনার কমেন্টের উত্তর দেওয়া হয়নি।
'সেই প্রেক্ষিতে মানে আন্তর্জাতিক সাহিত্যের প্রেক্ষিতে আজকের বাংলা সাহিত্য- কবিতা, গল্প , উপন্যাস সব মিলিয়ে কোথায় দাঁড়িয়ে' আসলে সব সময় নিজের ভাললাগা, ভাল না লাগা, খারাপ লাগাকে গবেষণার নিরিখে ফেলতে ইচ্ছে করেনা।
'আন্তর্জাতিক' সাহিত্য টার্মটা সব সময় আমার কাছে খুব পরিষ্কার নয়। সেই ইউরোপীয় কিছু দেশ, অ্যামেরিকান লিট্রেচর, এবং কিছু এশীয় দেশের সাহিত্য। গড়বেতা হিসেব। ইংরেজিতে যারা আফ্রিকান সমাজের কথা লেখেন তারা গুরুতব পান, অ্যাফ্রিকান ভাষায় যারা লেখেন তাদের নামও জানা যায়না। ভারতবর্ষে সাহিত্য চর্চায় উত্তরপূর্ব অনুপস্থিত।
আমাদের ভাবনা চিন্তায় প্রচুর গলদ আছে। আমরা কার কথা শুনব, কারটা নয় এটা আগে থেকে ঠিক করা ছকে বাঁধা।
এই ছকতনা তুললে ঐ চর্বিতচর্বণ হতে থাকে।