এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • b | 162.158.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ২০:৫৫439898
  • মরিস র‌্যাভেল, 'বোলেরো', লন্ডন সিফনি অর্কেস্ট্রা। কন্ডাক্টর ভ্যালেরি গের্গিয়েভ।
  • aka | 162.158.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ২০:৩৩439896
  • “In an urgent communication, the Centre has asked all states to earmark hospitals only for treating COVID-19 patients and ramp up their capacity to manage increasing number of cases. At least 17 states have started work on it.


    যাক বেটার অ্যাপ্রোচ।
  • Hmm | 162.158.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ২০:২৪439895
  • In an urgent communication, the Centre has asked all states to earmark hospitals only for treating COVID-19 patients and ramp up their capacity to manage increasing number of cases. At least 17 states have started work on it.

    The armed forces are keeping ready 28 service hospitals to provide treatment to COVID-19 patients apart from five hospitals which are carrying laboratory tests for the infection.
    Defence public sector undertaking Bharat Electronics Limited has been tasked with manufacturing ventilators while premier defence research laboratory DRDO is producing protective gears for medical personnel and supplying hand sanitisers and face masks to various agencies involved in patient care.
    On Friday, the government granted emergency financial powers to Army corps and divisional commanders to procure equipment to set up medical and quarantine facilities for affected people.
    On its part, the railways has manufactured a prototype of an isolation ward for treating coronavirus patients by converting non-air-conditioned train coaches. Once the best practices were finalised in the next few days, each railway zone would manufacture a rake with 10 coaches every week, the national transporter said.
    Doctors at leading hospitals on Friday expressed fear that India ran the risk of seeing the viral transmission in stage three of infection if the lockdown and quarantine norms were not diligently complied with.
    As part of its preparation to deal with large volume of cases, the Centre has also directed the states to keep some beds reserved for creating isolation facilities in public and private hospitals and ensuring that stable patients are discharged as early as possible.
    The health ministry has already asked hospitals and medical education institutions to procure sufficient number of ventilators and high-flow oxygen masks to be prepared for any possible influx of patients.
    The AIIMS has set up a task force to develop management protocol for COVID-19 and has constituted several committees to be able to respond to challenges which may come across in coming days due to the rising infection, officials said.
    The Centre has also asked hospitals to postpone all non-essential surgeries. In Delhi, Chief Minister Arvind Kejriwal on Friday said, the spread of COVID-19 is "quite under control" in the city and asserted that even if novel coronavirus cases go up to 100 per day in Delhi, arrangements are in place to tackle the situation.
    Addressing a digital press conference, he said that a five-member panel of doctors, headed by S K Sarin, had submitted its report, prescribing the standard operating procedure for dealing with a situation involving 100, 500 and up to 1,000 new coronavirus patients per day.
    Sarin is the head of the Institute of Liver and Biliary Sciences (ILBS).
    Private hospitals too have ramped up their facilities and creating focussed team to handle any surge of patients in future.
    Dr Sandeep Budhiraja, group medical director, Max Healthcare, said, "This is worse than a World War situation. And, we are in it together."
    He said, Max group has planned a three-pronged strategy to "meet the worse scenario" in future, in case the situation befalls on India.
    "We are creating a designated facility at our Greater Noida hospital only for COVID-19 patients. It has 200 beds, 40 ICU beds and 160 wards. This will be solely for coronavirus patients," Budhiraja told PTI.
    Besides, at three hospital units, one each in north, south and east Delhi -- BLK Hospital, Max Saket and Max Patparganj respectively -- there are segregated wards for suspected patients of coronavirus, he said.
    "Slowly, we are moving our non-COVID patients in phases from the three units, just in case God forbid, we enter into large-scale community transmission stage which is when there will be a huge surge of coronavirus patients," he said, adding, these three facilities will then become also designated hospitals.
    But, this will happen in the planned three phases and currently "we are in phase one of our plan", Budhiraja said.
    Dr Prathap C Reddy, chairman of Apollo Hospitals Group said, "We are fighting a war not just for this generation but also for the generations to come."
    On March 26, the group launched Project Kavach, a response plan that is a comprehensive approach that encompasses all aspects from information, screening and assessment, testing, to readying the infrastructure for quarantine and treatment.
    The project will bring together all the resources of Apollo Hospitals to fight for the people of the country against this pandemic, a spokesperson of the group said.
    She said the group will soon be launching "Project Stay I", an innovative strategy to create medical rooms in hotels or hostels with light medical supervision for quarantine and creating a barrier before people come into the hospitals.
    "These medical rooms will be rolled out in the following cities - Chennai, Mumbai, Hyderabad, Kolkata, Bengaluru and Delhi, starting with approximately 50 in each city, going up by 50 rooms every three days, to reach an eventual target of 5000 rooms across the country. These will be calibrated as per the need," the spokesperson said.
    The importance of up-scaling the infrastructure is to be prepared in a scenario where each virus loaded patient can infect up to 4-5 people, the Apollo group said.
    Health ministry officials said only five per cent of the total affected patients require critical care as they go on respiratory failure and need to put on ventilators while rest recover with supportive treatment.
    To address the shortage of ventilators in the country, Joint Secretary in the Ministry of Health Lav Agarwal on Friday said that an order has been placed for 10,000 ventilators in addition to earlier order of 1,200 ventilators.
    Bharat Electronics Limited (BEL) has been asked to supply 30,000 additional ventilators in one-two months to address the shortage of ventilators in the country.
    Dr Giridhar Gyani, convenor of a task force on COVID-19 hospitals , said there are few cases which are not known to have link with foreign travel or direct contact of anybody who had travelled abroad.
    "If such cases come in large number then we take it as beginning of community spread. In that sense though we are not in stage 3 but it would be better that we do all our preparations," he said.
    "Luckily till today the increase in number of cases is pure arithmetic and things are under control while in community spread it goes geometrically or exponentially," the official said.
  • সিংগল k | 172.69.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ২০:২২439894
  • গেল শনিবারের পর এই প্রথম রাস্তায় বেরোলুম। মনে হল স্টক পুরো শেষ না করে সুযোগমত একটু একটু কিনেও রাখা উচিত, তাই বেরোনো। এমন কিছু ইমার্জেন্সী ছিল না।

    বৌবাজার সেন্ট্রাল এভিনিউ এর মোড় তো পুরো শুনশান-



    কিন্তু
    বৌবাজার থানার লাগোয়া চায়ের দোকান কিন্তু রমরমিয়ে চলছে। খদ্দের অবশ্য নিচুতলার পুলিশকর্মীরা-



    থানার পাশ দিয়ে যেতে যেতে শুনতে পেলাম থানার মধ্যে প্রচুর হাঁচি-কাশির শব্দ। করোনা না হলেও থানায় কমন কোল্ড ভালই ছড়িয়েছে। দিদি পুলিশকর্মীদের মধ্যে সচেতনতা বিস্তারে কি পদক্ষেপ নিয়েছেন তা কোথাও পেলাম না। না খবরের কাগজগুলোর অনলাইন ভার্সনে না গুরুতে।
    তবে পুলিশের ব্যাপারে দিদি যদি কোন সচেতনতা অভিযান না চালিয়ে থাকেন, তবে দুদিন পরে গ্রীন পুলিশ দিয়ে থানা চালাতে হতে পারে। গতিক সুবিধের লাগল না।

    বৌবাজার বাজারে কাউকে সোস্যাল ডিস্ট্যান্সিং এর ব্যপারে উচ্যবাচ্য করতে দেখলাম না। তবে কপাল ভাল লোক এমনিতেই খুব কম-



    মাংসের দোকানে গোল গোল দাগ দেওয়াই সার, যে যার মত লাইন দিচ্ছে-



    আচ্ছা চাইনিজ মাঞ্জায় কি 'চাইনা-ভাইরাস' বাঁচতে পারে না ? কাটা ঘুড়ির সুতোয়ও তো কন্টামিনেশন থাকতে পারে। আমার পাড়ার পথশিশুরা কিন্তু রোজ বিকেল হলেই কাটা ঘুড়ি কালেক্ট করে বেড়াচ্ছে-



    মাননীয় মোদীজী কে বলেকয়ে এই ঘুড়ি ওড়ানোর ওপর ইক্কিস দিনের একটা পাবন্দী লাগানো যায় না ? ভাইরাস যদি নাও ছড়ায়, কিছু লোক বিন্দাস ঘুড়ি ওড়াচ্ছে এটাও তো মাননীয় মোদীজীর কাছে ইরিটেটিং লাগা উচিত।

    বোঝা যাচ্ছে যে মাত্র সাত দিনেই পাড়ার ধেড়ে ইঁদুরকুলের খাবারের স্টোরেজে টান পড়েছে। ব্যাটারা কাল রাত থেকে আমার সদর দরজা কাটার প্রোজেক্ট হাতে নিয়েছে-



    মাটির নিচে থেকে, মেট্রো রেলের সঙ্গে মিশে মিশে ওদেরও স্বভাব মেট্রোর ই মত, ফলে প্রোগ্রেস সামান্যই।

    বাজারে দেখলাম সবাই ঘোঁয়াক্ ঘোঁয়াক্ করে গলা খাঁকারি দিচ্ছে আর ফুচুক ফুচুক করে থুতু যত্র তত্র ফেলছে। ভাবটা এমন লালায় যখন ভাইরাস, সেটা ফেলে দিলেই মঙ্গল। এই সুযোগে অ্যাবসোলিউট মেজরিটির সুবিধে নিয়ে সরকার বাহাদুর একটা আইন লাগু করতে পারতেন না, যে সিঙ্গাপুরের মত, রাস্তায় থুকলেই জেল প্লাস জরিমানা? সেটা ইক্কিস দিনের জন্য না করে, বরাবরের জন্যও তো করে দেওয়া যেত। এই বাজারে অপোজিশন বিশেষ আপত্তি টাপত্তি করত বলে মনে হয় না। কাশ্মীরেই করে নি!!
  • anirban | 162.158.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ২০:২০439893
  • অবশ্যই জার্মানী আর কোরিয়ার সিচুয়েশান আলাদা, কিন্তু তথ্য জানার সুবিধা আছে। এখানে ইপ্সিতা বলার পর কিংস কলেজের কোভিড সিম্পটম tracker app নামিয়ে সেল্ফ রিপোর্ট করলাম। ওরা কোথায় সিম্পটমের হট স্পট সেটা ম্যাপ করছে।
  • anirban | 162.158.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ২০:১২439892
  • @পিনাকীদা, টেস্টিং ছাড়া বাকী সব ইগনোর করতে হবে সেটা তো কেউ বলছে না, আর বাকী সব রিসোর্স এক জায়গায় করে শুধু টেস্টিং করতে হবে, সেটাও মনে হয় কেউ বলছে না। কিন্তু তুমি যা বললে - যে যদি ইনফ্রাস্ট্রাকচার থাকে, তাহলে টেস্ট করালে যা রেজাল্ট আসবে সেইমত সেই এলাকায় স্ট্রয়াটেজি ঠিক করা যাবে। সরকার তো বলছে দিনে বারোহাজারের কেপেবিলিটির কথা।
    হর্ষবর্ধনের ইন্টার্ভিউ দেখলাম এন ডি টি ভিতে।
    https://www.ndtv.com/video/news/news/why-isn-t-india-testing-more-people-for-coronavirus-health-minister-answers-544127?pfrom=home-topstories
  • aka | 162.158.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ২০:০৭439891
  • কমরেড অন্যান্য আইডিয়া ছিল, কিন্তু সরকার ও আইসিএমাআর শুনলে তো?

    A national lockdown is not productive and could cause serious economic damage, increase hunger, and reduce the population resilience for handling the infection peak. Some states may see transmission increase only after another 2 weeks. Lockdowns should be optimized for when they could maximize the effect on the epidemic but minimize economic damage. State-level lockdowns in the most affected states could change the trajectory of the epidemic, but should commence immediately. Any delay is allowing for more secondary cases to emerge. Lockdowns should be guided by testing and serological survey data and should be planned on a rolling basis. We will expand these recommendations shortly.

    ভারত এই অবস্থায়ও যা পোটেনশিয়াল টেস্ট করতে পারত তার থেকেঅও অনেক কম করছে।
  • dc | 162.158.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ২০:০৭439890
  • বেসিকালি হেল্থ ইনফ্রা খুব র‌্যাপিডলি স্কেল করা দরকার, যেটা কিছু দেশে শুরু করেছে মনে হয়। আর সেই ক্যাপা যদ্দিন না অয়াকুয়ার করছে তদ্দিন লকডাউন। সবারই মোটামুটি এরকম প্ল্যান মনে হচ্ছে।
  • dc | 162.158.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ২০:০৪439889
  • টেস্টিং যদি বটলনেক হয়ে থাকে, তাহলে মনে হচ্ছে আগামী এক বা দুই সপ্তাহে এটার কিছুটা সুরাহা হবে। র‌্যাপিড টেস্টিং কিট বেরোচ্ছে, অয়াবট তো একটা পাঁচ মিনিটের পোর্টেবল কিট বাজারে ছাড়তে চলেছে।

    আরেকটা বটলনেক হলো হাসপাতালের বেড, সেও দেখছি কয়েকটা দেশে এমার্জেন্সি বেসিসে নতুন হাসপাতাল বানাচ্ছে (চীনও এটা করেছিল)।

    তৃতীয় বটলনেক হলো পিপিই, যাতে হেল্থ ওয়ার্কাররা ইনফেক্টেড না হন। এটা নিয়ে সেরকম কোন খবর দেখছি না, তবে নিশ্চয়ই অনেক দেশে এটাও বানাচ্ছে (ভেন্টিলেটারও তো প্রচুর বানাচ্ছে দেখছি)।

    আমান মনে হচ্ছে এক মাসের মধ্যে বেশ কয়েকটা দেশ অন্তত কোপিং স্টেজে চলে যাবে, তদ্দিন অবধি বোধায় লকডাউন চলবে।
  • aka | 162.158.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ২০:০০439888
  • আর প্ল্যানিঙ্গ এক্ষেত্রে অন্তত মাঝারি পেসিমিস্টিক আউটকাম ধরে করা উচিত বলে মনে হয়। না হলে তো খুব ভালো কথা। যদি হয়, তারজন্য প্রস্তুত থাকা।

    আমার এক ভাইয়ের সাথে কথা হল, সে একজন হুজ হু ইন হু। যাইহোক, সেও সেই একই কথা মনে করে। ভারতে লো-নাম্বার ইন্ডিকেট যে স্ক্রিনিঙ্গ আর কন্ট্যাক্ট ট্রেসিঙ্গ আর সার্ভে কাজ করছে। একধরণের কমপ্লাসেন্সি। কথাগুলো পাই যা লিখছিল তার কাছাকাছি।
  • Pinaki | 172.68.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ১৯:৫৫439887
  • এবার কোনো দেশের যদি ভাল টেস্টং ইনফ্রাস্ট্রাকচার থাকে, তারা প্রচুর টেস্ট করুক, অসুবিধে নেই। কিন্তু এই যে WHO সমানে কোরিয়ার উদাহরণটাকেই একমাত্র বলে প্রোজেক্ট করে চলেছে আর টেস্টিং ব্যাপারটাকে সর্বরোগহর বটিকা বলে চলেছে, এটা আমার মেনে নিতে অসুবিধে হচ্ছে। সব দেশ কোরিয়ার মত রাইট টাইমে রাইট এমাউন্ট টেস্টিং করতে পারেনি বা পারবে না। এটা মেনে নিয়ে কথা হোক। ব্যাপারটা অত ইজি নয়। ফোকাসটা শুধু টেস্টিং এ থাকাটা কাজের কথা নয় বলে আমার মনে হয়েছে। WHO এর মেসেজ হল 'টেস্টিং, টেস্টিং, টেস্টিং'। আরে আশ্চর্য! কিট কি তোর বাবা যোগাবে? হেল্থ ওয়ার্কারদের পিপিই নেই। সুইডেনে এম্বুলেস ড্রাইভারদের অনেকের ইনফেক্শন হয়ে গেছে প্রপার পিপিই ছিল না বলে। এবার ঢাল তরোয়াল ছাড়া টেস্ট করতে পাঠাবো আর আর আমার স্টাফ সব ইনফেক্টেড হয়ে বসে থাকুক? আমার মতে হেল্থ কেয়ার স্টাফদের পিপিই এখন প্রাথমিক সমস্যা। টেস্টিং প্রাথমিক সমস্যা নয়। কী হলে কী হতে পারত ভেবে কোনো লাভ নেই। আর ভারতে আর একটা বড় সমস্যা হল লক ডাউনে খাবারদাবার আর অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীর ডিস্ট্রিবিউশন চ্যানেল কী করে চলবে, আর এত সংখ্যক দিন আন দিন খাওয়া লোকের রুটি রুজির কী হবে? এর পরে থার্ড প্রায়োরিটিতে টেস্টং আসুক। কোনো অসুবিধে নেই।
  • aka | 108.162.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ১৯:৫৩439886
  • কমরেড পিনাকী, সেটা একটা ইন্ডিকেটর কিন্তু অনেক ভ্যারিয়েবল আছে, কোন সময়ে এই টেস্ট টু পজিটিভ রেশিও নেওয়া হচ্ছে। যেমন ইউএসএ তে চার সপ্তাহ আগে নিলে যে চিত্র পাওয়া যেত এখন তা হবে না। এখন তো ইউএসএ প্রায় ২০% বা বেশি। সব মিলিয়ে বোধহয় ৫০০,০০০+ টেস্টিঙ্গ হয়েছে।

    দ্বিতীয়ত অ্যাভারেজ রেশিও অন্তত এইক্ষেত্রে কোন ইন্ডিকেটর নয়। রোগটা বাই ইট্স নেচার, চীনের বাইরে বড় শহরে ছড়াবে প্রথম। যেমন নিউয়র্ক আর আইডাহোর কোন গ্রাম এক হবে না।

    শুধু ক্লাস্টারগুলোকে খুজে পেতেও টেস্ট করা দরকার অনেক বেশি। বড় শহর দিয়েই শুরু হোক ইমিডিয়েটলি।
  • দেব | 162.158.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ১৯:৪৩439885
  • দিদি তবুও রাস্তায় কিতকিত খেলছে ।
    বাকিরা ?
    আজ Nusratকে দেখা গেল ।
  • Pinaki | 162.158.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ১৯:৩৮439884
  • আর একটু ব্যাখ্যা করি। জার্মানি আর কোরিয়া এক নয়। কারণ ইনফেক্শন স্প্রেড দুটো জায়গায় সম্পূর্ণ আলাদা। জার্মানিতে ম্যাসিভ সোশাল স্প্রেড হয়েছে। এবং দেখাই যাচ্ছে বেশি টেস্টিং সোশাল স্প্রেড কমাতে হেল্প করেনি। কিন্তু কোরিয়াতে নিশ্চিতভাবে করেছে। অর্থাৎ কখন এই ম্যাসিভ টেস্টং করা হচ্ছে সেট খুবই জরুরি বলে আমার মনে হয়েছে। একবার ছড়িয়ে যাওয়ার পরে প্রচুর টেস্ট করালে সেটা ডেথ রেটকে কম দেখাবে, কিন্তু তা বাদে অন্য কোনো ভূমিকা আছে বলে আমার মনে হয়নি।
    অন্যদিকে জাপান ম্যাসিভ টেস্ট না করিয়েও মৃত্যুকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেরেছে। ওদের মৃত্যুহার কিন্তু বেশি দেখাচ্ছে। কিন্তু তার কারণ ওরা প্রচুর টেস্ট করানোর স্ট্যাটিস্টিকাল সুবিধাটা পাচ্ছে না। ১৫০০ ইনফেক্টেড বলে যেটা দেখাচ্ছে সেটা প্রচুর টেস্টিং হলে ১৫০০০ দেখাতো হয়ত। তাতে মত্যুহার কম দেখাতো, কিন্তু সামাজিক সমস্যার পরিমাণ একই থাকত।
    ওরা ইনফেক্শন স্প্রেড কম হওয়াকে ম্যানেজ করছে অন্য কোনো উপায়ে। সেটা শিখতে হবে ওদের থেকে।
  • Pinaki | 172.68.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ১৯:২৪439882
  • জার্মানির ক্ষেত্রে মৃত্যুহার ব্যাপারটা স্ট্যাটিস্টিকালি কম। কোরিয়ার ব্যাপারটা আলাদা। আবার জাপানের কেসটা এসবের থেকে আলাদা। আমি যা বুঝেছি স্টেজ থ্রীতে পৌঁছে যাওয়ার পরে প্রচুর টেস্টং নতুন কিছু ভ্যালু অ্যাড করছে না। কিন্তু তার আগে পর্যন্ত প্রচুর টেস্টিং এর অবশ্যই একটা ভাল ভূমিকা আছে। এটাতে অনেকেই হয়ত দ্বিমত হবে। বিশেষত WHO। :-D
  • sm | 162.158.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ১৯:২১439881
  • সেই জন্যই তো এন্টিবডি টেস্ট আরো দরকার।যাদের শরীরে (হেলথ ওয়ার্কার) এন্টিবডি এসে গেছে কিন্তু কাবু হয় নি।তারা নির্ভয়ে কাজ করতে পারবে।
    চীনে কিছু রি ইনফেকশন কেস পাওয়া গেছে বটে,কিন্তু তাঁদের কেউই সিম্পটম্যাটিক হয় নি বা কাবু ও হয় নি।
  • anirban | 162.158.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ১৯:১৯439880
  • আবার যারা অনেক অনেক টেস্ট করাচ্ছে, সাউথ কোরিয়া, জার্মানি - তাদের মৃত্যুর সংখ্যা বাকীদের তুলনায় অনেক কম। স্প্রেডও টেস্টিং জন্যে ওয়েল ম্যাপড হওয়া স্বাভাবিক। সুইডেন তো দেখলাম কাল ৫০ জনের বেশি জমায়েত ব্যান করেছে।
  • Pinaki | 172.68.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ১৯:১৩439879
  • @sm, সুইডেন কিন্তু বলেই দিয়েছে ওরা এখন কমিউনিটি স্প্রেড মাপতে চাইছে না। সেটা ওরা পরে অ্যান্টিবডি টেস্ট দিয়ে মাপবে। ওদের এখন মেন টার্গেট হেল্থকেয়ারের লোকেদের বারবার টেস্ট করানো, যাতে নর্মাল হাঁচিকাশির জন্য করোনা ভেবে বাড়িতে বসিয়ে না রাখতে হয়।
  • Pinaki | 162.158.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ১৯:১০439878
  • তবে এই বক্তব্যটার পিছনের অ্যাজাম্পশন হল যারা কম টেস্ট করছে তারা আরও ফোকাসড টেস্ট করছে। এবার ভারতের ক্ষেত্রে যদি একই সাথে কম টেস্ট হয় এবং ফোকাস ভুলভাল জায়গায় পড়ে তাহলে কিন্তু এই বক্তব্য ভ্যালিড থাকে না।
  • sm | 172.69.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ১৯:০৮439877
  • একমাত্র এলোপাথাড়ি সেরোলোজি টেস্ট বা ক্লাস্টার অনুযায়ী টেস্ট করলে বোঝা যাবে, কম্যুনিটি ট্রান্সমিশন কতোটা হয়েছে।মাস স্কেলে RTPCR ভারতের মতো দেশে সম্ভব নয়।
  • Pinaki | 172.68.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ১৯:০৪439876
  • @কমরেড আকা, টেস্টিং এর কত পার্সেন্ট পজিটিভ, সেটা কিন্তু একটা গুড ইন্ডিকেটর বলে আমার মনে হয়। অধিকাংশ দেশ, যারা লিমিটেড টেস্টিং করছে, তারা সাধারণত মাল্টিপল ক্রাইটেরিয়া ফুলফিল করলে তবেই টেস্ট করছে। ফলে টেস্ট করা লোকের মধ্যে বেশি শতাংশের পজিটিভ বেরোনোর কথা। সুইডেনের ক্ষেত্রে এই শতাংশটা আমি যা দেখেছি প্রায় ১০%। এবার ভারতে যদি ধরে নিই আরও কম টেস্টিং হচ্ছে, সেক্ষেত্রে আরও বেশি শতাংশ পজিটিভ বেরোনো উচিৎ, যদি স্প্রেড মোটামুটি সমান ধরে নিই, এবং ধরে নিই যে ভারত আরও বেশি কনফার্ম হলে তবেই টেস্ট করছে। এবার যদি দেখা যায় ভারতে এখন ধরা যাক ৩০০০০ টেস্টং হয়েছে এবং ১০০০ পজিটিভ বেরিয়েছে, মানে তিন-সাড়ে তিন শতাংশ মত, সেক্ষেত্রে এটা কি লজিকালি ধরা যায় যে ভারতে স্প্রেড কম হয়েছে? অন্তত এখনও? এটা হয়ত উইশফুল থিংকিং হচ্ছে, তবু বিভিন্ন দেশের টেস্টং এর ডেটা নেড়েচেড়ে এটা একটা ইন্ডিকেটর হতে পারে বলে আমার মনে হয়েছে। জানিনা, অরিনদা বেটার বলতে পারবে।
  • sm | 162.158.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ১৯:০৪439875
  • ভারতে আন্ডার টেস্টিং হয়েছে,এ নিয়ে তো সন্দেহ ই নেই। আই সি এম আর প্রাথমিক ভাবে প্রস্তুত ছিলো না এটাও ঠিক।
    একটা নিউজ পেপার দেখলাম 5 লাখ সেরোলোজি কিট এর অর্ডার দেওয়া হয়েছে।
    কোরিয়া কিন্তু সেরোলোজি টেস্ট প্রচুর করেছে।
    ইউ এস এ তেও বেশ অগোছালো ছিল টেস্ট ব্যবস্থা।
    এই আর্টিকেল টি ভালো।
    https://www.reuters.com/article/us-health-coronavirus-testing-specialrep-idUSKBN2153BW
  • | ২৮ মার্চ ২০২০ ১৯:০২439874
  • এই যে খুঁজছে

  • b | 172.69.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ১৮:৫১439873
  • যাগ্গে। আমাদের কমিউনিটিতে (দাম আর পরিবার পিছু সবজি রেশনিং) তো বেঁধে দেওয়াই ছিলো।
    এবার আরেকটা ই মেল এসেছে। সারমর্মঃ

    We request the entire community to be vigilant. Please report if you know someone had travelled outside ... and is violating the isolation. That someone could be your neighbour or your department/section colleague.

    মস্কো ট্রায়াল এসেই গেলো।
  • aka | 162.158.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ১৮:৪০439871
  • “ এর মধ্যে আমার মনে হয় সুইডেন এর কেসটা সবচেয়ে ইন্টারেস্টিং কারণ দেখে মনে হচ্ছে এই দেশটা ফ্ল্যাট হতে আরম্ভ করেছে । ভারত কিন্তু ইউরোপে আমেরিকার ট্রাজেক্টরিতে অন্তত কোরিয়া বাদে বাকি এশিয়ার ট্রাজেক্টরি ধরে নি ।”

    অরিণ ভারতে টেস্টিঙ্গ প্রায় হচ্ছে না। ২৭ শে মার্চ অবধি ২৭,৬৯২ ব্যক্তির টেস্ট হয়েছে। এক্ষেত্রে ঐ ট্রেন্ড লাইন টোটাল প্পৌলেশনকে কতটা রিপ্রেজেন্ট করে?
  • হখখ | 172.69.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ১৭:৪৩439870
  • অরিনের গ্রাফ টায় স্লোপ গুলো আলাদা হবার কারণ বা প্রথমে শার্প থাকার পরে ফ্ল্যাটেন করার বা অন্য ক্ষেত্রে শারপেন কারন হিসেবে কি কিছু আট্রিবিউশন হয়েছে?

    আর এই এক ই গ্রাফ কি মৃত্যুর ডেটা দিয়ে করা আদৌ মিনিং ফুল হবে? বা বড় দেশের ক্ষূত্রে অঞ্চল আলাদা করলে
  • aka | 108.162.***.*** | ২৮ মার্চ ২০২০ ১৭:৪১439869
  • থ্যান্কু।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত