আমার এক কাকীমা ছিলেন। এক অসাধারণ মহিলা। পরিবারের মধ্যে মা'র বেস্ট ফ্রেন্ড। কয়েক বছর হল নেই। বি এ অনার্স পার্ট টু করে বিয়ে হয়। তারপর এম এ, বি এড, পি এইচ ডি । কলেজে পড়াতেন। কাকুর বেশ কিছু বছর চাকরি ছিল না। তিনটে সন্তান। ছেলে আবার স্পেশাল নিড চাইল্ড। এছাড়াও নানা সাংসারিক অশান্তি।
আমার দেখা একজন সুপার ওম্যান ছিলেন কাকীমণি।
ওঁর বড়মেয়ে আমার চাইতে এক বছরের বড়। প্রতি বছর মিতু আমাদের বাড়িতে এসে ৩-৪ দিন থাকত। আমি ওদের বাড়িতে গিয়ে তাই। আমার মনে আছে কলেজ থেকে ন্যাশনল লাইব্রেরী যেতেন। সেখান থেকে বাড়ি। তারপর আবার আমাদের নিয়ে বেড়াতে বেরতেন। ফিরে সাংসারিক কাজ থাকত। রাতে খাবার পরে ডাইনিং টেবিলে বসে পিএইচডি'র পড়াশোনা। কাকীমণির বিষয় ছিল এডুকেশন। অনেক গ্রাফ প্যাস্টেল দিয়ে রঙ করতে হত। আমি করে দিতাম।
একটা দুরারোগ্য ব্যাধিতে অকালে চলে গেলেন অবসর নেওয়ার কিছু বছর আগেই।
আমি সিংগলকে করে দিলাম সিংহল ! :-)
সিংগল তো আমিও।
পুরো দোতলা মুছেছো ? দারুণ ব্যাপার। ঘর মুছলে নাকি মানুষ রোগা হয়। :-)
ঠিক, ইতালির অ্যাবসলিউট ডেথ নম্বর বেশি মর্টালিটি রেট যদি ইচ্ছাকৃত ভাবে কম দেখানো ও হয় । ইতালিতে প্রতি বছর নিউমোনিয়াতে ১৫,০০০ মারা যান । তার সিংহভাগ শীতকালে হলেও আর সেই সব মৃত্যুই করোনাকে এট্রিবিউট করলেও ৭০০০ দেড় মাসে হবে না। নিউমোনিয়া ছাড়াও যাদের অন্যান্য প্রি-কন্ডিশন আছে, যেমন ডায়াবেটিস বা হাই ব্লাড প্রেসারে, করোনা তাদের অনেকের মৃত্যু ট্রিগার করছে যেটা এক্সসেস মর্টালিটি, ওভারঅল মর্টালিটি রেট যাই হোক। সেই অ্যাবসলিউট এক্সসেস মর্টালিটি ভারতে খুব বড় একটা সংখ্যা হতেই পারে ।
Italy death count - breathing difficulty, respiratory disorder