এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হারিয়ে যাওয়া এক চাবির গোছা 

    Somnath mukhopadhyay লেখকের গ্রাহক হোন
    ০১ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৩৬০ বার পঠিত
  • হারিয়ে যাওয়া এক চাবির গোছা

    ঘরের ঠিক মাঝখানে একটা টেবিলের ওপর একটা বড় ছবি রাখা। ছবিটি উমা দেবীর। ঘরে ঢোকেন সুমনা, উমা দেবীর মেয়ে। আজ উমা দেবীর চলে যাবার দিন। তাই মায়ের ছবিতে মালা দিতে এসেছেন সুমনা। মালা পরাতে পরাতেই বলেন –
    --------------------------------------------------------
    সময় কি দ্রুত গড়িয়ে যায়। তুমি চলে গেছো মনেই হয়না। অথচ দেখো, দেখতে দেখতে পাঁচটা বছর পার হয়ে গেল। আমিও কেমন পাঁচ বছর বুড়িয়ে গেলাম। একথা শুনে তুমি হয়তো মনে মনে বলছো – “এ কেমন কথা খুকি? মায়ের বয়স বাড়ছে বলে, তোর্ বয়স‌ও বাড়িয়ে নিতে হবে? তুই আমার কাছে বরাবরের জন্য খুকিই থাকবি।” মায়েরা তো এমনই হয়, সে কথা আমি জানিনা ভেবেছ? বাবা চলে যাবার পর, তোমার একা হয়ে যাওয়াটা আমাকে ভীষণ নাড়া দিয়েছিল। আমি তখন এম.এ. ক্লাসের ছাত্রী। একবার ভেবেছিলাম, আর দরকার নেই পড়াশোনা করার। সংসারে টানাটানি হয়তো সেভাবে ছিলোনা, তবুও মনে হয়েছিল ওসব ছেড়ে মা মেয়েতে মিলে কিছু একটা করি। আমার এমন সিদ্ধান্তের কথা তোমাকে জানাতেই তুমি রীতিমতো আৎকে উঠে বলেছিলে – “খবরদার! ওসব পাগলামি ছাড়। জীবনে ওঠানামা না থাকলে,তা আবার জীবন নাকি!” এম. এ. পাশ করলাম খুব ভালো ভাবে। আসলে পাশ করেছিলে তুমি। তোমার দূরদৃষ্টি, তোমার অনমনীয় মনোভাব, আমাকে প্রতি পদক্ষেপে তোমার আগলে রাখা এসবের জন্যই আমার এগিয়ে চলা। তুমিই পছন্দ করেছিলে সুপর্ণকে। বলেছিলে – “খুকি, সুপর্ণ খুব ভালো ছেলে, তোকে ঠিক আগলে রাখতে পারবে। আমিতো ওকে অনেকদিন ধরে দেখছি। আর তাছাড়া ওদের পরিবারের সঙ্গে আমাদের পরিচয়তো আজকের নয়। আমি অনেক ভেবেই একথা বলছি।” আমি অবশ্য আপত্তি করেছিলাম তোমার কথা ভেবে। আমি চলে গেলে, তুমি একদম একা হয়ে যাবে। আমার সব না কে হ্যাঁ করে তুমিই আমার জীবনটাকে নতুন করে সুপর্ণর সঙ্গে জুড়ে দিলে।

    আমার স্কুলের চাকরি পাওয়া, আমার মা হ‌ওয়া সব কিছুই তোমার ভালোবাসার ফসল। যেদিন আমি বিয়ের পর সুপর্ণদের বাড়ি যাব সেদিন সকাল থেকেই আমি কেঁদে কেঁদে অস্থির। চিনু,মণি,কান্তা কাকিমা, বুলু পিসি সবাই মিলে আমাকে কতভাবে শান্ত করতে চেয়েছে। আমি শ্রাবণের ফুঁটো হয়ে যাওয়া আকাশের মতো সমানে চোখের জল ফেলেছি। তুমি এলে একদম শেষে। তখন গোধূলি লগ্নে আমার বিদায়ের প্রস্তুতি চলছে। আমাদের আশীর্বাদ করার পালা চলছে একে একে। নিয়ম ভেঙে তুমি এলে সব শেষে। সবাই আপত্তি করছিল এই বলে যে, মার অধিকার সবার আগে জামাই মেয়েকে আশীর্বাদ করার। তুমি খালি বলেছিলে – “খুকিকে আমার বিশেষ কিছু দেবার আছে। আগে তোমরা সবাই ওদের আশীর্বাদ করো।” যখন সত্যি সত্যিই তোমার পালা এলো তখন তুমি সটান আমাদের সামনে এসে দাঁড়িয়ে বলেছিলে – “খুকি, তোমার হাতটা বাড়াও।” আমি হাত বাড়াতেই তুমি হাতে তুলে দিয়েছিলে এক গোছা চাবি। এই চাবির গোছা আমি আগে কখনো দেখিনি। হাতে নিয়ে দেখি নানান বিচিত্র গড়নের সব চাবি – কোনোটা লম্বা, কোনোটা মোটা আর ভারী, কোনোটা পাতলা, চ্যাপ্টা, আবার কোনটা বেশ বেঁটে খাটো গড়নের। তুমিতো আমায় সাজিয়ে গুছিয়ে রাণীর মতো করে তুলে দিয়েছো সুপর্ণের হাতে, তোমার অদেয় তো কিছুই নেই। তারপর‌ও এসব কিসের চাবি ? তুমি খুব শান্ত স্বরে বলেছিলে – “এগুলো জীবনের দরজা খোলার চাবি। তোমার বাবা চলে যাবার পর অনেক লড়াই তোমাকেও লড়তে হয়েছে আমার সঙ্গে সহযোদ্ধা হয়ে। অনেক ছোট ছোট সফলতা আর বিফলতাকে ছুঁয়ে ছুঁয়েই এতোটা পথ পাড়ি দিয়ে এসেছিস্ তুই। আরও অনেক দরজা খুলতে খুলতে এগোতে হবে তোমাকে, তোমাদেরকে। এই চাবি ঘুরিয়েই তোমাকে এগিয়ে যেতে হবে। এই চাবির গোছা আমার হাতে তুলে দিয়েছিলেন তোমার ঠাকুমা। নতুন ব‌উ হয়ে যাবার পর একদিন আমার হাতে এই চাবির গোছাটা তুলে দিয়ে বলেছিলেন – নয়া বৌমা, এই চাবির গোছাখান খুব যত্ন ক‌ইরা রাইখা দিও। এই চাবিগুলা ঘুরাইয়া যদি একখান তালাও খুলতে না পার, হতাশ হ‌ইও না। একদিন দেখবা এই চাবি দিয়াই তুমি বেবাক দরজা খুইলা ফেলতে পারবা। সেই থেকে আমি এই চাবির গোছাটা বুক দিয়ে আগলে রেখেছি ঠিক যেমন জীবনের সব আঁচ থেকে আড়াল করে সামলে রেখেছি তোমায় এতদিন।” এই কথাগুলো বলেই মুখে আঁচল চাপা দিয়ে তুমি সরে গিয়েছিলে ওখান থেকে। বুঝেছিলাম এতক্ষণ বুকে চেপে রাখা কান্না এবার বন্যা হয়ে বাইরে বেরিয়ে আসছে।

    জানো মা এক আশ্চর্য ব্যাপার ঘটেছে সেদিন। দুপুর বেলা। বাড়িতে কেউ নেই। সুপর্ণ আর তিতির গেছে মধ্যমগ্রাম। সুপর্ণর এক দিদির বাড়ি সেখানে। বাড়িতে আমি তখন একা। কি মনে হলো, আলমারির লকার থেকে তোমার সেই চাবির গোছাটা বের করে খুব খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে সেগুলো দেখছি। হঠাৎ মনে হলো চাবির গায়ে কি সব যেন লেখা। সুপর্ণর ঘরের দেরাজ থেকে ম্যাগনিফাইং গ্লাসটা এনে চাবির ওপর রাখতেই একে একে লেখাগুলো চোখের সামনে ভেসে উঠল – কোনটাতে লেখা সততা, আরেকটাতে যুক্তি, অন্যান্য চাবির গায়েও দেখি লেখা নিষ্ঠা, ভালোবাসা, মমতা,দয়া,মায়া, স্বার্থহীনতা…..। আমাদের মধ্য থেকে হারিয়ে যাওয়া সব গুণগুলো চাবি হয়ে রয়েগেছে তোমার দেওয়া এই চাবির গোছায়। আজকাল আর ঐ চাবি দিয়ে এসব দরজাগুলো হয়তো খোলেনা। আমাদের এই নতুন পৃথিবীতে এসব চাবি মনে হয় অচল হয়ে পড়েছে, কিন্তু মা এসব যে জীবনের অমূল্য সম্পদ। মনুষ্যত্বের, মানবিকতার এই সোপানগুলো যদি হারিয়ে যায় তাহলে আমরা বাঁচব কী নিয়ে? আজ আমি বুঝতে পারছি তুমি, তুমি আমাকে তোমার পরম আদরের খুকিকে কি অতুলনীয় সম্পদ দান করে গেছো। এইসব যে লাখ টাকার সোনা হীরা জহরতের থেকে অনেক অনেক দামি, অনেক মহার্ঘ্য। এই চাবির গোছা যাঁর কাছে আছে তার থেকে ধনী,সম্পন্না আর কে আছে? এগুলো অচল নয় মা, এগুলো অচল নয়। এগুলোকে নিয়েই আমাদের চলতে হবে সময়ের সমস্ত আবর্জনাকে সরিয়ে। ঠাকুমার থেকে তুমি, তোমার থেকে আমি, আর আমার থেকে তিতিরের হাতে পৌঁছে যাবে এই অমূল্য চাবির গোছা, এই অমূল্য চাবির গোছা। এইসব চাবি দিয়ে জীবনের বন্ধ হয়ে যাওয়া দরজাগুলো একদিন খুলে যাবে – খুলে যাবেই, খুলে যাবেই।

    অনন্য গীতিকার, সুরকার ও সঙ্গীত শিল্পী সলিল চৌধুরীর জন্ম শতবর্ষ উপলক্ষে তাঁর‌ই লেখা “এক গুচ্ছ চাবি” কবিতা অনুসরণে এই মনোড্রামাটি লেখা হলো। অভিনয়ের আগে লেখকের অনুমতি নিতে হবে। কবিতাটি পাঠিয়ে অশেষ বিশ্বাস অর্পণ করার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই শ্রীমতী সুস্মিতা মণ্ডলকে।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সৌমেন রায় | 2409:40e1:b:72ad:8000::***:*** | ০২ ডিসেম্বর ২০২৪ ০৯:৫৪539850
  • বাহ! বেশ সুন্দর তো!
  • বহ্নি ভট্টাচার্য | 2401:4900:72dc:75d0:4821:1209:fe39:***:*** | ০২ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৭:২৮539857
  • খুব ভালো লাগলো...
  • পৌলমী | 2405:201:8000:b11b:599b:7216:cb3d:***:*** | ০২ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৮:১১539861
  • খুব ভালো লাগলো। সময়ের সাথে সাথে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গির রং বদলালেও মানবিক মূল্যবোধের অবক্ষয় হলে সভ্যতার সংকট দেখা দেয়। এমন এক ঘোলা জলের মধ্যে এই চাবির গোছার কাহিনি আমাদের সচকিত করে। সমস্যা সুমনার পাশাপাশি সমস্ত সু  মনাদের।
  • সুস্মিতা মন্ডল | 2405:201:8004:f202:18c8:aa65:80a9:***:*** | ০২ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৯:৪৫539862
  • প্রথমেই কৃতজ্ঞতা জানাই শ্রদ্ধেয় দাদাকে ওনার ব্যস্ত সময়ের ফাঁকে এত তাড়াতাড়ি যে আমার অনুরোধ  উনি রেখেছেন আমি আপ্লুত ও অভিভূত। ওনার লেখা নিয়ে বলার ধৃষ্টতা আমার নেই তবে কিছু কিছু জায়গা এত ভালো লেগেছে সেগুলো না বললেই নয় ,একটা মেয়ে যখন একটা পরিবারের দায়িত্ব নেয় তখন তার হাতে যে চাবির গোছা তুলে দেওয়া হয় তা শুধুমাত্র অর্থ ,ধন সম্পদের নয় ,সে এক আদর্শের চাবি যা দিয়ে সে গড়ে তুলবে এক সুন্দর পরিবার যা বৃহত্তর সমাজের একক আর সেই সুন্দর পরিবেশে গড়ে উঠবে ভাবী ভবিষ্যত।তবেই না তৈরি হবে একটা সুস্থ সমাজ। এখন সত্যিই আতসকাঁচ দিয়েই খুঁজে বেড়াতে হয় মুল্যবোধের শব্দগুলোকে ।হারিয়ে যেতে বসেছে আদর্শ বোধ । কিন্তু আমাদের ই যত শীঘ্রসম্ভব এই চাবির গোছা  তুলে দিতে হবে ভাবী প্রজন্মের হাতে।বাঁচাতেই হবে সুস্থ জীবনবোধকে।দাদা আপনার লেখা মূল্যবোধের দরজায় দিক নাড়া।
  • kk | 172.58.***.*** | ০২ ডিসেম্বর ২০২৪ ২০:৪৯539866
  • একটা অনুরোধ -- মালা "পড়াতে পড়াতে" লাইনটা খুব চোখে লাগছে। মালা 'পরানো' হয়, বই 'পড়ানো' হয়। বানানটা একটু ঠিক করে দেওয়া যায়? লেখার মূল্যায়ণ না করে বানান নিয়ে নিট-পিকিং হয়তো উচিৎ কাজ নয়। কিন্তু আগে দেখেছি এই লেখক খোলা মনে সমালোচনা নিতে পারেন। তাই বললাম।
  • Somnath mukhopadhyay | ০২ ডিসেম্বর ২০২৪ ২১:০১539867
  • ধন্যবাদ জানাই kk মহোদয়কে। ত্রুটি সংশোধনের সুযোগ করে দেবার জন্য। এবার লেখার কথা হোক। মূল্যায়ন হোক পাঠকের আয়নায়। 
  • সুবীর রায় | 115.187.***.*** | ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪ ০৯:০৪539879
  • দারুণ  ভাবনা!!  দারুণ লেখা!!!  তবে আজকের দিনে এধরণের মূল্যবোধযুক্ত- চাবি প্রায় অবলুপ্ত। 
  • Ritabrata Gupta | 103.68.***.*** | ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৭:০৩539919
  • অদ্ভুত  সুন্দর  লেখাটি  !  মন  ছুঁয়ে  গেল .  আরও  এরকম  লেখার  অপেক্ষায়  রইলাম  !
  • উন্মেষ | 103.24.***.*** | ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪ ২১:৩৮539925
  • ভালো লাগলো।  কবিতাটা পড়া নেই, এবার পড়ব।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে মতামত দিন