এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • যদি বলো প্রেম 

    সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৫ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৭৫৯ বার পঠিত | রেটিং ৪.৬ (৫ জন)
  • প্রেম মানেই সমস্যা। বিয়ের আগের দিন দিঠি আমাকে বলল, আমি অহর্নিশকে চুমু খেয়েছি।
    তাতে কোনো সমস্যা হয়নি, খেয়েছে তো কী আর করা যাবে। তাই আমি কিছু বললামনা। দিঠি একটু থেমে বলল, শুয়েওছি।
    তাতেই বা আমার কী করণীয়। দিঠি এবার রেগে বলল, তুমি ভাবছ ইয়ার্কি? আমি ওকে ভুলতে পারিনি।
    আমি এবারও চুপ করে রইলাম। হিংসুটে দৈত্যদের যা করণীয়। দিঠি আরও রেগে বলল, - তোমার তাতেও কিছু বলার নেই?
    তা অবশ্য আছে। ডেকরেটার বলা হয়ে গেছে। এখনও বারণ করলে কিছু গচ্চা দিয়ে অনেকটাই ফেরত পাওয়া যাবে। কিন্তু তার আগে বিয়েটা হচ্ছে কিনা তো জানা দরকার। আমি যথাসাধ্য বিনীত ভাবে বললাম, - তাহলে বিয়েটা কি হচ্ছে? 
    দিঠি প্রচণ্ড অবাক হয়ে বলল, সে তো তুমি বলবে। তোমাকে তো আমি ভালোবেসে ফেলেছি। কিন্তু সমস্যা তো তোমার হবার কথা।  
    এতেও সমস্যা কিছু হয়নি। বরং এ তো হাতে চাঁদ পাওয়া। আমিও ঘাঘু মাল। প্রেম-টেম আমার বিস্তর জানা আছে। এমনিতে ব্যাপারটা ভালই। কিন্তু হ্যাপাও প্রচন্ড। এই মুড খারাপ, তাই আহারে বলতে হবে, তার পরেই চাঁদ দেখে বলতে হবে, কী ভালো, এইসব নানা ঝকমারি। একমাস ধরেই ভেবে চলেছি, যদি একটা হেল্পিং হ্যান্ড পাওয়া যেত। মাঝেমাঝে ভালোভালো কথা বলে একটু প্রক্সি দেবে। তা সে ব্যাটা প্রক্সি হাতের কাছে এমনিই হাজির, এটা তো কোনো সমস্যা হতে পারেনা, এটা সমাধান।
    কিন্তু এসব তো বলা যায়না। তাই সংক্ষেপে বললাম, আমার কোনো আপত্তি নেই। 
    দিঠি প্রচন্ড আশ্চর্য হয়ে বলল, তুমি কী ভালো। বলে একটা চকাম করে চুমু খেয়ে নিল। আমি মহান হয়ে গেলাম।

    বিয়ের পরে আমি মহান থেকে মহানতর হতে থাকলাম। দিঠি মধুচন্দ্রিমা সেরে এসে বলল, অহর্নিশের সঙ্গে একবার দেখা করব? 
    তাতেও কোনো সমস্যা হয়নি। একবার কেন, একশবার করবে। সেটা না হলে তো জিনিসটার কোনো মানেই থাকেনা। কিন্তু এসব তো বলা  যায়না। তাই গম্ভীরভাবে বললাম, আমার কোনো আপত্তি নেই। কোথায় যাবে? 
    বলল, ঠিক করিনি।
    আমি বললাম শপিং মলে যাবে বলছিলে। ওখানেই দেখা করে নাও।
    দিঠি আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল, তুমি কী ভালো।

    দিঠি লাফাতে লাফাতে গেল মলে। সকালে গেল, সন্ধ্যেয় ফিরল। সারাদিন চক্কর দিয়েছে। হাতে এক কাঁড়ি ব্যাগ। ভালই হয়েছে, ও ব্যাটাই বয়েছে। আর আমি সারাদিন মনের আনন্দে খেলা দেখেছি। তাতে আমার কোনো সমস্যা হয়নি। এইসব হ্যাপা সামলানোর জন্যই তো অহর্নিশকে রাখা।

    কিন্তু একবার দেখা করেই তো সব সমস্যার সমাধান হয়না। দিঠি একদিন বলল, ওকে মাঝেমাঝে ফোন করলে কি তুমি কিছু মনে করবে? আমি কিছু বললাম না। অহর্নিশকে অহর্নিশ ফোন করলে ঝামেলা। আমার সুবিধেমতো সময়ে করাই ভালো। তারপর একদিন ঝোপ বুঝে কোপ। সেদিন বাড়িতে কাজের দিদি আসেনি। হিসেব মতো আধাআধি জিনিসপত্তর করার কথা। কিন্তু আমার ওইসব ফাইফরমাশ খাটার কোনো ইচ্ছে নেই। আমি দিঠিকে বললাম, অহর্নিশকে ফোন করেছিলে? 
    দিঠি একটু অবাক হয়ে বলল, তুমি তো কিছু বললে না।
    আমি বললাম, বলব আবার কী। কর।
    ব্যস। বাড়ির কাজের ব্যাপারটা সেদিন মিটে গেল। ফোন করতে করতে এত ফুর্তি পেয়ে গেল, যে, পাঁচ পদ রান্নাও হয়ে গেল। আমি স্রেফ বসে খেলাম। আর মহান হয়ে গেলাম।

    তারপর থেকে ফোন-টোন চলতে থাকে। দিঠির মেজাজ খারাপ হলেই আমার মাথা ধরে। কিংবা কাজ পড়ে যায়। দিঠি তখন ফোন করে। মাঝে-মধ্যে পাশের ঘর থেকে আমি চেঁচামেচি শুনতে পাই। এক আধদিন চোখের জলও ঝরে। সব অহর্নিশ সামলায়। নইলে আর রাখা কেন। 

    এর মধ্যে একদিন অফিসে জরুরি তলব। কোথায় নাকি যেতে হবে। কোন বন্ধুর পিসেমশাইয়ের ছোটোনাতির বিয়ে। তার উপহার কিনতে।  এসব ঝামেলায় কে যেতে চায়। একটা জিনিস কিনতে সারা দিন কাবার। তার সঙ্গে গলদঘর্ম হওয় ফাউ। যত ফালতু হুজ্জুতি। কিন্তু ওসব তো বলা যাবেনা। কিন্তু তাতেও কোনো সমস্যা হয়নি। আমি বললাম,  অহর্নিশকে নিয়ে যাবে নাকি? ব্যস কেসের সমাধান।

    এইভাবে চলছিল ভালই। পুরো ইংরেজ আমলের দ্বৈত শাসনের মতো। আমার হল দায়িত্বহীন ক্ষমতা। পুরোনো প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করবে কিনা এইসব অনুমতি আমি দিই। আর অহর্নিশের হল ক্ষমতাহীন দায়িত্ব। মলে ঘোরা, হাসপাতালে যাওয়া, বাজার করা, সর্বোপরি ঝাড় খাওয়া, এইসব দায়িত্ব ওকে বইতে হয়। 

    সমস্যাটা হল সেখানেই। একদিন ফোন খুব চেঁচামেচি হচ্ছে। হচ্ছে হোক, আমি টিভির আওয়াজটা একটু বাড়িয়ে দিলাম। কিন্তু তাতেও শান্তি নেই। ফোঁস ফোঁস করতে করতে একটু বাদে ঘরে ঢুকল দিঠি। কী হল আবার? এসব তো বরের সামনে দেখানোর কথা না। কিছু কি গোলমাল হয়েছে? দিঠি চোখ লাল করে আমার দিকে তাকিয়ে বলল, আমি ভুল করেছি।

    সে তো আর অজানা কথা নয়। কিন্তু নতুন ভুলটা কী? দিঠি চোখ লাল করে বলল,   অহর্নিশের সঙ্গে আর যোগাযোগ রাখবনা।

    কেন রে ভাই? ঝগড়াঝাটি তো হয়েই থাকে। তা বলে যোগাযোগ না রাখা? ছেলেটা এত দায়িত্ব নিচ্ছে, দুটো বাজে কথা যদি বলেও থাকে, সে তো হতেই পারে। হওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু সেসব তো বলা যাবেনা। আমি বললাম, সেটা তোমার সিদ্ধান্ত। দিঠি কিছু বললনা, কিন্তু আমি বুঝলাম, আমি খুব ভালো।

    সেখানেই হল কেলো। ভেবেছিলাম, তিন দিনে মিটে যাবে। ও মা কোথায় কী। দিঠি দেখি আর ফোনও করেনা, কিছুই না। দিব্যি ফুর্তিতে আছে। এতদিনের সম্পর্ক এইভাবে কাটিয়ে দেওয়া যায়? কী হৃদয়হীন মাইরি। কিন্তু সেসব তো বলা যাবেনা। মাঝখান থেকে আমাকেই একদিন উত্তর-দক্ষিণ চক্কর কাটতে হল, একটা ফালতু কারণে। বেডরুমের খাটের পায়ার ম্যাচিং রঙ খুঁজতে। একদিনেই জিভ বেরিয়ে গেল। পরের দিন আবার বলে আইডিয়াটা একটু বদলাতে হবে। চারটে পায়া যদি চার রঙের হয় তাহলেই তো ভালো। চারদিকের দেওয়ালের সঙ্গে ম্যাচ করে রঙ হবে। অবশ্যই দেওয়ালের রঙগুলোও পছন্দ করতে হবে। 
     
    এটা কি ইয়ার্কি হচ্ছে? মুখ দেখে বুঝলাম, মোটেই না। এখন একমাস ধরে গোটা শহর চক্কর মারতে হবে। সমাধান ছিল হাতের কাছেই, কিন্তু আর নেই। অহর্নিশকে নিয়ে একদিন দেখে এসো না - বলতে গিয়েই মনে পড়ল, বলা যাবেনা। সুখের দিন শেষ। 

    দিঠি বলল, আরও কটা কাজ আছে বুঝলে। 

    আবার কী? কিন্তু সেসব না বলে দিঠি বলল, আজ ভাবছি, অফিসের পরে একবার তোমাকে নিয়ে গণেশ চন্দ্র লেনে যাব। 

    সে তো অনেক দূর। কেন? না, ফুচকা খেতে। স্রেফ ফুচকা খেতে অতদূর?  কিছু করার নেই। 

    বিয়ের দেড় বছর পরে, এইভাবেই সমস্যাটা শুরু হল। কে জানে এর কীকরে সমাধান হয়। দিঠিকে কিছু বলা যাবেনা। অহর্নিশকে তো নয়ই। বৌয়ের পরকীয়াকে হুমকি দেওয়া ছাড়া অন্য কোনো কারণে ফোন করা একদম নিষেধ। সংবিধানে লেখা আছে। ফলে ওকেও কিছু বলা যাবেনা। এখন বর্তমান বৌএর জন্য আরেকখানা প্রাক্তন প্রেমিক পাই কীকরে কে জানে। 

    ----------- 
    আজকের বইয়ের নাম 'যদি বলো প্রেম'। না, তাতে এসব নেই। প্রেম বলতেই মাথাটা চুলবুলিয়ে উঠল, তাই এটা লিখে ফেললাম। লেখার আরেকটা কারণ হল, এই গপ্পের মতো বইটাও একটা যুগলবন্দী। ছবি এবং কবিতার। চৈতালী চট্টোপাধ্যায় এবং চন্দনা হোড় এর। সেই যুগলবন্দীকে ছোটো করে প্রকাশ করা আমার পক্ষে সম্ভব না। ওটা পড়ে এবং দেখে বুঝতে হবে। হ্যাঁ, অহর্নিশ আর দিঠির মতো যুগলবন্দী কিনা, সেটাও বলতে হবে। 
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • দীমু | 223.19.***.*** | ২৫ ডিসেম্বর ২০২৩ ১০:১৮527153
  •  laughlaugh
  • চারটে পায়া যদি চার রঙের হয় | 173.49.***.*** | ২৫ ডিসেম্বর ২০২৩ ২০:৫০527167
  • ওফ! জাস ভাবা যায় না! 
  • বিপ্লব রহমান | ০১ জানুয়ারি ২০২৪ ০৫:০৭527324
  • ওই ছ্যাড়া তুই কই যাস 
    কালা গেঞ্জি গতরে? 
    ছেমরি তুই চিন্তা করিস না
    আয়া পড়ুম দুপুরে
    হা রে রে, হা রে রে...
    (আদিবাসী গারোদের ঐতিহ্যবাহী লোকগীতির ভাবানুবাদ) 
    ~
    লেখাটা জটিল হইছে devil
  • Nirmalya Nag | ০৩ জানুয়ারি ২০২৪ ১৮:৫১527376
  • ফাটাফাটি 
  • Falguni Mazumder | ০৪ জানুয়ারি ২০২৪ ১১:৩৯527382
  • দিঠির মত মেয়েদের উচিৎ অন্য কারো সাথে প্রেম না করা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন