এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • পরাণ বাগ্দী - ৫ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৬ জুন ২০২২ | ৪৮৩ বার পঠিত | রেটিং ৪.৩ (৩ জন)
  • দেবমাল্যদের এ গ্রামে স্কুল পড়ুয়ার সংখ্যা তুলনামূলকভাবে বেশি । শিক্ষার চল আছে ভালরকম । 
    সন্ধে ছটা বেজে গেছে । দেবমাল্য কলতানকে বলল , ' ছটা বেজে গেছে ..... লাইব্রেরী খুলে গেছে ।  চলুন কলতানদা ফেরবার পথে আমাদের এখানকার লাইব্রেরীটা আপনাকে দেখিয়ে নিয়ে যাই । লাইব্রেরী কালচারটা আমাদের গ্রাম এখনও ধরে রেখেছে । অনেক কমবয়সী ছেলেমেয়েও আসে ..... '
    ----- ' হ্যা .... চল .... '  

        কলতানের দেখে মনে হল লাইব্রেরীটি অনেক পুরনো । ছোট মাপের একটা হল বলা যায় । দোতলাও আছে । লাইব্রেরিতে ঢুকে বেশ পুরনো দিনের আবহ পাওয়া গেল । বয়স্ক এবং  অল্পবয়সী অনেকে লম্বা টেবিলের ধারে বসে  খবরের কাগজ , ম্যাগাজিন পড়ছে । 
    পিছন দিকে কাউন্টারে দাঁড়িয়ে বেশ কিছু মহিলা এবং পুরুষ স্লিপ দিয়ে বই দেওয়া নেওয়া করছে । খোদ কলকাতাতেও এমন এক কালের পরিচিত দৃশ্য এখন প্রায় বিরল বলা যায় । কলতানের দেখে বেশ ভাল লাগল ।  
    একটা খালি চেয়ারে বসে পড়ল কলতান । ফ্যানের হাওয়া গায়ে লাগছে না তেমন । জানলা দিয়ে ঝিরঝির করে হাওয়া আসছে গাছগাছালি পেরিয়ে । জানলার পাশেই একটা গন্ধরাজ ফুলের গাছ ।  বড় সুন্দর লাগছিল কলতানের । কি মন ভাল করা পরিবেশ । কি আশ্চর্য !  দুনিয়া বড় বিচিত্র জায়গা ।  এমন জায়গাতেও খুন খারাপি , পরাণ বাগ্দীকে ফাঁসানোর মতো ঘটনাও ঘটে ।  দেবমাল্য পরিচিত লোকেদের সঙ্গে ঘুরে ঘুরে কথা বলছে । কলতানের দিকে ঘুরে একবার বল, ' একটু বসুন কলতানদা .... আমি এক্ষুণি আসছি .... '
    কলতান এক হাত তুলে তাকে আশ্বস্ত করল । সে বসে বসে নানা লোকের আনাগোনা দেখতে লাগল ।  লাইব্রেরীতে ঢোকার মুখে একটা মালতীলতার ঝাড় । লালচে ফুলে ভরে আছে লাইব্রেরীর গেটের তিনপাশ । গেটের ঠিক ওপরে একটা বাল্বের  টিমটিমে আলো এসে পড়ছে মালতীলতায় । কলতান সেই দিকে তাকিয়ে ছিল । 
    একটা সাইকেল এসে থামল গেটের ধারে । সাইকেল থেকে নামল একটা ছিপছিপে ফর্সা মেয়ে । সতের আঠারো বছর বয়স । নামটা কলতানের জানা আছে ---- মৌসুমী সামন্ত । মৌসুমী সোজা কাউন্টারের দিকে এগিয়ে গেল। স্লিপে কোন বইয়ের নাম লিখে এদিকে সরে এল। টেবিলের পাশে দাঁড়িয়ে একটা বাংলা খবরের কাগজে চোখ বোলাতে লাগল । এখানে কোন আফতাব হোসেন নেই । গোয়েন্দা কলতান গুপ্তকে সে চেনে না । তাকিয়েও দেখল না । কলতান বুঝতে পারল বীরেন ঘোষের বাড়ীর পাশ দিয়ে যাবার সময় ও যে এক ঝলক তাদের দিকে তাকিয়েছিল সেটা একটা বিক্ষিপ্ত ঘটনামাত্র । কলতান আবার তার গোয়েন্দা সত্ত্বায় প্রবেশ করল । মনে মনে নানা হিসেব খেলা করতে লাগল । চৌম্বকতত্ত্বের কথা মনে  হতে লাগল । লাইব্রেরীর গেটের ওই মালতীলতা ঝাড়ের দিকে আনমনে তাকিয়ে নানা ফর্মূলার কথা ভাবতে থাকল কলতান । ফর্মূলা অনুয়ায়ী আর একজনের আবির্ভাব ঘটার কথা । 
    মিনিট দুই গেল ..... তারপর .... 
         আর একটা সাইকেল এসে থামল গেটের মুখে । বসন্ত মন্ডল নামল সাইকেল থেকে । বসন্তরও আফতাবকে এখানে খুঁজে পাওয়ার কথা না । সে উন্মুখ একাগ্রতায়  হলের মধ্যে একজনকে খুঁজতে লাগল । মৌসুমীকে দেখতে পেয়ে তার পাশে গিয়ে দাঁড়াল । মৌসুমী ঝুঁকে পড়ে কি একটা পড়ছিল । মুখ ঘুরিয়ে দেখল , বসন্ত দাঁড়িয়ে আছে । মৌসুমী সোজা হয়ে  দাঁড়াল । 
     ----- ' কি হল ..... তুমি এখানে যে ... ঠিক গন্ধ পেয়ে যাও নাকি .... '
    ----- ' কি সব বলছিস ..... গন্ধ টন্ধ ..... প্রতি বুধবার তুই এখানে আসিস , সে তো জানি .... চল.... তোর বই নেওয়া হয়ে গেছে ? '
    ----- ' না ... এখনও ডাকেনি ..... আমার যখন সময় হবে আমি যাব .... তুমি তোমার মতো যাও .... '
    ------ ' একসঙ্গে যেতাম ..... '
    কলতান খুব সন্তর্পনে লক্ষ্য করতে লাগল । দেখল বসন্তর মধ্যে কোন জবরদস্তির ভঙ্গীমা নেই । বরং তার চোখের তারায় দেখল আকুতির রঙ ...... পঞ্চশরের বেদনা মাধুরী দিয়ে মাখা।
    মৌসুমী কিন্তু রসকষহীন স্বরে জবাব দিল , ' কিচ্ছু দরকার নেই ..... তুমি এখান থেকে কেটে পড় তো ..... '
    কথাবার্তাগুলো তো খুব নীচু স্বরে হচ্ছিল না । কাছাকাছি থাকা অনেকেরই কানে গেল । তারা এক মার্কামারা দুরাত্মা পরিবারের ছেলের আগমনে এমনিতেই অস্বস্তি বোধ করছিল । পাঠাগারের পরিমন্ডলের তাল কেটে যাচ্ছিল । এখন ক্ষুদিরাম সামন্তর মেয়ের  প্রত্যাখ্যানজনিত দুঃসাহসিক চোটপাট শুনে স্তম্ভিত হয়ে গেল । কেউ কেউ ভাবল, সাবাশ .... বুকের পাটা আছে .... আমাদের মতো মেনি বেড়াল নয় । আবার কেউ কেউ ভাবল , কপালে দু:খ আছে এ মেয়ের ..... প্রচুর পস্তাতে হবে ।
    কলতান এসব কিছু ভাবল না । সে শুধু হিসেব করতে লাগল, এক খন্ড আকরিক থেকে কিভাবে একটা আলোর ছটা ছড়ানো হীরের টুকরো বার করে আনা যায় । 
           ফেরবার রাস্তায় দেবমাল্য বলল,
     ' আমাদের লাইব্রেরীটা কেমন দেখলেন  ? '
    ----- ' খুব খুব ভাল .... সে ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই । তবে .... মুশকিল হল ওই ..... ঢেকির কাজ ধান ভানা.... সে স্বর্গে গিয়েও তাই করে .... হাঃ হাঃ হাঃ .... '
    দেবমাল্য কি বুঝল  কে জানে সেও হাসতে লাগল ---- হাঃ হাঃ হাঃ .....  

       গুল্টুর একটা পোশাকি নাম আছে । তার ঠাকুরমা তার নাম রেখেছেন সত্যবান । আধুনিক দিনকালের পক্ষে বেশ 'মান্ধাতার আমলের ' নাম , কিন্তু চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে সম্পূর্ণ সাযূজ্যপূর্ণ এমন একটি নাম প্রায় দেখাই যায় না । নামটা গুল্টুর স্বাভাবিক  প্রবণতার সঙ্গে একেবারে খাপে খাপে এঁটে যায়। গুট্টুর সত্যি বলার ধাক্কা হামেশাই বিচিত্র সব সমস্যা সৃষ্টি করে তার পরিবারের লোকজনের সামনে । গুল্টুর নাম অবশ্য   সত্যবান না হয়ে স্মৃতিবান বা স্মৃতিধরও হতে পারত । কারণ, দেড় দু বছর বয়সের নানা ঘটনাও তার দিব্যি মনে আছে । অনেকবার তার প্রমাণ পাওয়া গেছে ।   ছোটবেলায় ( তার ধারণা এখন সে বড় হয়ে গেছে ) কবে কোথায় কি দেখেছে তার বিবরণ মাঝেমাঝেই দেয় সে । 
    গভীর রাতে হিসু পেলে তার বাবা তাকে কোলে করে বাইরে বারান্দায় নিয়ে আসে । কিছুদিন আগে পর্যন্ত অবশ্য বিছানাতেই হয়ে যেত বেচারার ।  ঘুমচোখে রাতদুপুরে বারান্দায় এসে চারপাশে গাছগাছালিতে শুনতে পেত কত  রাতজাগা পাখির কিচিরমিচির শব্দ । ওপাশের রাস্তায় কুকুরগুলো মাঝে মাঝে ঝগড়া করতে করতে ছোটাছুটি করত । ওদের পোষা  বিড়ালটা কোথা থেকে বেরিয়ে কাছে এসে দাঁড়াল ।  কাজ হয়ে গেলে  বাবার কোলে চড়ে কাঁধে মাথা হেলিয়ে আবার বিছানায় ফিরে যেত। সেই অনেকদিন আগে পাশের বড় পুকুরটার জলে কি একটা ছুঁড়ে ফেলল । ছপাং  করে একটা শব্দ হল । তারপর লোকটা ছুটে পালিয়ে গেল । তাদের বারান্দার অন্ধকারে লোকটা তাদের দেখতে পেল না । গুল্টু ঘুমচোখে হিসু করতে করতে লোকটাকে দেখতে পেয়ে গেল পূর্ণিমার চাঁদের আলোয় । তার বাবা কিছুই খেয়াল করল না । ছেলেকে কোলে তুলে ঘরে ফিরে গেল । 

       পরদিন সকালে দেবমাল্য বলল, ' আজ তো আমাকে কোর্টে যেতে হবে কলতানদা ..... আপনি বাড়িতে রেস্ট করুন । অসুবিধে হবে না।  মাকে সব বলা আছে ..... দরকার হলে আমার বোন পুষ্পিতাকে ডাকবেন । আমি পাঁচটার মধ্যেই ফিরে আসব .... '
    ----- 'আরে না না ..... রেস্ট নেওয়ার সময় আমার নেই । তুমি কোর্টে যাও .... আমার জন্য চিন্তা করো না । তুমি হাইকোর্টে  হিয়ারিং-এর ডেটটা বার করার চেষ্টা কর । '
    -----' হ্যা  ...... নিশ্চয়ই ... '
    ----- ' আমি ঘুরতে ঘুরতে একটু থানার দিকে যাব ভাবছি একটূ্ পরে ..... নতুন আই সি-র নামটা কি যেন ? '
    ----- ' স্বরূপ রাউত ..... ও: হো .... আপনার সঙ্গে পরিচয় করানো হল না .... '
    ----- ' ডোন্ট ওয়ারি ..... পরিচয় আমি করে নেব ... '

       রাত্রে খেতে বসে বাবা আর ছেলেতে তর্কাতর্কি লাগল । হৃদয় বলল , ' সারাদিন কোথায় ঘুরে বেড়াস ? একবার তো কলকাতায় গিয়ে বিশ্বরূপ চৌধুরীর সঙ্গে দেখা করতে পারতিস  ? গাড্ডায় যখন পড়বে বুঝবে  ঠ্যালা ..... '
    বসন্তর মেজাজ এমনিতেই তেঁতো হয়ে ছিল । তার ওপর বাবার কথার কাঁটা এসে ফুটতে একেবারে তেলেবেগুনে জ্বলে উঠল । 
    ----- ' ওগুলো তো তুমিও করতে পার ..... গরজটা তো তোমারই হওয়া উচিত ..... আমার কি আছে ?'
    ---- ' হ্যা  .... তোমার একমাত্র ডিউটি হল ওই খেকুড়ে  মেয়েটার পেছনে ঘুরে বেড়ানো ? আর,  গরজটা কার বুঝতে পারবে ..... সব বুঝতে পারবে ....  আমাকে তো চেন না .... ' 
    এ কথায় ঘি-এ আগুন পড়ল । 
    ----- ' মুখ সামলে কথা বল বলে দিলাম .... তুমিও আমাকে চেননি এখনও .... নিজের হ্যাপা নিজে সামলাও .... '
    ----- ' হ্যাপাটা কার খুব শিগগির বুঝিয়ে দেব .... এখনও সাবধান হয়ে যাও .... ' হদয় প্রচ্ছন্ন শাসানি দেয় । 
    বসন্ত খাওয়া ছেড়ে উঠে পড়ে । 
    ---- ' আরে দূ..র , কাকে ভয় দেখাচ্ছ ? স..ব ফাঁস করে দেব .... বেশি ঘাঁটিও না .... ' 
    হৃদয়কে আর জবাব দেবার সুযোগ না দিয়ে ধুপধাপ করে ওখান থেকে চলে গেল । বসন্তর মা খাবার পরিবেশন করছিলেন। তিনি তীব্র মানসিক অশান্তিতে নিঃশব্দে অশ্রুপাত করতে লাগলেন । হৃদয় মাথা নীচু করে কি চিন্তা করতে লাগল । 
    অনেক রাতে বিছানায় শুয়ে  হৃদয় এবং বসন্ত দুজনেই হৃদয়ঙ্গম করল যে,  এরকম লাগামছাড়া মেজাজ হারানো নিজের পায়ে নিজে কুড়ুল মারার সমান ।  
         ( ক্রমশঃ )
    ************************************************************************************

     
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Anjan Banerjee | ১৬ জুন ২০২২ ১৪:৩১509062
  • ধন্যবাদ 
  • বিপ্লব রহমান | ২৬ জুন ২০২২ ০৬:০০509411
  • ভিলেন পিতাপুত্রের দ্বন্দ্ব বেশ থ্রিল তৈরি করেছে তো! 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন