সম্পর্ক যখন তখন,সম্পর্ক জটিল রকম,সম্পর্ক কুয়াশাঘেরাভোর সন্ধ্যা রাত্রি যখন।সম্পর্ক বাদল হাওয়াউদাস দুপুরে নিশ্চুপ চাওয়া।সম্পর্ক তুমি আমিছোট্ট গালে নরম হামিসম্পর্ক তোমার কাছেপার্থিব ঋন কতো আছে?এক জীবনের ঘেরাটোপেসম্পর্ক কতো কাছে দুরেমায়ার তারের সুরে দোলে। ... ...
১ বছর শেষে বছর যাবে চলে, যাবেই যদি যাক সে তবে। বাকসো প্যাটরা যতকিছু না যায় যেন ছেড়ে, ঘর তো আমার একফালি জানেনা কি সে ? ২ নতুন বছর আসবে যখন সাজাবে ঘর নিজের মতন। ৩ এক ফালি ঘরস্থান অকুলান! ভাবতে হবে হিসাব কষে থাকবে কিবা বছর শেষে। ... ...
রেখার পরে রেখা রঙ এর পরে রঙ তুলির ছোঁয়ায় আঁকছে ছবি সেই কবে থেকে আজও এখন। বয়স তাহার তিন কুড়ি পার বিরাম নেই একটুকু যেআঁকতে হবে আরও কত ছন্দ বিহীন বা ছন্দে রত ঘর ভরিয়ে ছবি শত রাখছে তুলে নিজের মত। আমি শুধু দেখছি তাকে ভাবছি বসে মন্দ নয় ঐ জনইতো আছে সহায় রঙ ধরিয়ে বেরঙ ঘোচায়। ... ...
তখনও যৌবন, হাঁটা পথে অনেকটা দূর। বিকেলের নরমরোধ মাড়িয়ে, এস্ত পদে প্রেম এসেছিল বেশ। আজও মনে পড়ে কিশোর বেলার আলোছায়ার রেশ। তখনও কাম, পায়ে পায়ে ছড়িয়ে থাকে নির্ভেজাল তুষারপাতের মতো, হালকা হাতের নরমছোঁয়ায় প্রেম, দিয়েছিল উষ্ণতার আবেশ। তখনই প্রেম, আড়চোখে দেখেছিলাম তাকে, চলা ফেরার পথে ছড়িয়ে থাকা বনফুলের মতো হাসনুহানার অমোঘ নির্যাশে।এখনও জীবন, ফ্লাশব্যাকে সরে সরে যায়, হলুদ পাতায় নীল প্রজাপতির ডানায় ভর করে আসে কম্পিত হ্নদয়ের হাতছানি। আমি তাকে আজও আগের মতোই জানি। ... ...
নতুন কলম ! বরবরই শিহরণ ছিল মনে কোথাও কোনভাবে পাওয়া অথবা বাগিয়ে নেওয়ার অপেক্ষা তারপর ! পাতার পর পাতা শুধু লেখা। আজ ও কলম পেলাম, মেয়ের দেওয়া উপহার যেমন পেতাম অনেক আগে আজ ও সেই একই শিহরণ! পাতায় পাতায় আঁকড়ে ধরে এই জীবন। আজ আবার একটা জন্মদিন নদীপথে নৌকার পালে হাওয়া দাঁড় বিহীন। ফেলে আসা ধূসর দ্বীপের হাতছানি জানি অর্থহীন তবু ভালো লাগে আজ আবার একটা জন্মদিন। ... ...
১ বছর শেষে বছর যাবে চলে, যাবেই যদি যাক সে তবে। বাকসো প্যাটরা যতকিছু না যায় যেন ছেড়ে, ঘরতো আমার একফালি জানেনা কি সে ? ২ নতুন বছর আসবে যখন সাজাবে ঘর নিজের মতন। ৩ এক ফালি ঘরস্থান অকুলান ! ভাবতে হবে হিসাব কষে থাকবে কিবা বছর শেষে। ... ...
কি বললেন ঃ দুঃখ কিন্তূ ওসব জলাঞ্জলি দিয়েছি যে অনেকদিন ভাবতে হবে তাই শব্দ । কি বললেন ঃ সুখ না মশাই রেহাই নেই ও দুয়ারে ত' কুলুপিই আঁটা । দেখছেন কি? ভাবছেন পাগল? ভাবুন, ভাবুন, যতখুশি ভাবুন হাতের ও পিঠেই ত' আগুন। আপনারও ত' আসছে দিন ভাঙবে যখন সুখের নীড় যতই আপনি এ শরীর বাহারাতে ঢাকুন । আমার এই চুল দাড়িতে অনেক দিনের জজ্ঞাল নখের নীচে গরল। এ বড় ছোঁয়াচে রোগ সংক্রামক ব্যাধিতে ভুগছে শহর। ... ...
জ্যোতিষে আমার কোনদিনই সেরকম বিশ্বাস ছিল না, ভবিষ্যতেও হবার সম্ভাবনা এখনো অবধি দেখছি না। তবু জ্যোতিষীদের সংস্পর্শে এলে যেন মনে হয় - একবার জানলে হয় ভবিষ্যতে কী আছে কপালে। না মিললে না মিলবে, লটারির টিকিটের মত কাটলেই যে পুরস্কার উঠবে তার তো কোনো নিশ্চয়তা নেই।ছোটবেলায় একবার বাবার সাথে গেছিলাম শ্যামবাজারের কাছে এক পন্ডিতের কাছে। তিনি আমার হাত দেখে বলেছিলেন - বিদ্যালাভের জন্য এ ছেলের ভাগ্যে বিদেশযাত্রা আছে। সেই ... ...
আজকাল শব্দ করে শব্দ ধরি শব্দজব্দে ডুবে মরি মাঝে মাঝে মনে হয় কিলোখানেক হাসি যদি কেনা যেত বাজার থেকে অসাবধানে হারিয়ে গেলেও চিন্তার কিছু নেই। আজকাল শব্দ করে শব্দ ধরি শব্দজব্দে ডুবে মরি সেদিন গড়িয়াহটে পথ চলতে পেয়েগেছি সিলিকনের মানিপ্লান সূর্যমুখী ও ছিল, নেওয়া যেতদামে পোষালোনা তাই।.... শুকনো মানি প্ল্যান বদলেনতুনের সংস্থাপন। শুধু হৃদপিন্ডের গঠনটা বড়ই জটিল না হলে পাল্টে নিতাম এখনই। আজকাল শব্দ করে শব্দ ধরি শব্দজব্দে ডুবে মরি। ... ...
তোমার কথা, আমার কথা কথা অনেক বেশী এবার কিন্তূ হারিয়ে যাবে তোমার আমার রশি। তার চেয়ে বরং এসো আমরা নিশ্চুপ হয়ে বসি। সমঝোতা এক জটীল অঙ্ক মন দিয়ে তা কষি। এক জীবনে ধন্দ কত দম্ভটাও আছে শত হিসেব নিকেষ করেও এত আমরা কেমন একই বৃন্তে বসি। এইতো বেশ ভালো আছি মন্দ কিন্তূ নয় মন্দ টা মনের মধ্যে বুড়ো ঘুনপোকাটার ভয়। ... ...