ওয়াকফ বিলের প্রতিবাদ সমাবেশের একটি ঘটনা, যা নিয়ে জলঘোলা শুরু করেছে বিজেপি এবং হিন্দুত্ববাদী সমাজ। গেরুয়া পতাকাকে হিন্দু ধর্মের সাথে সমান্তরাল করে যথারীতি বিষ ছড়ানো হচ্ছে। এই গেরুয়া পতাকা হিন্দু ধর্মের প্রতীক এবং সমান্তরাল কবে হলো তা জানা ছিল না। কোনো পতাকা ছাড়াই ধর্মটা যখন এতগুলো সময় টিকে এসেছে, তাহলে এখন হঠাৎ এই গেরুয়া পতাকার আশ্রয় প্রয়োজন হবে না। এই গেরুয়া পতাকাকে হিন্দুত্ববাদী আগ্রাসনের প্রতীক হিসেবেই দেখানো হয়েছে এবং দেখা হচ্ছে। যে হিন্দুত্ববাদী আগ্রাসন মুসলিম সমাজকে চেপে রাখার চেষ্টা করছে। এরা যেমন মুসলিম সমাজকে ধমকাচ্ছে, তেমনই দিল্লির চিত্তরঞ্জন পার্কে বাঙালিদের মাছ বিক্রি বন্ধ করার জন্যও ধমকাচ্ছে। এছাড়াও আরো নানা ভাবে ভারতীয় ... ...
আসন্ন পয়লা বৈশাখে বাঙালি হওয়ার গৌরবে আমরা সত্যজিৎ এবং উত্তম কুমার দুজনকেই মনে করবো। এই দুজনের সার্থক যুগলবন্দীর উদাহরণ "নায়ক" বর্তমানে হলে চলছে এবং সেই হলগুলো ফাঁকা যাচ্ছে। ওদিকে ঘুমপাড়ানি গানে যে বর্গী হানার কথা বলা হয়, সেই বর্গীদের নিয়ে তৈরি সিনেমা হাউসফুল চলছে কলকাতায়। এটা কোনো আকস্মিক ঘটনা নয়। সমাজে ঘৃণার বাজার জিইয়ে রাখার সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো বিনোদনের মোড়কে তা ঢুকিয়ে দেওয়া। এর সাম্প্রতিকতম নিদর্শন ছাবা—যেখানে ঝাঁঝালো হিন্দুত্ববাদ আর অন্ধ দেশপ্রেমের ককটেলে মুসলিমবিদ্বেষ গিলিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সমীকরণটা খুব সহজ: মুসলমান = ঔরঙ্গজেব = হত্যাকারীহিন্দু = সাম্ভাজি = দেশপ্রেমিক কিন্তু এই সরলীকৃত সমীকরণে কিছু জরুরি প্রশ্ন উধাও হয়ে যায়: ঔরঙ্গজেব শুধু মন্দির নয়, ... ...
এক বন্ধু প্রচণ্ড উত্তেজিত হয়ে বললো, "ঐ সিনেমাটা দেখিস নি, বেঁচে আছিস কেন?"আরেক বন্ধু বললো, "এই ওয়েব সিরিজটা দেখ ভাই, জীবন পাল্টে যাবে।"পাড়ার দিদি বললো, "এই বইটা এখনো পড়িস নি? নাবালক হয়ে আছিস তো! ছ্যাঃ!"পাশের ফ্ল্যাটের বোন বললো, "এই র্যাপটা শোনো, দাদা। যা দিয়েছে না—উফফ্!"এক ভাই বললো, "এই গেমটা খেলো নি এখনো, এ বাবা!" এরসাথে পড়ে আছে হাজারটা বন্ধুর ইউটিউব চ্যানেলের কন্টেন্ট, তার সাথে নাটক করা বন্ধুদের শোয়ের বিজ্ঞাপন—কারো লেখা গল্প, কবিতা, বই, ছবি ইত্যাদি। এই চক্করে কত গান ভালোভাবে শোনা হয় নি, খেলার মাঠে নামা হয় নি, নাচটা তোলা হয় নি, দুর্দান্ত গল্পের কনসেপ্টটা নিয়ে লেখা শুরু করা হয় নি—আরো ... ...
সফল প্রেমিক, তাই বিফল জীবন। ... ...
Sumit Mandal আপনি দেশপ্রমী না মনিপুরি? ... ...
Sumit Mandal আঁতেল হতে পারলেননা। তাঁর পড়ার উপযুক্ত বইঃ টোকিওয় টোকাটুকি ... ...
বোমা পড়ে সম্পূর্ণ ভেঙে গেছে বাড়িটা। সেখানে সবাই ধ্বংসস্তূপ দেখে, তবে জলিল আর ফারাহ্ কিন্তু এখনো তাদের ঘরগুলো ঠিকঠাক দেখতে পায়। কত ঝগড়া আর অনেকটা ভালোবাসা জমিয়ে তৈরি বাসা, তা কি এত সহজে হারিয়ে ফেলা যায়! বলা তো যায় না? রাত পোহালেই যার জন্মদিন, তেমন আরো একটা বিপ্লবী হয়তো আবার জন্ম নেবে এই অস্থায়ী তাঁবুগুলো থেকেই। আরো কটা তাঁবু আর কম্বল ঝোলায় ঢুকিয়ে নিলো। রেডক্রসের গাড়িটির থেকে বাঁদিকে ঘুরে, আগের বছরের মতোই এবারেও পথ চিনতে পারলো না সে। কোনটা রাস্তা আর কোনটা ঘর, কিচ্ছু বোঝার উপায় রাখে না ইজরায়েলি প্লেন। হতাশ হয়ে থমকে দাঁড়িয়ে যেতে হলো অগত্যা। ... ...