রুচিকা গিরহোত্রার কথা হয়ত কারোর কারোর মনে থাকবে। এই চৌদ্দ বছরের লন টেনিস প্লেয়ারটি হরিয়ানার লন টেনিস অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট ও পুলিশ অফিসার রাঠোরের দ্বারা যৌন নিগৃহীত হয় ১৯৯০ সালে। ঘটনার তিনদিন বাদে মেয়েটি নালিশ জানায়। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ অফিসারের দোষও ধরা পড়ে। কিন্তু এফ আই আর হয় না। ইতিমধ্যে রাঠোরের চাপে মেয়েটি নিজের স্কুল থেকে বিতাড়িত হয়। তার দাদার বিরুদ্ধে ছটি কেস রুজু করা হয়। রাঠোরের সমর্থনে রাজপুত সভার সদস্যরা রুচিকার বাড়ির সামনে দিয়ে প্রসেসন করে, তাঁকে রাস্তাঘাটে রেন্ডি বলে অভিহিত করা হয়। ক্রমাগত মানসিক নির্যাতনে মেয়েটি ১৯৯৩ সালে আত্মহত্যা করে। কত বছর বয়স তখন ওর? আর সেই পুলিশ অফিসারের কি হয়? ... ...
শিরীন, একমাত্র ভারতীয় খেলোয়াড় যিনি একটি-দুটি নয়, তিন -তিনটি খেলায় আন্তর্জাতিক স্তরে দেশের জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন… বিদেশের কিংবদন্তি ইয়ান বথাম, ভিভ রিচার্ডস, জন্টি রোডস…আর বিস্মৃত শিরীন কন্ট্র্যাক্টর কিয়াসের মধ্যে কোন মিল কি আদৌ আছে?... অথবা ভারতের কোটার রামস্বামী, সোমনাথ চোপড়া, ইফতিকার আলী খান পতৌদি বা হালের সোহিনী কুমারী বা যুজবেন্দ্র চাহালের সঙ্গেই বা শিরীন কন্ট্র্যাক্টর কিয়াসের কতখানি মিল বা অমিল?? ... ...