এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • অ্যাস্টেরয়েড, নিউটন, অ্যালকেমি, ডুমস ডে প্রেডিকশন ও মহাজাগতিক

    Kaju
    অন্যান্য | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ | ১৬২৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Kaju | ***:*** | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১৬:৪৩388597
  • এ যাবৎ যা কিছু ঃ

    name: Kaju mail: country:

    IP Address : 237812.69.563412.165 (*) Date:02 Sep 2019 -- 01:47 PM

    অ্যাস্টেরয়েড-এর ব্যাপারটা নিয়ে একটু ডিটেলস কেউ লিখুন না টই-তে। নিউটন যে বলেছেন ২০৬০-এর আগে মানবসভ্যতার ধ্বংস হবে না, তাইলে এসব কী শোনা যাচ্ছে হুস করে একটুর জন্যে বেঁচে বেরিয়ে গেল, আবার আসচেহ এইবার খতম ইত্যাদি। এগুলো কি সত্যি?

    -------------------------------

    name: দ mail: country:

    IP Address : 236712.158.565612.67 (*) Date:02 Sep 2019 -- 02:26 PM

    হ্যা হ্যা নিউটন অকাল্ট তারপরে অ্যালকেমি এইসব হাবজি গাবজি নিয়েও কিসব চর্চা কত্তেন তো।

    name: dc mail: country:

    IP Address : 236712.158.676712.56 (*) Date:02 Sep 2019 -- 02:10 PM

    অ্যাঁ নিউটনও এসব বলেছিলেন নাকি? আমি তো জানতাম নসুদাদু এব্যাপারে স্পেশালাইজ করেছিলেন!

    -------------------------------

    name: PM mail: country:

    IP Address : 237812.68.454512.138 (*) Date:02 Sep 2019 -- 03:16 PM

    অ্যালকেমি চর্চা কে তুশ্চু করবেন না ঃ) এর হাত ধরেই আধুনিক রসায়নের সুত্রপাত ঃ) সোনা পাওয়ার আশা না থাকলে লোকের বয়ে গেছিলো বিধ্ঘুটে জিনিষ পত্র মিশিয়ে গন্ধ শুকতে ঃ)

    name: একক mail: country:

    IP Address : 236712.158.455612.132 (*) Date:02 Sep 2019 -- 03:13 PM

    এই ব্যাটাদের পাকড়ে কিছু মিনারেল ডিগিং কল্লে কাজ দিতো ।

    name: dc mail: country:

    IP Address : 237812.68.454512.198 (*) Date:02 Sep 2019 -- 03:12 PM

    নানা ঠিক যে এসে আছড়ে পড়বে তা কিন্তু কোনবারই বলেনা। প্রতিবার হেডিং দেয় এই গেল বলে, তারপর লেখার মধ্যে দেখবেন ছোট্ট করে কোথাও লিখে দেয় কোলিশান হবার সম্ভাবনা এক শতাংশেরও কম বা পাঁচ শতাংশ বা ওরকম কিছু। আর সাধারনত এও লিখে দেয় কতো অ্যাস্ট্রনমিকাল ইউনিট দূরত্ব দিয়ে চলে যাবে।

    name: Kaju mail: country:

    IP Address : 237812.68.674512.199 (*) Date:02 Sep 2019 -- 03:05 PM

    কান ঘেঁষে বেরিয়ে যায় সে তো জানি আগেই, এটা তো ধড়াম করে দেবে বলছে বা দিলেও দিতে পারে এই মর্মে প্রচারিত হচ্ছে, বেরিয়ে যাবে বলে তো চেতাবনি দিচ্ছে না কোনোবারই, বলছে এই গেল এবার, তারপর বলছে ইস বার ছোড় দিয়া তুঝে। আর এবারেরটা সাইজও আগের থেকে ঢের বড়।

    name: dc mail: country:

    IP Address : 237812.68.454512.198 (*) Date:02 Sep 2019 -- 03:02 PM

    পৃথিবীর কাছে এসে যাচ্ছে বলে শুধু না, এগুলো ডিটেক্ট হচ্ছে বলে আরও হইচই হচ্ছে। নাসা অ্যাস্টরেয়েড ডিটেকশান প্রোগ্রামও চালু করেছে।

    এই উইকিটায় দেখুন নিয়ার আর্থ অবজেক্টের একটা অ্যানিমেশান আছে, তাহলেই বুঝবেন কি ভয়ানক অবস্থাঃ

    https://en.wikipedia.org/wiki/Asteroid_impact_avoidance

    name: dc mail: country:

    IP Address : 237812.68.454512.198 (*) Date:02 Sep 2019 -- 02:58 PM

    দ দি হ্যাঁ নিউটন অবশ্য অ্যালকেমি নিয়েও অনেক রিসার্চ করেছেন। পরশ পাথর নিয়ে ওনার বিশেষ ইন্টারেস্ট ছিল। তবে সেই সময়ে অ্যালকেমি বোধায় কিছুটা ন্যাচারাল সায়েন্স এর মধ্যে পড়তো। মানে ছিটেল লোকের অভাব ছিলো না, তবে কিছুটা কেমিস্ট্রির রিসার্চও হতো।

    আর কাজুবাবু, ছোটবড়ো নানান সাইজের অ্যাস্টেরয়ড তো হুশহাশ করে মাঝে মাঝেই কান ঘেঁষে বেরিয়ে যায় দেখি! যেদিন একটা ঘাড়ের ওপর এসে পড়বে সেদিন আরেকটা টুঙ্গুসকা কান্ড হবে আর কি।

    name: Kaju mail: country:

    IP Address : 237812.69.453412.176 (*) Date:02 Sep 2019 -- 02:37 PM

    ২য় লিং-টা ঘাঁটল।

    কিন্তু আমার আগ্রহ এই অ্যাস্টেরয়েড নিয়ে, একের পর এক, এই ২৬শে আগস্ট তো এই ১৪ সেপ্টেম্বর। এত একসাথে তো আগে শুনিনি। এরা অবশ্য বহুযুগ আগে থেকে পেরিয়ে আসছে, এখন পৃথিবীর কাছাকাছি এসে যাচ্ছে বলেই এত হইচই। টি-দা তো কিছু আলোকপাত করতে পারে। বা অন্য আরো কেউ।

    name: অর্জুন mail: country:

    IP Address : 237812.69.563412.165 (*) Date:02 Sep 2019 -- 02:37 PM

    Occultismর ইন্টারন্যশনল অথরিটি নাকি ছিলেন মীরা রিশার, পণ্ডিচেরি অরবিন্দ আশ্রমে যাকে শ্রীমা বলে। ওদের লোকজন তাই বলে। তিনি নাকি মন্ত্র পড়ে সমুদ্রের উত্তাল ঢেউ শান্ত করে দিতে পারতেন। আরো অনেক কিছু। ঃ-) ঃ-)

    name: Kaju mail: country:

    IP Address : 237812.69.453412.176 (*) Date:02 Sep 2019 -- 02:33 PM

    এতো সবাই জানে এখন আবাপ-র কল্যাণে। নস্ত্রাদামুস বলেছেন সে না মানলেও এইটা এত জায়গায় দেখি হাতের লেখা সেই কাগজটা অব্দি, (লিং পশ্য।) নিউটন বলেছিলেন বলেই মানতে হবে এমন না, কিন্তু ওনার অনেক প্রেডিকশন আগেও নাকি মিলে গেছে। ফলে খচখচানি তো থাকেই। আর এই আমাজন কঙ্গো-র জঙ্গল পোড়ানো যা শুরু হয়েছে, আন্টার্কটিকায় যেভাবে বরফ গলছে, হলেও আশ্চর্য হবার কিছু নেই। নিজের ধ্বংস নিজের হাতেই করছে মানুষ।

    http://www.openculture.com/2015/10/in-1704-isaac-newton-predicts-the-w
    orld-will-end-in-2060.html
    https://nypost.com/2018/09/01/isaac-newton-predicted-the-world-will-end-in-2060/

    ---------------------------------------------

    name: dc mail: country:

    IP Address : 236712.158.676712.56 (*) Date:02 Sep 2019 -- 04:27 PM

    তা ঠিক, বৃহস্পতির দয়া না থাকলে এদ্দিনে পৃথিবীর কপালে দুঃখ ছিল।

    name: sm mail: country:

    IP Address : 236712.158.455612.132 (*) Date:02 Sep 2019 -- 04:13 PM

    এই যা। #পড়বে না।
  • Kaju | ***:*** | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১৭:২৬388608
  • name: T mail: country:

    IP Address : 237812.69.563412.165 (*) Date:02 Sep 2019 -- 04:46 PM

    বৃহস্পতি মেনলি ধূমকেতু টেনে নেয়। শ্যুমেকার লেভি মনে করুন। অ্যাস্টেরয়েড বেল্টটা মঙ্গল আর বৃহস্পতির মাঝখানে। ওখানে কেস জটিল। কাজুবাবুর আশঙ্কা খুবই ঠিকঠাক। কলিশন কোর্সে আছে কী নেই সে আগে থেকে নির্ভুল ভাবে বলা শক্ত কারণ বিবিধ প্ল্যানেটরি অ্যালাইনমেন্ট অনুযায়ী মাধ্যাকর্ষণ মানে কে কাকে কোনদিক থেকে টানছে সেইসব। ফট করে কেলো হয়ে যেতে পারে।
    বহু আগে থেকে টের পাওয়া গেলে অবশ্যই প্রিভেন্টিভ মেজার আছে। কনট্রারি টু পপুলার ট্যাবলয়েড নিউজ। নিউক্লিয়ার ব্লাস্ট মারফত গতিপথ পরিবর্তন ইত্যাদি। কিন্তু আগে থেকে টের পাওয়াই শক্ত ব্যাপার। অ্যাত বড় আকাশে কোন ফাঁক দিয়ে কে ধেয়ে আশছে। খুব চাপ।
  • dc | ***:*** | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১৯:৫৪388610
  • আচ্ছা এই অ্যাস্টেরয়েড মাইনিং নিয়ে আরেকটু লেখা যায়। প্রথমত ধরে নিলাম বেশ শাঁসালো টাইপের একটা অ্যাস্টেরয়েড পাওয়া গেল, মানে সেটা মিনারেল রিচ, আর মাধ্যাকর্ষন শূণ্য অবস্থায় মাইনিং টেকনোলজিও তৈরি হলো। এবার আসল চ্যালেঞ্জ হবে ফুয়েল ইকোনমি। প্রত্থমত সমস্ত মাইনিং ইকুইপমেন্ট রকেটে করে ভূতল থেকে কক্ষপথে ওঠাতে হবে, তার ফুয়েল খরচ অনেক। এবার রকেটটাকে পৃথিবীর অর্বিট থেকে বেরিয়ে অ্যাস্টেরয়েডের দিকে নিতে হবে। এটা করা হয় Hohmann ট্রান্সফার পদ্ধতিতে, আমাদের চন্দ্রযান থেকে আগের মঙ্গল মিশন, সবই এই পদ্ধতিতে হয়েছে। মুশকিল হলো, অ্যাস্টেরয়েড আর পৃথিবীর গতিতে বেশ খানিকটা তফাত আছে, যাকে বলে ডেল্টা ভি। কাজেই রকেটটাকে পৃথিবী থেকে অ্যাস্টেরয়েডের দিকে যাওয়ার পথে গতি বাড়াতে হবে, আবার ফেরত আসার সময়ে গতি কমাতে হবে - দু পিঠেই অনেকটা ফুয়েল খরচ। আর সব শেষে মিনারেলগুলো ভূতলে নামিয়ে আনতে হবে, সেখানে আরেক প্রস্থ খরচ।

    এবার খরচ কমানোর জন্য কিছু প্রস্তাব ভাবা হয়েছে, ফেরার পথে অ্যাস্টেরয়েড থেকেই জল নিয়ে হাইড্রোজেন প্রপেল্যান্ট বানিয়ে সেটা ব্যবহার করা। বা একটা অরবাইটাল স্টেশান বানানো হলো, রকেট সেখান থেকেই রওনা দেবে আর সেখানেই ফিরে আসবে। আর মিনারেল ভূপৃষ্ঠে নামানোর জন্য ক্লার্কদাদু তো সেই কবেই স্পেস এলিভেটরের কথা বলে গেছে, কিন্তু সে জিনিস বানানো আরেক অসাধ্য ব্যপার। অ্যাস্টেরয়েড মাইনিং সবচেয়ে কাজে দিতে পারে ইন্টারপ্ল্যানেটারি বা ইন্টারস্টেলার মিশানের সময়ে। সেরকম মিশান যতোদিনে লঞ্চ করার মতো জায়গায় আমরা পৌঁছবো ততোদিনে হয়তো আনুষঙ্গিক সমস্ত টেকনোলজিও তৈরি হবে, মেটিরিয়াল সায়েন্সও হয়তো যথেষ্ট উন্নত হবে। তখন লাখ লাখ টন মিনারেল মাইন করা যাবে।
  • Kaju | ***:*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১৪:৩৫388611
  • হুম তো যা বোঝা যাচ্ছে ডিসি-র এই ব্যাপারে টেকনিকাল নলেজ তুখোড়, এতসব জার্গন, টি দা তো ঠিক ওই ফিল্ডের না বলে আর লিখল না, আপনি কর্মসূত্রে এসবে যুক্ত তো নিশ্চয়ই, বলাই বাহুল্য।

    মাইনিং হলে ভালো, কিন্তু এত স্পিডে ধাবমান দানবকে মিউটিলেট করার পন্থা-ও ভাবা দরকার। মাইনিং করতে করতে ডেস্ট্রয় করা গেলে সব থেকে ভালো হত। ;-)
  • T | ***:*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১৬:৩৮388612
  • ডিসি যে লাইনের লোক সে বহুদিন ধরেই অনেকে সন্দেহ করছে। ঃ))
    তবে আসল চ্যালেঞ্জ কিন্তু ফুয়েলের ব্যাপারটাতে নয়। মানে ফুয়েল তো আছেই কিন্তু আসল ব্যাপার হচ্ছে অ্যাস্টরেয়েডে অবতরণ। সেটিই সবচেয়ে চাপের। মুশকিলটা অরিজিনেট হয় অ্যাস্টেরয়েডের চারপাশের গ্র্যাভিটি ফিল্ড আগে থেকে জানা না থাকায়।

    যেকোনো মার্সের কক্ষপথ বা তার বাইরে ম্যানড মিশন আপাতত জাস্ট অসম্ভব। রোবোটিক মিশন অবশ্যই সম্ভব। যেমন জার্মান ডিএলআর যে রিসেন্ট প্রোবটা নামিয়েছিল অ্যাস্টেরয়েডে।
  • | ***:*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১৭:০১388613
  • বাঃ এটা বেশ ইন্টারেস্টিং টই তো। কাজুবাবুকে থ্যাঙ্গ্কু লাইনের লোকজনকে ঘেঁটি ধরে টইতে এনে ফেলার জন্য।
  • dc | ***:*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ২০:২৬388614
  • আমি লাইনের কেউ না, স্রেফ ছাত্র ঃ-)

    আর হ্যাঁ, আগের পোস্টে শুধু ফুয়েল ইকোনমি নিয়ে বলেছিলাম, এছাড়াও প্রচুর টেকনিকাল চ্যালেঞ্জ তো আছেই। টি যেটা বলেছেন, ম্যানড মিশন অসম্ভব (রেডিয়েশান তো আছেই, তাছাড়া মানুষ ডিপ স্পেসে কতোদিন সার্ভাইভ করতে পারবে সে আইডিয়া নেই - মাসল অ্যাট্রোফি, সাইকোলজিকাল এফেক্ট ইত্যাদি অনেকগুলো আননোন), তাহলে রইলো রোবোট মাইনার। এবার এরকম মাইনার অ্যাস্টেরয়েডে অবতরণ করতে গেলেও মুশকিলে পড়বে, সেটাও টি বলেছেন। প্রথমত মাইক্রোগ্র্যাভিটি ম্যাপ বানাতে হবে, কারন অ্যাস্টেরয়েডগুলোর সাধারনত আলুর মতো শেপ হয় আর ঘনত্বর প্রচুর তারতম্য হয়, ফলে পৃথিবী বা অন্যান্য গ্রহগুলোর মতো সর্বত্র সমান পুল হয়না। এমনকি এগুলো এতোটাই আনস্টেবল হয় যে ল্যান্ডিং এর ফলেই ল্যান্ডস্লাইড শুরু হয়ে যেতে পারে, ফলে পুরো যানটাই হয়তো চাপা পড়ে গেল।

    কোনমতে যদি নামলো তো আরেক বিপদ। অ্যাস্টেরয়েডগুলোর সারাক্ষন পেট ভুটভাট করে, মানে এদিক সেদিক থেকে গ্যাস ছাড়ে, কখনো হয়তো এক্সপ্লোশান হয়, ছোটবড়ো ভূমিকম্প লেগেই থাকে (যেমনটা আর্মাগেডনে দেখিয়েছিল)। তো এর সলিউশান হিসেবে বলা যেতে পারে যে রোবোট ল্যান্ডারটা এক্সপ্লোসিভ বোল্ট দিয়ে নিজেকে মাটিতে আটকে নেবে, কিন্তু তার ফলে আবার সেই ভূমিকম্প বা ল্যান্ডস্লাইডের সম্ভাবনা। এতো সব করে যদি মাইনিং শুরু করা গেল তাতেও ইনস্টেবিলিটি বাড়তেই থাকবে। একটা সলিউশান ভাবা হয়েছে, হাই প্রেশার আর টেম্পারেচারে ফ্লুইড পাম্প করে তারপর যে সলিউশান বেরোবে সেটা কালেক্ট করা। তবে এসবই একেবারেই জল্পনার স্তরে আছে। আসল কথা হলো অ্যাস্টেরয়েড মাইনিং এখনো আমাদের হাতের বাইরে।
  • গবু | ***:*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ২১:৫১388598
  • অফ টপিক, এবং আমার এইসব ব্যাপার শুধু হাত তালি দেয়া আসে।

    তবে মোটামুটি আমরা পৃথিবীতে সব কেটেকুটে পুড়িয়ে আর মানুষের বাচ্চা বাড়িয়ে যা করে ফেলছি, এত কিছু করার জন্যে কেউ বেঁচে থাকলে হয়।
  • Atoz | ***:*** | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ২০:৪১388599
  • এইসব অ্যাস্টরয়েডগুলো নিয়ে আরো লিখুন প্লীজ। ওই যে নিয়ার আর্থ অ্যাস্টরয়েডগুলো, যাদের কক্ষপথ বিপজ্জনকভাবে পৃথিবীর কক্ষপথের খুব কাছ দিয়ে, সেগুলোকে কী করা হবে সেই বিষয়ে কোনো প্ল্যান আছে কি বিজ্ঞানীদের?
  • সুকি | ***:*** | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১৫:২১388600
  • কদিন আগে লিখেছিলাম দুচার কথা ফেসবুকে, রেখে যাই এখানে

    --------------------
    ফুসলানো গ্রহাণু
    -----------------------

    বেশ কিছুদিন ধরে মহাকাশ, চাঁদ, পৃথিবী এই সব আলোচনা কান ঘুঁষো শুনে শুনে আবার সেই পুরানো ভাবনাটা মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। তা সে অবশ্য এমন কিছু নতুন ভাবনা নয় – আমার মত অনেক আম পাবলিকই সেই জিনিস নিয়ে হয়ত কোন না কোন সময় ভেবেছে। ভাবনাটা এই যে, একটা গাম্বাট সাইজের বস্তু যদি মহাশূন্যের এদিক ওদিক ঘুরতে ঘুরতে আবার পৃথিবীর বুকে ঢুঁ মারে তো কি হবে! এই বিজাগতিক বস্তু প্রধানত তিন প্রকারের হতে পারে – অ্যাষ্ট্রয়েড, নতুবা মিটিরয়েড নতুবা ধুমকেতু।

    একবার চট করে তাহলে দেখে নেওয়া যাক অ্যাষ্ট্রয়েড আর মিটিরয়েড কি জিনিস আর এদের মধ্যে পার্থক্য কি। ধুমকেতুর সমন্ধে তো আমাদের প্রায় সবারই অল্প বিস্তর পরিচয় আছে। খুব হালকা করে বলতে গেলে অ্যাষ্ট্রয়েড হল গিয়ে এক ধরণে পাথুরে বস্তু যারা সূর্যের চারিদিকে পাক খায়। এই অ্যাষ্ট্রয়েড-এর সাইজ কিন্তু গ্রহদের থেকে ছোট কিন্তু মিটিরয়েডের থেকে বড়। আমাদের সৌরজগতে এই অ্যাষ্ট্রয়েড-রা মূলত মঙ্গল এবং বৃহস্পতির মধ্যে দঙ্গল বেঁধে কলোনী করে থাকে – সৌরজগতের ত্রিমাত্রিক ছবি দেখলে এই অ্যাষ্ট্রয়েড-দের কলোনীকে একটা বেল্টের আকারে সূর্যের চারিদিকে ঘুরছে বলে মনে হবে। তাই একে ‘অ্যাষ্ট্রয়েড-বেল্ট’ বলা হয়। অবশ্য অনেক সময় অ্যাষ্ট্রয়েড-রা সৌরজগতের অন্য জায়গাতেও থাকতে পারে। অ্যাষ্ট্রয়েড-এর বাংলা হচ্ছে – গ্রহাণু/গ্রহাণুপুঞ্জ।

    অ্যাষ্ট্রয়েড-রা কলোনী বেঁধে নিজেদের মত করে থাকার চেষ্টা করলে কি হবে - একসাথে থাকতে গেলে ঠোকাঠুকি হবে না সে তো আর হয় না! অ্যাষ্ট্রয়েড মধ্যে ঠোকাঠুকি হলে অনেক সময় তারা ভেঙে গিয়ে ছোট ছোট হয়ে যায় – আর সেই ছোট আকারের পাথুরে বস্তুকেই বলে মিটিরয়েড। এই মিটিরয়েড-রা আবার কিন্তু ধুমকেতূ থেকেও আসতে পারে কখনও কখনও। বড় জিনিস ভেঙে ছোট জিনিসে পরিণত হলে যা হয় আর কি – মাঝে মাঝে এ ওকে, সে তাকে ফুসলবার চেষ্টা করে। আর মাঝে মাঝেই সফল হয় ফুসলে নিয়ে নিজেদের স্থিত কলোনী বা থাকার জায়গা থেকে টেনে বের করে আনতে। ফুসলাবার মূল পান্ডা হচ্ছে মাধ্যাকর্ষণ – এ ছাড়াও সোলার উইন্ড এরাও মাঝে মাঝে ভিলেনের কাজ করে। টেনে বের করে এনে তারপর মিটিরয়েডদের নিয়ে কি করব ফুসলদারের কোন স্থির প্ল্যান থাকে না। এদিক ওদিক দিকভ্রান্ত হয়ে ঘুরতে ঘুরতে মিটিরয়েড-রা অনেক সময় পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের চক্করে পরে। সেই টানেতেই আমাদের বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করে এবং বায়ুমণ্ডলের মধ্যে দিয়ে প্রবল বেগে যেতে গিয়ে প্রচন্ড উতপ্ত হয়ে গিয়ে ভষ্মীভূত হতে শুরু করে। এবং তখনই আমরা এদের আকাশের একদিক থেকে অন্যদিকে আগুনের গোলা হয়ে ছুটে যেতে দেখি। ইংরাজীতে তখন এদের বলা হয় মিটিয়র। আর এই মিটিয়র- এরই বাংলা হচ্ছে উল্কা। আমরা আগুনের গোলা ছোটাছুটিকে প্রচলিত নামে ‘তারা-খসা’-ও বলে থাকি। অবশ্যি সেটা ভুল নামকরণ – কারণ এদের সাথে তারাদের কোন সংযোগই নেই।

    বেশীর ভাগ মিটিরয়েড আকারে ছোট হবার জন্য পৃথিবী পৃষ্ঠ স্পর্শ করার আগেই পুরোপুরি ভষ্মীভূত হয়ে যায়। আবার অনেকে সময় মিটিরয়েড-রা পৃথিবীর পৃষ্ঠে আছড়ে পরে কারণ বায়ুমণ্ডলে তারা পুরোটা ভষ্মীভূত হবার সময় পায় নি। তাদের তখন বলে ‘মিটিওরাইট’।

    তাহলে এটা নিশ্চয়ই বোঝা গেল যে অ্যাষ্ট্রয়েড/মিটিরয়েড এর গঠন গত মিল অনেক – কিন্তু এদের সাথে ধুমকেতুর গঠন গত পার্থক্য আছে। অ্যাষ্ট্রয়েড/মিটিরয়েড হচ্ছে প্রধানত পাথুরে এবং ধাতব। অন্যদিকে ধুমকেতু বলতে গেলে বরফের গোলা টাইপের – যেখানে জমে যাওয়া জল, অ্যামোনিয়া বা অন্য কিছু প্রকার বরফেরা ছোট ছোট পাথরের টুকরো বা খুব বেশী হলে কয়েক কিলোমিটারের পাথুরে চাঁইগুলিকে আঁকড়ে রাখে।

    তো যাই হোক, অ্যাষ্ট্রয়েড – মিটিরয়েড নাকি ধুমকেতু – এই সব টেকনিক্যাল কচাকচিতে না ঢুকে ভেবে নেওয়া যাক যে এদের কোন একটা গাম্বাট সাইজের কিছু পৃথিবীর দিকে ছুটে আসছে এবং পৃথিবী পৃষ্ঠে আছড়ে পড়ার মুখে।

    মোটামুটি আজকাল প্রায় মেনেই নেওয়া হয় যে পৃথিবীর বুক থেকে ডাইনোসর সমেত সেই সময়ের যা কিছু প্রাণী বা উদ্ভিদ ছিল, সবই বিলুপ্ত হয়ে গ্যাছে এমনই এক গাম্বাট বিজাতীয় বস্তু আছড়ে পড়ায়। সে প্রায় ৬৫ মিলিয়ন বছর আগেকার কথা (১ মিলিয়ন = ১০ লক্ষ)। তেমন সাইজের আবার একপিস যদি এখন পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসে? কি হবে তাহলে?

    কত বড় ছিল সেই বাইরে থেকে ছুটে আসা বিজাতীয় বস্তু? সঠিক কি আর জানা যায়! তবে আঁক টাঁক কষে মোটামুটি অনুমান করে নেওয়া হয় যে প্রায় ১০ কিলোমিটার ব্যাসের এক মোক্ষম মাল ছিল সেটা – পৃথিবী পৃষ্ঠে আছড়ে পড়ে কয়েকশ মাইল ব্যাপী গহ্বর তৈরী করেছিল – বিজ্ঞানীরা মেক্সিকোতে এমনই এক গহ্বরের খোঁজ পেয়েছেন। এবার আমজনতা প্রশ্ন তুলতে পারে এই কয়েকশো মাইল ব্যাপী গহ্বরের ফলে গোটা পৃথিবী থেকে ডাইনোসর সহ বাকী সব কিছু হাপিস?

    এবার তা হলে দেখে নেওয়া যাক, ওই ১০ কিলোমিটার ব্যাসের মাল আছড়ে পড়ে যে বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিল তার শক্তি কেমন ছিল। আবার আঁক কষে মোটামুটি ধরণা করা হয় যে সেই বিষ্ফোরণ অকল্পনীয় শক্তি নির্গত করেছিল প্রায় ৪০০ মিলিয়ন মেগাটন-এর সমান। ৪০০ মিলিয়ন মেগাটন মানে ঠিক কত? একটা তুলনা করা যাক তা হলে – হিরোশিমা এবং নাগাসাকি তে যে বোমা দুটি ফেলা হয়েছিল শহর দুটি নিশ্চিহ্ন করতে তাদের শক্তি ছিল মোটামুটি ২০ কিলো টন করে। আর মনুষ্যজাতি সবচেয়ে শক্তিশালী যে পরমাণু বোমাটি ফাটিয়েছে তার শক্তি ছিল ৫০ মেগাটন। তার মানে সেই ১০ কিলো মিটার ব্যাসের বস্তু পৃথিবীতে আছড়ে পরে সে শক্তি নির্গত করেছিল তা হচ্ছে আমাদের ফাটানো সবচেয়ে শক্তিমান পরমাণু বোমার থেকে আশি লক্ষ গুণ (৮,০০০,০০০) এবং হিরোশিমায় ফাটানো বোমার থেকে ২০,০০০,০০০,০০০ গুণ বেশী শক্তিশালী। সব হাপিস হয়ে যাবে না তো কি হবে!

    শান্তি একটাই যে শুধু আমার মত আমজনতাই এটা নিয়ে ভাবছে এমন নয় – পৃথিবী জুড়ে সত্যিকারের জ্যোর্তিবিজ্ঞানীরা দূরবীন ইত্যাদিতে চোখ দিয়ে খুঁজে দেখছে আমাদের পৃথিবীর দিকে কেউ কি এগিয়ে আসছে? আমাদের দিন কি তা হলে শেষ হয়ে এল?

    বিজ্ঞান কি বলছে? এমন বস্তু পৃথিবীর দিকে আছড়ে পড়ার জন্য এগিয়ে এলে আমাদের কি কিছুই করণীয় নেই? আমি ছোট বেলায় ভাবতাম অবশ্যই আছে! সেই যে দেখেছিলাম ‘আর্মাগডন’ এবং ‘ডীপ-ইম্প্যাক্ট’ সিনেমায়! সেই সিনেমায় ব্রুস উইলিস তার সাঙ্গোপাঙ্গো দের রকেটে চাপিয়ে নিয়ে গিয়ে অ্যাষ্ট্রয়েডে পরমাণু বিষ্ফোরণ ঘটালো – ফলে সেই অ্যাষ্ট্রয়েড শেষ মুহুর্তে টুকরো হয়ে গিয়ে পৃথিবীর কান ঘেঁষে বেরিয়ে গেল। কিন্তু বাস্তব তো এত সহজ নয়! আর্মাগডন সিনেমায় অ্যাষ্ট্রয়েড-য়ের সাইজ ছিল নাকি টেক্সাস শহরের মত। প্রকৃত ব্যাপার হল – এমন সাইজের অ্যাষ্ট্রয়েড টুকরো করে দেবার জন্য যত শক্তিশালী পরমাণু বোমার দরকার হয়, মনুষ্য জাতির হেফাজতে তত বড় পরমাণু বোমা নেই এখনো।

    ডিপ ইমপ্যাক্ট সিনেমায় ব্যাপার আবার একটু টুইষ্টেড। সেই সিনেমায় ধূমকেতু আমাদের বায়ুমণ্ডলে ঢুকে পড়ার পর তাকে বোমা দিয়ে টুকরো টুকরো করে দেওয়া হয়। সিনেমার নায়ক নায়িকা হাত ধরাধরি করে সেই টুকরো হয়ে যাওয়া ধুমকেতুর পতন দেখছে পৃথিবীর বায়ুমন্ডল ভেদ করে যারা আতসবাজীর মত আকাশ জুড়ে পড়ছে। এখানেও কিন্তু বিজ্ঞান অন্য কথা বলে – শেষ মুহুর্তে ধুমকেতু-কে টুকরো করে দিয়ে ব্যাপার আরো ঘোরালো করে দেওয়া হয়েছে। বিলিয়ন মেগাটনের একমাত্র আঘাতের জায়গায় এখন পৃথিবীপৃষ্ঠকে নিতে হবে বিলিয়ন আঘাত যার প্রতিটার পরিমাপ অনেক মেগাটন করে। “রেন অব আয়রন অ্যান্ড আইস” বইয়ের লেখক জন লুইস গণনা করে দেখিয়েছেন এই ভাবে অ্যাষ্ট্রয়েড টুকরো করে দিলে তার মোট বিধ্বংসের পরিমাণ চার থেকে দশ গুণ বেড়ে যায়!

    তাহলে কি দাঁড়াচ্ছে? বোম মেরে অ্যাষ্ট্রয়েড উড়িয়ে দেওয়া কোন কাজের কথা নয় – তাতে নয় আমাদের ঔকাত নেই, নয়ত গুঁড়ো করে আখেরে কোন ম্যাথামেটিক্যাল লাভ নেই। তাহলে শ্রেষ্ঠ উপায় কি? হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন – এই সব বিজাতীয় বস্তুর মুখোমুখি না হওয়া! আমরা পৃথিবীর কক্ষপথ তো আর পাল্টাতে পারব না – তাহলে বাকি অপশন রইল ওই বিজাতীয় বস্তুটিকে কোন ভাবে অন্য মুখো করে দেওয়া।

    অনেক পদ্ধতি ভাবছেন বিজ্ঞানীরা কি ভাবে অ্যাষ্ট্রয়েড-দের অন্য পথে ঘুরিয়ে দেওয়া যায়। সবচেয়ে সোজা পদ্ধতি হল, ওই অ্যাষ্ট্রয়েড-দের সাথে রকেট আটকে তাদের নির্দিষ্ট দিকে ভাগানো, আমাদের ইচ্ছামত। কিন্তু তাতেও হালকা প্রবলেম আছে – আমাদের ইঞ্জিনিয়ারিং এখনো এত উন্নত নয় যে আমরা খুব সহজে অ্যাষ্ট্রয়েড-এর সাথে রকেট বেঁধে দিতে পারি!

    “রেন অব আয়রন অ্যান্ড আইস” বইতে লুইস বলছেন বোম ফাটিয়ে অ্যাষ্ট্রয়েড টুকরো করে লাভ নেই – তার চেয়ে বরং অ্যাষ্ট্রয়েডের পৃষ্ঠ থেকে কিছু কিলোমিটার উপরে বরং পরমাণু বোমা ফাটানো হোক – সেই প্রবল তাপে অ্যাষ্ট্রয়েড-এর পৃষ্ঠ থেকে মালকড়ি বাষ্পীভূত হতে শুরু করবে। সেই বাষ্পীভূত হতে থাকা মালকড়ি নাকি এবার অ্যাষ্ট্রয়েড-এর পৃষ্ঠর বাইরের দিকে প্রসারিত হতে শুরু করবে বিজ্ঞানের নিয়ম মেনে। এবং সেটাতেই রকেটের মত কাজ হবে – রকেটের মত কাজ করে অ্যাষ্ট্রয়েড-এর নিজের মালকড়িই নিজের মুখ ঘুড়িয়ে দেবে।

    তবে এ সবেতেই অনেক অনেক অনুমাণ – যার মধ্যে সবচেয়ে বড় অনুমাণ অ্যাষ্ট্রয়েডের গঠন সম্পর্কিত – এরা কি দিয়ে তৈরী ইত্যাদি। দুর্ভাগ্য বশতঃ আমাদের এই সমন্ধীয় জ্ঞান খুব প্রবল নয় এখনো।

    মোদ্দা কথা হল ছোট খাটো অ্যাষ্ট্রয়েড পৃথিবীর দিকে এগিয়ে এলে হয়ত আমরা টিকে যাব – কিন্তু বড়সড় কেউ এগিয়ে গেলে আমাদের এই মুহুর্তে খুব একটা কিছু করার নেই। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মরতে হবে আর কি – তবে মরার আগে আমরা সময় পাব, কি ইমপ্যাক্ট হতে পারে সেই নিয়ে আলোচনার। সেই প্রেডিকশন সঠিক ছিল কিনা সেটা জানার জন্য অবশ্য আমরা কেউই আর থাকব না! তাতে কি, ভাবতে তো আর পয়সা লাগে না!

    অত ভেবে লাভ নেই আজকে - কাল রবিবার, সকালে খাসির মাংস কেনার ব্যাপার আছে।
  • ajar amar | ***:*** | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০২:৫৭388601
  • জন্মালে মরিতে হবে কোন খাসি অমর রবে

    ডাইনেসর মার্লে মার্বে অ্যাস্স্ট্রয়েড মারলেও মারবে, অত্তো না ভেবে সস্তায় কি করে ব্রেন স্ক্যান করে ক্লাউডে তুলে রাখা যায় তার য়্যাকটা প্ল্যান দিন দিকি মহায়!
  • Atoz | ***:*** | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০৩:০২388602
  • সেই ক্লাউডও যাবে ব্রেইনও যাবে, খামোখা তুলে রেখেই বা কী হবে?
  • Amit | ***:*** | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০৩:১৪388603
  • যদি চাঁদে আর মঙ্গলে সার্ভার বসানো যায়, সোলার প্যানেল এ চলবে, তাহলে ক্লাউড এর ব্যাক উপ থাকতে পারে। :) :)
  • Atoz | ***:*** | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০৩:১৯388604
  • সার্ভার নামানোর সময়েই বিক্রম কেস হয়ে গেলে তো চিত্তির! হেঁটমুন্ড ঊর্ধ্বপদ হয়ে ধপ্পাশ। ভালো কথা, কিছু পাওয়া গেল বিক্রমের আপডেট?
  • Kaju | ***:*** | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১২:৫৫388605
  • এই সবে পূর্ণিমা গেল, বিক্কং-কে দেখার চেষ্টা করলুম, কই? খালি চাঁদের বুড়ি চরকা কাটা-ই উঁকি মারে চিরকাল। বুড়ির হোয়াস্স্যাপ-ও জানা গেল না এতদিনে। তাইলে ওঁয়ারে মেসেজ করতাম, 'হেই বুড়ি ক্যান য়ু পোভাইড দ্য কারেন্ট স্টেটাস অব বিক্কং?'
  • Atoz | ***:*** | ০৮ নভেম্বর ২০১৯ ০৮:০৪388606
  • আঁতিপাতি করে খুঁজেও বিক্রমকে কেন আর খুঁজে পেল না অর্বিটার? এ রহস্যের সমাধান করবে কে?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে প্রতিক্রিয়া দিন