এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ইলোরা চট্টোপাধ্যায় | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ১৬:৩২384106
  • #অক্ষয়_মালবেরি
    #মনীন্দ্র গুপ্ত
    #অবভাস
    মূল্য ৩৭৫

    "একদিন প্রণয়পানীয় খুঁজতে ডাইনিদের কাছে যেতাম,
    এখন রক্তাক্ত মেঘের বুকে আছড়ে পড়ার জন্য পাহাড়চূড়া খুঁজি ।
    ফল একই - বয়স শুধু পদ্ধতি পাল্টে দিয়েছে। "( শেষ রাতের আকাশে, মনীন্দ্র গুপ্ত)।
    কবির কবিতার সঙ্গে পূর্বপরিচয় আমার।

    বেশ কিছুদিন খুব শব্দহীনতায় ভুগছিলাম, তার মধ্যেই হাতে পেলাম সাহিত্যিক মনীন্দ্র গুপ্তের 'অক্ষয় মালবেরি' বইটি। কবির সুগভীর ভাবনা যখন গদ্যের আকারে সামনে এসে দাঁড়ায় , সে এক অপরূপ সুর মূর্ছনা সৃষ্টি করে , তাই পড়তে শুরু করেছিলাম।

    'শত শরদ মানুষের আয়ু।' উপন্যাসের ভেতরে প্রবেশ ঘটলো এই কথা দিয়ে। উপন্যাস নাকি পাহাড়ি ঝর্না! নাকি মাটির নরম স্পর্শ! শুধু নরম শব্দ পেরিয়ে এগিয়ে চলেছি। প্রতিটি শব্দ বাংলা ভাষার মধু মাখানো, পেলব, কোমল। বর্ণনা সে রূপের হোক বা পরিবেশের, এক ঘোর লাগা আবেশ এসে যায় পড়তে পড়তে। লেখক বলেন কোথাও," অল্প লইয়া থাকি তাই বেঁচে থাকি"। এ জীবন দর্শনই তো প্রাচীন ভারতের । এই বইয়ের পাঠ প্রতিক্রিয়া দেওয়া আমার স্পর্ধার অতীত, নতজানু শ্রদ্ধা লেখকের প্রতি আমার। এক আত্মিক যোগ তৈরি হয় এই বই পাঠে, মনে হয় আমিও সেই অরণ্যচারী অনুগত সুজন যে অক্ষয় মালবেরি গাছের সঙ্গে নিবিড়ভাবে একাত্ম।

    অক্ষয় মালবেরি তাঁর আত্মজীবনীমূলক রচনা।তাঁর ২২ বছর বয়সে এসে এই কাহিনী শেষ হয়ে গেছে। আত্মজীবনী কেউ আঁকেন নিছক গদ্যে, কেউ গল্প বলার ছলে, উনি আঁকলেন মাটির গভীর থেকে উঠে আসা ভালোবাসার কলমে, নিজ ভাবনার ক্যালিডোস্কোপে । আমার শব্দ কম, আমার মুগ্ধতা সীমাহীন, আমার বিস্ময় অপার। এ এক আলৌকিক জীবনচরিত,বহু স্বর্গীয় মুহূর্তের খন্ড চিত্র।

    প্রতি পরিচ্ছেদ, প্রতিটি চরিত্রটি কি সুনিপুণ ছন্দে আঁকা ।
    'মাটির সোঁদা গন্ধ, গাছপালার কবোষ্ণ গন্ধ, চারিদিকের নীরবতা আর ঝিরঝিরে হাওয়া আমাদের ঘিরে আছে। ' এই মোহময় পরিবেশে তাঁর বেড়ে ওঠা।
    মাতৃহীন শৈশব তিনি লালন করেছেন প্রকৃতির মায়াবী ঝালরে। "নির্জন বাঁশঝাড় থেকে কেটে আনা কাঁচা বাঁশের চোঁচ দিয়ে আমার নাড়ি কাটা হয়েছিল, একথা জেনে নিজেকে খুব অন্য রকম লাগে। কাঁচা বাঁশের চোঁচ ব্লেডের চেয়েও ধারালো, তাতে টিটেনাসের বীজ না থাকলেও বনের সবুজ বিষ ছিল"। দশ মাস বয়েসে মা কে হারিয়ে বড় হলেন একান্নবর্তী পরিবারে , তাই অবাধ স্বাধীনতায় প্রকৃতির কোলে বেড়ে উঠলেন। বাবার সঙ্গে সখ্যতা জন্মায় নি আদৌ,"আমাদের সুখের স্বর্গে সে চাপা অস্বস্তি নিয়ে আসে"। দাদু, ঠাকুমা, বড়মা, ছোটমা বা কাকার সঙ্গে বরং তাঁর মনের বন্ধন ছিল নিবিড়। দাদুর সম্পর্কে বলতে গিয়ে তিনি বলেন," দাদু তাঁর দিন দিয়েছিলেন পরিক্রমারত সূর্যকে ,আর রাত মুদিত সন্ধ্যাকে।"
    তাঁর ছোটবেলার আলাপচারিতায় এসেছে তাঁর শৈশবের দুর্গাপূজা, লক্ষ্মীপূজা, নবান্ন, মুনশিবাড়ির স্মৃতি, নৌকা যাত্রা, কাঠুরে, শিববাড়ি,তাঁর গোপালমামা কিংবা কখনো এসেছে ১৯৪১এর কলকাতা । স্মৃতিচারণে বলেছেন নিজের চাকরির অভিজ্ঞতার কথা। টুকরো টুকরো স্মৃতিকথায় কখন পৌঁছে গেছি যেন তাঁর সময়কালে।
    "যতদিন অপ্রাপ্তবয়স্ক ছিলাম ততদিন অসীম মুগ্ধতা, বিস্ময় এবং অপরিনামদর্শিতা নিয়ে আমি অনন্য ছিলাম। বয়স্ক হবার সঙ্গে সঙ্গে অন্যান্যদের মতোই হয়ে গেছি।এখন আপনার আমার সবারই তো এক গল্প।"
    তাই তিনি মাত্র ২২বছরেই আত্মজীবনীর ইতি টেনেছেন।
    তিনখন্ড একত্রে অক্ষয় মালবেরি এক অনন্য গতিধারা। সুন্দর মুদ্রণ এবং প্রচ্ছদ। এই বই বাংলাসাহিত্যের মূল্যবান সম্পদ, এক গভীর মননশীল মানুষের চিহ্নপত্র ।
  • ইলোরা চট্টোপাধ্যায় | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ১৬:৪৫384107
  • #বাংলা সাহিত্যের দশ দিক
    #বিনোদ_ঘোষাল
    #দ্য ক্যাফে টেবিল
    মুদ্রিত মূল্য ২০০ টাকা

    এতো ভাবনার বাইরে যে, আড়াই লাখ টাকা খরচ করে বাংলায় অনুবাদ করা মহাভারত বিনামূল্যে বিতরন করা হল যাতে মানুষ বাংলার ঐতিহ্য সম্বন্ধে জানতে পারে!! পরাধীন ভারতে এও একরকম নীরব আন্দোলন নয় কি! মানুষের ভেতর জাতীয়তা বোধ জাগিয়ে তোলা নয় কি! আর শুধু এর জন্য একজন মানুষ নিঃস্ব হয়ে গেল। জোড়াসাঁকোর জমিদার কালীপ্রসন্ন সিংহ নিঃস্ব !

    "ফুলগুলো সরিয়ে নাও আমার লাগছে।মালা জমে জমে পাহাড় হয়,ফুল জমতে জমতে পাথর। পাথর টা সরিয়ে নাও আমার লাগছে।" পদ্মানদীর মাঝির জীবনের নৌকা কেন আটচল্লিশে ডুবে যাবে! পড়তে পড়তে কেঁদে ফেলেছি। কি মারাত্মক জীবন সংগ্রাম!!কি দারিদ্র্য,কি দৃঢ়তা ! কি অসহায় শেষ জীবন! আর কি সৃষ্টি!
    পুতুলনাচের ইতিকথার স্রষ্টার, দিবারাত্রির কাব্যের স্রষ্টার এই মর্মান্তিক পরিণাম কোনো ভাবে কি মানা যায়!

    মানা যায়ও নি অনেক কিছু। মানা যায়নি শিবরাম চক্রবর্তির এত মর্মান্তিক মৃত্যু। মানা যায়নি মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দারিদ্র্য।
    হাতে পেয়েছি লেখক বিনোদ ঘোষালের বাংলা সাহিত্যের দশ দিক। লেখকরা চেনা তাঁদের সৃষ্টির অমরত্বে, কিন্তু তাঁদের অচেনা জীবনকে পাঠকের সামনে এনে দাঁড় করিয়েছেন লেখক বিনোদ ঘোষাল।

    সমৃদ্ধ বাংলা সাহিত্যের দশ দিকপাল, কালীপ্রসন্ন সিংহ, ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়, অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর,হেমেন্দ্রকুমার রায়, তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়, শিবরাম চক্রবর্তী, সতীনাথ ভাদুড়ী, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়, নরেন্দ্রনাথ মিত্র এবং নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়। কল্লোল যুগের পূর্ববর্তী এবং পরবর্তী লেখকরা। এঁদের সাহিত্য সমৃদ্ধ করে তুলেছে আমাদের প্রিয় বাংলা সাহিত্যকে। সাহিত্যমুখী হয়েছি আমরা এঁদের ঐশ্বরিক লেখনীর জাদুস্পর্শে।

    অবন ঠাকুর যথার্থই বলেছিলেন " শিল্পীর জীবন বড়ই দুঃখের"।
    কেমন ছিল তাঁদের জীবন, কিভাবে রচিত হয়েছে কালজয়ী সৃষ্টি, দারিদ্র্য আর মৃত্যুর করালগ্রাসে কিভাবে দগ্ধ আমাদের প্রিয় চরিত্রের স্রষ্টারা!! জানতে হলে অবশ্যই পড়তে হবে এই বই।

    নিজে একজন লেখক বলেই বিনোদ ঘোষাল বড় শ্রদ্ধার সঙ্গে, বড় মায়া নিয়ে এই বইয়ের প্রতিটি অক্ষরচয়ন করেছেন । এক একজনের জীবনী পড়তে পড়তে সেই সাহিত্যিকদের কষ্টের বিনিদ্র রাত, অভুক্ত দিন, লেখা প্রকাশ না হওয়ায় কষ্টে আপনিও সামিল হয়ে যাবেন, আমিও হয়েছি। আবার তাঁদের কীর্তিতে অজান্তেই ঠোঁটের কোণে হাসি আসবে আমার মত আপনারও । বিনোদের রচনার এক স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গী হলো ঘটনারাশি দৃশ্যমান হয় পাঠকের অন্তর্দৃষ্টিতে, শব্দরা তখন চলমান হয় চোখের সামনে যেন দৃশ্যপট পরিবর্তন হতে থাকে।
    সেই কারণে আমার মত আপনিও পৌঁছাবেন নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের ক্লাসরুমে, যেখানে ছাত্র হয়ে বসে আছেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় । কিংবা ঠাকুর বাড়ির দালানে যেখানে অবনঠাকুর বাড়ির ছোটদের স্বপ্ন লিপিবদ্ধ করার জন্য বসে আছেন। আফসোস হবে কেন জন্মালাম না ওই হারিয়ে যাওয়া যুগে!! আফসোস হবে কেন এত মহান সাহিত্যিকরা এমন কষ্টের জীবন কাটালেন !

    বাকি জানতে হলে পড়ুন এই বই । এই বই বর্তমান দিনের সাহিত্য অনুরাগী সব মানুষের জন্য।

    প্রচ্ছদ বইটির বিষয়বস্তুর সঙ্গে সামঞ্জস্য পূর্ণ, বাঁধাই আর পাতার মান খুবই ভালো।
  • ইলোরা চট্টোপাধ্যায় | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ১৬:৪৭384108
  • #পাঠ প্রতিক্রিয়া
    #আহির ভৈরবে ইশতেহার
    #রাজা ভট্টাচার্য ।
    #ঋতবাক
    মূল্য ১৬৫ টাকা

    "কুমারী কাগজ আছে,হাতে আছে সস্তার কলম,
    এটুকু সম্বল নিয়ে গড়ে নিচ্ছি নিজস্ব পৃথিবী"।
    বইয়ের নাম আহির ভৈরবে ইশতেহার। রাজা ভট্টাচার্যের কবিতার বই । ওনার লেখা ভারতবর্ষ, শান্ত, আম্মা এবং বা চলাচলের সঙ্গে ইতিমধ্যে পরিচয় আমার। কবির মুখোমুখি এই প্রথম ।

    প্রথম কাব্যগ্রন্থ আহির ভৈরব আর দ্বিতীয় কবিতার বই ইশতেহার, দুটি একত্র করে এই বই।

    আহির ভৈরব যদি হয় ভোরের সন্ধি প্রকাশের রাগ তাহলে ইশতেহার হলো তার ঘোষণা। সেই ঘোষণা পাতায় পাতায়, ছন্দে ছন্দে, পংক্তিতে পংক্তিতে।
    'কোথায় প্রেম! কোথায় দাবী দাওয়া!
    ফিরছি তবু তোমারই দরজায়-
    তোমার নাম রেখেছি 'চলে যাওয়া'
    আমারই শুধু ফিরে আসার দায়।'

    ফিরে আসার দায় পাঠকের, এই কবিতার কাছে। প্রেমহীন বাস্তবে এই কবিতা সম্মোহিত করে রাখে বহুক্ষণ। চলাচল বা ভারতবর্ষের মতই ভালোলাগার রেশ রইলো এই কবিতা পাঠে।

    তাঁর কবিতা শ্রান্ত পাঠককে আশ্রয় দিতে পারে,
    "প্রাচীন গাছের মতো কবিতা
    ঠেস দিয়ে বসা যাক গুঁড়িটায়
    বহুদিন কেটে গেল অকারণ
    কড়া নেড়ে দরজায় দরজায়।"
    কবি কড়া নাড়লে তাঁর পাঠককুল সাড়া দেবেন , মুগ্ধ হবেনই। লেখক হিসেবে ওনার বই পাঠকের কাছে পরম প্রিয়। কবি হিসেবেও সমান সমাদৃত হলেন।

    তাঁর কবিতাগুলির মধ্যে প্রতিশব্দ বা টানাপোড়েন অথবা প্রতিশ্রুতি বা ইশতেহার কিংবা বসবাস বা সন্ধ্যা সংগীত এক অনন্য কাব্যিক মূর্ছনায় আকর্ষণ করে । অলংকারহীনতা যেন তাঁর কবিতার আলো। সেই আলোয় আলোকিত শব্দরাজি। আলোকিত চিন্তার স্বচ্ছতা ও ভাবনার গতি।
    "সময় বড্ড আঘাত করে
    আঘাত করে এই সমকাল;
    ভয় করে খুব, হয়তো কবে
    ফুরিয়ে যাবে শিউলি-সকাল।"

    এই আশঙ্কা তাঁর শেষ কবিতায়। জীবন দর্শনের এই ভাবনা আমাদের সবার মনে, কবি অক্ষরের পর অক্ষর বসিয়ে বললেন
    "চোখের কোলে থমকে থাকুক
    আর যা কিছু ব্যক্তিগত
    হৃদয় শুধু অসংযত
    হৃদয় আজও অসংযত"।

    সকালের রাগের মতই অমলিন প্রতিটি কবিতা , এযেন আহির ভৈরবের সানাইয়ের আলাপ।
    বইয়ের পৃষ্ঠা এবং প্রচ্ছদ খুব সুন্দর। কবিতাপ্রেমী মানুষের মনের কাছাকাছি এই বই, ভালোলাগার মতন বই।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন