এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আচার আচরণ


    অন্যান্য | ২৪ এপ্রিল ২০১৮ | ১১৭৭২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • de | 24.139.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ১৫:৩৭376946
  • বাবা মা এসেছে আমার এখানে, আজ সকালেই তো কথা হোলো - আমি কোনরকম পারলৌকিক ক্রিয়াকর্মাদি করবো না - আগেও বলেছি, মাঝে - মাঝে মনে করিয়েও দি'। আমি একটু পাষন্ড টাইপ এব্যাপারে -
  • T | 165.69.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ১৫:৫১376947
  • আরে না না ওইটার সাথে ঝগড়া করে মনোজ্ঞ আলোচনায় রসভঙ্গ কত্তে চাই না।
  • sm | 57.15.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ১৫:৫৯376948
  • আলাপ আলোচনা তো, হাফপ্যান্টের সঙ্গে হচ্ছিল না। তা, দুম করে বেবুনের মতো লাফ দিয়ে পড়লো কেন?
    এটা এন্ট ইন দ্যা প্যান্ট ও নয়।
  • Ekak | 11.39.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ১৬:০৩376949
  • এই খানে এক্টা কূট আচে। মরা মানুষের ইচ্চে না থাকলেও জীবিত অবোস্থায় প্রকাশ করা ইচ্চে ,আইনত ভ্যালিড।

    যেমন কিনা আমি যদি মরার আগে বলি আমার ক্ষেত্রে যেন ধর্মীও রিচুঅল না হয় এবঙ্গ অন্যেরা সেসব করে সেটা অন্যায়।

    একই কথা আমি ধর্মীও রিচুআল করার ইচ্চে প্রকাশ কোল্লেও ১০০% জায়েজ।

    ব্যাপার্টা মোটেই সরল সিধে না।
  • T | 165.69.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ১৬:০৭376950
  • আপনি কি এই টইয়ের চৌকিদার? কিছু লেখার জন্য আপনার পার্মিশন নিতে হবে নাকি? নাকি জবাবদিহি করতে হবে!
  • Ekak | 11.39.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ১৬:১৮376951
  • এইবার কতা হলো ইচ্চেটা কার কাছে প্রকাশ কচ্চি তার কন্ট্র্যাক্ট কী।

    আপনি যদি আপ্নার সন্তান কে বলে যান ম্রিত্যুর পর আপনর ভস্ম যেন নেপচুনে ছড়ানো হয়, তাহোলে সে কি বাধ্য?

    না, বাধ্য না। কারন কোন কন্ট্রাক্ট নেই।

    অতএব, নিজের ইচ্চে বলবত রাখ্তে গেলে ,সে আপ্নি রিচুআল পন্থী, বিরোধি ,হিপোপটেমাস জেই হোন

    বেন্চে থাকা অবস্থায় কোন কোম্পনির সঙ্গে টাকাপয়্সা দিয়ে চুক্তিবদ্ধো হোন।
  • sm | 57.15.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ১৬:১৯376952
  • মরা মানুষের রিচুয়ালস এর ওপর রাইট থাকার কথা নয়।
    আমার বাবা ইচ্ছে প্রকাশ করেছিলেন ,পারলৌকিক করিয়া করার।
    আমি নাস্তিক । কখনই সম্মতি দেব না। জীবিত অথবা মৃত কোনো ব্যক্তিকেই।কারণ আমি এই ক্রিয়া কর্ম বিশ্বাস ই করি না। মরে যাবার পর তো আর বেশি করে, না পালন করার চেষ্টা করবো।
    আর যদি আমি ,তাঁর ইচ্ছের বিরুদ্ধে লৌকিক ক্রিয়া কর্ম পালন করি, তাতেও অন্যায় কিছু নেই। কারণ আমি আমার বিশ্বাস মতো কাজ করছি।
    যদি কোন ব্যক্তি মরণোত্তর দেহ দান করে যান, সেক্ষেত্রে সেটাকে পুড়িয়ে দিতে পারব না। কারণ ডকুমেন্টেশন আছে।
  • T | 165.69.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ১৬:২৫376953
  • একক, কন্ট্র্যাক্টে উত্তরাধিকারী বা অন্য পক্ষ তো আর ব্লাইন্ডলি সইসাবুদ করবে না। সেও টার্মস দেখে নেবে। নেপচুনের কেস থাগলে কন্ট্র্যাক্ট হবে না। মিটে গেলো তো।
  • Ekak | 11.39.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ১৬:৩৩376954
  • আমি বল্চি লাস্ট রাইট্স কোম্পনির কথা। এদের কাছে এডভোকেট থেকে সোনা য় মোড়া কফিন সব থাকে। এই বিজ্নেস টা ফ্লারিশ কোচ্চে।

    নেপ্চুন ইয়ার্কি না। স্পেশ শাট্ল এর প্রাইভেটাইজেশন যে হারে হচ্চে খুব শিগ্গির ওর্বিটে গিয়ে চিতভস্ম ঢেলে আসার আব্দর ও আস্বে।
  • dc | 181.49.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ১৬:৫৫376842
  • আরে অতো জটিল ব্যাপার না :d

    বেসিকালি কবি বলেছেন দ্য ট্রুথ ইস আউট দেয়ার। আর আমার কাছে মা, বাবা, ছেলে, মেয়ে আর লাইফ পার্টনার, এই পাঁচজন খুব ছেন্ছিটিব ইস্যু। তো মা বাবার কেসে কোনরকম রিস্ক নেব না, আফটার অল আমি সারাজীবন প্রমানের অভাবে ভুতটুত মানলাম না ওদিকে হয়তো সত্যি ওসব আছে, পঞ্চাশ বছর পর প্রমান বেরলো, এই খুব ছোট্ট প্রোবাবিলিটিটা ইগনোর করা চাপ।
  • dc | 181.49.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ১৬:৫৬376843
  • এমনিতেও আমার খুব ভুতের ভয়, মাত্র গতকালই একটা বন্ধু এই নিয়ে খুব আওয়াজ দিলো।
  • T | 165.69.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ১৭:০১376844
  • আরেঃ, হাত মেলান। :)
  • sm | 57.15.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ১৭:০৯376845
  • এই ভয় জিনিস টাও আশ্চর্য্য ব্যাপার। অনেকে বলে আমি নাস্তিক। ভূত , ভগবান কিছুই মানিনা। কিন্তু শ্মশান বা মর্গে রাত কাটাতে বললে, দৌড়ে পালিয়ে যাবে।
    কোন দেব দেবীর মূর্তি নিয়ে অশ্রদ্ধা প্রকাশ করতে পারে,কিন্তু ভুতুড়ে বাড়িতে রাত কাটানো বা হরর মুভি একলা দেখতে হাড় হিম হয়ে যায়।
    কিন্তু যুক্তি অনুযায়ী ভূত বা ভগবান কোনটার ই অস্তিত্ব নেই।
  • dc | 181.49.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ১৭:১০376846
  • T ঃ)
  • PT | 213.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ১৮:০২376847
  • একজন লিখে দিয়ে গিয়েছিলেন সন্তানের উদ্দেশ্যে যে তাঁর যেন মুখাগ্নি থেকে শ্রাদ্ধ কোনটাই না করা হয়। তো শ্মশানের পুরোহিতকে ধমকে দিয়ে দেহ চুল্লীতে ঢোকানো পর্যন্ত সামলানো গেল। দাহর পরে চুল্লীর পেছন থেকে ডাকাডাকি শুরু হল চিতাভস্ম নেওয়ার জন্য।

    এবারে সমস্যার শুরুঃ চিতাভস্ম নিয়ে কি করা হবে? গঙ্গায় ভাসানোটা পারলৌকিক কাজের অংশ কিনা। ভিড়ের মধ্যে আমি বয়স্কতম হওয়ায় সিদ্ধান্ত নিতে বলা হল। তো আত্মীয় কেন কারো নাভিকুন্ডলী-ই তো আর চায়ের দোকানের ডাস্টবিনে ফেলা যায় না-নর্দমাতেও না। তাই বললাম যে আমার সঙ্গে যেহেতু কোন চুক্তি হয়নি তাই চিতাভস্ম গঙ্গাতে ভাসানোর দায়্ভার আমার।

    তারপর? দাহ করে বাড়ি ঢোকার পথে মহিলারা লোহা, আগুন, নিমপাতা আর রসগোল্লা হাতে দাঁড়িয়ে আছেন। রাত একটার সময়ে কেউই আর নাস্তিকতা নিয়ে লেকচার দেওয়ার অবস্থায় নেই। তাঁরাও শুনতে রাজী নন। অতএব আরো একবার চুক্তিভঙ্গ হল।

    এরপরে এক গোত্রের কাকীমা, ঠাকুমা ইত্যাদিরা completely confused। দাহ করে এসে পরের দিনই কি সবাই মাছের ঝোল-ভাত কিংবা মুর্গী মসল্লম খবে নাকি সেদ্ধ খাব? তো সেদ্ধ ভাতই যদি খেলে বাপু তাহলে তো সেই হবিষ্যি-ই করা হল। বাড়ির পুতুল ঠাকুরকে নিয়মানুসারে অশৌচের কারণে জল দেওয়া প্রদীপ জ্বালানো নিজের থেকেই বন্ধ হয়ে গেল। খাওয়ার বস্তু থেকে কেন জানিনা পেঁয়াজ-রসুন নিজের থেকেই উধাও!! আত্মীয়রা অনেকেই "আমার সঙ্গে তো আর চুক্তি হয়নি" বলে যথাবিহিত নিয়মকানুন পালন করতে শুরু করলেন।

    কিন্তু শোকের সীমা কতদিন? ১১ দিনে কাজ হয়ে ১৩ দিনে নিয়মভঙ্গ (মাছ খাওয়া)। শ্রাদ্ধবাসরের বদলে শ্রদ্ধাবাসরের ব্যব্স্থা হল। কিন্তু ১১ দিনে বিশেষ কেউ মাছ খেতে রাজী না হওয়ায় আরো একবার চুক্তিভঙ্গ করে ১৩ দিনে শ্রদ্ধাবাসর হল।

    ব্যাপারটা খুব সহজ নয়। আমরা তো শুধু নিজের জন্যে বাঁচিনা। কিন্তু পাঁকাল মাছের মত তো থাকাই যায় পাঁকে। অথবা জলে নামব কিন্তু বেণী ভিজাব না!!
  • cm | 113.205.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ১৯:১৫376848
  • কাছের কেউ মারা গেলে তো লোকে এমনিতেই কদিন মনোকষ্টে থাকে, আর সেটা নিশ্চয়ই আচার আচরণেও প্রকাশ পায়। ঠিক গুণে গুণে একুশ দিনই নিরামিষ খাবে কিনা সেটা ব্যক্তির ব্যাপার। তবে আচার থাকবে, থাকতে বাধ্য, সবার পক্ষে, সব অ্যাপের সব আপডেটের রহস্য বুঝে করা সম্ভব নয়।
  • sm | 57.15.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ১৯:৫৪376849
  • এই অ্যাপ আর আপডেট বার বার আসছে কেন;এটাও এক রহস্য!
  • aranya | 172.118.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ২০:২৩376850
  • ভগবান আছেন কিনা জানি নে, কিন্তু ভুত থাকা খুবই দরকার। নইলে জেবন বড় নিরামিষ
  • Atoz | 161.14.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ২৩:১৯376853
  • জমিদারি থাকলে অসুবিধে নেই তো কোনো। ঠাকুরে চাকরে কাজকর্ম করল, নিজেরা বসে বসে গজল্লা। তাহলে তো মজা হি মজা। জাস্ট ভাবুন, কী পরিমাণ এক্স্ট্রা পয়সা ছিল এদের! গরীব কৃষকের ঘরে আগুন দেওয়া পয়সা সব। এক একটা বিয়েতে খরচের পরিমাণ দেখলে ট্যারা হয়ে যেতে হত। মোগলদের জশনে জৌলুশ টাইপ। চলছে তো চলছে দিনের পর দিন খানাপিনা গজল্লা চলছে। যেন আকাশ থেকে পড়ছে টাকা।
  • sm | 52.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ২৩:৪২376854
  • বোঝো!
  • PT | 213.***.*** | ২৬ এপ্রিল ২০১৮ ২৩:৪৮376855
  • "`ঠাকুরে চাকরে কাজকর্ম করল, নিজেরা বসে বসে গজল্লা।"-কোথায় হচ্ছে এমনটা?
  • Atoz | 161.14.***.*** | ২৭ এপ্রিল ২০১৮ ০০:০৭376856
  • পিটি,
    জমিদারবাড়িতে । বা নায়েব গোমস্তার বাড়িতে।
  • Hmm | 125.97.***.*** | ২৭ এপ্রিল ২০১৮ ০০:৩৬376857
  • আগে কী ছিল জানিনা, এখন বেশীরভাগ লোক অন্যকে দেখানোর জন্য বা পীয়ার প্রেসারে নিয়মকানুন মানে। গত সপ্তাহে আমাদের বিদেশে বসবাসকারী এক বন্ধুদম্পতি এসেছিল। যেদিন আমাদের বাড়ী এসেছিল সেদিন সকালেই তারা নেমেছিল এবং তার আগের দিন ভদ্রমহিলার মা মারা গেছিলেন, বস্তুত সেই কারণেই তাদের দেশে আসা। আমরা একটু চিন্তায় ছিলাম তাই বাড়ীতে নিরামিষ ডাল, পোস্ত এসব রান্না করে রাখা হল। ওরা কিন্তু আসার আগেই জানাল যে ওরা আমাদের বাড়ীর কাছে যে নতুন আমিনিয়া খুলেছে, সেখানকার বিরিয়ানি খাবে। না এতে দোষের কিছু নেই, কিন্তু আমার বাবা-মা মারা গেলে আর যাই হোক আমি পরেরদিন পার্টি করতে পারতাম না, পারিনি, পারার কথা ভাবিওনি কোনদিন!
    ওরা তার পরে আরো একদিন দিল্লীতে কাটিয়ে এবং বিভিন্ন পছন্দের দোকানে খেয়ে তৃতীয়দিন ভোরের ফ্লাইটে কলকাতা গেল, গিয়েই মহিলা মায়ের কাজে (বিবাহিত মেয়েদের ক্ষেত্রে তিনদিন) বসবে বলল।ওরা আমাদের খুব ভালো বন্ধু, এতটাই ভালো যে এই ঘটনাটা যে আমাদের খারাপ লেগেছে তা আর অন্য পারস্পরিক চেনা কাউকে বলতে পারবো না! কেন খারাপ লেগেছে সেই নিয়েও ধন্ধে আছি, তবে অবাক হয়েছি, খারাপ লেগেছে একথা স্বীকার করতে বাধা নেই।
  • cm | 37.62.***.*** | ২৮ এপ্রিল ২০১৮ ১৬:৩৮376858
  • একটু বেশি করেই কাটপেস্ট করলাম।
    “Peugeot is a figment of our collective imagination. Lawyers call this a ‘legal fiction’. It can’t be pointed at; it is not a physical object. But it exists as a legal entity. Just like you or me, it is bound by the laws of the countries in which it operates. It can open a bank account and own property. It pays taxes, and it can be sued and even prosecuted separately from any of the people who own or work for it.
    Peugeot belongs to a particular genre of legal fictions called ‘limited liability companies’. The idea behind such companies is among humanity’s most ingenious inventions. Homo sapiens lived for untold millennia without them. During most of recorded history property could be owned only by flesh-and-blood humans, the kind that stood on two legs and had big brains. If in th 1,000 gold coins to set up his workshop and the business failed, he would have had to repay the loan by selling his private property – his house, his cow, his land. He might even have had to sell his children into servitude. If he couldn’t cover the debt, he could be thrown in prison by the state or enslaved by his creditors. He was fully liable, without limit, for all obligations incurred by his workshop.
    If you had lived back then, you would probably have thought twice before you opened an enterprise of your own. And indeed this legal situation discouraged entrepreneurship. People were afraid to start new businesses and take economic risks. It hardly seemed worth taking the chance that their families could end up utterly destitute.
    This is why people began collectively to imagine the existence of limited liability companies. Such companies were legally independent of the people who set them up, or invested money in them, or managed them. Over the last few centuries such companies have become the main players in the economic arena, and we have grown so used to them that we forget they exist only in our imagination. In the US, the technical term for a limited liability company is a ‘corporation’, which is ironic, because the term derives from ‘corpus’ (‘body’ in Latin) – the one thing these corporations lack. Despite their having no real bodies, the American legal system treats corporations as legal persons, as if they were flesh-and-blood human beings.
    And so did the French legal system back in 1896, when Armand Peugeot, who had inherited from his parents a metalworking shop that produced springs, saws and bicycles, decided to go into the automobile business. To that end, he set up a limited liability company. He named the company after himself, but it was independent of him. If one of the cars broke down, the buyer could sue Peugeot, but not Armand Peugeot. If the company borrowed millions of francs and then went bust, Armand Peugeot did not owe its creditors a single franc. The loan, after all, had been given to Peugeot, the company, not to Armand Peugeot, the Homo sapiens. Armand Peugeot died in 1915. Peugeot, the company, is still alive and well.
    How exactly did Armand Peugeot, the man, create Peugeot, the company? In much the same way that priests and sorcerers have created gods and demons throughout history, and in which thousands of French curés were still creating Christ’s body every Sunday in the parish churches. It all revolved around telling stories, and convincing people to believe them. In the case of Peugeot SA the crucial story was the French legal code, as written by the French parliament. According to the French legislators, if a certified lawyer followed all the proper liturgy and rituals, wrote all the required spells and oaths on a wonderfully decorated piece of paper, and affixed his ornate signature to the bottom of the document, then hocus pocus – a new company was incorporated. When in 1896 Armand Peugeot wanted to create his company, he paid a lawyer to go through all these sacred procedures. Once the lawyer had performed all the right rituals and pronounced all the necessary spells and oaths, millions of upright French citizens behaved as if the Peugeot company really existed.”

    Excerpt From
    Sapiens: A Brief History of Humankind
    Yuval Noah Harari
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন