এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • নয়নতারা | ২৯ মে ২০১৭ ১২:৩৫366596
  • কুলরোফোবিয়া
    আরেকটা লেখা খুব দরকার। না, এটা পড়ে দয়া করে করুনা করবেন না। আমি এখন আর ট্রমাতে নেই। থাকলে এইটা লিখতে পারতাম না। লেখার একমাত্র কারণ, এরকম বুলিয়িং-এর সম্বন্ধে ওয়াকিবহাল করা, এবং অল্টারনেটিভ সেক্সুয়ালিটির সঠিক বোধ গঠন।

    হ্যাঁ, স্কুল লাইফে সকলের অনেক ভালো ভালো অভিজ্ঞতা, সুখের স্মৃতি, আর বন্ধুত্বের আধিক্য থাকে। আমার ছিলোনা। বাড়িতে ঠাকুমার চোখের ছানি, এবং তার পরবর্তীকালে সেরিব্রাল এটাক-এ প্যারালাইসিস, তার জন্য মাড্রাস-কলকাতা করে আমার মা বাবা খুব ব্যস্ত ছিলেন আমার ফর্মাটিভ ইয়ার্স-এ। ক্লাস ১-২-৩-৪-৫ এ পড়াশোনা, আর বাড়ি ফিরে পাড়ায় খেলতে যাওয়া ছাড়া কোনো স্মৃতিই নেই সেইভাবে। অন্য কোনো এনগেজমেন্ট না থাকার জন্য পড়াশোনাটাই মন দিয়ে করতাম। ভালোই লাগতো অঙ্ক করতে। ক্লাস ৩ তে বিড়লা ইন্ডাস্ট্রিয়াল এন্ড টেকনোলোজিক্যাল মুসিয়াম-এ একটা লোগো কম্পিউটার কোর্স করার চান্স ও পেয়েছিলাম অংকের নম্বর এর বেসিস-এ। মা বাবা যেহেতু সেইভাবে আমার দিকে নজর দিতে পারতো না, ক্লাস-এ কে ফার্স্ট হতো, কে সেকেন্ড হতো, সেই নিয়ে মাথা ঘামাবার সময়ও পেতো না, আর আমাকে হিংসে করে এগিয়ে যাওয়ার পাঠও সেইভাবে দিয়ে ওঠতে পারতো না। সে যাইহোক, অঙ্ক ভালোলাগার জন্য ওভারঅল ক্লাস রাঙ্ক ভালোই হতো।
    ক্লাস-এর ফার্স্ট গার্ল আর আমার মধ্যে বন্ধুত্ব খুব গভীর ছিল। নাহ, অন্য কোনো কারণে নয়, আমাদের ইন্টারেস্টস, আর গোল একই রকম ছিল। পরবর্তীকালে আমি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ি আর ও ইকোনমিক্স। তবে এখনো আমাদের বন্ধুত্বটা বজায় আছে। বহাল তবিয়তেই বজায় আছে। সেটাই এন্ড অফ দি স্টোরি। তবে স্কুলের ঘটনা গুলো আমি ভোলার চেষ্টা করিনা। করতে চেষ্টা করতাম এক সময়ে, তাতে আরো কষ্ট বেড়েই যেত। তাই এখন আর চেষ্টা করিনা।

    ক্লাস ৫ থেকে ৬-এ উঠতে আমি দ্বিতীয় রাঙ্ক করেছিলাম, আর ওই বন্ধু প্রথম। এতো পুঙ্খানুপুঙ্খ মনে থাকছে কি করে? একটু সবুর করুন।

    ছোটবেলা থেকেই আমার বন্ধুবান্ধব কম। শাহরুখ খানের বদলে সঞ্জয় দত্ত, সোচীন টেন্ডুলকারের এর বদলে ব্রায়ান লারা, আর আন্দ্রে আগাসির বদলে গোরান ইভানসেভিচ কে পছন্দ ছিল। এ ছাড়া "দিদি তারা দেয়ার দিওয়ানা" -র সাথে নাচতেও পারতাম না, মিলস এন্ড বুনস এর পাতায় ইন্টারেস্টও পেতাম না। দি কুইয়ার ওয়ান আউট। বই বলতে টিনটিন, আগাথা ক্রিস্টি, এনিড ব্ল্যাটন, টেল মি হোয়াই আর একটা চাইল্ড'স ওয়ার্ল্ড সিরিজ। ও হ্যাঁ, রাশিয়ান অনুবাদের কিছু বই ও ছিল। সো, শহরতলি কলকাতার ম্যাক্সিমাম মেয়েদের সাথে মিশতে একটু অসুবিধে হতো। তারা ক্লাস ৬-এ উঠে নতুন পাড়ার দাদাদের খুঁজে পাচ্ছে, তাদের দিব্বি সেক্স্যুয়ালিটি এক্সপ্লোরেশন চলছে। কে কাকে চুমু খাচ্ছে, কার জন্য হত্যে দিয়ে কোন ছেলে স্কুল ছুটির পর দাঁড়িয়ে থাকে, এইসব নিয়ে জল্পনা কল্পনা চলতো।

    এপ্রিল-এর প্রথম দিকে ক্লাস শুরু হতো, জুন মাসে ফার্স্ট ইউনিট টেস্ট। ইউনিট টেস্ট এর রেজাল্ট বেরোতো জুলাই-এর প্রথমে। আগস্টের প্রথম দিকে ক্লাস টিচার আমাকে ডেকে পাঠালো। আমার নাকি ফার্স্ট গার্লের প্রতি ইল্লিগাল ফিলিংস আছে। ইউনিট টেস্টে ও ফার্স্ট, আমি সেকেন্ড। কান ফান গরম হয়ে গেলো, কান্না বেরোতে চাইলো, কিন্তু বেরোলো না। কথা বলা তো দূরে থাক, টিচার-এর দিকে এক মনে চেয়ে রইলাম। মা এর মতনই ভালোবাসতাম ওই টিচার কে। দিদিমনি তখনো বলে চলেছেন, "ফ্রম টুমোরো, প্লিজ সিট্ ইন দি সিঙ্গেল ডেস্ক বেসাইড মাই টেবিল। ইউ উইল নট রোটেট এভরি উইক উইথ আদার্স।" আদার্স। এক ঝটকায় আমাকে আদার্স থেকে আলাদা করে দিলো।

    একে একে তার আগের কিছু ঘটনা মনে পড়তে থাকলো। একটি মেয়ে তার সদ্য পাওয়া হিকি দেখাচ্ছিল টিফিন টাইম-এ। আমি অত বুঝতে পারিনি, ভ্যাবলার মতো জিজ্ঞেস করেছিলাম, তোদের ভয় করেনা? ঐ দাগ না গেলে? আরেকজন কোন কাজিন-এর বিয়েতে গিয়ে সারারাত গান বাজনার সাথে ড্রিংক করেছে, কার সাথে জানি মেক আউট-ও করেছে। মেক আউট মানে কি, জিজ্ঞেস করায় হোহো করে হেসেছিলো ওই লাঞ্চ গ্রুপের মেয়েরা। বলেছিলো, "ইউ মাস্ট রিড এম এন্ড বি দেবো"।এদের সাথে আমাকে বসতে দেয়া হয়েছিল ক্লাসের শুরু থেকে। এদের সাথে আমি রোটেট করতাম। টিচার-রা ঠিক করে দিতো কাদের সাথে বসবো, কারণ ভালো স্টুডেন্টদের সাথে মধ্যমেধা মিশলেই তাদের একটু উন্নতি হতে পারে।

    এক সময় খুব চল উঠলো, ক্লাসে কার প্রতি তোমার ক্রাশ আছে। ক্রাশ মানে কি, সেটা অবশ্য জানতাম। ওই সঞ্জয় দত্তকে দেখলে যেরকম উরু উরু লাগে, সেটাই ক্রাশ। বাট ক্লাসমেট ক্রাশ? সেটা আবার কি? বললো, না, একটা ব্যাপার আছে, লেসবিয়ান ব্যাপার। একটা মেয়ের প্রতি অন্য একটা মেয়ের ফিলিংস। গার্লস লাভ গার্লস। অদ্ভুত লাগলো কনসেপ্ট-টা। তদ্দিনে মাইনে পিয়ার কিয়া দেখে সবে বুঝতে শিখেছি একটা ছেলে আর একটা মেয়ের কি ভাবে প্রেম হয়, কোনটা এট্ট্রাকশন, কি ভাবে ভালোবাসায় নো সরি নো থ্যাংকু। ঐটুকুই বোধগম্য করার জন্য দিনে এক ঘন্টা বরাদ্দ রাখতাম, "আন্ডারস্ট্যান্ড লাভ" লিখে আমার ডেইলি রুটিন এ। ইয়েস, আই মেন্টাইনড এ ডেইলি জার্নাল ফর অল থিংস, ১ ঘন্টা খেলা, ১ ঘন্টা টিভি দেখা, ৩ ঘন্টা হোমওয়ার্ক, ২ ঘন্টা গল্পের বই, ১ ঘন্টা এনিথিং, ১ ঘন্টা ফ্রি টাইম। ভেরি কুইয়ার, আই নো।

    তা এই লেসবিয়ান ব্যাপারটা নিয়ে ভেবে দেখিনি, ওরা যা বললো, তাতে ক্লাসের ফার্স্ট গার্লের ওপর সবার "ক্রাশ" আছে নিশ্চিত। এই মেয়েটি আমার খুব বন্ধু ছিল। খুব বন্ধু মানে আমরা মাঝে মধ্যে অঙ্ক ডিসকাস করতাম, হিস্ট্রি পড়তাম, গল্পের বই শেয়ার করতাম, ফোনে কথা বলতাম, বার্থডে তে কার্ড দিতাম। সেক্স্যুয়ালিটি ডিসকাশন ও করেছিলাম হয়তো এক আধবার। এমতাবস্থায় এরকম একটা অদ্ভুত ডিসকাশন সেই কাছের বন্ধুকে নিয়ে, আমার খুবই অস্বস্তি লেগেছিলো। আমাকে ওই অন্য মেয়েগুলি বললো, "হোয়াই আর ইউ রিএক্টিন সো মাচ? ইউ আর অলসো হ্যাভিং অ্যাফেয়ার উইথ হার?" আমার আর কিছুই বলার রইলো না। এদের সাথে কথাই বন্ধ করে দিলাম।

    এর কিছুদিনের মধ্যেই এই ক্লাস টিচার-এর ডাক। হয়তো উনি আমার ভালো ভেবেই আমাকে সরিয়ে দিলেন। হয়তো উনি ওদেরকেও কিছু বলেছিলেন এইসব নিয়ে না ভাবতে। হয়তো হয়তো হয়তো। কিন্তু একটা ব্যাপারে নিশ্চিত হয়ে গেলাম। ডিফেমেশন সাকস। বিগ টাইম।

    এক দু মাস ক্লাসে যেতাম, বাড়ি আসতাম। কিচ্ছু ভাবতাম না। ভাবার সময়টুকু বাদ দিয়ে দিয়েছিলাম রুটিন থেকে। গল্পের বই পড়তাম আরো। এরিক সেহগালের লোভে স্টোরি এই সময়েই পড়া। ফেমাস ফাইভ, সিক্রেট সেভেন, ফেলুদা, শরৎচন্দ্র, যা পেতাম। toxicity কাটানোর জন্য ছাপার অক্ষর খুব ভালো কাজ করে। ওই এক দুমাস পরে জন্ডিস হলো। দিন পনেরো বাড়িতে বন্দি। ফার্স্ট গার্লের সাথে, বলাই বাহুল্য, কথা বন্ধ হয়ে গেছিলো। কারণ? ওরা প্রথমে ওকে জানিয়েছিলো আমার "লেসবিয়ান" ফিলিংস।

    পড়াশোনায় কোনো ক্ষতি করতে পারেনি ওরা। থার্ড গার্ল যে ছিল, সে ওই ৫ জনের একজন ছিল। ওই ৫ জন, যারা ক্লাস টিচার কে জানিয়েছিল। ওই থার্ড গার্ল, যাকে রিপ্লেস করে আমি দ্বিতীয় হয়েছিলাম ক্লাস ৫ থেকে ৬-এ উঠতে। আমার রাগ কারোর ওপরেই হয়নি। আমার ওই বন্ধু ছাড়া। তবে জন্ডিস এর মধ্যে ওর ফোন আসে, স্কুলে আসছি না কেন জানার জন্য। তারপর আমার কাছে ক্ষমা চাইলো। ওদের কথা বিশ্বাস করার জন্য। এনিওয়ে। ক্ষতি অবশ্য অনেকটাই হয়েছিল psyche-তে। কি কি ক্ষতি, পুরো বোধয় আজো খতিয়ান নিতে পারিনি।

    এখানে বটমলাইন একটাই। নিজেদের সন্তানকে এইসব বুলিয়িং-এর থেকে রক্ষা করুন। তাদের সাথে কথা বলুন। তাদের ক্লাসমেটদের সম্পর্কে জিজ্ঞেস করুন। আমি আমার মা বাবা কে কিছু বলতে পারিনি, কিন্তু ফার্স্ট গার্ল বলেছিলো। ওনারাই ওকে বলেছিলো আমার সাথে কথা বলতে। ওনারা আমার অবস্থা বুঝতে পেরেছিলো, এবং বন্ধুর থ্রু তেই আমাকে সাহায্য করেছিলো। ও হেল্প করেছিলো আমার কনফিডেন্স রিবিল্ড করতে। কোনো নতুন স্টুডেন্ট কলকাতার স্কুলে ভর্তি হলে তার সাথে বন্ধুত্ব করা ছাড়া আমার আর নতুন করে ক্লাসের কারোর সাথে মিশতে ইচ্ছে করতো না।

    ফাইনালি, এর পর থেকেই coulrophobia ডেভেলপ করে। ফিয়ার অফ ক্লাউনস , পেইন্টেড , মাস্কড ফেসেস।
  • শঙ্খ | 52.***.*** | ২৯ মে ২০১৭ ১৬:০৫366597
  • খুবই প্রাসঙ্গিক, কিন্তু এইরকম বা এর চেয়েও বেশি বুলিয়িং আমরা হয়তো সবাইই জীবনের কোন না কোন ফেজে ফেস করেছি। জানিনা কোন সল্যুশন আছে কিনা। বাচ্চা বুলিয়িং এর শিকার নাকি নিজেই বুলি করে বেড়ায় সেটাও ধরতে পারা খুব মুশকিল। তবে এক সিচুয়েশন সবার ক্ষেত্রে এক রকম এফেক্ট প্রোডিউস করে না, কেউ ঘা খেয়ে খেয়ে শক্ত হয়, কেউ ঘা খেয়ে আরো ভালনারেবল হয়ে যায়।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে মতামত দিন