এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • যুদ্ধবিরতি - কাল কী সার্কাস হল

    সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    ১১ মে ২০২৫ | ২৯০ বার পঠিত
  • কাল কী হল? গোদি মিডিয়া ​​​​​​​আবার ​​​​​​​সার্কাস ​​​​​​​দেখাল, ​​​​​​​এবং শিক্ষিত ​​​​​​​লোকজন ​​​​​​​আবার ​​​​​​​নাচলেন। ​​​​​​​মার্কিন ​​​​​​​মধ্যস্থতা এবং ​​​​​​​যুদ্ধবিরতির ​​​​​​​ঘোষণা ​​​​​​​হয়ে ​​​​​​​গেল ​​​​​​​তো ​​​​​​​সব্বাই ​​​​​​​জানেন। ​​​​​​​সুমন্দে ​​​​​​​অর্ণব ​​​​​​​বা ​​​​​​​ময়ূখ ​​​​​​​এঁরা ​​​​​​​এত ​​​​​​​বড় ​​​​​​​সাংবাদিক, ​​​​​​​কিন্তু ​​​​​​​হবার ​​​​​​​আগে ​​​​​​​কেউ ​​​​​​​কিচ্ছু ​​​​​​​টের পাননি। ​​​​​​​কিন্তু ​​​​​​​হয়ে ​​​​​​​যেতেই ​​​​​​​তাঁরা ​​​​​​​রোমহর্ষক ​​​​​​​সব ​​​​​​​খবর ​​​​​​​পেতে ​​​​​​​শুরু ​​​​​​​করলেন। ​​​​​​​জি ​​​​​​​২৪ ​​​​​​​ঘন্টা ​​​​​​​বলল, নেহাৎই ​​​​​​​'পাকিস্তান চেয়েছে তাই সংঘর্ষবিরতি'। এবিপি আনন্দ জানাল 'পাকিস্তানের কান্নায় মার্কিন হস্তক্ষেপ'। সবার উপরে রিপাবলিক। তারা পরিষ্কার জানিয়ে দিল 'এবার হাতে-পায়ে ধরে বাঁচার চেষ্টা পাকিস্তানের'। সবই নির্ঘাত 'সূত্র'এর খবর। এদের জিজ্ঞাসা করা উচিত ছিল, ভাই আপনাদের সূত্র যদি এতই সুপারম্যান, তো জাঙ্গিয়া প্যান্টের নিচে পরেনা কেন, অর্থাৎ কিনা ঘটে যাবার আগে খবর পায়না কেন। 

    কিন্তু সে আর কে জিজ্ঞাসা করবে। তার আগেই ঘটে গেল রোমাঞ্চকর ব্যাপার। যুদ্ধবিরতি শুরু হতে না হতেই ভেঙে গেল। চারদিকে উড়ন্ত মিসাইল, গোলাগুলি, সীমান্তে পাকিস্তানের আক্রমণ। গোদি মিডিয়া এবার চিৎকার করতে শুরু করল, পাকিস্তান নামক বিষধর সর্পকে বিশ্বাস করাই ভুল হয়েছে, দখল করে নিলেই হত। দখল তো দুদিন আগে তাঁরা করেই ফেলেছিলেন, করাচি ইসলামাবাদ লাহোর সব, নতুন করে দখল করার কথা আসছে কেন বোঝা গেলনা। এও বোঝা গেলনা, যারা হাতে-পায়ে ধরে কোনোমতে একটা যুদ্ধবিরতি আদায় করে, তারা হঠাৎ সেটা ভেঙে ফেলতেই বা লাফাবে কেন। পাকিস্তান একটা সম্পূর্ণ ব্যর্থ রাষ্ট্র, তারা যা খুশি করতে পারে, এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু আপনি যদি ভিখিরি হন, দুটাকার জন্য কান্নাকাটি করেন, টাকাটা পেলে কি ছুঁড়ে ফেলে দেন? 

    এবার এই প্রশ্ন কে করবে। যুক্তির কথা শুনলে তো আর কর্নেল সুমন্দে কিংবা মেজর কুসুমরঞ্জন হওয়া যাবেনা। আগেরদিনই খুব হেসে হেসে সুমন্দে জানাচ্ছিলেন, কীরকম বাথরুম ব্রেকের মধ্যেই পাকিস্তানি সেনানায়ক বদলে গেল, কীরকম সব শহর দখল, আর আজকে দেখা গেল ফেক নিউজের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছেন। যুক্তি ছাড়ুন, দুইদিকের দুটো কানের একটাও থাকলে এ জিনিস কেউ করতে পারেনা। ফলে পেড চামচা পরিবৃত এইসব সঞ্চালকদের এইসব প্রশ্ন করার কোনো মানে নেই। একটা কাজই করা যায়, এগুলোকে অবিশ্বাস। 

    এক্ষেত্রে অবশ্য মনে হচ্ছিল, বোধহয় ভুল করে একটা খবর ঠিক দিয়ে ফেলেছে। কারণ ওমর আবদুল্লা একটা টুইট করে লিখলেন, আকাশে উড়ন্ত আলো, বিস্ফোরণের শব্দ এইসব শোনা যাচ্ছে শ্রীনগরে। বিদেশমন্ত্রকের একটা সংযত বিবৃতি এল তারপর, যেখানে পাকিস্তান যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙেছে বলা হল। ঠিক কীভাবে ভেঙেছে অবশ্য বলা হয়নি। এই দুটোকেই অবিশ্বাস করার কোনো কারণ ছিলনা। গোদি মিডিয়ার আবার তখন অ্যাড্রিনালিন চড়ে গেছে। তারা মুহূর্মুহু আক্রমণ, আবার-যুদ্ধ-শুরু এইসব দেখতে পাচ্ছে। তা, আসল কেসটা আন্দাজ করা গেল একটু বাদে। শ্রীনগরের এক সাংবাদিক আর্মি সূত্রকে উল্লেখ করে লিখলেন, বিস্ফোরণ টোরন কিছু হয়নি, কিছু ড্রোন আকাশে এসেছিল, তাদের স্রেফ ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। একটু বাদে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমও সেইরকমই জানাল। ব্যস, গোদি মিডিয়া আবার চুপসে লাট। তারা এতক্ষণ শয়ে শয়ে বিস্ফোরণ দেখতে পাচ্ছিল। এক ঘন্টা পরেই আর একটাও খুঁজে পেল না। যেমন ডিগবাজি তারা দিয়ে থাকে আর কী। 

    সব মিলিয়ে ব্যাপারটা বোঝা গেল এই, ড্রোন দিয়ে অতি অবশ্যই ভারতের আকাশসীমা লঙ্ঘন করা হয়েছিল। পাকিস্তানের কাছে এর জন্য জবাবদিহি চাওয়া উচিত। বিদেশমন্ত্রক তাদেরকে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, একদম ঠিক করেছেন। কিন্তু 'আক্রমণ' কিছু হয়নি। সেটা এর আগে হয়েছে, বেসামরিক, সামরিক দুই ধরণের মানুষই মারা গেছেন, বেসামরিকরা সংখ্যায় বেশি। কিন্তু এই ড্রোনগুলি খুব সভবত সেই উদ্দেশ্যে ছিলও না। এবং তাদের ধ্বংসও করে দেওয়া হয়েছে। সেটার জন্য সেনার অভিনন্দন প্রাপ্য। এবং সব মিলিয়ে যুদ্ধবিরতি শেষ হয়ে যাবার মতো বড় ঘটনা খুব সম্ভবত ঘটেনি ( এই শেষ বাক্যটা আন্দাজ, কোনো খবর না, কারণ আমার কোনো সূত্র নেই)। 

    ভারতীয় সেনা এবং বিদেশ মন্ত্রক এক্ষেত্রে যা করেছে, একদম ঠিক করেছে। গোদি-মিডিয়াও যা করেছে, তাও ঠিক। ক্লাউনরা যদি ক্লাউনগিরি না করে, তো কী করবে, গীতা পড়বে? এবং শিক্ষিতসমাজও একদম ঠিক করেছেন। গোদি-মিডিয়া দেখবেন, এবং নাচবেন, এ ছাড়া তাঁরা প্রমাণ করবেন কীকরে, যে, বুদ্ধি হাঁটুতে রাখা আছে?   

    পুঃ আমাকে অনেকেই জিজ্ঞাসা করছেন, টিভি দেখব না তো কী দেখব। কিছুই দেখবেন না। কারণ এরা খবর দিচ্ছে না, গুল দিচ্ছে। না থাকলে এত ফেক থাকতনা, ফেক বাস্টিং ও করতে হতনা। স্রেফ সরকারি বিবৃতি দেখুন। দুই বা তিন দেশের। আর ঠিক কী গুল দেওয়া হচ্ছে, ধারাবাহিকভাবে জানতে হলে গুরুর সাইট কিংবা চ্যানেল অনুসরণ করুন। আরজি করের সময় যতটা পেরেছিলাম, এ এত বিপুল ব্যাপার, ততটা পারবনা। তবে এখানে অল্ট নিউজ ইত্যাদিরা আছে,  ফলে অনেকটাই পারা যাবে।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সার্কাস | 74.82.***.*** | ১১ মে ২০২৫ ০৯:৩৯731249
  • ০৯ মে ২০২৫ 
    সিএনএন এখন প্রবন্ধ লিখছে। লিখুক। ব‍্যালেন্স করে লিখতে হয় প্রবন্ধ আমরা জানি।  আজ রাত ভোর হবার সঙ্গে সঙ্গেই সব প্রবন্ধ ঠোঙা হয়ে যাবে আশা করি। জয় ভারত
    ০৯ মে ২০২৫ 
    হয়ত মিডিয়েশনের জন‍্য সৌদি ফরেন মিনিস্টারকে ডেকে আনছে পাকিস্তান, যেহেতু ঘন্টা খানেক আগে সেনাপ্রধান আটক, নতুন সেনাপ্রধান এর মস্তিষ্ক প্রসূত প্ল‍্যান হওয়াই স্বাভাবিক। কিছু একটা রফা করতে চাচ্ছে ভারতের সাথে। সরাসরি কথা বলার মুখ তো নেই।
    তবে বালুচিস্তানের স্বাধীনতার সঙ্গে কম্প্রোমাইজ যেন ভারত না করে। তাহলে ভবিষ্যতে এরকম বাড় বাড়া থেকে বিরত থাকবে। 
    ০৯ মে ২০২৫ ০০:৪২537939
    বুটস অন গ্রাউন্ড এর দরকার হয় নি।  পুরো ভেঙে পড়েছে পাকিস্তান। মাত্র তিন চার ঘন্টার স্ট্রাইক।
    এদিকে সৌদি ফরেন মিনিস্টার ইসলামাবাদ যাচ্ছেন কথাবার্তা বলতে।
    ০৮ মে ২০২৫ ২৩:৫৩537932
    থুড়ি শামসাদ মির্জা। কু হয়েছে কি?
    প্রধানমন্ত্রী কৈ?
    ০৮ মে ২০২৫ ২৩:৫২537931
    পাকিস্তানের সেনাপ্রধান অপসারিত এবং গ্রেফতার। 
    নতুন সেনাপ্রধান সম্ভবত শামসের নামক কেউ ।
  • MP | 2409:4060:2dc9:b114:4f0c:54c9:159a:***:*** | ১১ মে ২০২৫ ০৯:৫০731251
  • গুরু পড়ছি এবং আরো পড়বো l এখানেই সঠিক খবর পাওয়া যায় l সৈকতকে অনেক কৃতজ্ঞতা l 
  • Ranjan Roy | ১১ মে ২০২৫ ১০:৩৬731252
  • আমি সবচে হতাশ হলাম আবাপ দেখে। 
    অর্ণব, শ্বেতা, সুধীর এন্ড কোং থেকে সার্কাস ছাড়া কিছুই আশা করি না।
    কিন্ত আবাপ এত কাঁচা কাজ করল?
     
    হায় বাঙালী! তুমিও ভাতের কাঙালী?
  • অরিন | 2404:4404:4405:700:5cab:fe85:c94a:***:*** | ১১ মে ২০২৫ ১১:১১731255
  • @ranjan বাবু, আমিও অবাক হয়ে গেছি, যদিও পত্রিকাটিতে  বহুদিনই ট‍্যাবলয়েড গোত্রের সংবাদ পরিবেশিত হতে দেখেছি। যাইহোক ভবিষ্যতে এই পত্রিকা বা চ‍্যানেলটিকে পরিহার করব। 
    এইবারের অভিজ্ঞতায় গুরুচণ্ডালীতে সৈকতের দৈনিক প্রতিবেদন আর ইংরেজি মাধ‍্যমে The Wire বিশেষ করে করণ থাপারকো দেখলাম বেশ balanced। আরেক ভদ্রলোক, অনিকেত চট্টোপাধ‍্যায়,, বাংলা বাজার নামে একটি চ‍্যানেল তাঁর বক্তব‍্যও ব‍্যালানসড লাগল। ডিফেন্স analyst দের মধ‍্যে প্রবীণ সাহনি খুবই ভাল। পাকিস্তানি মিডিয়ায় আমার dawn.com খবরের কাগজটিকে balanced মনে হয়েছে, বিশেষ করে এদের সম্পাদকীয় স্তম্ভে কিন্তু প্রোপাগাণ্ডামূলক অপপ্রচার আমার চোখে পড়েনি, তবে যুদ্ধের বাজারে এতসব নিশ্চিত করে লেখা সম্ভব নয়, "মোটের ওপর" বলে ধরে নিতে হবে, ব‍্যতিক্রম থাকবেই।  
  • Ranjan Roy | ১১ মে ২০২৫ ১১:২১731256
  • একদম ঠিক।
     
  • | ১১ মে ২০২৫ ১২:২৭731257
  • রঞ্জনদা অরিন, 
    সাম্প্রতিককালে একটা ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা বলি শুনুন।  ফেব-এ সোনম ওয়াংচুক কলকাতায় এসেছিলেন ওঁর গত সেপ্টেম্বরের লংমার্চের সময় যারা সমর্থন করেছেন, প্রতীকি অনশন করেছেন তাঁদের ধন্যবাদ জানাতে।  তো আমি গিয়েছিলাম শুনতে। আমার প্রশ্ন ছিল সেটাও করতে। 
     
    একজন প্রশ্ন করেছিলেন সোনম শিক্ষামন্ত্রী হলে পরিবেশ সম্পর্কিত ওঁর সদ্ভাবনাগুলো স্কুলের সিলেবাসে ঢোকাবেন কিনা? আরেকজন জিগ্যেস করেছিলেন পরিবেশমন্ত্রী হলে তিনি প্রথমে কী কী বদল আনবেন? এই দুই ক্ষেত্রেই সোনম স্পষ্ট জানিয়েছেন তিনি ভোটে দাঁড়াতে বা মন্ত্রী হতে চান না। তিনি কোন গ্রিন পার্টিও গঠন করতে চান না। তিনি চান প্রতিটি পার্টিই গ্রিন পার্টি হোক, পরিবেশ নিয়ে সদর্থক পদক্ষেপ করুক, পরিষ্কার জল ও বাতাসের অধিকার মানুষের মৌলিক অধিকার বলে সংবিধানে স্বীকৃতি পাক।

    এত স্পষ্ট করে বারবার হিন্দী ও ইংরিজিতে বলার পরেও পরেরদিন আনন্দবাজারে লিখেছে দেখলাম পরিবেশ মন্ত্রকের দায়িত্ব নিয়ে সংসদে যেতে রাজী সোনম ওয়াংচুক। নিজের কানে না শুনলে সত্যিই ভাবতে পারতাম না যে এভাবে সম্পূর্ণ উলটো কথা ছেপে দিতে পারে আনন্দবাজার। ঠিক কী স্বার্থে ছেপেছে কে জানে!
     
    তবে তার পর থেকে ওদের দেওয়া কোন খবর বিশ্বাস করি না। 
  • PRABIRJIT SARKAR | ১১ মে ২০২৫ ১২:৫৭731258
  • জীবনে একবার জ্যান্ত সাংবাদিক দেখেছিলাম। সেটা আনন্দ বাজারের। আমি বঙ্গবাসী কলেজের অধ্যাপক। বাম আমল হলেও ছাত্র ইউনিয়ন কংগ্রেসের অশোক দেবের নিয়ন্ত্রণে। এস এফ আই করতে গিয়ে ওরা মার খেত। একদিন শিয়ালদা হকারদের নিয়ে এল সিপির ছেলেদের মারবে বলে। বাইরে পুলিশ আর ভিতরে ওরা পাইপগান নিয়ে। নেতারা আগেই খবর পেয়েছিল। তাই ছিল না। ওরা হুমকি দিয়ে আর দু চারজন চুনো পুঁটি দের চড় থাপ্পড় দিয়ে চলে গেল। ওরা চলে যাবার পর আনন্দ বাজারের সাংবাদিক এলেন। টিচার্স রুমে আমাদের জিজ্ঞেস করলেন কী ঘটেছে। প্রিন্সিপাল ও ছিলেন। সিপিএম এম এল এ। তখন ওখানে অশোক দেব এলো। প্রিন্সিপাল আর আমাদের যা ইচ্ছে বলল। সাংবাদিক নোট বই বার করে ওসব লিখতে গিয়ে কি ভেবে না লিখে বই পকেটে রেখে দিলেন। পরের দিন শুধু ছাত্র পরিষদের বক্তব্য আর ইউনিয়ন রুমের ভাঙচুরের ছবি আনন্দ বাজারে বেরোল। চোখের সামনে ঘটা অশোক দেবের তান্ডব নিয়ে এক লাইন ও বেরোল না। তখন তাও অকুস্থলে এসেছিল। এখন মনে হয় ফেসবুক দেখে খবর করে। যুদ্ধ নিয়ে যা শিহরণ জাগানো খবর বেরোল তা বিভিন্ন ইউটিউবের নিউজ।
  • Ranjan Roy | ১১ মে ২০২৫ ১৩:০৮731259
  • জঘন্য অবস্থা।
    এদের কোন ক্রেডিবিলিটি নেই। 
  • Partha Pratim Guha Neogy | 2405:201:8011:90f8:b420:94e8:e8c6:***:*** | ১১ মে ২০২৫ ১৯:৫৯731270
  • খুবই প্রাসঙ্গিক, ভালো লাগলো।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন