এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • যাদবপুরকে গালি দেওয়ার আগে

    প্যালারাম লেখকের গ্রাহক হোন
    ০২ মার্চ ২০২৫ | ৪২৩ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • গায়ে লাগে বড়। লাগা হয়তো উচিত না মধ্যবয়সে, তবু লাগে। আত্মপরিচয়ের বেশ কিছুটা যে প্রতিষ্ঠানের অংশ, তার দিকে, তার সঙ্গে জড়িত সব টুকরোর দিকে যখন শাসকদল থেকে শুরু করে সাধারণ অফিসযাত্রীর অচিন্তিত কটু শব্দ উড়ো খইয়ের মতো ছুটে আসে, রাজনৈতিক ক্ষমতালোভী দুই পক্ষ নিজেদের মোটা চামড়ায় টোকা দিতে যে সব তিক্ত শব্দ জমিয়ে রাখে—হাঁটুর বয়সী পড়ুয়াদের জন্যেও যখন সেই এক শব্দগুচ্ছ ব্যবহার করে, তখন গায়ে লাগে। 
    একজন কোথাও লিখলেন, "ধুর মশাই, অনেক কলেজ ইউনিভার্সিটি দেখেছি। এইরকম লাগাতার বদমায়েশি কোথাও নেই।"
    বদমায়েশি কেন? কারণ তাদের অনেকে কল্কেয় গাঁজা খায়। অথচ ইউনিয়নে শাসকদলকে কল্কে দেয় না। সেই শাসক, যাঁরা এক লহমায় "দখল" করার হুমকি দেন—যেন রাজ্যের রাজধানীর মধ্যে থাকা চত্বর নয়, কাঁটাতারের ওপারের লোভনীয় শত্রু-জমি। এঁরা মনে রাখেননি, এসএফআইও এখানে কোণঠাসা হয়েছে একসময়ে, শাসকদলের দেখানো পথ নিতে গিয়ে। এই প্রতিষ্ঠানের সাফল্য নিজেদের মুকুটে লাগানোর সময় যে শ্লাঘার ছবি দেখান এঁরা, অর্থ বরাদ্দ করা থেকে ইউনিয়ন 'দখল' করার সময় তার কিছুই কি মনে রাখেন?
    আমি তৃতীয় প্রজন্মের শিক্ষক। ঘেরাও, আটকে রাখা, বিক্ষোভ — জ্ঞান হওয়া থেকে দেখছি। যে ভাষায় তাদের সঙ্গে কথা বলতে হয়, তা এই দলটির কেউ কখনো শেখেননি। ছাত্রদের সঙ্গে কী করে বলবেন? তাদের শিক্ষকদের চাকরির, ডি-এ-র দাবির উত্তরে 'চোর' বলতেও এঁদের আটকায়নি। তাদের 'ঠান্ডা' করার, তাই না আছে এই শাসকদের অধিকার, না ক্ষমতা। সেজন্যেই নিজেদের ব্যর্থতাকে কমবয়সী 'অরাজকতা' বলে দাগানো, 'সামাল' দিতে না পারা, গাড়ি চড়িয়ে দেওয়া। উত্তপ্ত দলে মিলে বিক্ষোভকারী ছাত্রদের আচরণের বিরুদ্ধতা আর ছাত্রের ওপরে ক্ষমতাসীনের গাড়ি চড়িয়ে দেওয়া – এক ব্যাপার নয়। হতে পারে না। 
    এ ধরনের প্রতিক্রিয়া দেওয়া হয়তো আমায় মানায় না, সাধারণত দিইও না, কিন্তু ছাত্রদের 'বিরোধীপক্ষ' বানালে সমাজ ঠিক কতটা ক্ষতিস্বীকার করতে বাধ্য হয়, তার এত উদাহরণ ইতিহাসে ছড়িয়ে আছে (কিছু তার এই সেদিনের ঘটনা), যে শিক্ষক হিসেবে না বলে পারলাম না। 
    একটাই অনুরোধ। আলোচনা করুন, বিরক্তি প্রকাশ করুন, খবর দেখে উত্তেজিত হোন—সে আপনার অধিকার। নিজের সময় আর মনোযোগ কোথায় খরচ করবেন, আপনার মর্জি। কিন্তু মতপ্রকাশের সময় দু-তিন কুড়ির পোড় খাওয়া, প্যাঁচালো পলিটিশিয়ান আর এক কুড়ির তেজি, সম্ভাবনাময় ছেলেমেয়েদের জন্যে এক শব্দ, এক তিক্ততা বরাদ্দ করে রাখবেন না। 
    শব্দই সব। আদর থেকে শুরু করে আঘাত—প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে, শুধু নিজেদের প্রকাশ করার তাগিদে আমরা শব্দকে সেই ক্ষমতা দিয়েছি। কিন্তু তাকে নিয়ন্ত্রণ আর সংযত ব্যবহারের ফলে সেই ক্ষমতা ফিরে পেতে চর্চা আর শিক্ষা দরকার। শাসকগোষ্ঠী, অধ্যাপক, চিকিৎসক, কলেজ পড়ুয়া, গতর খাটিয়ে খাওয়া মানুষ – সক্কলের উদ্দেশে একই ধরনের আঘাত ছুঁড়ে দেওয়া যায়? যে ভাষায় ঊর্ধ্বতনের নিন্দা আড়ালে করেন, সন্তানকে শাসনের সময় সেই একই শব্দচয়ন ঠিক? সভ্য?
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ০২ মার্চ ২০২৫ ১১:২২541433
  • কিছু মিডিয়া হাউস বারংবার ইচ্ছাকৃতভাবে যাদবপুর কে হাইলাইট করে, গাঁজা খাওয়াতে ফোকাস করে। তারা এটা দেখাতে ভুলে যায়, প্রত্যেকটা বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজেও দিব্যি গাঁজা খাওয়া হয়, কিন্তু সেসব দেখালে আর তাদের থেকে বিজ্ঞাপন পাবে না যে, তাই ওসব দেখানো মানা। এবার কিছু বাঙালির সমস্যা হল, মিডিয়া যা চোখে আঙুল দিয়ে দেখায় তারা সেটুকু দেখতে পায়। এদের না তৈরি হয় পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা, না তৈরি হয় বিশ্লেষণ ক্ষমতা, না বিবেচনা বোধ। কি ভাবতে হবে, কি বলতে হবে মিডিয়া নিজেই যখন সুরুয়া করে গুলে খাইয়ে দিচ্ছে, তাই এঁরা আর মিডিয়া ন্যারেটিভ এর বাইরে বেরোতে পারছে না। সেকারণেই অন্যান্য সরকারি কলেজে, বেসরকারি কলেজে কি হয় ওঁরা জানতে পারেন না, জানতে চান না, শুধু জানেন যাদবপুর পচা।
  • π | ০২ মার্চ ২০২৫ ১১:৪৯541435
  • ওই সময় ওভাবে গাড়ি চালানো সমর্থন করিনা। নির্বাচন না হওয়াও। কেন হুয়না, অফিসিয়ালি কী কারণ দেখানো হয়েছে আর কীভাবে এখন চলছে,  সেনিয়ে কেউ আলোকপাত করতে পারেন?  
    বাংলায় শিক্ষাব্যবস্থা যেভাবে চলছে, তা নিয়ে প্রচুর আপত্তি, ক্ষোভ আছে। এই নিয়ে লেখাপত্র আসা দরকার, লোকজনকে বারবার বলেওছি। 
    শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কিছু হলে, ছাত্রদের উপর কিছু হলে গায়ে লাগে। যাদবপুরে হলে হয়তো বেশিই লাগে, প্রাক্তনী বলে বা ছাত্র আন্দোলনে যোগ ছিল বলেই। হোক কলরবের সময় প্রচুর প্রতিবাদ করেছি। পুলিশি হামলার। ভিসির আচরণের। 
    কিন্তু তারপরে, তারওপরে, কাল টানা ঘটনার যা যা লাইভ দেখেছি, তাতে ছাত্রদের আচরণ নিয়েও অস্বস্তি হচ্ছে, এটাও বলতে বাধ্য হচ্ছি।  দুদিকের কাজ নিয়েই আপত্তি থাকতে পারবেনা, এরকমটাও তো নয়। ভেবে দেখলাম। তাই অস্বস্তি হলেও লিখেই ফেললাম। আমি প্যালারামের সঙ্গে পুরো সহমত হতে পারলাম না। ভিডিওগুলো দেখার পর। এ জিনিস যাদবপুরে দেখিনি। প্রফেসরদের মারা। শাড়ি জামাকাপড় ছিঁড়ে দেওয়া।  এরকম ভাংচুর, ধাক্কাধাক্কি,  কাচ ভাংা,  চেয়ার লাঠি ঢিল ছুঁড়ে মারা। পুরো অফিসে এভাবে আগুন লাগিয়ে দেওয়া। 
    গাড়ি চালানোও সমর্থন করতে পারছিনা। চালানোর আগে ছাত্রদের বেশ কিছু কান্ডকারখানাও। গাড়ির কাচ আগেই ভাঙ্গা হয়েছে, কাচ ভিতরে পড়েছে। নানা চ্যানেলে দেখিয়ে যাচ্ছে। মারধোর, চেয়ার,  নানাকিছু ছোঁড়া,  ধাক্কা মারা, জামাকাপড় ছেঁড়া। যা চ্যানেলগুলোয় দেখছি, এ জিনিস বহু নিজে চোখে দেখা ঘেরাওতে দেখিনি।
     বেশ কিছু দাবিদাওয়া নিয়ে সহমত হয়েও এগুলো মানতে পারলাম না।
    মদ, গাঁজা নিয়ে ট্যাবু নেই, কিন্তু কোন শিক্ষাক্যাম্পাসই সেগুলোর ঠেক হয়ে উঠলে আপত্তি আছে। সরকারি হোক কি বেসরকারি।  যাদবপুর আলাদা করে তকমা পেলেও আছে।
    কিন্ত ওদিকে স্বপ্নদীপের ঘটনাও অনেক কিছু নাড়িয়ে দিয়েছে। এই ঘটনা যেখানে ঘটে, সেই যাদবপুরও চিনতে পারিনা, তাকে সমর্থনও করতে পারিনা।
    ভাল কথা, স্বপ্নদীপের কেসটার কী হল?  
    সরকারের তদন্তের কী হল? 

     
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ০২ মার্চ ২০২৫ ১১:৫৫541436
  • আমার মন্তব্যে একটা ডিস্কেলেইমার দিতে চাই, 'কিছু বাঙালি' বলতে বুমার গোছের কিছু লোক যারা মূলত ময়ূখরঞ্জনের টার্গেট অডিয়েন্স তাদের কথা বলতে চেয়েছি।
  • Aditi Dasgupta | ০২ মার্চ ২০২৫ ১৬:২৪541441
  • যাদবপুর কে গালাগালি দেবার সঙ্গে সঙ্গে আরেকটা দিক উঠে এসেছে আর তা হলো চাপা পিতৃতন্ত্র,  যার স্বীকার  হেঁটে,বাসে, অটো য়, ট্রেনে করে যাতায়াত করা ছাত্রীগুলি !  স্বপ্নদীপ এর মৃত্যুর জন্য কে বা কারা দায়ী ---সেই আলোচনার চেয়ে অনেক বড়ো (পড়ুন -স্বাদের ) হয়ে উঠেছিল নীতি পুলিশের ভূমিকা।  তারপর সেটা ফাঁপতে ফাঁপতে  ঘিরে ধরছিল বাচ্ছা বাচ্ছা পড়ুয়া মেয়েগুলিকে!  পোশাক আসাক চলন বলন ----সব কিছু নিয়ে টিটকিরি, বুক ভেঙে দেওয়া হতাশার কথা শুনতে হয়েছে, হচ্ছেও! যারা ভুগছে তারাই জানে!  তাদের পরিশ্রম, মেধা, যোগ্যতাকে এক ফুঁয়ে উড়িয়ে দিয়ে অযোগ্য লোকজন তাদের কত কত বার টেনে নামিয়ে দিয়েছে, দিয়ে চলেছে এখনো। যাদবপুর নিয়ে একটা জ্বালা, একটা নেতিবাচক সাধারণীকরণের এই সংস্কৃতি আজকের নয়,  তবে আজ তার ঝাঁঝ এতো বেশী মাত্রায়  চড়ে ওঠার কারণ বুঝি এটাই যে আঠেরোর ঝুঁকি আজও সেখান থেকে আসছে।
  • Aditi Dasgupta | ০২ মার্চ ২০২৫ ২১:১০541442
  • শিকার 
  • geetashree koley | ০৩ মার্চ ২০২৫ ০৬:২৪541448
  • সমাজের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত, কম বেশি সবাইকে দেখি এই শাসক তন্ত্রের প্রতি বিরক্ত। রাস্তায় toto ওয়ালাদের সাথে কথা বললে, বশে ট্রেনে কথা বললে বুঝি সবাই বিরক্ত। তবু আশ্চর্য লাগে বছরের  পর বছর এর জিতে আসছে কি করে 
  • Ranjan Roy | ০৩ মার্চ ২০২৫ ১১:১৪541451
  • এটা বিরোধী রাজনীতির ব্যর্থতা '-- কেন্দ্রে এবং রাজ্য l
     
      মূল বক্তব্যে। Pi এর সঙ্গে একমত l
  • Chaitali Das | ০৪ মার্চ ২০২৫ ১০:৩৪541478
  • আপনার সঙ্গে সম্পূর্ণ সহমত। লেখাটির জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই। আমিও কলেজ ক্যাম্পাসে জন্মিয়ে বড় হয়েছি। উন্মত্ত ছাত্রদলের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আমার বাবাকে শান্ত হয়ে মোকাবিলা করতে দেখেছি। যাদবপুরের প্রাক্তনী হিসাবে, ভাবতেও পারিনি যে এমন দিন দেখব যেখানে ছাত্রর ওপর দিয়ে গাড়ি চালিয়ে দেবেন কোনোও অভিবাবকসন শাসক।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন