এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • সাদা – কালো – ধূসর

    Amitava Sen লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৮ অক্টোবর ২০২৪ | ১৭৯ বার পঠিত
  • আমরা সাধারণত সাদা কালো রঙের দুনিয়া দেখতেই ভালবাসি। হয় একজন মানুষ ধবধবে সাদা সাক্ষাৎ ভগবান, নইলে কুচকুচে কালো পাক্কা শয়তান – মাঝখানে নেইতো কিছুই। পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ যে দাগহীন সাদা বা নিকষ কালো নন – তাঁদের অবস্থান মাঝখানের ধূসর জায়গায়, এটা আমরা কিছুতেই মানতে পারি না। ঠিক এই মানসিকতাকেই ভাঙ্গিয়ে খায় মিডিয়ার বড় অংশ। 

    এই মুহূর্তে রাজ্যের দুই প্রধান সংবাদপত্র, সর্বাধিক বিকৃত “আনন্দনাড়ু” আর ভগবানকে ভয় না পাওয়া “বিদ্যমান” এরা দুজনেই টানা মিথ্যে এবং অর্ধসত্য খবর বাজারজাত করছে। করছে তার কারণ বাজারে এর চাহিদা আছে। দুই কাগজের মধ্যে তফাৎ একটাই, দুইজনে, আলাদা দুই যুযুধান পক্ষের কাছ থেকে ব্রিফ নিয়েছে মিথ্যে প্রচারের।

    ১৫০ গ্রাম খ্যাত ডাক্তার সুবর্ণ গোস্বামীর নাম জড়িয়ে একটি খবর “বিদ্যমান” করেছে। তাতে তাঁর নাম জড়িয়ে দেওয়া হয় ২০০১ সালে হওয়া ললিত হস্টেলের একটি আত্মহত্যার (অভিযোগ আত্মহত্যা নয় খুন) সাথে। বেলগাছিয়া মোড়ের ঠিক পাশে ইন্দ্র বিশ্বাস রোডের ওপর আর জি করের ললিত হোস্টেল। যতদুর জানি ৮০-৯০ এর দশকে আর জি করের এক একটি হস্টেল, এক একটি ছাত্র সংগঠনের কব্জায় থাকত। ললিত হোস্টেলকে ছাত্র পরিষদের ঘাঁটি বলেই সবাই জানত। যদি ২০০১ সালেও সেই অবস্থা থেকে থাকে, তাহলে এস এফ আই এর নেতারা কি করে ললিতে গিয়ে এই কান্ড ঘটালেন, সে প্রশ্নটার জবাব কিন্তু নেই। যখন এই প্রশ্নটা মাথার মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে, সেই সময় একটি হোয়াটস অ্যাপ পোস্ট পড়ে, অন্তর্জাল ঘাটলাম। সেখান থেকে যা পেলাম তা নীচের লিঙ্কে রইল। সংক্ষেপে,  জনদরদী ডাক্তার ও মেডিকেল সুপার, সুবর্ণ গোস্বামীর বদলি ঠেকানোর জন্য ২০১৪ সালে মালদহের চাঁচলে জাতীয় সড়ক এবং রাজ্য সড়কে অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখায়, ‘চাঁচল নাগরিক মঞ্চ’। সাধারণ মানুষ ছাড়াও, সেখানে হাজির ছিলেন সব রাজনৈতিক দলের নেতারা। মহকুমা হাসপাতালের সুপার হয়ে পাঁচ মাসে ডাক্তার সুবর্ণ কি কি কাজ করেছিলেন আর কেনই বা তিনি এত জনপ্রিয় ছিলেন, তার ফিরিস্তি নীচের লিঙ্কটি ক্লিক করলেই পাওয়া যাবে। আগ্রহ থাকলে পড়ে নেওয়া যেতে পারে। এবার বলুন তো একজন মানুষ যিনি ২০০১ সালে হস্টেলে পর্ণ তৈরির চক্রকে মদত দেন, সেই কাজে বাধা দেওয়ার জন্য একজন নিরীহ ছেলেকে খুনে সাহায্য করেন – সেই মানুষের মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে এত পরিবর্তন হওয়া সম্ভব? এর সাথে মাথায় রাখতে হবে, পুলিশ তদন্তের সিদ্ধান্ত - মৃত্যুটি আত্মহত্যা। পরবর্তী সময়ে জুডিশিয়াল কমিশন একই সিদ্ধান্তে আসেন। এটাও মাথায় রাখতে হবে এই “বিদ্যমান” কিছুদিন আগেই ধর্মতলায় জুনিয়ার ডাক্তারদের মিছিল মিটিংকে রক কনসার্ট বলে বিকৃত রিপোর্ট করেছিল। ১৫০ গ্রামের কালো কালি যেহেতু গায়ে আছে সেজন্য মানুষটিকে আপাদমস্তক কালিমালপ্ত করা খুব সহজ, কারণ আমরা তো ধূসরের অস্তিত্ব স্বীকার করি না।
     
    তাহলে কী এটা বলা যায়, আমাদের এই শুধু মাত্র সাদা-কালো রঙ্গে দুনিয়া দেখার অভ্যাসের সুযোগ নিচ্ছে "আনন্দনাড়ু" আর "বিদ্যমান"?  নিজের বিক্রিবাটা বাড়ানোর জন্য বা কাউকে ব্ল্যাক মেল করার জন্য বা নিজের প্রভুকে সেবা করার তাগিদে, “আনন্দনাড়ু” এবং “বিদ্যমান” আমাদের টুপি পরাচ্ছে। যাকে ইংরেজিতে বলে taking for a ride. আমাদের ভাবতে হবে আমরা নিত্যদিন এই টুপি পরব কিনা। আমরা না ভাবতেই পারি। সেক্ষেত্রে পয়সা খরচ করে টুপি পরতে থাকি, প্রতিদিন প্রতিনিয়ত! যে কাগজ আমার মনমত মিথ্যার বেসাতি করবে সেই কাগজ পড়ব আর তাই নিয়ে সারাদিন ধা তিন তিন না করে নেচে বেড়াব।
     
    যদি ভাবতে চাই - গাঁটের পয়সা খরচ করে টুপি পরব না বলে ঠিক করি - তাহলে এই জাতীয় third grade সংবাদপত্রের সন্দেহজনক খবরগুলো, যেটা পড়েই মনে হয় গাঁজাখুরি, সেগুলো বিশ্বাস করার আগে ভালো করে যাচাই করে নেওয়াই কর্তব্য। অবশ্য দিনের শেষে সিদ্ধান্ত যার যার নিজের।
     
    https://archives.anandabazar.com/archive/1140228/28uttar1.html
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aranya | 2601:84:4600:5410:2966:d923:5e69:***:*** | ১৮ অক্টোবর ২০২৪ ২০:৪০538641
  • ঠিকঠাক লেখা ।  একমত 
  • Prabhas Sen | ১৯ অক্টোবর ২০২৪ ০৮:৩৮538658
  • একমত। কিন্তু খবরের সত্যতা কি ভাবে যাচাই করব যদি একটু জানান, ভাল হয়।
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:2035:7af1:b44e:***:*** | ১৯ অক্টোবর ২০২৪ ০৮:৫৮538659
  • "পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ যে দাগহীন সাদা বা নিকষ কালো নন – তাঁদের অবস্থান মাঝখানের ধূসর জায়গায়, এটা আমরা কিছুতেই মানতে পারি না"
     
    ১১০% একমত। ইন ফ্যাক্ট পৃথিবীর বেশীর ভাগ দেশে বেশীর ভাগ মিডিয়া কোন ঘটনা ঘটলেই এই দুই পক্ষকে এনে হাজির করে, সাদা আর কালো। 
     
    "যদি ভাবতে চাই - গাঁটের পয়সা খরচ করে টুপি পরব না বলে ঠিক করি - তাহলে এই জাতীয় third grade সংবাদপত্রের সন্দেহজনক খবরগুলো, যেটা পড়েই মনে হয় গাঁজাখুরি, সেগুলো বিশ্বাস করার আগে ভালো করে যাচাই করে নেওয়াই কর্তব্য"
     
    ১২০% একমত। বিভিন্ন মিডিয়ার থেকে খবর সংগ্রহ করুন, ক্রেডিবিলিটি বিচার করুন, তারপর নিজের ডিসিশান নিজে নিন। কাকে কান নিয়ে গেছে শুনলেই কাকের পেছনে দৌড়তে যাবেন না। 
  • ফ্যাক্ট চেক | 2409:40e6:254:d158:54f3:9eff:fe13:***:*** | ১৯ অক্টোবর ২০২৪ ১১:২২538662
  • অমিতাভবাবু, এটাও পড়েছেন তো? আপনি তো নিজেই অনেক ফ্যাক্ট চেক করে নিতে পারেন। বাম আমল থেকেই বারবার বদলির পিছনে কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগও আছে।  সে অভিযোগও মিথ্যা হতে পারে, সে আপনি দেখুন, কিন্তু সেরকম তো আপনার কোট করা একটা খবরের পিছনেও অন্য গল্প থাকতে পারে। সেটার উল্লেখও নিচের লিঙ্কে পড়ুন।  আপনি বলছেন আপনি সব দিক দেখলেন, কিন্তু বহু কিছু বাদ দিলেন।
     
    এখানে তো উনি নিজে বলেছেন। 
     
    উপরের ট্রান্সফার, তার কারণ, অভিযোগ - ধূসর এলাকা বলা যেতে পারে, কারণ এর পিছনের সত্যি মিথ্যা যাচাইয়ের সুযোগ নেই।
     
    ২০০১ এও সৌমিত্র বিশ্বাস খুন আর পর্নচক্রে জড়িত থাকার ঘটনাকে ধূসর এলাকাতেই ফেলা যেতে পারে।
    কিন্তু অভিযোগ এসেছিল, সে সত্যি।  মায়ের তৎকালীন  সইসহ বিবৃতি, ভাইয়ের এখনকার বক্তব্য,  কেস রিওপেন করতে চাওয়া, তখনকার অভিযোগের কপি, সবই দেখেছেন নিশ্চয়।
     
    এবার আসা যাক, কোনগুলো স্পষ্টত মিথ্যা। যেখানে ওঁর বক্তব্য আমরা নিজেরা শুনতে বা পড়তে পারছি, সেখানে তথ্যের সঙ্গে বা ওঁর নিজের বক্তব্যকেই কন্ট্রাডিক্ট করলে, সেটা দ্বিধাহীন ভাবে মিথ্যা।
     
    এবার দেখুন,  তার দুখানি নমুনা।
     
    ১.  এই লিনক অনুযায়ী,  আগে নিজের বক্তব্য কন্ট্রাডিক্ট করেছেন। সিমেনের বক্তব্যের ভিডিও আছে। 'এতটা ভারি স্যাম্পল, একজনের বীর্য হতে পারেনা' বলেছিলেন।
     
    সেতো গেল এক নং মিথ্যা।
    ২. এটি আরো বড় মিথ্যা। রিপোর্টে লেখা ছিল  এক্সটার্নাল এন্ড ইন্টার্নাল জেনিটিলিয়া ১৫০ গ্রাম। সেটা দেখে উনি কীভাবে বললেন যে তরলের ওজন ১৫০ গ্রাম? 
     
     
     
     
    এছাড়া উনি রোজের ডিউটি হাওয়ার্স বর্ধমানে থেকে তারপর বর্ধমান থেকে কোলকাতা ছয় সাত ঘণ্টা ডেলি প্যাসেঞ্জারি করে কেবল সন্ধের অন্ধকারে আন্দোলন করছেন কিনা, সেটা সত্য না মিথ্যা, সেটা মিলিয়ে নেওয়া যেতেই পারে। মানে ফ্যাক্ট চেক হিসেবে কঠিন কাজ নয়। 
     
    সাংবাদিকেরা এগুলো করেন না, এটাই সমস্যা। এই যেমন, এক আর দুই নং পয়েন্ট সাক্ষাতকারেই জানতে চাইতে পারতেন বা প্রতিবেদনে উল্লেখ করতে পারতেন। তা করলেন না। তাই মিডিয়া নিয়ে আপনার অভিযোগ যথাযথ। 
     
     
     
     
     
     
  • Vishakha Banerjee | ১৯ অক্টোবর ২০২৪ ২৩:৩৩538683
  • এই লেখাটি পড়ার পর আমি সত্যি অনেকটা হতাশ এবং চমৎকৃত। লেখক যে সাদা-কালো দুনিয়ার তত্ত্ব তুলে ধরেছেন, তা আমাদের চারপাশের সংবাদপত্রের সংস্কৃতির নিখুঁত প্রতিচ্ছবি। বিশেষ করে "আনন্দনাড়ু" এবং "বিদ্যমান" পত্রিকা যেভাবে মিথ্যে ও অর্ধসত্য প্রচার করছে, তা যেন আমাদের সমাজের একটি ভয়ঙ্কর বাস্তবতা। লেখক ঠিকই বলেছেন, "ধূসর" বা মাঝারি জায়গাগুলো আমরা কখনোই মানতে চাই না, তাই সব কিছু বা তো সাদা, না হয় কালো।
    আর সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো, ২০০১ সালে যেটি ছিল 'আত্মহত্যা' সেই ঘটনার কথা আজও "বিদ্যমান" পত্রিকা ভুল তথ্য দিয়ে প্রচার করছে, যখন পুলিশ তদন্তের পর সাফ জানিয়েছে যে এটি আত্মহত্যা ছিল। এমনকি এই পত্রিকা ধর্মতলায় ডাক্তারদের মিছিলকে রক কনসার্ট বলেও বিকৃতভাবে সংবাদ পরিবেশন করেছে!
    এটা পড়ার পর মনে হচ্ছে, আমরা সত্যি কতটা সহজে "টাকা দিয়ে টুপি পরানোর" শিকার হচ্ছি! আমরা যেন নিজেদের চোখ বন্ধ করে, সেই সংবাদপত্রগুলোই পড়ি যেগুলো আমাদের পছন্দের মিথ্যা বা অর্ধসত্য উপস্থাপন করে। লেখকের আহ্বান যে, যাচাই-বাছাই না করে এসব খবর বিশ্বাস না করার জন্য আমাদের সতর্ক হওয়া উচিত, সেটি অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। সমাজে মিথ্যা ও কল্পনার খেলা চলছে এবং আমরা অনেকেই তা বিশ্বাস করে প্রতিদিন আমাদের মস্তিষ্ককে ধোঁকা দিয়ে চলেছি।
    এত কিছু পড়ার পর আমার মন আরও পরিষ্কার হয়েছে যে, আমাদের অবশ্যই বুদ্ধি দিয়ে চিন্তা করতে হবে, কেবল সাদা-কালো রঙে দুনিয়া দেখলে কখনোই সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারব না। আমিও এমন সংবাদ থেকে দূরে থাকতে চাই, যা শুধুমাত্র আমার পছন্দের মতো, অথচ মিথ্যা।
    এই লেখাটি শুধু যে মজা দিয়েছে, তা নয়, এটা আমাদের সচেতন হওয়ারও সুযোগ করে দিয়েছে। যেটি আমার মত এক নাগরিকের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কৃতজ্ঞতা জানাই লেখককে এই সঠিক ও সত্যি জ্ঞান আমাদের সামনে রাখার জন্য।
    তবে, এখন মনে হচ্ছে, আমি এই ভাবনা নিয়ে আরও গভীরে যাচাই করে দেখব, আর হয়তো আরও পড়া দরকার। কিন্তু সবার আগে এই ধরনের সংবাদমাধ্যমগুলিকে যে আমরা প্রতিনিয়ত ভোগান্তির মধ্যে ফেলছি, সেটা না ভাবলেই নয়!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন