এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • নমুনা

    Sukdeb Chatterjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৭ জুন ২০২৪ | ১৬২ বার পঠিত | রেটিং ৪ (১ জন)
  • নমুনা
    শুকদেব চট্টোপাধ্যায়
     
    আভিধানিক অর্থে নমুনা হল দ্রব্যের অংশ বা নিদর্শন যা দিয়ে সমগ্র বস্তুর স্বরুপ অনুমান করা যায়। মঙ্গলের ধূলিকণা দিয়ে যেমন সেখানকার আবহাওয়া বোঝার চেষ্টা করা হয় তেমনই কিছু কিছু মানুষকে কানে কানে কিছু কিছু কথা জিজ্ঞেস করে হয় জনমত সমীক্ষা। নমুনার এত ব্যাপক এবং গুরুগম্ভীর অর্থে না গিয়ে একটু ঘোরাঘুরি করা যাক দৈনন্দিন জীবনের চেনা গলিতে, যেখানে ঘুরতে ঘুরতে দিনের শেষে খুঁজে পাব নমুনার এক নতুন অর্থ।

    ট্রেন বা বাস যাত্রীদের কাছে “নমুনা” অত্যন্ত পরিচিত একটা শব্দ। সৌজন্য, হকারকূল। প্রতিদিন যাত্রাপথে এঁরা বিচিত্র কণ্ঠে এবং বাকশৈলীতে নানা রকম পণ্যের সম্ভার যাত্রীদের সামনে মেলে ধরেন। মজার মজার কথায় লোকের দৃষ্টি আকর্ষণ করার পরে একটা শিশি বা প্যাকেট খুলে শুরু হয় নমুনা দেওয়া। এতক্ষণ চুপচাপ বসে ঢুলতে থাকা মানুষগুলোর একটা একটা করে হাত এগিয়ে আসে। আমলকী, চুরন, আনারদানা, কোন কিছুতেই অনীহা নেই। চেটেপুটে নমুনা খাওয়ার পর কেনার সময় হাতগুলো আর প্রসারিত হয় না। গুটি কয়েক মানুষ হয়ত কেনে। এত কম বিক্রীতে অতজনকে নমুনা কি করে দেয় জানি না। নিশ্চয় পুষিয়ে যায়, তা না হলে দেবেই বা কেন। কেবল দিলে তবেই হাত পেতে নিচ্ছে সব সময় এমন নাও হতে পারে। দাতার ইচ্ছে থাক বা না থাক, গ্রহীতা তার ইচ্ছেতেই অনেক সময় নমুনা সংগ্রহ করে নেয়। সকালের দিকে ট্রেনে বা বাসে যাচ্ছেন। তেমন একটা ভিড় নেই। সদ্য কেনা কাগজটার প্রথম পাতায় সবে চোখ বোলাচ্ছেন। অনুরোধ আসতে শুরু হয়ে যাবে, “দাদা, মাঝের পাতাটা একটু দিন না”। মুহূর্তের মধ্যে দেখবেন প্রথম এবং শেষ পাতাটা কেবল আপনার হাতে আর বাকি পাতাগুলো নানা হাতে ঘুরছে। আদৌ যদি ফেরত আসে তা তখন আর পড়ার অবস্থায় থাকবে না।

    কেবল ট্রেনে বাসেই নয় নমুনা পরখ করার লোক সর্বত্র ছড়িয়ে আছে। প্রায় সকল ভোগ্যপণ্যের ক্ষেত্রেই কোন না কোন রূপে এই নমুনা সংগ্রাহকদের দর্শন পাওয়া যায়। সমাজে এদের অবস্থান, কৌলীন্য, ইত্যাদির ওপর নির্ভর করে নমুনা সংগ্রহের পদ্ধতি ও তার গতি প্রকৃতি।

    যুগলকিশোর কে দিয়েই শুরু করি। পৃথিবীকে উপহার দেওয়া তার বাপ মায়ের এই নমুনা দৈনন্দিন প্রয়োজনের অনেকটাই নমুনা সংগ্রহ করে মেটায়। ভোরের চা থেকে শুরু করে রাতের বিড়িটা পর্যন্ত জনগণ ভরসা। গালমন্দ, নিন্দে, একটু আধটু হয় ঠিকই তবে তাতে কখনো সে লক্ষভ্রষ্ট হয়নি। অফিসে টিফিনের সময় ক্যান্টিন ভরসা। ক্যান্টিনে কর্মচারীরা টিফিন করবে এটাই স্বাভাবিক, তবু যুগলের ব্যাপারটা একটু আলাদা। সকলের খাওয়া হয়ে গেলে তবে সে খায়। ভাবতে পারেন, এতো বড় মনের পরিচয়। না এখানে একটু ভুল হল। যুগল অপেক্ষা করে উদ্বৃত্ত খাবারের জন্য। যেদিন যেমন বাঁচে। পয়সা লাগে না। ও না খেলে ওটা ফেলা যেত। রাস্তার সারমেয়দের বঞ্চিত করে ওই নমুনা সে রোজই সেবন করে। মানুষ তার কাজ দিয়েই মানুষের মনে জায়গা করে নেয়। যুগলও সেটাই করেছে। ফুটপাথে যখনই দেখে পরিচিত কেউ কিছু খাচ্ছে, ও গল্পের অছিলায় দাঁড়িয়ে পড়ে। সে যদি কিছু কিনে দিল ভাল, না হলে গল্প করতে করতে বাদাম, ছোলা, দোকানীর পসরায় যা সাজান থাকে তার থেকে এক দুটো করে নমুনা মুখে ফেলতে থাকে। বহুদিনের অভ্যাস। ফলে অফিস পাড়ার প্রায় সব দোকানীর কাছে ও চেনা মুখ। বাজারে ষাঁড় ঢুকলে যেমন সকলে সতর্ক হয়ে যায় ওকে দোকানের সামনে দেখলেও তেমনটাই হয়।

    এই প্রসঙ্গে সান্যাল বাবুর নাম না করলে তাঁর প্রতি অবিচার করা হবে। যুগল তো সামান্য পিওন। সান্যাল বাবু একটি সংস্থার ম্যানেজার। মোটা মাইনে। অফিস ক্যান্টিনে টিফিন করেন না, বাড়ি থেকেও খাবার আনেন না। ডালহৌসি পাড়ায় রকমারি খাবার পাওয়া যায় তাই উনি বাইরেই টিফিন করতে পছন্দ করেন। একদিন তাঁর সহকর্মী দিলীপ দেখে ইস্কনের গাড়ি থেকে খিচুড়ি বিলি করা হচ্ছে আর সেই লাইনে ভবঘুরে আর আধা ভিখারিদের সাথে দাঁড়িয়ে রয়েছে সান্যাল বাবু। চোখাচুখি হতে নিঃসংকোচে বললেন- এরা বড় ভাল করে খিচুড়িটা। গরম খিচুড়ি টেস্ট করার জন্যে দাঁড়িয়ে পড়লুম।

    ডালহৌসির অফিস পাড়ায় নানা সংস্থার সৌজন্যে কোন না কোন দিকে লঙ্গরখানা প্রায়ই থাকে। পরে জানা গেল সান্যাল বাবু এর সবকটিতেই খুব চেনা মুখ।

    হাতিবাগানে বাস ধরবার জন্য দাঁড়িয়ে আছি। বাসের দিকে নজর রাখতে রাখতেই আশেপাশে চোখ চলে যাচ্ছে। ফুটপাতে চারিদিকে কতরকম জিনিসের দোকান। আমার ঠিক পাশের দোকানে একটি লোক এল নেল কাটারের সন্ধানে। দোকানদার কয়েক রকমের নেল কাটার দেখাল। লোকটি “দেখি কেমন ধার” বলে তার মধ্যে থেকে পছন্দসই একখানা তুলে নিয়ে কুট কুট করে নখ কাটতে শুরু করল। এক হাতের নোখ সুন্দর করে কাটার পরে “না তেমন ধার নেই” বলে কোন দরদাম না করেই নেল কাটারটা রেখে হাঁটা লাগাল। রসিক দোকানদার হেঁকে বলল “ও দাদা, সঙ্কোচ করছেন কেন? অন্য হাতের নখটাও কেটে নিলে পারতেন, ওটার জন্য আবার একটা দোকানে যেতে হবে।”

    বাসের তখনো দেখা নেই। একজন অল্প বয়সী বউ কোলের বাচ্চাটাকে সামলাতে পারছে না। ভয়ানক কাঁদছে। ধীরে ধীরে সে একটা খেলনার দোকানের সামনে গিয়ে দোকানদারকে খেলনা দেখাতে বলল। বিক্রির আশায় দোকানদারও এক এক করে দেখাতে লাগল। রং বেরং এর খেলনা দেখে আর তার বাজনা শুনে বাচ্চাটা চুপ করে গেছে। বেশ কয়েকটি দেখাবার পরেও মেয়েটি যখন আরো দেখাতে বলছে তখন দোকানদার আর ধৈর্য রাখতে না পেরে বলল—দিদি, বাচ্চা তো আর কাঁদছে না, এবার আপনি যান। আমায় বৌনিটা করতে দিন।

    বাস এসে গেছে, উঠে পড়লাম। ওইটুকু সময়েই দুটো ঘটনা প্রত্যক্ষ করলাম। যারা রুজি রুটির জন্য দিনের পর দিন ওখানে বসে তারা না জানি কত ঘটনা আর বিড়ম্বনার মুখোমুখি হয়।

    নমুনাময় আমাদের দৈনন্দিন জীবন। ছাত্রাবস্থা থেকেই আমরা এর পরশ পাই। টেক্সট বইয়ের ভারটা বেশী লাগছে? কুছ পরোয়া নেই। অল্পায়াসে চট জলদি উৎরে দেওয়ার জন্য রয়েছে নানা স্যারের নানান সহায়িকা। নমুনা প্রশ্নোত্তরেই কার্যসিদ্ধি। ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানগুলোতেও এখন নমুনার রমরমা। এগুলো থেকে মুক্ত হওয়ার মত মনের জোর নেই আবার যথার্থভাবে পালন করার মত বিশ্বাস বা ইচ্ছে কোনটাই নেই। কিছুটা লোকলজ্জা আর বাকিটা নির্ভেজাল আমোদের কারণে অনুষ্ঠানগুলো পালন করা। অংশেতেই সম্পূর্ণের আস্বাদ দিতে নমুনার ডালি নিয়ে বসে আছেন পুরোহিতরা। কতটা সংক্ষেপে হবে, প্রেসি না একেবারে ভাবার্থ, সেটা জানিয়ে মুল্য ধরে দিলেই হবে। যেমন বামুনের ঘরে কোন পৈতের অনুষ্ঠানে এখন আর তিন দিন নয়, দিনের দিনেই সব মিটে যায়।

    ইন্টারনেটের দৌলতে তো এখন ঘরে বসেই পাওয়া যায় নমুনার অনন্ত সম্ভার। সিনেমা থেকে অ্যান্টি ভাইরাস যখন যেটা দরকার কষ্ট করে শুধু একটু ডাউনলোড করতে হবে।

    এ তো গেল ব্যক্তিগত পর্যায়ের লেনদেন। প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষেত্রে (সরকারী এবং বেসরকারি) সওদার পরিমাণ অনেক বেশী। বেচাকেনার পরিমাণ যত বেশী নমুনার গুরুত্বও তত বেশী। রীত্যনুসারে সামগ্রী বা উপাদানের নমুনা দেওয়া আবশ্যিক, তা দেয়াও হয়। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই নমুনা কেবলমাত্র উপাদানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না।

    কোন বড় কাজের বরাত পেতে গেলে নমুনা হিসাবে উপাদান এর থেকে উপঢৌকন অনেক বেশী গ্রাহ্য হয়। আর এই উপঢৌকনের সংস্থান করতে গিয়ে স্বাভাবিক ভাবেই কাজের গুণগত উৎকর্ষে টান পড়ে। অনিবার্যভাবে আসে নানা বিপর্যয়, যার ফল ভোগ করতে হয় সাধারণ মানুষকে। অথচ বড় ধরণের কোন গোলমালে ফেঁসে না গেলে এই ঘৃণ্য অপরাধীরা সসম্মানে বিলাসবহুল জীবন কাটায় আর কেবলমাত্র কার্পণ্যের কারণে যুগল কিশোরেরা সমাজে থেকে যায় নিন্দিত চরিত্র হয়ে।

    এক নমুনা বিলাসীর বিষাদ গাথা দিয়ে শেষ করি। নিমাই কোলকাতায় ছোটখাট একটা কাজ করে। ট্রেনে যাতায়াতের পথে যত রকমের নমুনা পাওয়া যায় সব সংগ্রহ করত। নমুনার প্রতি ওর এক অমোঘ আকর্ষণ। হকারের গলা পেলেই হাতটা পেতে রাখে। হাতে কিছু না পড়লে “দাদা একটু নমুনা হবে না?” বলে নিজে থেকে চেয়ে নেয়। নিমাইয়ের একার সংসার। যখন চল্লিশ ছুঁই ছুঁই বয়স তখন ওর বিয়ের জন্য একজন বন্ধু একটা সম্বন্ধ নিয়ে এল। একমাত্র মেয়ে। মেয়ের বাবার দুধের ব্যবসা। এক রোববার বন্ধুর সাথে মেয়ে দেখতে গেল। নিমাই এমনিতে লোক ভাল কিন্তু ওর সমস্যা দুটো। এক, নিমাইয়ের বুদ্ধির ভাঁড়ারে বড়ই টান আর দ্বিতীয়টি হল ট্রেনে নমুনা খেতে খেতে চাওয়াটা ওর স্বভাবে দাঁড়িয়ে গেছে। স্থান, কাল, পাত্রের খেয়াল থাকে না। ওদের দুধের ব্যবসা আছে শুনে নিমাই দুধের একটু নমুনা আনার বাসনায় কাঁধের ঝোলা ব্যাগে একটা পাত্র ঢুকিয়ে নিল।

    মার সাথে মেয়েটি সামনে এসে বসেছে। মেয়েটি বয়সে অনেক ছোট। শাশুড়িই প্রায় নিমাইয়ের বয়সী। মেয়েটিকে নিমাই এক ঝলক দেখেছে। ভাল মন্দ বিচারের কোন প্রশ্ন নেই, ওর যে বিয়ে হবে এটাই যথেষ্ট। ও তখন ভাবছে কিভাবে দুধের ব্যাপারটা বলা যায়। নিমাইয়ের বয়স আন্দাজ করে শাশুড়ি আপনি করেই কথা বলছিল।

    “ জানেন এই মেয়ে আমার সব কিছু। ওকে আমি বুক দিয়ে আগলে বড় করেছি।“
    শাশুড়ি কি বলছে তা না শুনেই মাটির দিকে তাকিয়ে নিমাই লাজুক মুখে বলল—আমাকে একটু নমুনা দেবেন না?
    -- কি বললেন?
    -- না মানে জামাই হবার পরে তো নিজে থেকেই সব দেবেন, এখন একটু নমুনা যদি পাই?
    এরপর যা ভবিতব্য তাই হয়েছে। চরম নিগ্রহ আর লাঞ্ছনার মধ্য দিয়ে পূর্ণাহুতি পড়েছে নিমাইয়ের বিয়ের স্বপ্নে। কেবল নিমাই বুঝতে পারল না যে ওর কি অপরাধ।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন