দেখি চাঁদু ছাড়ো তো ওয়ালেট -ঘাবড়ে বুকে উঠছে পড়ছে ঢেঁকি
পাঁচ ফুট পাঁচ কচ্চি বয়েস
চকচকে পাত ছুরি হাতে দুজন সাথী।
কি হোলো কি ছাড়ুন তো বাপু
আমাদের কি কামধান্ধা নাই আর -
মাথার মধ্যে বাজছে ভেঁপু
হে ভগবান লজ্জায় হই শরমসার।
দুদিন শুধু প্লেন সাদা ভাত
তরকারি নাই থালার কোনায়
ধারের বিড়ি প্রাণের নেশা
কানা পকেট ওয়ালেট থাকে কোন লজ্জায়..
সন্ধ্যারাতে বেরিয়ে পথে আনমনেতে
ভেবেছিলাম কেটেই যাবে কল্পোজগতে
ওহ্ ঈশ্বর! করলে একি কেলেঙ্কারি
মুখ ঢাকতে পাইনা রুমাল, নাই বাজেটে।
মুখটা ওদের একটু কেমন হিংস্র হতেই
বাড়িয়ে দিলাম শেষ বিড়িটা ভয়ের চোটে
মুখ চেয়ে কি বুঝলো জানি আবছা আলোয়
আরে গুরু বলবে তো তুমি মোদের দলে..
এখন কখনও রাস্তা ঘাটে, ব্যস্ত পথে
দেখলে ওরা সেলাম জানায় মাথায় হাতে
এ গল্প বলবার নয়। লজ্জাজনক।
মস্তান হওয়ার ঐ পাসকোড
বিকাশ বিড়ি মুখে দাড়ি
নোংরা জিন্স আর আধা নোংরা গেঞ্জির রং নীল..
পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।