এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • নিঃস্ব

    Swati Chakraborty লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৪ মে ২০২২ | ৬১০ বার পঠিত
  • অনাদি পরম যত্নে হাত বোলাচ্ছিল ওর সাধের ফুল গাছ গুলোতে।ওর নিজের।নিজের পরিশ্রমের,ভালবাসা দিয়ে গড়া।আজ ওরা কথা বলে।কেউ বা সদ্য জন্ম নেবে।ভীষন ভালবাসে ও এই গাছ গুলো কে।গাছেদের ছাড়া কোথাও গিয়ে ওর শান্তি নেই।ফলে একা একা ব্যাচেলর হলেও খুব বেশীদিনের জন্য ও কোথাও যায়না।আত্মীয়স্বজন রা হাসাহাসি করে।বিরক্ত তো হয়‌ই।কেউ কেউ মাথা খারাপ বলেও সন্দেহ করে। কিন্তু সব জেনে শুনেও অনাদি চুপ করে থাকে।কি আর করা।যাদের বোঝানো যাবেনা তাদের বলে কি লাভ।এসব ভাবতে ভাবতে ও উঠে গেল ।চা করল নিজের জন্য।গল্পের বই নিয়ে বসল বেতের চেয়ার টায়।কুশন কভার এ নিজের হাতের কাজ দেখে ওর খুব ভাল লাগল। গতবার দিদিরা বেড়াতে এসে বলেছিল ,এত সুন্দর কাজ পারিস একটু ভাল করে করতে পারিস তো ।ফেসবুকে এখন সবাই কি সুন্দর দেয়।তাদের থেকে তোর কাজ অনেক ভালো।ধুর ওসব ভাল লাগেনা।এসব তো ও করে একান্ত নিজের মনের খিদে মেটাতে।এখানে ও স্বাধীন থাকতে চায়।আজ মনটা সত্যি অনাদির বেশ ফুরফুরে লাগছিল।তাই আলমারি থেকে সঞ্চয়িতাটা বার করে  গলা ছেড়ে একটা কবিতা পাঠ করল।মনে পড়ল এটা জ্যাঠামশায় ওর শান্তিনিকেতনে গ্ৰ্যাজুয়েশন করার প্রথম বছর উপহার দিয়েছিলেন।আর ব‌ই এর এই কালো বার্মাটিক কাঠের আলমারি টা।এটার তো দারুন ইতিহাস।সৃঞ্জয়র সাথে বাজি ধরে কলকাতার অকসন মার্কেট থেকে কিনেছিল এটা।যাক নাক কাটেনি।এত বছর এক‌ই রকম। আগামীকাল অফিসের ছুটি শেষ। এমনিতে অনাদি অফিস, বন্ধু,কলিগস,আড্ডা,এসব নিয়ে ব্যাস্ত থাকতে ভালবাসে।আজ এগুলো হঠাৎ নস্টালজিক করে তুলল।যাইহোক কালকে আবার সকালে ওঠা।মা বাবার বাজার করে মিষ্টি মাসির ওষুধ এনে দিয়ে নিজের রান্না বান্না করে খেয়ে অফিস যেতে হবে।দুদিনের ছুটি জমিয়ে উপভোগ করা হয়েছে।বর্ষায় গাছ গুলো র যথেষ্ট যত্ন নেওয়া গেছে।এইসব ভাবতে ভাবতে রাতের খাবার খেয়ে শুয়ে পড়ল অনাদি। ঠোঁটের কোনে লেগে থাকলো এক চিলতে হাসি।আ্যলার্ম সেট করা আছে সকাল ছটায়।রোজ‌ই এরকম থাকে। সকাল সকাল উঠতে ভালো বাসে ।উঠেই প্রথম কাজ গাছেদের সাথে কথা বলা।কখন সকাল হয়েছে টের পায়নি অনাদি।গভীর ঘুম হয়েছে।তবে ঘুম আ্যলার্মের আওয়াজে ভাঙেনি ভেঙেছে ভারী কাঠের জিনিস সরানোর আওয়াজে।এত সকালে কাঠের জিনিস নিয়ে কে টানাটানি করছে? আওয়াজ টা খুব কাছে মনে হচ্ছে। আওয়াজ টা কি ওর ঘর থেকে আসছে।বুঝে উঠতে সময় লাগে।তড়াক করে লাফিয়ে উঠল অনাদি।তার মানে সকাল হয়নি,চোর!!ডাকাত!! অনুভূতি টা ওর কাছে সম্পূর্ণ নতুন।অন্ধকার ঘর । সম্পূর্ণ জাগতে ওর আরও কয়েক সেকেন্ড লাগলো। আর সন্দেহের অবকাশ নেই।ওর ঘরে চোর ঢুকেছে । কিন্তু কি নিতে ?কি আছে ওর?ও চুপ করে থাকল। মানুষের গলার আওয়াজ পেলো।যষ্ঠির ন্যায় বসে থাকল।ভাবতে লাগল কি করবে ও ,চুপ করে থেকে কোনোমতে এ যাত্রা প্রানে বাঁচাবে নাকি উঠে যাবে। কিছু তো করতে হবে।হ্যা হ্যা ,ওর ফোন ফোন টা ক‌ই?ও ফোন করবে ১০০ নম্বরে।ঠিক ,এই কথাটা কেনো মাথায় আসেনি?আলো না জ্বালিয়ে কোনোমতে হাতড়ে হাতড়ে ফোন টা খুঁজে পেল, তাড়াতাড়ি ফোনটা নিয়ে ডায়াল করতে গিয়ে অনাদি আচমকা ইলেকট্রিক শক্ খেল।কি দেখছে এটা ও।ভাল করে চোখ রগরালো।সাতটা,সকাল সাতটা বাজে?মানে?ওর স্নায়ুতন্ত্র ঝনঝন করে উঠল।তাকাল চারদিকে।একটানে পর্দা গুলো  খুলে ফেলল।হ্যাঁ তো।এত সকাল।এত মোটা পর্দা টানা ছিল ও তো খেয়াল ই করেনি।তবে তবে!এই সকালে ওর ঘরে কে?লাফ মেরে উঠে গেল অনাদি লিভিং স্পেসে।কারা এরা?কি করছে ?ওর আলমারি টা সরাচ্ছে কেন? চিৎকার করে উঠল অনাদি। কিন্ত কি আশ্চর্য ওর গলা দিয়ে আওয়াজ বেরোচ্ছে না।একি একি!!ওর সঞ্চয়িতাটা ওয়েস্ট বিন এ ফেলে দিল।কঁকিয়ে উঠল অনাদি।না না কেউ শুনছেনা।দেখছেওনা।দৌড়ে গেল ,লোক গুলোকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিল। কিন্ত ও তো অদৃশ্য হয়ে গেছে।ওর শরীর টা তো নেই শরীর হয়ে গেছে।কারোর কিছুই তো হলনা। আশ্চর্য,হতভম্ব হয়ে গেল অনাদি।ও কি করবে ভেবে পাচ্ছে না। হাঁপাতে হাঁপাতে, ও গেল এবার বারান্দায় ওর গাছ গুলো র কাছে। থরথর করে কেঁপে উঠল ওর শরীর।নেই তো একটা গাছ‌ও তো নেই সেখানে।গাছের মাটি কোপানোর নুরনিটা নিয়ে জোরে জোরে বারি মারতে লাগল। কিন্ত ও তো নেই মানুষ হয়ে গেছে।কোনো শব্দ ও হলনা, কিছু ভাঙলোওনা।উন্মাদের মত শব্দহীন,মূক হয়ে নেই মানুষ হয়ে ঘরময় ছুটতে লাগল অনাদি, চিৎকার করতে লাগলো।অথচ লোকগুলো কি শান্ত,কি ধীরস্থির প্রত্যয়যুক্ত ওদের পা ফেলা।ওরা জানে,ওরা সব জানে কখন কি কি করতে হবে।ওরা হাসছে,নিজেদের মধ্যে গল্প করছে।কাজ করছে,হ্যা কাজ করছে, অনাদির সব তছনছ করে ফেলছে।অনাদি কে নিঃস্ব করে ফেলছে। কিন্তু তবুতো কাজ করছে।অনাদির বাড়িতে অনাদি আজ নেই মানুষ।অনাদি কি করবে না বুঝতে পেরে ছুট্টে বাইরে যেতে গেল।দেখল দরজা দিয়ে একটা নতুন লোক এল।লোকটাকে দেখা মাত্র অনাদি দেখল বাকিরা খুব খুশি।ব্যাপারটা বোঝার জন্য কিছুক্ষন দাঁড়ালো ও ।এবং লক্ষ্য করল ,লোকটা এসে ঘরের কোথায় কি হবে সে ব্যাপারে নির্দেশ দিতে লাগল।ও বুঝল,এ ওদের দলের।না আর দেরী করা যাবেনা।ওকে এক্ষুনি থানায় যেতে হবে।তা না হলে অনেক দেরী হয়ে যাবে।একছুটে বেরিয়ে গেল অনাদি।প্রায় এক নিঃশ্বাসে ও থানায় পৌঁছল।দেখল বড়বাবু বসে।ওর সাথে খানিক আলাপ আছে।কলেজে একবছরের সিনিয়র ছিলেন।এখানে আসার পর পাড়ায় একটা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মঞ্চে পরিচয় হয়।সেই থেকে টুকটাক আলাপ। বড়বাবু কে দেখে একটু ধাতস্থ হল অনাদি।ওকে দেখেই বসতে বললেন।আর একজনের সাথে কথা বলছিলেন।বসল অনাদি।ভাবতে লাগল কি বলবে ও,যদি ওকে পাগল মনে করে?যদি হাসে।একঘর লোকের সামনে অপদস্হ হবে ও। কতটুকুই বা ওকে চেনেন বড়বাবু।আর সত্যি তো কি বলবে ও।ওর ঘরে কতগুলো লোক ঢুকে পড়েছে।যারা ওকে দেখতে পাচ্ছেনা।ওর কথাও শুনছেনা।দোনোমনো করে অস্হির হয়ে উঠে পড়ল ও।নাঃ ওর কিছুই বলার নেই ওনাকে।তার থেকে মা বাবার কাছে যাই,ভাবল ও। হঠাৎ উঠে পড়ল।বেরিয়ে এল। হাঁটতে, হাঁটতে পৌঁছল ।দরজায় তালা!কেন?মা বাবা কোথায় গেল?সাথে সাথে ফোন করতে গেল  ।ফোন বেজে গেল বেশ কয়েকবার।কেউ ধরলনা ও প্রান্তে।কি করবে ও এখন।কি হচ্ছে এসব! কিচ্ছু মাথায় ঢুকছে না।কেন হচ্ছে ওর সাথে এরকম।ও কি আবার ঘুমিয়ে পড়বে?যদি ঘুম থেকে উঠে সব ঠিক হয়ে যায়?রাস্তায় চলতে চলতে লোকজনের দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকাতে লাগল ও।ও কি তবে অনাদি নয়?অন্য কেউ?কেউ তো চিনতে পারছেনা ওকে।নকল ,নকল সব কিছু কি নকল?কোনটা আসল তাহলে?ওর বাড়িতে ওকে কেউ চিনতে পারছেনা।ও হঠাৎ হেসে উঠল।তারপর ভাবল ও হাসছে কেন?আসলে কি হাসছে? খুব ভাল করে রাস্তার লোকজনকে দেখতে লাগল।একজন ওর গায়ে একটা ধাক্কা দিয়ে গেল।পিছন ফিরে দেখল,মনে পড়ল ওর সাথে স্কুলে পড়ত।এগোতে লাগলো অনাদি, আবার দেখলো ও একটা ছেলে এসে বলল তার জুতোর ফিতে টা ঠিকমত বেঁধে দিতে,ও দিল।মনে পড়ল বেকার অবস্হায় বাচ্চাটাকে বিনে পয়সায় পড়িয়েছিল। হঠাৎ ওর মনে পড়ল ও একটা চাকরি করে।হ্যা ও একটা চাকরি করে। আবার সন্দেহ হল চাকরিটা কি ও করে?অনাদির মাথা ঝিমঝিম করতে লাগলো।আর কিছু ভাবতে পারছেনা ও। নিজের সবকিছুর ওপর চরম অবিশ্বাস,সব ভুল,সব ভুল মনে হচ্ছে ওর। এ অবস্হায় টলতে টলতে অবশেষে বাড়ি ফিরল।শরীর ,মন সম্পূর্ণ বিধ্ধস্ত।মাথা আর কাজ করছেনা । সবকিছু নকল কি?ও কে?কাল রাত অবধি সবকিছু কেমন ছিল?সেগুলো কি ছিল। এতগুলো বছর তবে ও কে ছিল?আজ ই বা ও কে?প্রায় বেঁহুশ হ‌ওয়ার আগে ওর নিজের ঘরে পা রাখল ও সংকোচে। সাবধানে।সংযতভাবে চটিদুটো খুলে রাখল। একবার তাকাল।চিনতে পারলনা।চোখ বন্ধ করল।আর তো কোথাও যাবার নেই।আস্তে আস্তে এগোতে লাগলো নিজের ঘরের দিকে সন্তর্পনে।শোবে ও একটু।আর পারছেনা।ও আবার ঘুমিয়ে পড়তে চায়।নিজের বিছানাটা দেখে একটু স্বস্তি বোধ করল।শুতে গেল । মুহূর্তে ছিটকে গেল অনাদি।বিছানাটা ভিজে।পুরোটা।সপসপ করছে।জল ঢেলে রেখেছে কেউ।চোখ ফেটে জল এল ওর।না ও কাঁদলনা। খুব খিদে পেয়েছিল ,খেয়ে নিল চুপচাপ।শান্ত হয়ে বিছানাটায় শুয়ে পড়ল।শুয়ে থাকল।খানিকখন বাদে টুং টাং চুরির আওয়াজে ঘুম ভাঙলো আবার।চোখ খুলে দেখল মা।না,একটুও চমকে ওঠেনি অনাদি,অবাক ও হয়নি।হতেই পারে।ওটা মা না হয়ে ও নিজেও হতে পারত।হাসলনা ও।কেননা বুঝতে পারলনা সেটা সত্যি না মিথ্যা।মা এককাপ গরম ধোঁয়া ওঠা চা নিয়ে হাসি মুখে দাঁড়িয়ে ডাকছে ওকে।আয় অনি চা টা খেয়ে নে।দেখবি আয় তোর ঘরটা কেমন সাজিয়েছি।চোখ বুজে ফেলল অনাদি।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে মতামত দিন