এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  আলোচনা  অর্থনীতি

  • বাজেট ২০২২

    bodhisattvagc dasgupta লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | অর্থনীতি | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ | ২১৮৫ বার পঠিত
  • Democratic Teacher's Front

    The principal challenges that the Union Budget 2022 should have addressed were rising inequality, unemployment, atrophy of health and education. Investment remains sluggish due to rising inventories and low capacity utilisation. Consumption has yet to fully recover from the fall during the ongoing pandemic. What was required in these circumstances was a fiscal stimulus that focussed on employment generation.
    However total government expenditure as a proportion of Gross Democratic Product is expected to fall as per the Union Budget 2022. Further transfer of resources from the Union government to state governments has been reduced as a share of Gross Domestic Product.

    Turning to education the Union Budget 2022 has posited a “vision” for education that will make the life-span of the formal and institutionalised education system very short-lived.

    The emphasis is more on digitising education by establishing a digital university that would “provide world-class education in different Indian languages at the student's doorstep." The system would work in a hub and spoke model, and the best public universities would be both hubs and spokes. A dedicated TV channel would televise the education content to the rural Indian students. What does it mean for higher education?

    First, education is going to be centralised. Hub basically symbolises centralisation or top-down model where the information, knowledge, and education content would flow from and to the regional points. In this model, as envisaged by Union Budget 2022, the best public universities would work as spokes that would supply and distribute the knowledge to points from where they would get the supply of contents. Keeping in mind the language barrier and policy induced variation in the level of development of state languages the following question arises: would the best universities produce all varieties of local language content or thrust upon students the homogenous monologues, expressionless lectures, limited symbols and vocabulary through power-point presentations? If it is centralised and homogenous, education's primary objective which is to develop a critical and community-oriented mind will be lost.

    Second, this exclusionary model is a death-knell to the formal education system where teacher and taught relation was based on a mutual self-realisation and advancement. With clarity of thought and understanding of the subject, the teacher would realise their own potential and the student grasps the subject and develops a critical mind after actively participating in the teaching-learning process. This interactive and dialogical process would be lost and in its place there would emerge exclusion, social turmoil and regression. With the digitisation of education, it is not clear how the “content” would reach the least advantaged sections society. After all, television sets/mobile devices are either unaffordable or if available, then there is likely to be a conflict of choices, and time constraints for the disadvantaged especially female students.

    Third, it would ostensibly create a stratum of “tech-savvy” teachers which would only benefit the e-market based companies. It would compel teachers to sell their short video lectures in e-malls and marts like YouTube and other social media portals. Thus, in the name of democratising education through door step delivery, it would lead instead to the engendering of a new breed of e-hawkers selling their product digitally for a living. In the process, the higher education institutions would collapse as more and more contractual teachers will be coerced into churning out “e-learning materials”. There will be massive displacement of teachers and an attenuation in their ability to advance the teaching-learning process.

    Fourth, if the “e-laboratories” become a reality, then established physical experimentations and learning would become irrelevant, and the physical laboratories would be rendered dysfunctional. A host of physical laboratory staff will be retrenched.

    This anti-acadmic vision is reflected in budget allocations in Union Budget 2022. Grants to UGC, Central Universities, All India Council for Technical Education, Indian Institute Technologies has been reduced. For Central Universities it is a decline by 18.86%. The obfuscation of numbers and percentage in Union Budget 2022 proves that Modi government creates ever more gaps between promise and reality. The estimated budget on higher education for 2022-23, projected at Rs. 40828 crores increased by Rs. 2477 crores over 2021-22, which constitutes a nominal increase of 6.5%. In real terms, this increase is insignificant as inflation rate on the basis of Consumer Price Index is 5.2%. Future inflation is expected to be higher as the inflation rate on the basis of Wholesale Price Index is 12.5% in 2021-22.

    Budget allocations for farmers, unorganised workers, child welfare, Schedule Castes and Scheduled Tribes have been reduced either in nominal or real terms.

    Rather than instituting an urban employment guarantee program and strengthen the rural employment guarantee program there has been a cut in the expenditure on rural employment guarantee program by Rs. 25000 crores. Further there has been a cut in subsidies for LPG, fertiliser, food and fuel. There have also been reductions in the budget allocations for rural development and health and that too in the middle of the pandemic.

    In the midst of this reluctance in augmenting expenditure, tax revenue has gone up due to two reasons. One, the astronomical increase in the incomes of the corporate sector has meant higher direct tax revenue even at the low corporate tax rates that prevail in India. Second, there has been a rise in indirect tax revenue due to rises in taxes on petroleum/diesel and higher Goods and Services Tax which have come out of the meagre incomes of the working people. There has been no relief in income tax rates for salaried employees and pensioners. This squeeze on working people is bound to have a contractionary effect on economic activity.

    The DTF condemns this anti-people budget that undermines public education and the legitimate needs of the working people. The union government has failed to use this budget to levy a wealth tax on the super-rich that could have been used to finance an employment generating path of recovery led by public expenditure. No amount of verbiage can substitute for a policy to promote employment, reduce inequality and advance education.

    Nandita Narain, President
    Abha Dev Habib, Secretary
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • Ranjan Roy | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০১:১৯735717
  • ইউটিউবে আমাদের বিত্তমন্ত্রীর হাজব‍্যান্ড পরাক্কল প্রভাকরের ধারাবাহিক দেখুন। ভদ্রলোক ইকনমিক্সের ডক্টরেট। বর্তমান সরকারের নীতিকে নিয়ম করে ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুচ্ছে।
  • Ranjan Roy | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ২১:৩১735722
  • আরেকবার বাজেট ভাষণ শুনুন। 
    নীচের বড় হরফের শব্দগুলোর একটাও আমি বাজেট স্পীচে শুনতে পাইনি। কেউ যদি আমার ভুল ধরিয়ে দেন তো খুশি হব।
     
    * এখন বেকারির হার শহরে ৮%, গ্রামে ৬%।
    * ইনফ্লেশন রেট ৪% থেকে ৬% এর মধ্যে (ইয়ার টু ইয়ার বেসিসে) ওঠানামা করছে।
    * ইনফর্মাল সেক্টরে কয়েক কোটি লোক কাজ হারিয়েছে।
    * লেবার ফোর্স পার্টিসিপেশন(৫২ কোটি) এর রেট  এখন ওয়ার্ক ফোর্সের (৯৪ কোটি) ৩৭.৫%। অর্থাৎ কর্মক্ষম বয়সের ৯৪ কোটির মধ্যে ৫২ কোটি কাজ করছে বা কাজ করতে ইচ্ছুক। বাকিরা (৬২.৫%) হয় বেকার , নয় হতাশ হয়ে কাজ খোঁজা ছেড়ে ঘরে বসে আছে। (সূত্রঃ ইকনমিক সার্ভে, পরিশিষ্ট)।
    * পেট্রল/ডিজেল, সার, খাদ্যান্ন, মিড -ডে মিল, ফসল বীমা, মনরেগা ও স্বাস্থ্য খাতে টোটাল সাবসিডি ৬.৪৪ ট্রিলিয়ন থেকে কমে ৫.০৩ হয়েছে। অর্থাৎ সাবসিডি ২২% কমেছে
    *  ৮৪% পরিবারএর আয় কমেছে।
    * এম এস এম ই  ৬০ লাখ ইউনিট বন্ধ হয়ে গেছে।
    * প্রতি বছর ৪৭.৫ লাখ নতুন ছেলেমেয়ে ওয়ার্ক ফোর্সে কাজের সন্ধানে যূক্ত হবে। কিন্তু বাজেট বলছে বছরে ২ কোটির বদলে এখন  ৫ বছরে ৬০ লাখ বা বছরে ৫ লাখ লোককে কাজ দেবে। মানে কম লেখাপড়া শেখা বা আনস্কিল্ডদের কপালে দুঃখ আছে। এদের ইকো সিস্টেমে বিশাল কর্মহীন বাহিনী তৈরি হবে। সমাজের ক্ষেত্রে তার প্রতিক্রিয়া ভয়ংকর।
    * ২০১৭ সালে বলা হয়েছিল ২০২২ নাগাদ চাষির আয় দুগুণো হবে। আরে এখন কত? কিছু একটা তো বলবে নাকি? সোয়া বা দেড়গুণো? সারের দাম তেলের দাম বাড়লে আয়ের জায়গায় ব্যয় বাড়বে যে!
    মাথা পিছু আয় ২০১৯-২০ সালে ৯৪,৫৬৬/- থেকে কমে ২০২০-২১ সালে হয়েছে ৮৬৬৫৯/-।  পিছিয়ে পড়েছে পড়শি বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়ার থেকে।
    * শিশু অপুষ্টি (৩৩ লাখ/ ৩.৩ মিলিয়নে) চিন্তাজনক। (ভারত সরকারে আই সিডি এস এর রিপোর্ট)।
    * গ্লোবাল হাঙ্গার ইন্ডেক্সে ১১৬ টি দেশের মধ্যে এখন ১০১ নম্বর, একবছর আগে ছিল ৯৪। এ'ব্যাপারে ভারত পাকিস্তান, নেপাল ও বাংলাদেশের থেকে পিছিয়ে। (ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস)।
     
    তাহলে কি এগুলোর অস্তিত্বই নেই? অন্ততঃ আমাদের দেশে? 
  • Ranjan Roy | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ২১:৩৮735723
  • বর্তমান সংকটগুলো এবং এ'ব্যাপারে সরকারের হস্তক্ষেপের জায়গা বা আগের সরকারের তৈরি আইন /যোজনা
    সংকটের রূপ                                                        সরকারের হস্তক্ষেপের যোজনা
    জীবিকার সংকট                                                         মনরেগা
    খাদ্যসংকট                                                                ন্যাশনাল ফুড সিকিউরিটি অ্যাক্ট
    স্বাস্থ্যের সংকট                                                           বিনেপয়সায় চিকিৎসার যোজনা এবং স্বাস্থ্যবীমা
    শিক্ষার সংকট                                                             শিক্ষার অধিকার আইন।
    এগুলো যথেষ্ট নয়, কিন্তু গরীবের বেঁচে থাকার জন্যে কিছু তো বটে! অন্ধের নড়ি।
    কিন্তু এইসব প্রোজেক্টে আরও বিনিয়োগের বদলে সরকার যদি সাবসিডি/বিনিয়োগ কমিয়ে দেয় তবে ?
    চন্দ্রগুপ্ত নাটকের ভিক্ষুকের হাহাকার শুনতে পাচ্ছি-- আমার লাঠিটি কেড়ে নিও না বাবা!
  • bodhisattvagc dasgupta | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ০৮:১৫735736
  • বাজেট সংক্রান্ত বক্তব্য: আদিবাসী অধিকার রাষ্ট্রীয় মঞ্চ : 
     
    For Tribal Communities budget signals not Amrit Kaal but Vish Kaal 

    The Adivasi Adhikar Rashtriya Manch considers the Union Budget of 2022-2023 as a cruel betrayal of needs of the tribal communities of India. It is not an Amrit kaal but a Vish Kaal for tribal communities, because none of the urgent issues such as hunger, joblessness, loss of livelihood which haunt tribal communities have been even remotely addressed in this budget.

    A budget is meant to further the aspect of distributive justice to address economic and social inequalities. But this budget will only intensify the shameful record of India being one of the most unequal countries in the world. The most glaring example is the shameful record of allocations and expenditures for tribal communities. According to the accepted norms, the Government must allocate budgetary funds for STs and SCs in proportion to their percentage in the population. Thus even according to the old estimates of the 2011 census, 8.6 per cent of the total budget expenditure must be allocated for the STs. But according to Statement 10B in the budget papers which gives the total amount earmarked for STs, ( Special Tribal Component- STC) far from giving 8.6 per cent of the total expenditure, the Government has allocated just 2.26 per cent. This means that tribal communities in India have been robbed of 2.5 lakh crore rupees of what is due even by norms accepted by this Government.

    There is another way in which tribal communities have been robbed by the Modi Government shown in this budget. Even the inadequate funds which Government declares that they have allocated for tribal communities, is not actually released. For example look at the record of the Ministry of Tribal Affairs. In last year’s budget the allocation was 7484 crore rupees. But of this allocation only 6126 crores was spent. In other words, the Tribal Ministry did not spend 19 per cent of the money it was allocated. Other shocking examples are that at a time when tribal students were forced to drop out of school because of exclusion from online education, 292 crores rupees meant for post matric scholarships were not given. 400 crore rupees meant to set up Eklavya Residential schools for tribal children was not spent. 300 crores meant for mid day meals were not spent. Tribal children were dying of hunger but money allocated on paper was never spent. The Government had promised Tribal universities in AP and Telengana but just two crore rupees was allocated out of which only 47 lakh rupees was actually given and now in this budget only 1.50 crore rupees are allocated. This is nothing but making a mockery of the hopes of tribals in these two states for a university. As far as livelihood is concerned, the government had made such tall claims of allocating funds to ensure minimum support price for minor forest produce. But only 155 crores was allocated of which just 115 crore rupees was spent. This when tribal communities were being forced to make distress sales because of lack of government procurement of minor forest produce. This is a shameful record, repeated in every year of the Modi government when tribals are desperate for support but government refuses to,spend even the money supposedly allocated.

    The third shocking aspect is that this year’s budget has cut social subsidies and expenditure such as on food, health, social security, agriculture, fertilizers etc. The food subsidy is slashed by by 80,000 crores which is 28 per cent and funds for MNREGA by 25 per cent which is 25,000 crores rupees less as compared to the amount spent last year. While all sections of the rural,poor will be very badly affected by these cuts, the tribal communities will be the worst sufferers. Tribal communities have the highest numbers of those malnourished particularly children and women. Cuts in food subsidies will be disastrous and lead to direct intensification of hunger and starvation at a time when the government godowns are overflowing with stocks of 10 crore tonnes of foodgrains. As far as MNREGA is concerned, twenty per cent of MNREGA workers belong to tribal communities – more than double their share in the population – showing the desperate need for waged work. When the pandemic has underlined the desperate need to strengthen the health infrastructure including particularly in tribal areas, the government has not increased the allocations for health. This means there will be no improvement in the dismal health infratstructure in tribal areas. Similarly the huge cuts in allocations for agriculture, for rural development, will badly affect tribal communities. Women will be particularly affected by the unprecedented cuts in subsidies for gas cylinders in the STC from 1064 crore rupees in 2020-2021 to just 172 crore rupees in this budget. All the claims that Modi government is concerned for women’s health affected by smoke from open fires for cooking has itself gone up in smoke. With LPG even further out of the reach of most households, burden of foraging for firewood and making dung cakes would fall on women.

    The STC under the Modi government is cheating the tribals by diverting the money meant directly for tribal development into other expenditures. 41 departments/Ministries are mandated to be part of STC. But for example an amount of 4500 crores spent on building highways is shown as part of expenditure for tribals, when 50 per cent of tribal villages have no public transport. The STC is replete with such blatant diversions. This is nothing but cheating the tribal communities.

    While the budget has robbed and cheated tribal communities, the Government has favored the big corporates by refusing to levy any increased tax on them even though they have made huge profits. At the same time the duties and taxes on petroleum products like diesel, petrol and cooking gas which have pushed up prices, have not been cut. There are no steps to control prices, no steps to create jobs. It is essential to ensure cash transfers of at least 7500 to families outside the income tax paying bracket, but there is no such provision. There is not a single paisa increase in pensions to widows, senior citizens or the disabled.

    The budget is an instrument to further the interests of Indias corporates and to make the rich richer. The poor have no place in this budget. Adivasi communities already suffering the deadly effects of the lockdown and restrictions will be severely affected. AARM calls upon its affiliates to observe February 15 as Protest Day against the Modi government’s anti- people, pro- corporate budget.

    Signed
    M. Baburao 
    Jitendra Chaudhury 
    Chairperson 
    National Convenor
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত মতামত দিন