১. "হিটলারের জার্মানি ১৯৩৮শের মার্চে অস্ট্রিয়া দখল করায় সাভারকর হিটলারের প্রশংসায় পঞ্চমুখ।"
হ্যাঁ একটা সময়ে গান্ধীও হিটলারের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছিলেন। আসলে ওই সময়ে স্ট্যালিন-চার্চিল-হিটলার-তোজো কারও প্রশংসাতেই পঞ্চমুখ হওয়া চলে না। কিন্তু ভারতবর্ষের তাবড় তাবড় রাজনৈতিক নেতা জল মাপছিলেন এবং সেই কারণেই একের পর ভুলভাল সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ও বক্তব্য রেখেছেন।
২. দ্বি-জাতিতত্ত্বের জনক সাভারকরও নন, সৈয়দ আহমদ খানও নন। মূল পাণ্ডা হলেন মেকলের ভাবশিষ্য রাজনারায়ণ বসু। যদিও এই তিক্ত সত্যটা অনেকেই এড়িয়ে যান।
৩. সেলুলার জেলের নাম সাভারকরের নামে পরিবর্তিত হয়নি বরং জেলের একটা সেলে সাভারকরের ছবি রাখা হয়েছে আর বিমানবন্দরের নামটি সাভারকরের নামে করা হয়েছে।
৪. জিন্নার সঙ্গে সাভারকরের কোনও তুলনাই চলে না। ১৯৩৪ পর্যন্ত জিন্না সম্পূর্ণ অন্যরকম । এমনকি ক্যাবিনেট মিশনেও তিনি সহযোগিতা করেন। কিন্তু কংগ্রেসের সীমাহীন ঔদ্ধত্য তাঁকে পাকিস্তানের রাস্তা চাইতে বাধ্য করে।
৫. গান্ধী-আম্বেদকর সাভারকরের প্রসঙ্গে এসেছেন। অথচ যে গুরুত্বপূর্ণ প্রসঙ্গটি বাদ পড়েছে সেটি হল পুণা চুক্তির অন্যতম স্বাক্ষরকারী এই সাভারকর।