এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • ভারতমাতা - শিল্প থেকে বাস্তবতায়

    Biswaj লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৬ জুলাই ২০২১ | ২৩৩১ বার পঠিত
  • ঊনবিংশ শতাব্দীতে পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসারের ফলে বাংলার ধর্ম, সমাজ ও সংস্কৃতিতে প্রাণচাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছিল, অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কারের বদলে যুক্তিবাদী ও মানবতাবাদী দৃষ্টিভঙ্গির হয়েছিল, যা ভারতকে আধুনিকতা ও প্রগতিশীল তার মন্ত্রে দীক্ষিত করেছিল। মানুষ দীর্ঘদিনের কুসংস্কার ও গোড়ামি থেকে মুক্তি পাওয়ার পথ খুঁজে পায় । এক কথায় বলতে গেলে নবজাগরণের সূচনা ঘটে। মানুষ যুক্তি দিয়ে কোনো কিছুকে গ্রহণ করতে শিখে। এই কাজে সাহায্য করেছিল প্রাচ্যের কিছু যুক্তিবাদী পণ্ডিত ব্যাক্তিবর্গ। বিভিন্ন সংবাদপত্র ও গদ্য লেখকরা, এবং শিল্পীরা এই নবজাগরণের অগ্রদূত ছিল। পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে বেরিয়ে আসার জন্য বাংলা জুড়ে দেশপ্রেমের আলোড়ন সৃষ্টি হয়। নবজাগরণের মূল কেন্দ্র ছিল কলকাতা শহর। তাই কেউ কেউ বলছেন এই আন্দোলন সমাজের উচ্চবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেনীর মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল, নিম্নশ্রেনীর মধ্যে এর প্রভাব ছিল ক্ষীণ। এবার আসা যাক মূল বিষয়বস্তু প্রেক্ষাপটে। দেশপ্রেমের প্রতীক হিসেবে ভারতমাতার প্রসঙ্গ কতটা গুরত্বপূর্ণ ছিল।

    জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি পরিবারের সদস্য খ্যাতনামা চিত্রশিল্পী ও সাহিত্যক অবনীন্দ্রনাথের আঁকা 'ভারতমাতা' চিত্রটি শিক্ষিত ও প্রগতিশীল ভারতীয়দের মধ্যে জাতীয়তাবাদের প্রসার ঘটায় অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী স্বদেশী আন্দোলনের সময় 'বঙ্গমাতা' চিত্রটি অঙ্কন করেন। পরে ছবিটির গুণগ্রাহী তাঁর বোন ভগিনী নিবেদিতা এর নাম দেন 'ভারতমাতা'। ভারতীয় জাতীয়তাবাদ এবং বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী স্বদেশী আন্দোলনেই ছিল 'ভারতমাতা' অঙ্কনের অনুপ্রেরণা। 

    যে দেশে শক্তি হিসেবে দেবী এবং মহিলা বাহিনীর পূজা করা হয়, সেখানে ভূমি নিজেই এক দেবী হিসেবে উৎযাপিত হয়, তাতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। ভারত মাতা বা মাদার ইন্ডিয়া একটি শক্তিশালী প্রতীক এবং যুদ্ধের কান্না। কিন্তু আপনি কি জানেন যে দেশকে সংকটের মুখোমুখি হতে হয়েছিল, যখন ভারতবর্ষে উপাসনা করার মত ধারণাটি জন্মগ্রহণ করেছিল, আমরা জানি যে ১৯০৫ সালে ব্রিটিশরা যখন বঙ্গভঙ্গের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। প্রথম জানা প্রকৃত উপস্থাপনা 'ভারতমাতা' ধারণাটি বাঙালি কর্তা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাগ্নে অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অঙ্কিত চিত্রকর্ম নিয়ে আসে। এবং এর পিছনের গল্পটি আকর্ষণীয়।

    ভারতের ভাইসরয় লর্ড কার্জন সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যে বাংলাকে ধর্মের ভিত্তিতে ভাগ করা হবে। 'ডিভাইড অ্যান্ড রুল' - সেই বিখ্যাত ব্রিটিশ অস্ত্রটি ব্যবহারের এক স্পষ্ট প্রচেষ্টা যা কয়েক দশক ধরে দাগ কাটাতে পেরেছিল।  ১৯০৫ সালে এটি একটি বড় ভুল ছিল। বিভাগটির জন্য ব্রিটিশ যে অজুহাত দেখিয়ে ছিল তা ছিল অর্থনৈতিক। যদিও পূর্ববাংলা দরিদ্র ছিল এবং তাই বিশেষ মনোযোগের প্রয়োজনের দিকে ইঙ্গিত দিয়ে, ভারতীয়রা এটিকে জাতি ও জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে বিভক্ত করার একটি নির্মম প্রচেষ্টা হিসেবে দেখেছিল।

    মজার বিষয় হলো 'ভারত মাতা' ধারণাটি প্রথম বঙ্গদর্শন থেকে প্রকাশিত হয়েছিল। এটি ১৮৮২ সালে আনন্দমঠ-এ দেখা গিয়েছিল। ১৭৭০ সালে বেঙ্গল দুর্ভিক্ষের পটভূমিতে প্রতিষ্ঠা হয়েছিল er কাহিনি এবং কথাসাহিত্যর প্রথম দিকের কাজগুলোর মধ্যে এটি ছিলো ঔপনিবেশিক বিরোধী থিম। বঙ্কিমচন্দ্রের 'বন্দেমাতরম' কবিতার মধ্যে এক গভীর মাতৃবোধ ও ভালোবাসা প্রকাশ পায় এবং বন্দেমাতরম জাতীয়তাবাদের স্লোগানে পরিণত হয়।

    কথিত আছে যে আনন্দমঠ উপন্যাসটি, বন্দেমাতরম কবিতাটি এবং এতে উত্থিত সংবেদনশীল বক্তব্যগুলি শিল্পী অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে এতটাই অনুপ্রাণিত করেছিল যে তিনি ভারতমাতা শিরোনামে একটি চিত্রকর্ম রচনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। দুর্গা ও কালী ভূমিতে ভারতমাতাকেও শক্তি ও ভালোবাসায় দেখানো হয়েছিল। যাকে জাফরান রঙের পোশাক পরিহিত একটি সশস্ত্র  হিন্দু দেবী হিসেবে চিত্রিত করা হয়েছিল, হাতগুলিতে একটি বই, ধানের শীষ, একটি মালা এবং একটি সাদা কাপড় ছিল। 

    বোন নিবেদিতার প্রচেষ্টার মধ্য দিয়ে, ভারতমাতার এই প্রতিমূর্ত চিত্রটি সমগ্র  বাংলা জুড়ে কয়েক হাজার প্রতিবাদী পোস্টার এবং ব্যানারে মুদ্রিত হয়েছিল। ধারণাটি এতটাই শক্তশালী হয়ে উঠল যে ১৯০৯ সালে অবনীন্দ্রনাথ ভারতমাতা আঁকার মাত্র চার বছর পর তাঁর সমগ্র কাজ সারা ভারতে ছড়িয়ে পড়ল। উত্তরপ্রদেশের স্বদেশী বিক্ষোভকারিরা নিয়ে ভারতমাতার  চিত্রগুলি নিয়ে মিছিল করেছিল। মাদ্রাজে প্রখ্যাত তামিল কবি সুব্রামণ্যভারতী, বোন নিবেদিতার শিষ্য তার রচনার মাধ্যমে এটিকে জনপ্রিয় করেছিলেন। একইভাবে, লোকমান্য তিলক এবং লালা লাজপত রায় বোম্বাই এবং পাঞ্জাবে এই ধারণাটি জনপ্রিয় করেছিলেন। সারা দেশে অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর ভারতমাতার ছবির দেখা যেত।

    পরের দশকগুলোতে ভারতমাতার পোস্টারগুলো ভারতের স্বাধীতা সংগ্রামের সমস্ত নেতাদের - গান্ধীজি থেকে নেহেরু, ভগৎ সিং এবং সুভাষচন্দ্র বসু পর্যন্ত উপস্থিত হবে। জহরলাল নেহরু তাঁর আত্মজীবনীতে লিখেছে: "এটা খুব কৌতুহলজনক যে কোনো দেশে কোনও নৃতাত্বিক রূপ দেওয়ার প্রবণতা প্রতিহত করা যায় না ... ভারতমাতা.". এরকম কয়েকটি ছবি কয়েক হাজারের আবেগকে বাড়িয়ে দেয়"। আজ অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মূল চিত্রকর্মটি রবীন্দ্রভারতীয় সমাজে সংরক্ষিত রয়েছে। এদিকে, ভারতমাতা চিরকালের জন্য আমাদের জনচেতনতায় আবদ্ধ হয়ে রয়েছে।  তিনি আমাদের একটি অংশ।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • kk | 68.184.***.*** | ২৬ জুলাই ২০২১ ২৩:৫০496113
  • লালা রাজপথ রায়?

  • &/ | 151.14.***.*** | ২৭ জুলাই ২০২১ ০০:০২496114
  • লালা রাজপথ রায় বোম্বাই ঃ-)

  • | ২৭ জুলাই ২০২১ ০০:১৯496115
  • এই হল সোর্স। এবারেও গুগল ট্রানশ্লেটই চালিয়েছে। তবে লোকে স্যাটাস্যাট ধরে ফেলছে দেখে প্যারাগ্রাফগুলো  আগে পরে করে দিয়েছে। 


    https://www.livehistoryindia.com/story/herstory/bharat-mata-from-art-to-reality/?amp=1

  • 4z | 184.145.***.*** | ২৭ জুলাই ২০২১ ০১:১৮496116
  • কি অত্যাচার! 

  • syandi | 45.25.***.*** | ২৭ জুলাই ২০২১ ০১:২৯496117
  • বিশ্বজ মহোদয়, আপনি দয়া করে  ক্ষ্যামা দিন। আর পারা যাচ্ছে না মশায়। লেখক তকমাটা  কি আপনার না জুটলেই চলছে না ?

  • Abhyu | 47.39.***.*** | ২৭ জুলাই ২০২১ ০১:৩২496118
  • আমি বলেইছিলাম গোয়েন্দা দময়ন্তী গুরুতেই থাকেন। তা যা হোক, কমলাকান্ত প্রসন্ন গোয়ালিনীকে বলেছিল বঙ্গজদের ঝাঁট দিয়ে বিদায় করতে। বিশ্বজকে ইগনোর করা ছাড়া গতি দেখি না। মাঝে মাঝে ফূর্তি ভালোই কিন্তু এ বড্ড বোরিং হয়ে যাচ্ছে।

  • &/ | 151.14.***.*** | ২৭ জুলাই ২০২১ ০১:৫১496119
  • এ তো কুম্ভীলক ও !

  • Biswaj | ২৭ জুলাই ২০২১ ১০:২৫496126
  • Ami লেখক হতে   চাইনা এমনি শখ এ টাইম পাস এর জন্য ল

  • Biswaj | ২৭ জুলাই ২০২১ ১০:২৬496127
  • Key board thik thak kaj kore na

  • Biswaj | ২৭ জুলাই ২০২১ ১০:২৮496128
  • Hey online  theke kichu resource collection করেছি 

  • | ২৭ জুলাই ২০২১ ১৫:১৬496133
  • কিছু রিসোর্স?? পুরোটাই তো টোকা। আবার ঋণ স্বীকারও করেন নি, আর অনুবাদটাও নিজে করেন নি!! 


    খামোখা এই গুগল ট্র‌্যানলেটারের  অতি অসহ্য অতি জঘন্য, অতি কদাকার বাংলা পড়ানোর অত্যাচার কেন রে বাপু? ইংরিজি লেখার লিংক দিয়ে দিলে যার ইচ্ছে হবে সে পড়ে নেবেখন। 

  • sandi | 45.25.***.*** | ২৭ জুলাই ২০২১ ১৭:১৭496134
    • Biswaj | ২৭ জুলাই ২০২১ ১০:২৫496126
    • Ami লেখক হতে   চাইনা এমনি শখ এ টাইম পাস এর জন্য ল

    • বুঝলাম আপনি টাইম পাসের জন্য ল পড়ছেন। তা পড়ুন না। সে তো খুব ভাল কথা। কিন্তু মেশিন ট্রান্সলেটেড গল্প পড়ানোর উপদ্রব না  করলেই ভাল হয়। 

    •  

    •  

  • Anindita Roy Saha | ২৭ জুলাই ২০২১ ২০:৫৬496142
  • ভাই বিশ্বজ , আপনি কি লেখাটা একবার পড়েও দেখেন না? বাক্যগুলো পর্যন্ত অসম্পূর্ণ , অর্থ অস্পষ্ট। 


     প্লাগিয়ারিজম যে লেখা ও প্রকাশনার জগতে অপরাধ সে কথা আর নতুন করে নাই বা বললাম । 

  • dc | 27.57.***.*** | ২৭ জুলাই ২০২১ ২১:০৯496143
  • বিশ্বজ আপনিই কি গুগল ট্রান্সলেটার? নিজের নাম দিয়েছেন বিশ্বজ? তাই যদি হয় তো আমাদের মানুষদের জগতে স্বাগতম। আপনি কি স্বপ্ন দেখেন? স্বপ্নে ইলেকট্রিক ভেড়া দেখেন? 

  • বিপ্লব রহমান | ২৮ জুলাই ২০২১ ০৭:৩৩496155
  • গুরুর এডমিন কী শীতনিদ্রায়? আইপি ব্যান করা হোক

  • Kaushik Saha | ২৮ জুলাই ২০২১ ১৩:১০496160
  • 1) অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গভঙ্গ - বিরোধী স্বদেশী আন্দোলনের সময় ' বঙ্গমাতা' চিত্রটি অঙ্কন করেন| পরে ছবিটির গুণগ্রাহী "তাঁর বোন ভগিনী নিবেদিতা" এর নাম দেন ' ভারতমাতা '। 


    2)মূল চিত্রকর্মটি  "রবীন্দ্র ভারতীয় সমাজে "সংরক্ষিত রয়েছে  - 


    আপ রবীন্দ্র ভারতীয় সমাজ জানতে  হ্যাঁয় ? -  no sir, রবীন্দ্র ভারতী yes, ভারতীয় সমাজ yes, রবীন্দ্র ​​​​​​​ভারতীয় ​​​​​​​সমাজ - no.


    3) কারা ​​​​​​​যে "ছিল" ​​​​​​​আর ​​​​​​​কারা ​​​​​​​যে "​​​​​​​ছিলেন"- তা মা গঙ্গাই জানেন। 


    বলতে হয় WTF -> এ কী রতি!! 

  • উজ্জ্বল | ২৮ জুলাই ২০২১ ১৩:২৩496161
  • এই লেখাগুলোর জন্য গু চ খুলতে ভয় করছে। মানসিক ভাবে খুব ক্লান্ত হয়ে এখানে আসি, মন ভালো হয়ে যায়। দয়া করে পাতাগুলো নষ্ট করবেন না।

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন