এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হোমোবেলা 

    Jaydip Jana লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৭ নভেম্বর ২০২০ | ১২৩০ বার পঠিত
  • নিজের কৈশোরকালে জানতাম ছেলে হয়েও আমার ছেলেদের ভাল লাগে। হোমো শব্দটা হোমোসেপিয়েন্সের বদলে কেন যে হোমোসেক্সুয়াল বোঝাতে ব্যবহৃত হতো সে হিসেব আজও মেলেনি। জানতামও  না টপ বটম কাকে বলে,  মুঠোফোনের জমানা তখনও শুরু হয়নি। ইনটারনেট কম্পিউটার স্কুল জীবনে তখনও অধরা। হিজড়া পেশার মানুষজনদের দেখলে তখনও  অবশ্য  ভয় পেতাম তাদের চলন বলনে। কতি পারিক ডুপ্লি শব্দ জানলাম এইচ আইভি  ইন্টারভেনশনের  হাতধরে।  আর সেই সুত্রে  হিজড়া পেশার সম্পর্কে  সম্যক ধারণায় ভয় ভেঙে ভালবাসায় পরিণত হল নিজেরই অজান্তে।  তার আগেও ভাবতাম ধরাধামে আমিই বোধ হয় এমন ছেলে হয়েও সিনেমা দেখতে গিয়ে বা উপন্যাস পড়তে গিয়ে নায়কের স্বপ্নে বুঁদ হয়ে যাই । অথচ নিজেকে তথাকথিত  মেয়ে ভাবিনি কোনও দিন। নিজের মত মানুষ খোঁজার তাগিদ একটা ছিলই যদিও মফস্বল শহরে তার সুবিধা ছিল না খুব বেশি। তারপরেও অনেক গল্প , কুড়ি বাইশ বছরের আন্দোলনের  ইতিহাস  এত অল্প কথায় সম্ভব না। সেদিনও অনেকেই মনে করত ৩৭৭ থাকলেই বা কি আর না থাকলেই বা কি।  বিছানায় ছেলেদের  সঙ্গে যাওয়া কে আর আটকায়।  কেউ কেউ ছাতনা তলায় গিয়ে আজ বৌবাচ্চা নিয়ে সুখে সংসারী  মাঝে মাঝে মুখবদল সেও বজায় আছে।  আজও তেমন ভাবনা অনেকেরই আছে। প্রিভিলেজড মানুষজন সবকালেই থাকেন। 


    যে কথা বলছিলাম,  আমার মত যারা প্রাগৈতিহাসিক ডাইনোসর যুগের লোক তারা হয়ত  রিলেট করতে পারবে। সেসব কথা অনেক আগের। হাতে হাতে মুঠোফোন সেসব তখন  স্বপ্ন। বাড়ির কড়কড়ে  আওয়াজের মাঝে মাঝে ক্রসকানেকশানের ল্যান্ডলাইন টেলিফোনের স্বপ্নও অনেকের কাছেই  তখনও অধরা। অগত্যা আশপাশের বাড়ির ফোনই ভরসা। নয়তো  ভরসা মিনিটে  একটাকা দিয়ে কথা বলা  লোকাল ফোনের পি সি ও বুথ। এসটিডি আই এসডিতে দূরের সম্পর্ক  মেনটেন করার সামর্থ্যটাও স্বপ্ন ।  ডেটিং অ্যাপ খায় না মাথায় দেয় জানতুম না বাপু।  আজকের গ্রাইন্ডার  টিন্ডারে পাঁচশ মিটার বা পাঁচকিলোমিটারে ছবি দেখে সাইজ মেপে নেব না দেব ভেবে কথা বলা সেসব ভাবনারও বাইরে। আর মফস্বলি  আমরা তো আরও অন্যরকম। তখন কিন্তু ভরসা ট্রেনের শেষ/ প্রথম কামরার উষ্ণ স্পর্শ। তারপর কখনও হাতে গুঁজে দেওয়া একটুকরো কাগজে বাড়ির ফোন নম্বর। নামধাম ফেক বলা সেকালেও ছিল। কতবার বাড়ির লোক ফোন ধরে রংনম্বর কইত তার ইয়ত্তা নেই। আজকাল যেমন মনে হয় অপছন্দের  লোকটা কেন প্যান্টের চেনে হাত দেবে তখন কিন্তু  সেটাই চাহিদা। নইলে কোথায় পাব তারে...  সেদিনের  কত ভাললাগার,  ভালবাসার সাক্ষী যে লোকাল ট্রেনের কামরার  ভিড় তা যারা জানে তারাই জানে। শুধু  মাত্র  একসাথে যাতায়াতে পাশে দাঁড়ানো বা ভিড়ের মাঝে পিঠে বুকে মুখ গোঁজার নির্মল সান্নিধ্য লাভের জন্যই কলেজ শেষেও তার অফিস শেষের অপেক্ষা।  স্টেশনে এসে একটার পর একটা ট্রেন ছাড়া। গে রেডার ছিল চোখ। আর হাতের আঙুল। হালকা স্পর্শে সম্মতি অসম্মতিতে ছিল সম্মানজনক সহাবস্থান । কেউ কেউ  আরও একটু সাহসীও যে হোত না তেমন না। তখন তো ক্রুশিং পয়েন্ট  বলতে পাবলিক  টয়লেট আর পার্ক ই ভরসা। কোলকাতা শহরে কত যে এমন মহাপীঠ ছিল যা আজকে হারিয়ে গেছে। মধ্য কোলকাতার কোনও পার্কের অন্ধকারে অফিস ফেরত সো কলড এলিট লোকের মাঝে দাদা কটা বাজে দিয়ে শুরু হত আলাপ। কখনও কোনও  জলার পাড়ে আড্ডা দিতে গিয়ে বা পছন্দের  লোক খুঁজে  পেতে ছিনতাই বা বাকুরবাজের পাল্লায় পড়েনি এমন লোক কমই আছে। তবুও সে অমোঘ টানে আবারও যাওয়া। তখনও এত ম্যাসাজপার্লারের ছড়াছড়ি  কোলকাতা শহরে হয়নি। দক্ষিণ কোলকাতার সদ্যগজানো সেসব পারলার পয়সা ওয়ালা অভিজাত লোকেদের আসর। দখিন কোলকাতার কোনও রাস্তায় বেশি রাতে হাঁটতে হাঁটতে পাশে দাঁড়ানো গাড়ির ভিতরের হাতছানি ছিল ভালই।  তবে তা আজকের মত এত বেশি রূপান্তরকামী যৌনকর্মীদের রমরমায় আটকে ছিল না।  মধ্য  কোলকাতার  বিখ্যাত মিষ্টির দোকানের  সামনে দাঁড়িয়ে চোখে চোখ পড়ে চুম্বকের মত আটকে যাওয়া সে যে জানে সে জানে।  এসব স্থানমাহাত্ম্য ইন্টরানেটের তোড়ে আজ ভেসে গেছে। আমরা তখন যেতাম ক্রুশিং করতে নিউ অ্যামপায়ার সিনেমা হল যা আজ আর নেই। মিন্টো নন্দন শেষে ফ্লোরিয়ানার ডান্সিং ফ্লোর সেও তো আজ অতীত। ধর্মতলার ঝিকঝ্যাক বাথরুমের মাহাত্ম্য  নিয়ে  যত বেশি কথাই বলিনা কেন কম পড়বে। আমাদের ডেটিং  শেষে মেটিং এর  জন্য ছিল হাওড়া ময়দানের কাছে এক একা থাকা  ভদ্রলোকের   বাড়ি / খোল, আর এসপ্ল্যানেড পেরিয়ে পুরোনো  সিনেমার কাছে আর একজনের খোল, সেসব আজকাল কালের স্রোতে হারিয়ে গেছে। 


    মফস্বল  শহর গুলোর বাসস্ট্যন্ড আর রেল স্টেশনের আলোআঁধারি  আর জি আর পি রা ছিল অনেক ঘটনার সাক্ষী।  পুলিশি বা জি আর পি এফ হেনস্থা  ছিল জলভাত। কখনও টাকা বা কখনও যৌনসুখের পরিবর্তে মিলত ছাড়। ভিতরে ভয় থাকত বাড়ীর লোক যদি জেনে যায়। তখনও ৩৭৭ কি খায় না মাথায় দেয়, পুলিশি হেনস্থার প্রতিবাদ এসব তো ভাবনারও অতীত।  তারপরেও আমরা স্বপ্ন দেখতাম একসাথে থাকার। স্বপ্ন  ভাঙত,  সঙ্গীও পাল্টে  যেত।  তখনও স্বপ্ন ছিল একজোট হবার। প্রেমিকের বিয়েতে মন ভাঙা কিংবা প্রমিকের অন্য শরীরের হাতছানিতে চলে যাওয়ায় জীবন থেকে নিজেকে শেষ  করার ভাবনা সেদিনও ছিল। ছিল না আজকের মত সাপোর্ট গ্রুপ বন্ধু  বান্ধব  ইন্টারনেট  তবুও কোথাও প্রাণ ছিল। যেখান থেকে সারা ভারতবর্ষের  মাত্র কয়েকজন মানুষ একজোট হয়ে শুরু করেছিলেন ফ্রেন্ডশিপ ওয়াক। প্রথম প্রাইড ওয়াক কোলকাতার বুকে। বিভিন্ন হেনস্থার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে জেলায় জেলায় তৈরী হল সাপোর্ট  গ্রুপ  বা সংগঠন।  যারা  একজোটহয়ে  তৈরী করেছিলেন একটা  নেটওয়ার্কের ,  যার হাত ধরে বৃহত্তর  একক এইচ আইভি  ইন্টারভেনশন শুরু হয়েছিল সরকারী সাহায্যে। ৩৭৭ বিদ্যমান অবস্থায়  এহেন প্রোগ্রাম  অনেক বড় অ্যচিভমেন্ট ছিল। যে সরকার  তখনও ৩৭৭ বিদ্যমান রেখে পুরুষ দেহের সাথে পুরুষদেহের মিলন কে অপরাধ  বিবেচনা করত সেই সরকারি অর্থসাহায্যে এই মানুষগুলোর এইচ আইভি  প্রতিরোধমুলক কাজ অবশ্যই মাইলস্টোন।    সেই কাজ করতে গিয়ে কয়েকজন স্বেচ্ছাসেবী শারিরীক  হেনস্থার শিকার হন ওই ঢাকুরিয়া  লেকেই। পুলিশি সহায়তা না পাওয়ায়  একজোট হয়ে  ক্যুইয়ার সংগঠনের সাথে সাথে  বিভিন্ন সংগঠন প্রতিবাদে মুখর হয়ে ঘেরাও করেছিলেন লেক থানা। প্রশাসন বাধ্য হয়েছিল নিজেদের দোষ স্বীকারে। 


    সাংগঠনিক  সমস্যার কারনে সে নেটওয়ার্কও নেই, ইন্টারভেনশনের ভাবনাও এতবছরে বদলেছে অনেক। 


    আন্দোলনের  ইতিহাসে  বিভেদের রাজনীতি,ঘৃণার  রাজনীতি  ক্রমশঃ  আন্দোলন টাকে পিছিয়েছে। সমগ্র একজোট LGBTIQH ( বর্ণ  যোগ হতে হতে আজ যা ক্যুইয়ার শব্দ বন্ধে থেমেছে) আন্দোলন  থেকে ভারতবর্ষে  লেসবিয়ান  আন্দোলন  কখনও আলাদা হয়েছে কখনও বা রূপান্তরকামী বা ট্রান্স জেন্ডার  বা হিজড়ারা নিজেদের বিচ্ছিন্ন  করেছেন তাও একটা ইতিহাস। সে ইতিহাস নিয়ে মাথা ঘামানোর প্রয়োজন আজকের প্রজন্মের নেই। 


    মজার গল্প আজকের না চাইতেই পেয়ে যাওয়া মানুষজন ভাবতেও পারেনা ৩৭৭ পরিবর্তনের প্রয়োজন কি ছিল। কি ছিল আর কি পরিবর্তন  হল তার খবর রাখার সময় নেই। ডেটিং অ্যাপ ঘেঁটে শোও বসো না পোষালে কাদা ছেটাও,  স্ক্রিনশট শেয়ার করা আজকের মানুষজন সত্যিই বুঝবে না একজোট হওয়ার কি প্রয়োজন। অথচ না পেলেই চিতকার করবে আমার তো এটা প্রাপ্য এটা কেন হচ্ছে  না। অথচ প্রাপ্যটাও যে কি তাও তারা জানেনা। মুষ্টিমেয়  সুবিধাবাদী লোকজন তাদের ব্যবহার করে নিজের আখের গোছাতে থাকে। সিসজেন্ডারদের ট্রান্স বিদ্বেষ,  ট্রান্সজেন্ডার দের হিজড়া বিদ্বেষ  হিজড়াদের সিসবিদ্বেষ, কতিদের ডুপ্লি বিদ্বেষ  এই বিদ্বেষ  আসলে মুলসমাজের তৈরী আর তা ফ্রেম অফ রেফারেন্স  দিয়ে কোর এ গেঁথে যায় আমাদের অজান্তেই। এই বিদ্বেষের ভাবনা  না কমলে একজোট না হলে সো কল্ড কমিউনিটির  কিছু লোক মাথায় হাতবুলিয়ে ক্ষীর খেয়ে যাবে  আর সামাজিক বিদ্বেষকে প্রশ্রয় দিয়েই যাবে  আর বাকীরা আঙুল চুষবে...


    এত কথা বলা আমরা সেদিনও ছিলাম আজও আছি,  ৩৭৭ রদে কিংবা নালসা জাজমেন্টে লড়াইটা শেষ হয়নি, শুরু হয়েছে। বিদ্বেষের  রাজনীতি ভুলে  আয় সকলে  আরও বেধে বেধে থাকি। একবারও যেন না ভুলি  ভালবাসার জন্য জীবনের জন্য আমাদের এ পথ চলা...


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে প্রতিক্রিয়া দিন