এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • একদিনে অনেকটা বড় হয়ে ওঠা !

    jhankar malakar লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ | ২৭৩৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • jhankar malakar | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১১:৩৫728022
  • ছোটবেলায় আমি খুব 'শান্ত' স্বভাবের ছিলাম। তাই বাবা-মায়ের থেকে আমি স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি ভালোবাসা পেয়ে এসেছি। ফলস্বরূপ পেটেও খেতাম, পিঠও কক্ষনো অভুক্ত থাকতো না।

    ছোটবেলার এই ছড়াটা আমরা সবাই শুনে থাকব - "মামার বাড়ি ভারী মজা কিল চড় নাই"। সেই অনুভূতি আমি পেতাম সেজ পিসি বা আমার পরম স্নেহের দুষ্টু পিসির সান্নিধ্যে। দুষ্টু পিসি পাশে থাকা মানে এক প্রকারের অরাজকতা, যাই করি না কেন, মারা তো দূরের কথা, বকা খেলেও দ্বিগুণ জোরে পাল্টা বকা খেত আমার বাবা-মা দুষ্টু পিসির কাছে।

    একদা সেই দুষ্টু পিসির বাড়ি সিউড়ি যাচ্ছি গ্রীষ্মের ছুটিতে। তখন আমি ক্লাস ফোরে উঠেছি। সঙ্গে বাবা, মা, বোন, ও পিসতুতো দাদা (দুষ্টু পিসির কনিষ্ঠ পুত্র) - মম। অশোকনগর থেকে ভোরবেলা রওনা হলাম, ৭৩ নম্বর বাস ধরে, গন্তব্য নৈহাটী। সেখান থেকে ট্রেন পালটে আমোদপুর তারপর বাসে সিউড়ি। স্টেশনে এসে দেখি ৩ নম্বর প্লাটফর্ম একটি দূরপাল্লার ট্রেন দাঁড়িয়ে, যাবে বান্ডেল পর্যন্ত। বাবা বললো, "তোমরা তাড়াতাড়ি 3 নম্বরে যাও, আমি টিকিট কেটে দ্রুত আসছি"।
    আমরা প্লাটফর্মে এসে শেষের দিকে দাঁড়ালাম, বাবার জন্য অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে, আমি, বোন, দাদা ও মা। ইতিমধ্যে ট্রেন ছাড়ল। আমরা উঠলাম না ট্রেনে। ট্রেন চলে গেল। আমরা আরো খানিকক্ষণ অপেক্ষা করলাম। আমি অস্থির হয়ে পড়ছি, বাবার আসার নাম নেই। বোন ছোট, এদিকে দাদা আর মা গল্পে নিরত। আমি মাকে বললাম, "মা টিকিট কাউন্টারে চলো, বাবাকে ওখানে পেয়ে যাবো", জুটলো বকা, "দুষ্টুমি না করে শান্ত হয়ে দাঁড়া"।

    খানিক পরে স্পষ্ট দেখলাম, বাবা পিঠে কালো ব্যাগ ঝুলিয়ে ওভারব্রিজের ওপর হাঁটাহাটি করছে। আমার বাবার চেহারাটাই এমন যে ভিড়ের মধ্যেও স্পষ্ট চেনা যায়, তার ওপর আমি 365 দিন, 24 ঘন্টা বাবার সাথেই থাকতাম। প্রসঙ্গক্রমে জানিয়ে রাখি আমার বাড়ি ছিল অশোকনগরে আর স্কুল বিধাননগরে, বাবা সেই স্কুলেরই শিক্ষক। বনগাঁও লোকালে বাবা ও ট্রেন-তুতো কাকাদের সাথে ডেইলি প্যাসেঞ্জারি করে স্কুলে পৌছাতাম ও ফিরতাম। যাই হোক, বাবাকে নৈহাটী ওভারব্রিজে দেখে আমি দৌঁড়ে যেতে চাইলাম, সেখানেও দাদা আটকে দিলো, "ধুর কাকে না কাকে দেখেছিস, কই তোর বাবা"।
    এইবার আমি বলতে শুরু করলাম, "মা, স্টেশন মাস্টারের কাছে চলো, আমি দেখেছি আগে, লোক এই ভাবে নিখোঁজ হলে স্টেশনে ঘোষণা করা হয়, তারপর পরিচিত মানুষের সাথে স্টেশন মাস্টার ঘরে দেখা হয়"৷ দাদা ও মা আমার বয়সটাই দেখলো, ট্রেনে যাতায়াত করার অভিজ্ঞতাটার মূল্য দিল না। আমি স্পষ্ট অনুমান করতে পারছিলাম যে সময় বেশি নেই, এরপর বাবা নৈহাটী ছেড়ে বেরিয়ে যাবে। তারপর ঘোষণাতেও লাভ হবেনা। তাই ক্ষণে ক্ষণে আমি বৃথা চেষ্টা চালিয়ে গেলাম, "মা, চলো স্টেশন মাস্টারের ঘরে।" মা ও দাদার ভ্রূক্ষেপই নেই, ওরা গল্পে মশগুল। ইতিমধ্যে দেড় ঘন্টা পূর্ণ, এইবার ওদের চিন্তা শুরু হলো, বললো, "কোথায় বাবা ব্রিজে ?" । ছুটে গেলাম আমি, বাবা নেই। ব্যাগ, আর কোলে ছোট বোনকে নিয়ে মা, সঙ্গে দাদা আর আমি স্টেশনমাস্টারের ঘরে গেলাম। নৈহাটীতে ঘোষণা করা হলো, "প্রেমাঙ্কুর মালাকার, আপানি এখানে থাকলে ব্যান্ডেল চলে যান", আর ব্যান্ডেলেও সমানভাবে ঘোষণা করা হলো। আমরা ট্রেন ধরে বান্ডেল গেলাম। স্টেশন মাস্টার ঘরে যেয়ে 1 ঘন্টা বসে থাকলাম, বাবা এলনা। আমরা খাবার খেলাম, আরো এক ঘন্টা বসে থেকে আমার আবার নৈহাটী ফিরে এলাম। এবার আমার বাবার ওপরেও রাগ হচ্ছে, "তুমি থাকবে নয় ব্যান্ডেলে নয় নৈহাটীতে, অন্যথা যাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না"। আর এই দুই স্টেশনেই ঘোষণা চলছে প্রতি ঘন্টায়। বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যে হলো, এবার মা ও দাদা সত্যি চিন্তিত। মায়ের এক অফিস কলিগ এলেন, ওনাকে নিয়ে থানায় যাওয়া হলো। বাবার চেহারার বর্ণনা নিলো অফিসার। বললো, "না, এই চেহারার কেও আটক হয়নি, একজন আছে লকআপে, আপনারা দেখে যেতে পারেন"। বলাবাহুল্য, সেই মানুষটি আমার বাবা নয়। মা বললো, "ওর বাবা নৈহাটীতে একটা দোকানে যায়, সেইখানে একবার খোঁজ নিলে হয়"৷ মায়ের কলিগের হাসবেন্ড সেখানেও খোঁজ নিলো, স্পষ্ট করে কিছু জানা গেলো না। এইবার ব্যাপারটা বেশ বাজে দিকে মোর নিলো, অফিসার খোঁজ নিতে লাগলেন, ট্রেনে কোন এক্সিডেন্ট হয়েছে কিনা, রাস্তায় কোন দুর্ঘটনা ঘটেছে কিনা, সেই কথোপকথনে আমার গা গুলাতে লাগলো, দাদাও চুপ, মায়ের অবস্থা আরো শোচনীয়। আমি যে কার ওপর রাগ করবো বুঝতে পারছিলাম না। মা আমায় তখন ছেড়ে দিলে কিংবা কথা মতন শুরুতে স্টেশন মাস্টারের কাছে গেলে এই পরিস্থিতি আসতো না। এদিকে বাবা আমাদের ছেড়ে বান্ডেল অব্দি যাওয়া যদিওবা মানা যায়, তার চেয়ে দূরে যাওয়ার ব্যাখ্যা হয় কিভাবে ? এদিকে অফিসারের ইনভেস্টিগেশনে ইতিমধ্যে "মর্গ" শব্দটিও এসে পড়লো। আর থাকা যায়না ওখানে। মায়ের কলিগ সব বুঝে আমাদের বললেন, "আপনারা বাড়ি চলে যান, এখানে থেকে আর লাভ নেই, এদের কাজ এরা করুক"।

    আমরা অশোকনগর ফিরলাম, ফিরে সিউড়িতে ফোন, বাবা যায়নি ওখানে এখনো। অতএব সম্ভবনা দুটোই, হয়ত বাবা এখনো সিউড়ির পথে, কিংবা কোনো বিপদ ঘটেছে। কেও জামা কাপড় ছাড়িনি আমরা, রাঙা কাকু ফোনের কাছে বসে আছে, টানা পিসিকে ফোন করে চলেছে। এভাবেই আরো এক ঘণ্টা কাটলো, রাত 8 টা। এইবার মা আর পারল না, বিছানায় শুয়ে পরে হাউমাউ করে কেঁদে উঠলো। কাকুরা গাড়ি নিয়ে বেরোবার তোড়জোড় করছে, কলকাতায় আর এক দাদা কেও ফোন দেওয়া হয়েছে। এবার আমি সত্যি খুব ভয় পেয়ে গেলাম, বুঝতেই পারছিলাম না কি করবো বা কি হচ্ছিল। মিনিট পাঁচেকের মধ্যে ফোন বেজে উঠলো, টান টান উৎকণ্ঠা, এপাশ থেকে কাকুর গলা পেলাম, "খুব ভালো খবর, আমরা খুব চিন্তায় ছিলাম!" কাকু মা কে ডাকল, মা হ্যালো বলল ফোনে, আর কথা বলতে পারল না। মা আর দাদাকে যা শোনাবার তা সারাদিন ধরেই শুনিয়েছি, বাবা কে কি কি শোনাবো পরদিন সিউড়িতে দেখা হলে, সেগুলো ভাবতে লাগলাম।

    পরেরদিন আবার আমি দাদা বোন আর মা, সিউড়ির জন্য রওনা হলাম। কোন প্লাটফর্মে যাবো, ট্রেনের আগে উঠবো না পেছনে, এইসব ব্যাপারে আমার মতামতকেও এবার গুরুত্ব দেওয়া হলো। একদিনেই যেন অনেকটা বড়ো হয়ে গেলাম। দরুন আনন্দে সিউড়ি পৌঁছালাম, বাবাকে দেখে কি খুশিটাই না হলাম, এই প্রথম বোধহয় বাবা আর দুষ্টু পিসি পাশাপাশি থাকা সত্বেও বাবা কে দেখে বেশি আনন্দ পেলাম। আর যেগুলো প্র্যাক্টিস করে এসেছিলাম বাবা কে শোনাব বলে, বেমালুম ভুলে গেলাম।
  • pi | 57.29.***.*** | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৮:১৬728023
  • টিকিট কাটতে ইয়ে দেড় ঘণ্টা ধরেও কেউ আসছেনা , কেউ চিন্তা করলোনা ? আর বাবা কি বাকিরা ট্রেনে উঠে গেছে ভেবে চলে গেছিলেন ?
  • AS | 125.187.***.*** | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৬:৩৬728024
  • ব্যাপারটা কিন্তু ঠিক পরিষ্কার হল না। বাবা কি যে ট্রেনটা ছেড়ে চলে গেল তাতেই চলে গেলেন ? ওভারব্রিজের ওপর হাটা হাটি (চ্ন্দ্রবিন্দু কিকরে দেব? কখন করছিলেন? দেড় ঘণ্টায় কারুর হুশ হল না?
  • Du | 57.184.***.*** | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ২৩:২৮728025
  • আরে বাবা ট্রেনটা ছেড়ে যাচ্ছে দেখে উঠে গেছেন নিত্যযাত্রীর ইনস্টিন্ক্ট আশা করে। উনি নিজের এক্সপিরিয়েন্সটা বলেছেন। অনু ফিল্ম হলে কি করতেন?
  • Atoz | 161.14.***.*** | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০০:৪৯728026
  • তখন মোবাইল ফোন থাকলে এইরকম অবস্থা হতো না।
    রিংটোন টিরিটিরি। মা ফোন কানে নিয়ে, "হ্যালো, এই তুমি কোথায়? টিকিট কেটেছ? " ওপাশ থেকে বাবা, "হ্যাঁ, সবার টিকিট আমার হাতে। এই ট্রেনের সামনের কামরায় উঠে পড়ছি। তোমরাও উঠে পড়ো। সিউড়ি গিয়ে দেখা হবে। এখন রাখি। "
    ঃ-)
  • Atoz | 161.14.***.*** | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০০:৫৪728027
  • যে যার মতন সিউড়ি গিয়ে পৌঁছলেই হল। মাঝে মাঝেই মোবাইলে কথা বলে বলে শক্তিসঞ্চয় ও পথনির্দেশ দেওয়া নেওয়া করতে হবে। ঃ-)
  • AS | 125.187.***.*** | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১০:১৮728028
  • মোবাইল থাকলে তো মিটেই যেত ঘট্নাটা লেখার মত কিছু হত না
  • দ্য গ্রেট দার্শনিক | 24.99.***.*** | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১০:৫০728029
  • আপনার বাবার কি হটাৎ পায়খানা পেয়ে গেছিলো বাই এনি চান্স?
  • Jhankar Malakar | ১৫ আগস্ট ২০১৮ ১৮:০৩728030
  • এত দিন পরে মতামত গুলো দেখলাম |

    আমরা ট্রেনে উঠিনি, আমরা ভাবছিলাম ট্রেনে তো মিস , পরের ব্যান্ডেল লোকাল ১ ঘন্টা পরে, তাই বাবা নৈহাটীতে কোনো দোকানে গেছে|

    বাবা ভেবেছিলো আমরা ট্রেনে উঠে গেছি , তাই ফেরি পেরিয়ে চুচরো হয়ে বোলপুরগামী ট্রেন ধরে নিয়েছিল| তা আমাদের যেখানে দাঁড়িয়ে থাকার কথা সেখানে আসেনি কেন বাবা ? বাবার যুক্তি - পরের ট্রেন বান্ডেল লোকাল ২ নম্বর থেকে ছারে, ৩ নম্বর এর শেষের দিকে দাঁড়িয়ে থাকার মানে হয়না| মায়ের যুক্তি ছিল - যেখানে থাকার কথা তুমি না আসা অব্দি ওখানথেকে নড়ার প্রশ্নই ওঠেনা|
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন