এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ছত্তিশগড়, একোটা, বাসমাচি- সভ্য বনাম অসভ্য আদিবাসী

    bip
    অন্যান্য | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ | ৯৮৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বিপ | 81.244.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০৭:৫১704067
  • ছত্তিশগড় সরকার সুরগূজা জেলার ঘাটবারা গ্রাম, আদিবাসিদের কাছ থেকে জোর করে কেড়ে নেবে বলে ডিক্রি জারি করেছে। আদিবাসিদের পঞ্চায়েত খুব পরিস্কার ভাবেই ওই এলাকাতে কোন কোলমাইনিং চায় নি। তবুও মোদি পেয়ারী আদানী মাইনিং এর বলপূর্বক অধিগ্রহণ সম্পূর্ন করতে জারি হল আদিবাসী উচ্ছেদ নামা। ফরেস্ট রাইট এক্ট মানা হলো না-যাতে আদিবাসিবাসিদের সম্পূর্ন সহমতি ছাড়া মাইনিং এর জন্য বন অধিগ্রহণ করা যায় না।

    মে ২৮, ১৮৩০ সাল। প্রেসিডেন্ট এন্ড ু জ্যাকসন জারি করলেন রেড ইন্ডিয়ান রিম্যুভাল এক্ট। সেনেটে ২৮-১৯, কংগ্রেসে ১০২-৯৭ ভোটে পাস হয় ইন্ডিয়ান রিম্যুভাল বিল। মিসিসিপি নদীর পূর্বদিকে বসবাস করা সব আদিবাসিদের নদীর পশ্চিম দিকে চলে যেতে হবে। কারন আমেরিকাতে সাদা ইউরোপিয়ান পপুলেশন আর কটনের চাহিদা বেড়েই চলেছে। এর আগে পর্যন্ত আমেরিকার ফাউন্ডিং ফাদাররা-জর্জ ওয়াশিংটন, বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিং এবং থমাস জেফারসন চাইছিলেন আদিবাসীরা আমেরিকানদের সাথে মিশে যাক-কৃষিকাজ শুরু করুক। জোর করে আদিবাসিদের জমি দখলের বিরুদ্ধে ছিলেন এরা। কিন্ত তুলো চাষ দক্ষিনে লাভহজনক হওয়া শুরু হতেই, শুরু হল শেতাঙ্গদের জমির খিদে। এতেব আদিবাসি উচ্ছেদ।

    চেরোকি, মুসকোগি, সেমিনল, চিকস, চোটকাও-এই পাঁচটি আদিবাসিদের তাড়িয়ে দেওয়া হল তাদের ভূমি থেকে-যেখানে তারা বসবাস করেছে হাজার হাজার বছর। দশ হাজার চেরোকি মারা যায় এই রিলোকেশনে-যা মাস মার্ডার ছাড়া কিছু না। মিলিটারি এসে রাউন্ড আপ করে গাড়িতে শুয়োরের মতন গাদা করে ফেলে বন্দুকের নলের সামনে, তাদের অজানা অববাসযোগ্য জমিতে ফেলে দেওয়া হত। না খেতে পেয়ে রোগেই মারা যায় আদিবাসিদের অধিকাংশ লোক।

    এই যদি সভ্য আমেরিকানদের ইতিহাস হয়, সোভিয়েত ইউনিয়ানে আদিবাসিরা কেমনছিল সেটাও জানুন। স্টালিন বিদ্রোহের ভয়ে অসংখ্য আদিবাসী গোষ্ঠিবাসিকে একদেশ থেকে অন্যদেশে পাঠিয়েছিলেন-যাদের অধিকাংশই রাস্তায় অক্কাপেত। তবে সোভিয়েত ইতিহাসের সব থেকে কুখ্যাত আদিবাসি নিধন মধ্য এশিয়াতে বাসমাসি বিদ্রোহ দমন। ফারগানা উপত্যকা এবং টুর্কেমিনিস্থানের মুসলমান আদিবাসীরা বহুদিন থেকেই জারের আধিপত্য মানতে চায়নি। ১৯১৭ সালে যখন বলশেভিক বিপ্লব হয়, এইসব আদিবাসিদের মনে আশার সঞ্চার হয়, যে তারা এবার রাশিয়ান আধিপত্য থেকে মুক্তি পাবে। ফলে ওক্টবর বিপ্লবের সময়, এরা রেড আর্মিকে সমর্থন করেছিল লেনিনের স্বয়ত্বশাসনের ঢপে বিশ্বাস করে। রেড আর্মি ক্ষমতা পেতেই এই আদিবাসিরা বুঝে যায়, বেসিক্যালি বলশেভিকরা জারের থেকেও বড় দানব। তাদের স্বাধীনতা দেওয়ার কোন ইচ্ছা লেনিনের নেই। ফলে ইসমাইল বে এর নেতৃত্বে বিদ্রোহ করে আদিবাসিরা। ১৯১৮ সালে কোকান্ড শহরে রেড আর্মি ২৫,০০০ কৃষক, আদিবাসি হত্যার মাধ্যমে তাদের ঋন পরিশোধ করেন। হত্যালীলা এখানেই শেষ হয় না। ১৯২৩ শাল পর্যন্ত রেড আর্মি মধ্য এশিয়ার এই উপজাতি অঞ্চলে রক্তবন্যা বইয়ে দখলে আনবে। এসব হত্যালীলার সব কিছুই হয়েছে লেনিনের নির্দেশে। শুধু তাই না। গর্ভাচেভের দিন পর্যন্তও এদের বিশ্বাস করত না রাশিয়ানরা। এদের স্থানীয় কমিনিউস্ট পার্টির মাথায় সব সময় একজন রাশিয়ানকে বসানো হত। কোথায় লাগে কাশ্মীর! মধ্য এশিয়ার মুসলিম উপজাতিগুলিকে যেভাবে গণহত্যার মাধ্যমে কমিনিউস্টরা সোভিয়েতের দখলে এনেছিল-তার তুলনায় কাষ্মীর ত নস্যি! তবে ঘাবরাবেন না। লেনিন এমনি এমনি এমন করেন নি। এটা ছিল কটন বেল্ট। সুতরাং এই অঞ্চলের দখল না পেলে "সাম্রাজ্যবাদ বিরোধি মহান নেতা লেনিনের" চলছিল না। শুধু তাই না-তেলের দখল পেতে আজারবাইজান এবং বাকুর নির্বাচিত সরকারকে মিলিটারি দিয়ে ধ্বংস করে সোভিয়েতের দখলে আনেন লেনিন-হ! সাম্রাজ্যবাদ বিরোধি লেনিন!! যারা লেনিনকে সাম্রাজ্যবাদ বিরোধি নেতা বলে পূজো করে তারা ১৯১৭-১৯২২ সাল পর্যন্ত লেনিনের ইতিহাস কিছুই জানে না। তারা জানে না কিভাবে মধ্য এশিয়ার আদিবাসীদের ওপর রক্তের হোলি খেলে, এইসব এলাকাকে সোভিয়েতের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তারা জানে না এই মধ্য এশিয়ার কত স্বাধিনতা আন্দোলনকে গণহত্যা আর গণ ধর্ষনের মাধ্যমে বাগে এনেছিলেন মহান লেনিন।

    আমি যেটা লিখতে চাইছি-ক্যাপিটালিস্ট, কমিনিউস্ট, গণতান্ত্রিক-সোকল্ড শিক্ষিত, সভ্য সমাজ কোনদিনই আদিবাসিদের সমকক্ষ ভাবে নি-সব সময় ভেবেছে, ওইসব বনবাসীরা ইনফেরিয়র-তাদের জোর করে তাড়িয়ে দাও-না হলে বন্দুকের নলের সামনে সভ্য কর।

    আদিবাসিদের সাথে আমার প্রত্যক্ষ মোলাকাত আই আই টি খরগপুরের শেষ বছরগুলিতে। রুরাল টেকনোলজিতে প্রফেসার পি কে ভৌমিক আদিবাসিদের ওপর গবেষনা করতেন। উনি সারা জীবন আদিবাসিদের মধ্যেই কাটিয়েছেন-উনার বাবা আদিবাসি ছেলেমেয়েদের জন্য একটা হোস্টেল ও চালাতেন। উনিই আমাকে নিয়ে গিয়েছেন অনেক আদিবাসি গ্রামে। ইনফাক্ট আই আই টির আশেপাশের গ্রামগুলো আগে আদিবাসিদেরই ছিল-আস্তে আস্তে তাদের সরিয়ে শিল্প এসেছে। আমি আস্তে আস্তে বুঝেছিলাম এরা বন জঙ্গলকে প্রকৃতিকে যত ভালবাসে সভ্য মানুষদের মধ্যে তার ছিঁটেফোঁটাও নেই।

    আমাদের মতন সভ্য মানুষদের চালিকা শক্তি হচ্ছে লোভ-অর্থ, ক্ষমতা, যশের জন্য আমরা লালায়িত। নিমপুরাতে রবিবার সকালে আদিবাসিদের হাটে যেতাম নিয়মিত। হাজারে হাজারে লোক-শয়ে শয়ে হাড়িয়ার ঠেক। আদিবাসী রমনীরা হাড়িয়া নিয়ে বসে -তাদের ঘিরে পুরুষদের জটলা। প্রাণের ওমন স্বাধীন উচ্ছাস আমি কোথাও দেখিনি। ওরা খুব টক একধরনের লেবু আনত হাটে-দারুন সস্তা। টাকায় তিনটে করে । একদিন একটা লোক ওমন ডজন দুই লেবু নিয়ে বসে আছে। আমি দুটাকা ধরিয়ে দিলাম-ছটা নেব। ও দেখি আমাকে দুডজন লেবুই তুলে দিল! অবাক কান্ড!! আমি বোঝাচ্ছি, আমার মোটে ছটা দরকার-বাকীগুলো ফেরত দিলাম। ও আবার আমার হাতে বাকীগুলো তুলে দিল। বলে দুটাকার বেশী দিতে হবে না! বাকী সব নিয়ে যাও! এমন আজব বিক্রেতা সভ্য সমাজে কোনদিন দেখি নি! শেষ লজ্জায়, আমি ওকে দশটাকা ধরাতেই ও আমার দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে কাছের এক হাড়িয়ার ঠেকে দে ছুট। আমি এবার বুঝলাম। আসলে এসবের বেচাকেনার কোন ইচ্ছা ওর নেই-হাটে এসেছে-কোন রকমে একটা টাকা পেলেও, সব তুলে দিয়ে হাড়িয়ার আড্ডায় বসবে। ওটাই ওর জীবনের মোক্ষ। এদের জীবনের চাওয়া পাওয়া আকাঙ্খা -কোন কিছুতেই লোভ চোখে পড়ে নি।

    আমি জানি না কেন আমরা নিজেদের সভ্য বলে মনে করি। এমন সভ্যতা যেখানে চাইলেও জীবনের সরলতা নেই- চাইলেও সৎ থাকা যায় না। চাইলেও নির্লোভ থাকা যায় না। সাধে বিদ্যাসাগর শেষ জীবন আদিবাসীদের মধ্যে কাটিয়েছিলেন!
  • ranjan roy | 229.64.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ২১:৫২704068
  • ও কে বিপ!
  • Bip | 80.192.***.*** | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০০:২১704069
  • I think main point I want to emphasize we need to change the definition of civiligation or accept the fact it doesn't exist..we just have some improved version of laws of jungle. .and we call ourselves civilized by mistakes
  • ranjan roy | 24.99.***.*** | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০০:৪১704070
  • "নগরীর রাত্রিকে তার মনে হয় লিবিয়ার জঙ্গলের মত,
    ----------------------------------------"।
    --বিপ,
    হতাশ করলেন। শেষে এই? এটা নিয়ে খুব বেশি দ্বিমতও নেই আর নতুনও নয়। ঠোঙা হয়ে গেছে।
    আপনার টই পড়ি অরিজিনাল পাওয়ার আশায়, কিন্তু----!
  • bip | 81.244.***.*** | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ০৬:০৭704071
  • তা নয় রঞ্জন বাবু।
    এই ধরুন আই আই টিতে দীর্ঘদিন কাটিয়েছি-একবারের জন্যও মনে হয় নি, একদা ওখানে শালবন ছিল-সাঁওতাল পট্টি ছিল-তারা দূরে সরে গেছে। বন নেই। তাই খাবার নেই। অনেকেই কৃষিজীবি এখন। হয়ত রোগে ভোগে মারা গেছে। সাঁওতালরা তাও অনেকেই এখন চাষ করে। ভীলেরা এখনো সাপ মেরে খায়। সেই সাপ ইঁদুরও ত নেই। কাছের কোকাকোলা প্ল্যান্ট জল টেনে নিচ্ছে। গরমে জল থাকে না টিউবয়েলে।

    এইসব পাপবোধের রিয়ালাইজেশন কি আসে মাথায় যখন নিজেদের গর্বিত আই আই টিয়ান বলি? বা এখন আমেরিকান বলি ? যখন ঘরের জন্য দামী কার্পেট কিনি কখনো কি মনে আসে কাশ্মীরের কোন বাচ্চাটা না খেতে পেয়ে জীবন দিয়ে এটা বানিয়েছে? মেইড ইন বাংলাদেশ শার্ট কেনার সময় কি কখনো খেয়াল হয় বাংলাদেশে কত শত শ্রমিক এই টেক্সাইট শিল্পের মালিকদের বেয়াদবীর জন্য পুড়ে মারা যায়?

    আমরা শুধুই ভোগ করে চলেছি-যত ভোগ করছি-তত আরো শোষন আরো বাড়ছে। উল্টোটাও সত্য-হয়ত তা না হলে, না খেতে পেয়েই মারা যেত। এখন তাও একটা মাইনা পায়। তাতে বাংলাদেশে মেয়েদের অধিকার আগের থেকে ভাল।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন