নতুন নতুন টইগুলা তো আর পাই না! পুরানো টই ই সই
এটা এখানেই যাবে - কোন রাজ্য থেকে কতগুলো সিট - টার্গেট ২৭০
লিন্ডসে গ্রাহাম বলেছে যে ইলেকশানে ছোট ডোনেশান কন্ট্রোল করতে হবে। বিশাল বড় ডোনেশান আর প্যাক মানি নিয়ে অবশ্যি লিন্ডসের কোনও আপত্তি নেই।
Where is all this money coming from? You don’t have to report it if it’s below $200,” he added, referring to campaign finance rules that don’t require public reporting of individuals who give less than $200. “When this election is over with, I hope there will be a sitting down and finding out, ‘OK, how do we control this?’ It just seems to be an endless spiral.”
আজকে একটা প্রেডিকশান করে দিচ্ছিঃ ট্রাম্প জিতবে। মোস্ট লাইকলি বহু স্টেটে মার্জিন কমবে। কিন্তু পেনসিলভানিয়া আর মিশিগান ক্যারি করবে। ফলে নর্থ ক্যারোলাইনা আর অ্যারিজোনা বেড়িয়ে গেলেও জিতে যাবে।
যেসব সোকল্ড ভদ্র ট্রাম্প ভোটাররা বিগত সাড়ে তিনবছরে ট্রাম্পের কথাবার্তায় খুবই "এম্বারাসড" ছিল, তারা নাকি কালকের ডিবেটের পর আবার ট্রাম্পের উপর ভরসা করতে পারছে। ফলে তারা সব আনডিসাইডেড থেকে ট্রাম্পের দিকে ঝুঁকেছে। অনেকে বাইডেণের ট্যাক্স বাড়ানোর কথা শুনে চিন্তিত। তাছাড়া বাইডেণ নাকি মিথ্যা কথা বলছে (ভাবুন এইকথা ট্রাম্প ভোটাররা বলছে)। অনেক নতুন অযুহাত তারা হাতের কাছে পেয়ে যাচ্ছে। অতেব এবারে নিশ্চিন্ত মনে ট্রাম্পের বাক্সে ভোট দিতে পারবে।
অবশ্য আগামী চারবছর যে এক্দল লোকের জন্য ভয়ন্কর হবে, সেটা বলাই বাহুল্য। আমার আন্দাজ যে রুরাল ট্রাম্প ভোটাররা সবথেকে বেশি সাফার করবে।
লোকে খুব দেশপ্রেমিক যতক্ষণ নিজেকে কোনও স্বার্থত্যাগ করতে হচ্ছে না আর পাশের বাড়ির ছেলে শহিদ হচ্ছে।
লোকে খুব ক্যাপিটালিস্ট যতক্ষণ সে নিজে সেই সিস্টেম থেকে বেনিফিট পাচ্ছে। দেখুন সব ট্রাম্প ভক্তরা নাকি ক্যাপিটালিস্ট, বার্নীর সোশালিজমের বিরুদ্ধে, অথচ ফ্রী ট্রেড সহ্য করতে পারছে না আর।
অন্য দেশকে হিউম্যান রাইটস আর সিভিল রাইটসের জ্ঞান দেওয়া খুব সহজ।
রেসিজম ইজ ব্যাক ইন আমেরিকা। ইন আ বিগ ওয়ে।