এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • গান গাও ডি মাইনর

    Rana
    অন্যান্য | ২০ ডিসেম্বর ২০১৫ | ৯৮৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Rana | 127.194.***.*** | ২০ ডিসেম্বর ২০১৫ ২৩:০৪690636
  • প্রত্যেকে জীবনে কিছু কল্পিত সাঙ্গীতিক মুহুর্ত থাকে। তার দুই একটা যদি কপালগুণে সামনে এসে দাঁড়ায় তবে মনের অন্তঃপুরে সাতটি অমরাবতীর কম কিছু তৈরী হয় না। অত্যন্ত কপালগুনে এই রকম দুটি মুহুর্ত আমার সামনে এসেছিল।

    প্রথমটি অপ্রাসঙ্গিক কিন্তু দেওয়ার লোভ সামলাতে পারছিনা। বরোদাতে কীর্তি মন্দির বলে গায়কোয়াডদের একটি বিজয় সৌধ রয়েছে। অনেকটা মন্দিরের আদলে তৈরী এই মূল সৌধ ঘিরে রয়েছে নানা ছোটোখাটো সহযোগী সৌধ। অনেকটা আমাদের মূল মন্দির, নাট মন্দিরের মতো। বছর তিন চার আগে এক শনি বার সেই নাট মন্দিরের বারান্দাতে বসেছেন অশ্বিনী ভিড়ে দেশপান্ডে, সন্ধ্যা সাড়ে নটা বাজে। শিল্পী শুরু করলেন বাগেশ্রী। হাল্কা কুয়াশার চাদর আর তার সাথে পাশে লোহার কড়াইতে রাখা, সভাস্থল গরম রাখার জন্য কাঠের আগুনের ধোঁয়ার এক মায়াময় পরিবেশ আর যাকে বলে প্রথম থেকেই সুর লেগে গেল। এরকম গান আমি আর কখনো শুনিনি। প্রচুর শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শিল্পীর গান শুনেছি, - কৌশিকি, কিশোরি আমনকর, রশিদ খান, অজয় চক্রবর্তী, ভিমসেন যোশী, কিন্তু সেদিন যাকে বলে ভগবান যেন আমার কানে তাঁর নিজের সুরটি তুলে দিলেন। ঐ মায়াময় পরিবেশ যেন আমাকে এক ঝটকায় তিনশ বছর পিছনে নিয়ে ফেলল, যেখানে কেল্লার দেয়ালে মশাল জ্বলে, প্রহর্রীরা ঘন্টা বাজিয়ে প্রহর হেঁকে হেঁকে পাহারা দেয়, আর আকাশের টিম টিম জ্বলা তারাদের লন্ঠনের মাঝে রাত থেকে আরো কোনো রাতে ছড়িয়ে যায় কোন বিরহীর গান - "যবসে গয়ে মোরি "।

    দ্বিতীয়টি মূল প্রতিপাদ্য। তখন আমার হাইড রোড বলে কলকাতা শহরের এক তেপান্তরে অফিস ছিল। হাইড রোড আসলে খিদিরপুর আর তারাতলার সংযোগকারী এক রাস্তা যাতে সেই সময় ১২সি আর বাটানগর হাওড়া বলে দুটি বাস ছাড়া আর কোনো বাস চলত না। আর আমাকে পৌছাতে হত সেই তেপান্তরে সকাল আটটার মধ্যে। কাজেই বারাসাত থেকে প্রায় সকাল পৌনে ছটায় রওনা দিতাম।

    এমনই এক শীতকালের দিনে, সেদিনকে একটু তাড়াতাড়িই ধর্মতলা পৌঁছে গেছি। সাতটার মধ্যেই। হাতে বেশ কিছুটা সময়। এমন সময় দেখি খিদিরপুরের ট্রাম যাচ্ছে। এমনিতেই ট্রামে ওঠা একটা বেশ আরোপিত রোম্যান্টিক ব্যাপার, তার পরে ময়দান ভিক্টোরিয়ার পাশ দিয়ে ভোরের ট্রাম যাবে শীতকালের কুয়াশা ভেঙ্গে, আর তাড়াও নেই, কাজেই এক লাফে উঠে পড়লাম ফার্স্ট ক্লাসে। অত সকালে দু একজন ছাড়া কোনো লোক ছিল না। রোয়াবে জানলার পাশে বসে, একটা সিগারেট ধরালাম। কন্ডাক্টার একবার জুলজুল করে তাকিয়ে, এক গাল হেসে মাথা নাড়িয়ে দিল। কানে হেডফোন গুঁজে চালালাম ১০৬.২ আমার এফ এম।

    ট্রাম যখন ভিক্টোরিয়ার কাছে এসেছে, কুয়াসার উপরে রোদ পড়ে তার মাথাতে বছরের পর বছর ঘোরার কথা যে পরীর, সে অলসতা মেখে এক জায়গায় দাঁড়িয়ে নিচের শহরের দিকে হাঁ করে হ্যাংলার মতো তাকিয়ে আছে, পাশ থেকে ঘোড়পুলিশেরা টগবগ করে যাচ্ছে, সেই রকম একটা সময়ে, রেডিওতে হঠাৎ একটা খ্যাঁস খ্যাঁস আওয়াজ করে, একটু চাকা ঘোরার মতো আওয়াজ হল, একটা অ্যাকুস্টিক গীটারে দু বার স্ট্রামিং হলো, ই মাইনরে, আর তার পরে শুরু হয়ে গেলো "ভেসে আসে কলকাতা / কুয়াশা তুলিতে আঁকা"।
  • pi | 24.139.***.*** | ২১ ডিসেম্বর ২০১৫ ০৭:৩১690637
  • কেল্লায় গান শোনাকে খুব হিংসে দিলাম।
    অনেক পুরোনো এক গান শোনা মনে পড়ে গেল। এক পুরোনো বাড়িতে ভীমসেন যোশী।
  • ranjan roy | 24.96.***.*** | ২১ ডিসেম্বর ২০১৫ ০৯:২২690638
  • অশ্বিনী ভিড়ে দেশপান্ডে ও এক প্রজন্ম আগে প্রভা আত্রে। এই দুজনের গান বিলাসপুরের মারাঠি সমাজের রামমন্দিরে শোনার সৌভাগ্য হয়েছিল। অসা বললে কম বলা হয়।
  • Rana | 131.24.***.*** | ০৬ জানুয়ারি ২০১৬ ২১:৪৫690639
  • বাংলা গানে ফর্ম বা কন্টেন্টের অভাব রয়েছে, বা যথেষ্ট বিচিত্রতা নেই এই কথা শুনলে 'ঘুড়ায় হাসবো'। যদি শুধু লোকগীতির প্রকারগুলির দিকেই দেখা হয়, তবে বাউল কীর্তনের সুবিশাল ভান্ডার তো রয়েইছে, তা ছাড়াও আছে, মুর্শেদি, সারি, জারি, ভাওয়াইয়া, ভাটিয়ালি, ঝুমুর, গম্ভীরা,ধামালি, ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের গান। বাউল কীর্তনের মধ্যেই রয়েছে বহু ধরন। বিভিন্ন গৌণ ধর্মকে ধরে গড়ে তোলা গানগুলি একে অন্যের থেকে অনেকটাই আলাদা। যেমন ফকিরি (লালন) থেকে ভবা পাগলার গান বা হাসন রাজার গান। এদের প্রত্যেকেরই কিন্তু একটা নিজস্ব ফর্ম আছে। এগুলি ছাড়াও কবিগান, খেউর, যাত্রাপালার গান, কথকথা, পক্ষীর গান, টপ্পা, পুরাতনী, রামপ্রসাদী, আগমনী, প্রভাতি এরকম অনেক অনেক লোকগানের ধারা বারে বারে সম্‌দ্ধ করেছে বাংলা গানের ধারাকে। এর পরে এগিয়ে এলে তো, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, অতুলপ্রসাদ, রজনীকান্ত, দ্বিজেন্দ্রলাল এই পাঁচ মনীষা তাঁদের অবদানে বাংলা গানের দরজা খুলে দিয়েছেন মধ্যবিত্ত শিক্ষিত বাঙ্গালীর জন্য।

    কিন্তু রবীন্দ্রনাথের বাংলা গানে সুবিশাল অবদানের পরে, ধরুন, তিরিশ দশকের শেষ দিক থেকে বাংলার নতুন সুরকার গীতিকারেরা আবার যেন আর একবার পিছনের দিকে হাঁটতে শুরু করলেন। গান আবার ফিরে গেল, চাঁদ, ফুল লতা পাতা তুমি আমি নদী জলের দিকে। ধরুন, সাতান্ন সালে লেখা;-

    "প্‌থিবী আমারে চায় / রেখোনা বেঁধে আমায় / খুলে দাও প্রিয়া / খুলে দাও বাহুডোর " এর পাশে যখন রাখবেন "আপন হতে বাহির হয়ে বাইরে দাঁড়া / বুকের মাঝে বিশ্বলোকের পাবি সাড়া' বা 'বাঁধ ভেঙ্গে দাও' তখন কোনটা আধুনিক তা নিয়ে ধন্দ জাগে। যে ছেলে প্রিয়ার বাহুডোর ছেড়ে বেরোতে পারেনা, তাকে দিয়ে প্‌থীবির কোন মহৎ উদ্দেশ্য সাধিত হবে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠে যায়।

    আমার মতে, রবীন্দ্র-নজরুল পরবর্তী সময়ে আর মহীনের আগে, গানে একমাত্র নতুন ফর্ম আর কন্টেন্ট আনে গন সঙ্গীত। তাও ১৯৫২-৫৩ সালের মধ্যে সে ধারাটি শুকিয়ে আসে। পি সি যোশী লাইনের পার্টি থেকে অপসারন, সলিল চৌধুরি, দেবব্রত বিশ্বাস, বিনয় রায় প্রমুখ স্তম্ভের সাথে খেয়াল-খুশী মতো ব্যবহার গনসঙ্গীতকে জনগনের থেকে অনেকটাই সরিয়ে আনে। আর একটা দেখার মতো জিনিশ, ধরুন 'ঢেউ উঠছে, কারা টুটছে' কিন্তু 'হেই সামালো ধান গো' র থেকে সাঙ্গীতিক প্রয়োগগত ভাবে অনেক সম্‌দ্ধ, কিন্তু অতোটা খ্যাতি পায়নি জনগনমনমহলে। গননাট্য সঙ্ঘ বা আই পি টি এর গানগুলিতে কথা অনেকটাই পার্টি লাইন মেনে তৈরী হয়। ধরুন, 'জাগো অনশন নিপীড়িত বন্দী যত, জাগো জগতের লাঞ্ছিত ভাগ্যহত' কি সাধারন চাষি, শ্রমিক বা মজুরদের দোলা দিতে পারে?
  • Rana | 131.24.***.*** | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ২৩:৪৫690640
  • ৭৫-৭৮ এ মহীনের সাফল্য না পাওয়া নিয়ে অনেকগুলি তত্ত্বের মধ্যে যেটা সব থেকে বেশি শোনা যায়, সেটা হল যে, তখনো বাংলার দর্শক এই ধরনের গানের জন্য তৈরি ছিল না। এই যুক্তিটা আমার খুবই দুর্বল বলে মনে হয়। তার কারন, তার খুব কাছাকাছি সময়ের মধ্যে কনকর্ড ট্রায়ো বা রঞ্জনপ্রসাদের গান মোটামুটি পরিচিতি পায়। এমন নয় যে জনগনের মধ্যে এই গান গুলি বিশাল সাড়া ফেলে দেয়, বা বাংলা গানের মানচিত্র পাল্টে দেয়। কিন্তু এই গানগুলি যে টার্গেট অডিয়েন্সের জন্য গাওয়া হয়েছিল, তাদের মধ্যে কিন্তু এই নামগুলি বেশ পরিচিতি লাভ করে।

    একথা অনস্বীকার্য্য, যে বাংলা গানে একটা নতুন ধারা তৈরী করার মতো সব উপাদানই মহীনের শুরুর আটটা গানে ছিল, কিন্তু আমার মতে মূল যে কারনগুলির কারনে গানগুলি অতোটা জনপ্রিয় হয়নি তা হল;-

    ১/ রেকর্ডগুলি কোনো নামি লেবেল থেকে বের হয় নি, যে জন্য মার্কেটিং আর ডিস্ট্রিবিউশনে একটা মস্ত বড় ফাঁক রয়ে যায়। তাপসদার লেখাতে পড়েছি, প্রথম রেকর্ড বার হয় মোটে পাঁচশ কপি আর মূলত আত্মীয়-গন্ডি পরিচিতির মধ্যেই বিলি হয়। বানিজ্যিক ভাবে সফল হওয়ার জন্য যত সংখ্যক কপি লাগে, বা সেই সময়ের পত্রপত্রিকাতে যে ধরনের রিভিউয়ের প্রয়োজন হয়, দুটোর কোনোটাই ছিল না। যেখানে ট্রায়ো বা রঞ্জনপ্রসাদের লেবেলগুলি এইচ এম ভি থেকে বের হওয়াতে বানিজ্যিক ভাবে সফল করার জন্য যে যে কাজ গুলি করা প্রয়োজন, গ্রামোফোন কোম্পানি তা করে।
  • কল্লোল | 125.242.***.*** | ১৫ জানুয়ারি ২০১৬ ১২:০২690641
  • রঞ্জনপ্রসাদ কোনকালে খুব একটা পরিচিতি ছিলো বলে তো মনে হয়নি। আমরা যারা ১৯৭৩-৭৪এও গণসসংগীত গাইতাম/শুনতাম, তারা রঞ্জনপ্রসাদের নাম শুনেছে জন হেনরী, ওয়াংতানামেরা, জামাইকা ফেয়ারওয়েলের অনুবাদক হিসাবে। মাঝেমাঝে হেমাঙ্গ বিশ্বাসের দল মাস সিংগার্সের সাথে গাইতেন। ওনার রেকর্ড, যার একপিঠে জনহীন জাতীয় সড়ক, অন্য পিঠে কোথায় হারালোরে আমার মন(সম্ভবতঃ), এইচএমভি থেকে বের হলেও পরিচিতি? নাঃ তেমন কিছু নয়।
    কনকর্ড ট্রায়ো অনেক পরে। সম্ভবতঃ ১৯৮৫র-ও পরে। বের হয় কনকর্ড লেবেলে।
    যাই হোক। রানা তোমার লেখা চলুক।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন