এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বাংলাদেশ এ তাহলে কি এবার একক পার্টি ?

    Bangladesh
    অন্যান্য | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ | ১৫৮০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Bangladesh | 165.136.***.*** | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৭:৪৮688859
  • আনন্দবাজার এর আজকের খবর - BNP কে নিষিদ্ধ করা হতে পারে ।। বাংলাদেশ কি তাহলে একক পার্টি এর দিকে এগোচ্ছে ?
  • d | 144.159.***.*** | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৮:০০688860
  • কিন্তু বামদলগুলো?
  • Bangladesh | 165.136.***.*** | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৮:০২688862
  • কিন্তু আমি একটু সন্দিহান যে বাংলাদেশ এ বাম দল গুলোর কি ততটা শক্তি আদৌ আছে যে ভোট এ সংখ্যা গরিষ্ঠতা পাবে ? আমার ঠিক ধারণা নেই , কেউ আলোকপাত করলে ধন্যবাদ
  • Bangladesh | 165.136.***.*** | ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ১৮:০২688861
  • কিন্তু আমি একটু সন্দিহান যে বাংলাদেশ এ বাম দল গুলোর কি ততটা শক্তি আদৌ আছে যে ভোট এ সংখ্যা গরিষ্ঠতা পাবে ? আমার ঠিক ধারণা নেই , কেউ আলোকপাত করলে ধন্যবাদ
  • T | 24.***.*** | ১৩ জানুয়ারি ২০১৬ ২২:১৩688863
  • অন্য টই ডোবাচ্ছি তাই...
  • cb | 208.147.***.*** | ১৭ মার্চ ২০১৬ ১৭:০৯688864
  • ভাটে কাল পাইদিদি বাংলাদেশ আর ক্রিকেট নিয়ে খিস্তিখাস্তার বন্যার/জিঙ্গইসম এর কথা বলছিলেন। বাংলাদেশীদের খুব দুঃখ কোলকাতা কেন সাপোর্ট করে নি বাংলাদেশকে। তো এক জনের একটা লেখা দেখলাম, দিয়ে গেলাম।

    প্রিয় বাংলাদেশী বন্ধুরা ,

    আমি আজ একজন ভারতীয় ও বাংলাদেশের শূভাকাঙ্খি হিসাবে আপনাদের কাছে কিছু কথা বলতে চাই।।দয়া করে একটু ধৈর্য সহকারে শুনবেন।

    এই উপমহাদেশের আর বাকি সবার মত আমারো ক্রিকেট খেলা দেখতে ভালো লাগে। আমার নিজের দেশ ভারতের পর যদি আমি কোনো দেশের জয় চেয়ে থেকেছি সে হলো বাংলাদেশ। কেননা আমি কোনদিন এই কাঁটাতার দিয়ে দেশ ভাগ মেনে নিতে পারিনি। আমি একজন ভারতীয় হবার সাথে সাথে নিজেকে বাঙালি ভাবতে গর্ব অনুভব করি।আমি বিশ্বাস করি আমাদের দেশ আর বাংলাদেশের মাঝে কাঁটাতারের বর্ডার থাকলেও আমরা সবাই বাঙালি।সেই জন্যই যখন ১৯৯৯ সালে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ পাকিস্তান কে হারিয়ে দিয়েছিল দারুন লেগেছিল। ২০০৭ এ বাংলাদেশ যখন ভারত কে হারালো তখন একজন ভারতীয় হিসাবে খারাপ লাগলেও গর্ব হযেছিল একজন বাঙালি হিসাবে এগারো জন বীর বাঙালী ক্রিকেটারদের জন্য। তারপর ধীরে ধীরে বাংলাদেশ ক্রিকেটের ছবিটা পাল্টাতে লাগলো।আস্তে আস্তে বাংলাদেশ একটা নিয়মিত ভাবে ভালো খেলা দেশ হওয়ার দিকে এগোতে থাকলো। কিন্তু এর সাথেই আপনাদের দেশে এক ধরনের ক্রিকেট সমর্থক গোষ্ঠী তৈরী হতে লাগলো যারা নিজেদের দেশের সমর্থন করার চেয়ে বেশি মন দিতে লাগলো বিপক্ষ দেশ কে নোংরা আক্রমন করার দিকে। খুব অবাক লেগেছিল জানেন যখন দেখেছিলাম ২০১২ সালের এশিয়া কাপে ভারত পাকিস্তান ম্যাচে গোটা মাঠ পাকিস্তান জিন্দাবাদ ও ইন্ডিয়া মুর্দাবাদ স্লোগান দিতে থাকায়। যাই হোক তারপর এলো ২০১৫ বিশ্বকাপ। বাংলাদেশ দারুন খেললো। কোয়াটার্র ফাইনাল এ মুখোমুখি হলো ভারত বাংলাদেশ। ম্যাচটা ভারত জিতলো।ম্যাচে আম্পায়ারিং দুটো সিদ্ধান্ত বাংলদেশের বিপক্ষে গেল।তারপর শুরু হলো বাংলাদেশ মিডিয়ার এক অভিনব প্রচার। বাংলাদেশকে ভারত ও আই।সি।সি চক্রান্ত করে হারিয়ে দিয়েছে। যদিও একজনও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ মানলেন না যে ওই দুটো সিদ্ধান্ত পুরোপুরি ভুল ছিল এবং ওই দুটো সিদ্ধান্ত ম্যাচের রং বদলে দিতে পারত। যাই হোক আবেগ কবে আর যুক্তি মেনেছে। আপনাদের প্রধানমন্ত্রীও একই কথা বলতে থাকলেন। মোস্তফা কামাল সাহেব এর প্রতিবাদে আই।সি।সির প্রেসিডেন্ট পদ ছেড়ে দিলেন। বাংলাদেশের প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও সোশ্যাল মিডিয়ায় চলতে থাকলো সবসময় এক ভারত বিরোধী প্রচার।আপনারা আমাদের দেশের নতুন নাম দিলেন "রেন্ডিয়া"। ভারতের বাংলাদেশে সিরিজ হারার পর আপনাদের কাগজে বেরোলো ভারতীয় দলের অর্ধেক ন্যাড়া মাথার ছবি। এশিয়া কাপের ম্যাচের সময় দেখা গেল গ্যালারী জুড়ে পাকিস্তানের জয়গান আর ভারত বিরোধিতার স্লোগান। এশিয়া কাপের ফাইনাল ম্যাচের আগে ভাইরাল হলো তাসকিনের হাতে ধোনির কাটা মুন্ডুর ছবি। যে কোনো যে কোনো ম্যাচ হারলেই আপনারা ভাবতে থাকলেন যে ওটা ছিল ভারত ও আই।সি।সি র চক্রান্ত ।আই।সি।সি বাংলাদেশের দুই বোলারের অ্যাকশন সন্দেহজনক বলে পরীক্ষা দিতে বলল আপনারা ভাবলেন ওটাও ভারতের চক্রান্ত। ভুলে গেলেন আই।সি।সি ভারতের প্রজ্ঞান ওঝা কে সাসপেন্ড করেছিল ইললিগাল অ্যাকশনের জন্য।

    কাল আমি ইডেন গার্ডেনে বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তান ম্যাচ দেখতে গেছলাম।ম্যাচের শুরু হতেই লক্ষ্য করলাম যে ইডেনের উপস্থিত প্রায় ৩০,০০০ দর্শকের প্রায় সবাই পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান দিচ্ছে। আমি ভাবলাম ব্যাপারটা কি হলো ভাই ।।যে দেশে পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান দেওয়ার জন্য য্ণূ এর এক ছাত্র নেতাকে ২০ দিন জেল খাটতে হয় সেখানে হটাত হোলো টা কি। দু এক জন কে জিগ্যেস করলাম বাপার কি ভাই ? বলল দাদা যে দেশ কেই সাপোর্ট করি না কেন বাংলাদেশকে নয়।

    এই ফোরাম এই দেখলাম অনেক বাংলাদেশীরা দুঃখ পেয়েছেন যে কাল ইডেনে সারা মাঠ ওভাবে পাকিস্তান কে সাপোর্ট করায়। তাদের আরো খারাপ লেগেছে দেখলাম ভারতীয়রা কিভাবে বাংলাদেশ ছেড়ে পাকিস্তানকে সাপোর্ট করল যখন পাকিস্তান ভারতের চির শত্রু। তাদের আরো খারাপ লেগেছে যে এপারের বাঙালির কি করে বাঙালি ছেড়ে পাকিস্তানকে সাপোর্ট করল।

    দাদারা আপনারা যদি সমস্ত ব্যাপারে ভারতের চক্রান্ত দেখেন, কারণ অকারণে আমাদের দেশকে গালাগাল দ্যান, ইন্ডিয়া কে রেন্ডিয়া বলেন কি করে আশা করেন যে ইডেন আপনাদের কে সাপোর্ট করবে। ইডেনের জনতা নিয়ে প্রশ্ন তলার আগে একবার আয়নায় নিজেদের দেখুন। ইডেন বরাবর গুনীর সন্মান করেছে এ কখা আমার নয় ।।।গুগল সার্চ করে দেখুন দেশ বিদেশের প্রখ্যাত ক্রিকেটাররা এ কথা বলে গেছেন । আজ যদি আপনারা ভালো খেলতেন ইডেনের জনতা আপনাদের মাথায় তুলে রাখত। একই সাথে ইডেন র জনতা অসম্ভব আবেগী। সৌরভ গাঙ্গুলী যখন ইন্ডিয়া টীম হতে অন্যায় ভাবে বাদ পড়েছিল তখন ইডেনের আবেগী জনতা এক ভারত-দক্ষিন আফ্রিকা ম্যাচে ভারতের বদলে দক্ষিন আফ্রিকাকে সাপোর্ট করেছিল তো আপনারা কোন ছার্। আবেগ কি বাংলাদেশীদের এজমালি সম্পত্তি নাকি যে আপনারাই শুধু আবেগ দেখাবেন? এপারের বাঙ্গালীদের কি আবেগ থাকতে পারে না। আরো একটা কথা মিরপুরের মাঠে যখন বাংলাদেশীরা ইন্ডিয়া পাকিস্তান ম্যাচে সেই পাকিস্তানের জয়ধ্ব্নি দিচ্ছিল যে দেশের আর্মি আপনাদের দেশেরই লক্ষ লক্ষ মা বোন্ দের ধর্ষন করেছে , হাজার হাজার বাংলাদেশির প্রাণ নিয়েছে , তখন আমরা আমাদের চির শত্রু পাকিস্তান কে না হয় একটা ম্যাচে সাপোর্ট করলাম। এটা সত্যি যে এই বিশ্বকাপে এই মাঠেই হয়ত আপনারা পেতে পারতেন দেশের বাইরে সবচেয়ে বেশি জন সমর্থন। অবশ্য এভাবে যদি সমস্ত বিপক্ষ কে ম্যাচের আগে পরে নোংরা আক্রমন আপনারা করতে থাকেন তাহলে আপনারা ইডেন কেন দেশের বাইরে দুনিয়ার কোনো মাঠেই সমর্থন পাবেন না।

    আসলে আমাদের দেশের মিডিয়া যেমন উস্কানি দেয় ইন্ডিয়া পাকিস্তান ম্যাচের সময় ও যথারীতি খিস্তির গণজোয়ার বইতে থাকে, আপনাদের দেশের মিডিয়াও ক্রিকেটকে জাতীয়তাবাদ ও দেশপ্রেম প্রকাশের এক মঞ্চ হিসাবে প্রকাশ করে ও আপনাদের আবেগে উস্কানি দিয়ে থাকে। বড় প্রতিবেশী ভারতের বিরুদ্ধে বদলা নেওয়ার এক মঞ্চ হিসাবে ক্রিকেটকে দেখাতে থাকে। আপনারাও সেই বদলার আগুনে ফুটতে থাকেন ও অশ্রাব্য গালিগালাজ করতে থাকেন। আমাদের দিক হতেও চলতে থাকে গালিগালাজ তবে তা শুধু পশ্চিমবঙ্গ হতেই কেননা আপনারা পোস্ট করেন বাংলায়। তবে আমরা তেমন পেরে উঠছি না আপনাদের সাথে। কেন জানি না ? হয়ত আমাদের শালীনতায় বাধে বা অবাক হয়ে ভাবি এরা বাঙালি হয়েও কিভাবে বাঙালিদের এরকম জাত ধর্ম তুলে খিস্তি মারতে পারে ।

    আপনারা কবে বুঝবেন দাদা এটা শুধুই একটা ক্রিকেট ম্যাচ এর বেশি কিছু না। আপনারা আমরা যখন গালিগালাজে মেতে থাকি টিভি চ্যানেল গুলো তাদের টি আর পি বাড়ায় আর ক্রিকেটাররা তারা তো মাঠের লড়াই মাঠেই ফেলে আসেন আর ম্যাচের পর বিপক্ষ খেলোযাড়দের সাথেই গল্প গুজবে মেতে ওঠেন এমন কি নিজেদের খেলায় কোনো দোষ ত্রুটি থাকলে সেটাও শুধরে দিতে হেল্প করে থাকেন অনেক সময় বিপক্ষ দলের ক্রিকেটাররাই।

    দাদারা খেলায় হারজিত আছে হারটাকে খেলোয়ারোচিত ভাবে নিতে শিখুন তবেই বাংলাদেশ ক্রিকেট এগোবে ।।আপনারা যদি এখনো বিশ্বাস করে বসে থাকেন যে বিশ্বকাপে রোহিত শর্মার ক্যাচটা আউট দিলে আপনারা জিতে যেতেন এবং সেই ঘটনার প্রতিবাদে আপনাদের দেশের ক্রিকেট কর্তা আই।সি।সি র প্রেসিডেন্টশীপ ছেড়ে দেন তাহলে বাংলাদেশ ক্রিকেট কোনোদিনও এগোবে না। আম্পায়ারিং এর একটা দুটো সিদ্ধান্ত বিপক্ষে যেতেই পারে ভারতের অনেক গেছে। এটা খেলারই অঙ্গ। কোনদিন দেখেছেন সচিন তেন্ডুলকার কিংবা অন্য কোনো বড় খেলোয়াড়কে এইসব ব্যাপার নিয়ে হা হুতাশ করতে। আপনাদের অধিনাযক মোর্তাজাও কিন্তু সেই ঘটনা ভুলে সামনে তাকাতে পেরেছিলেন বলেই আপনদের দল সাম্প্রতিক অতীতে এত সাফল্য পেয়েছে। কিন্তু আপনারা এখনো সেই ঘটনা মাথায় রেখে কিংবা কবে কোন ভারতীয় ক্রিকেটার আপনাদের কি বলেছিলেন মাথায় রেখে নিয়ম করে ভারত বিরোধিতায় নামেন। আপনারা ভুলে যান এই বাংলারই এক ক্রিকেট কর্তা জগমোহন ডালমিয়া আপনাদের দেশের ক্রিকেটের জন্য সারাজীবন লড়ে গেছেন। গোটা ক্রিকেট বিশ্বের বিরোধিতা করে আই।সি।সি প্রেসিডেন্ট থাকার সময় বাংলাদেশকে টেস্ট স্টেটাস এনে দিয়েছিলেন।এটাই হয় জানেন তো মানুষ ভালো ঘটনা গুলো মনে রাখেনা মনে রাখে কটা খুচরো বাজে ঘটনা।

    দাদারা ঘৃনা না করে ভালবাসতে শিখুন। নইলে এভাবে আপনাদের ঘৃনা একদিন বাড়তে বাড়তে এমন জায়গায় পৌছাবে যে দেখবেন দুনিয়ায় আর ভালবাসার কেউ নাই সবাইকেই ঘৃনা করছেন। এভাবে যদি সমস্ত বিপক্ষ কে ম্যাচের আগে পরে নোংরা আক্রমন আপনারা করতে থানেন তাহলে আপনারা ইডেন কেন দেশের বাইরে দুনিয়ার কোনো মাঠেই সমর্থন পাবেন না

    জানি না আমার উপরের কথা গুলো আপনাদের ভালো লাগবে কিনা।হয়ত আবার কুকথার স্রোত বইবে।।।।।আমাকে শুনতে হবে আমি রেন্ডিয়ার মানুষ, মালাউন, মুনাফেক ইত্যাদি ইত্যাদি। অবশ্য আপনারা একটা ম্যাচ হেরে যেভাবে নিজেদের দেশের ক্রিকেটারদেরই চতুর্দশ পুরুষ উদ্ধার করছেন আমি তো কোন ছার্।

    যাই হোক ভালো থাকবেন। আশা করি আপনাদের ও আমাদের দুই দেশের মানুষের ক্রিকেটপ্রেমী মানুষের মধ্যে শুভবুদ্ধির উদয় হবে ও তারা ক্রিকেটকে জাতীয়তাবাদের পতাকায় না মুড়ে , দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধ না ভেবে এটাকে স্রেফ খেলা বলে ভাবতে শিখবেন।

    জয় বাংলা

    ইতি
    একজন নগন্য ভারতীয় ও বাঙালী
  • d | 144.159.***.*** | ১৭ মার্চ ২০১৬ ১৭:৪৩688866
  • বাহ
  • d | 144.159.***.*** | ১৭ মার্চ ২০১৬ ১৭:৪৩688865
  • বা
  • ranjan roy | 24.97.***.*** | ১৭ মার্চ ২০১৬ ১৭:৫৫688867
  • ক।
    অবশ্যই বাংলাদেশের জন্যে বরাবর খুশি হয়েছি। কিন্তু দু-দুবার ফেসবুকে কুৎসিত গালির বন্যা দেখার পর মৌন থাকি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন