এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • সত্যিই কি ডিজিটাল ইন্ডিয়া-মার্কা প্রোফাইল পিকচারের আড়ালে ইন্টারনেট.ওআরজি র বিজ্ঞাপন হচ্ছে ?

    শুভদীপ
    অন্যান্য | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ | ৯০২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • শুভদীপ | 113.42.***.*** | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৭:০৩686627
  • সবাইকে দেখছি গণহারে প্রোফাইল পিকচার ডিজিটাল তেরঙ্গা করে দিচ্ছে । নিজেও করবো কি না ভাবছিলাম, হাতে এলো এই নিউজ লিঙ্ক টা । ব্যাপারটা কি ?? এই বিষয়ে সম্পূর্ণ অজ্ঞ । কেউ বুঝিয়ে দিলে ভাল হয় ।

    http://www.veritenews.com/news/tech/facebook-uses-your-tricolour-profile-pic-to-prove-your-support-for-internet-org/573/?seq=2
  • .. | 113.5.***.*** | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ০০:০২686638
  • " শুধু ডিজিটাল নয় আর্সেনিক মুক্ত ভারত চাই। পাঁচ লক্ষ গ্রামে ইন্টারনেট পরিসেবা পৌঁছে দেয়ার থেকে দু লক্ষ গ্রামে পরিশুদ্ধ খাবার জল পৌঁছে দেওয়া অনেক বেশি জরুরী নই কী ? " অনাহার আপুস্টির দেশে ডিজিটাল :)
    ‪#‎ডিজিটাল‬ ইন্ডিয়া
  • .. | 113.5.***.*** | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ০০:০৩686642
  • প্রধানমন্ত্রীর 'ডিজিটাল ইন্ডিয়া'-র ঘোষণায় উৎফুল্ল 'টেকস্যাভি' ইন্ডিয়া। সরগরম ফেসবুক। জুকারবার্গের পথ অনুসরণ করে নিজের প্রোফাইল পিকচার তেরঙা করার কম্পিটিশন চলছে পুরোদমে। (কজন বুঝে, কজন ঝোঁকে এই ছবির তেরঙাকরণে মেতেছেন সে প্রশ্ন থাক না হয়)। প্রধানমন্ত্রীর নিজস্ব উক্তি অনুযায়ী রোটি, কাপড়া, মাকান নয় এ দেশের যুবসমাজের মূল ভাবনাই নাকি এখন উনডোজ, অ্যানড্রয়েড বা আইওএস-এ সীমাবদ্ধ। কোনটা ছেড়ে কোনটা বেছে নেবে তা নিয়েই নাকি ভারী ব্যস্ত নেক্সট জেন ইন্ডিয়া। যদিও, এদেশের মাত্র ১৯% মানুষ এখনও পর্যন্ত অন্তর্জালের সুবিধাভোগ করেন। 'ইন্ডিয়া'-র বাইরে ভারতের বাকি ৮১% মানুষই (যার মধ্যে একটা বড় অংশই যুব সমাজ) যারা হয়ত খুব বেশি হলে নাম শুনেছেন ইন্টারনেটের, কিন্তু জানেনই না এটি খায় না মাথায় দেয়, তাদের সম্পর্কে, তাদের খাদ্য, বাসস্থান, জীবীকার রোজকার, দাবি, চাহিদা নিয়ে মন্তব্য করে খুব একটা সময় নষ্ট করেননি তিনি। নষ্ট করেননি সিলিকন ভ্যালির ঝাঁ চকচকে 'পরিবেশ'।

    কিছুদিন ধরেই নেট নিউট্রালিটির স্বপক্ষে সরব হয়েছিলেন এদেশের টেকস্যাভি মানুষরা। ফেসবুকের দাবি এদেশে তাদের ইন্টারনেট ডট অর্গ নাকি এই নেট নিউট্রালিটির পথই প্রসস্থ করবে। কিন্তু কতটা সত্যি সেই দাবি? একবার বুঝে নেওয়া যাক...

    ইন্টারনেট ডট অর্গটা আসলে কী? উন্নয়শীল কিছু দেশে ফেসবুক কিছু টেলিকম প্রোভাইডারের সঙ্গে গাটছড়া বেঁধেছে। এদেশে তাদের সঙ্গী রিলায়েন্স কম্যুনিকেশন। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাস থেকে এই বন্ধন তৈরি হয়েছে। কী হবে এর ফলে? গ্রাহকরা কিছু নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটের ফ্রি অ্যাকসেস পাবেন। যেমন আজ তক, টাইমস অফ ইন্ডিয়া, ইন্ডিয়া টুডে ইত্যাদি। পাওয়া যাবে কিছু শিক্ষামূলক সাইট (যেমন উইকিপেডিয়া, ইন্টারনেট বেসিক)। এছাড়া থাকবে ফেসবুক, মাইক্রোসফটের ব্লিং ও রিলায়েন্স অ্যাস্ট্রোলজি। আর বাকি সাইটগুলো? না, সে বিষয়ে জুকারবার্গ অবশ্য বিস্তারিত কিছুই জানাননি। এই প্রকল্পের একটি গালভরা নামও আছে 'জিরো রেটিং স্কিম'।

    ফেসবুকের দাবি এভাবেই নাকি এদেশের যে মানুষরা ইন্টারনেট পরিষেবা থেকে বঞ্চিত তাদের কাছে সহজেই পৌঁছে যাবে এই পরিষেবা।

    এবার একটু বুঝে নেওয়া যাক নেট নিউট্রালিটি কাকে বলে। ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারদের ইণ্টারনেটের সমস্ত ট্রাফিককে একই ভাবে সুবিধাপ্রদান করতে হবে। নেট নিউট্রালিটির মূল বক্তব্য এটাই। ইন্টারনেট পরিষেবার জন্মলগ্নে 'বাইডিফল্ট' কিন্তু এই নিয়মই চালু ছিল।

    ইন্টারনেট ডট অর্গের সমস্যাটা তাহলে কী? মদ্দাকথায় জুকারবার্গের ইন্টারনেট ডট অর্গ ধ্বংস করছে নেট নিরপেক্ষতা বা নেট নিউট্রালিটি। ক্লিনট্রিপ বা এনডিভি কিন্তু এই কারণেই ইন্টারনেট ডট অর্গের সঙ্গে ছিন্ন করেছে সম্পর্ক।

    ইন্টারনেট ডট অর্গের স্বপক্ষে ঢাক পিটিয়ে জুকারবার্গ কিন্তু বেশ কয়েক কলম লিখে ফেলেছেন। তাঁর দাবি ইন্টারনেট ডট অর্গের মাধ্যমে তাঁরা এ দেশে কমিয়ে দেবেন এদেশে ইন্টারনেট পরিষেবার খরচ। মানুষের মধ্যে বাড়িয়ে তুলবেন ইন্টারনেটের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে জ্ঞান। নিজের আর্টিকালে 'অ্যাকসেস' শব্দটি 'মাত্র' ১৪ বার ব্যবহার করেছেন ফেসবুকের সিইও।

    কিন্তু, সেখানেই আসল রহস্যটা বোধহয় লুকিয়ে আছে। ইন্টারনেট ডট অর্গের মাধ্যমে ইন্টারনেট সুবিধার খুব ক্ষুদ্র একটা অংশ বিনামূল্যে বা স্বল্পমূল্যে পাওয়া যাবে। পূর্বনির্ধারিত কিছু ওয়েবসাইট ছাড়া ইউসাররা অন্তর্জালের একটা বড় অংশ থেকেই বঞ্চিত থেকে যাবেন। ফলে আসলে ধ্বংস হবে নেট নিউট্রালিটি।

    ফেসবুক হয়ে উঠবে মানুষের ইন্টারনেট ব্যবহারের নিয়ন্ত্রক। ইন্টারনেট ডট অর্গ যাদের সঙ্গে গাঁটছড়া বেধেছে সেই রিলায়েন্সের ব্যবসায়িক স্বার্থ নিয়ে প্রশ্ন তোলা বাতুলতা। প্রাথমিকভাবে 'বিনামূল্যে' পরিষেবার নামে তারা মানুষকে আসতে আসতে নিজেদের উপর নির্ভরশীল করে তুলতে চাইবে। বাড়বে ফেসবুক ইউসারের সংখ্যাও। পাল্লা দিয়ে বাড়বে ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার সংখ্যাও। ফলে আখরে কোষাগার ভরবে কার? উত্তরটা বড়ই প্রতীয়মান।

    তবে শুধু, ফেসবুক নয়, ওই একই পথে হেঁটে বিভিন্ন টেলিকম কোম্পানির সঙ্গে বন্ধন গড়ছে গুগল, টুইটারও। বিনামূল্যে নিজেদের অ্যাপ ব্যবহারের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তারা। বিতর্কিত এয়ারটেল জিরোও কিন্তু জিরো রেটিং স্কিমের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেছে।

    ইতিমধ্যেই, চিলি, স্লোভেনিয়ার মত দেশগুলি নিষিদ্ধ করেছে জিরো রেটিং স্কিল। একই পথে হাঁটতে চলেছে বেশ কিছু ইউরোপীয় দেশও।

    পৃথিবীতে টেকনোলজির জন্ম ও তার ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা প্রশ্নাতীত। কিন্তু টেকনোলজির জন্য মানুষ নাকি মানুষের জন্য টেকনোলজি। এর জবাব অবশ্যই দ্বিতীয়টা।

    এই মুহূর্তে ইন্টারনেটের প্রয়োজনীয়তা নিয়েও কোনও প্রশ্ন থাকতে পারে না। কিন্তু, অন্তর্জালের মূল লক্ষ্যইতো যে কোনও ধরণের জ্ঞান, খবরের প্রসার বা সম্প্রসারণ। জ্ঞান অর্জনের অধিকার মানুষের জন্মগত। সেই অধিকারকে 'স্বল্পমূল্য', বেশি মূল্যের ধোঁয়াটে জালে সত্যিই কী আবদ্ধ রাখা যায়? নেট নিউট্রালিটির প্রাথমিক দাবিই তো বিনামূল্যে ইন্টারনেট পরিষেবার অধিকার। সেই অধিকার রক্ষিত হচ্ছে কি আদৌ? নাকি প্রদীপের তলার অন্ধকারে আসলে চাপা পড়ে যাচ্ছে দেশের অধিকাংশটাই। সত্যি সত্যি ডিজিটাল ভারত গড়তে, সত্যি সত্যি ইন্টারনেটের প্রসার ঘটাতে, বদ্ধ হলঘর নয়, প্রয়োজন উন্মুক্ত সীমাহীন আকাশ...

    এবার আশা যাক, অন্য এক প্রশ্নে। ধরুণ আপনার ইচ্ছা হল বিপণীতে যাবে, কেনাকাটা করতে। দুটি রাস্তা আছে। একটি রাস্তা যায় বহুমূল্য বিপণীর দিকে। অন্যটি অনেক কম খরচের অনান্য দোকানপাটের দিকে। আপনাকে বলা হল, দামি বিপণীতে যেতে আপনার খরচ হবে ১০টাকা, আর কম দামিগুলোতে পৌঁছতে ১২টাকা। খরচ কম হওয়ার আনন্দে আপনি পথ ধরলেন দামি বিপণীর। অবহেলা করলেন কম দামি দোকানগুলি। কীহল ফলাফল? কম খরচে পৌঁছলেন বটে দামী বিপণীতে দরজায়। কিন্তু ভিতরে ঢুকে গচ্চা গেল অনেক অনেক বেশি টাকা। অন্যদিকে, পথের খরচ বাঁচাতে আপনি যে দোকানগুলি অবহেলা করলেন, খদ্দেরের অভাবে শেষপর্যন্ত বন্ধই হয়ে গেল সেগুলি। কর্মহীন হলেন বহু মানুষ। ধরে নিলাম তাতেও আপনার 'বয়েই গেল।' কিন্তু ওই দোকান গুলো বন্ধ হওয়ায় তৈরি হল বড় বিপণীর মনোপলি। এবার ইচ্ছামত তারা দাম বাড়াতে শুরু করলো। আপনিও নিরুপায়। সেখানে যাওয়া ছাড়া গতান্তর নেই। অতএব, দিনের শেষে ঠকলো কে?

    আচ্ছা, মহারাষ্ট্রের যে চাষি দুবেলা দুমুঠো খাবারের অভাবে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হচ্ছেন মোবাইলে 'স্বল্পমূল্যের' ইন্টারনেট সার্ভিস তাঁর কোন প্রাথমিক চাহিদাটা মেটাবে? যে ছেলেটি উচ্চশিক্ষা শেষ করেও পরিবারের মুখে দু'বেলা অন্ন জোটেতে ভোর ৭টায় বাড়ি থেকে বেরিয়ে রাত দশটায় ফিরেও মাসগেলে ৫ হাজারের বেশি কামাতে পারে না, ডিজিটাল ইন্ডিয়া কী তার উপার্জন এক টাকায় বাড়াতে পারবে? যে মেয়েটি নিজের পড়াশোনার খরচ চালাতে দিবারাত্র দশ বাড়ি টিউশনি করে বেড়ায় এই ডিজিটাল ইন্ডিয়া তার ঠিক কী কাছে লাগবে? দেশের যে গ্রামগুলোতে পর্যাপ্ত চিকিৎসা ব্যবস্থার বদলে রোজ মরছে মানুষ ডিজিটাল ইন্ডিয়ায় সেরে যাবে তাদের অসুখ? অথবা, যে লোকটি কলকাতায় রাস্তায় চা বিক্রি করে বিহারের গ্রামের বড় সংসারকে চালান 'স্বল্পমূল্যের' ইন্টারনেট পরিষেবা কী তাঁর জীবনযাত্রা এক লহমায় পালটে ফেলতে পারবে? পালটে ফেলতে পারবে সেই ভদ্রমহিলার জীবন যিনি ভোর চারটের লোকাল ট্রেন চেপে কলকাতা আসেন। পাঁচ বাড়ি কাজ করে গবীর রাতে বাড়ি ফেরেন ডিজিটাল ইন্ডিয়া কী তাঁর অক্লান্ত প্ররিশ্রমে খানিকটা লাগাম পড়াতে পারবে? যে শিশুটি ফুটপাতে জন্মায়, ফুটপাতেই যুবক থেকে বৃদ্ধ হয়, আমলাশোলে খিদের জালায় যারা পিঁপড়ের ডিম খায়, যে কিশোরী ডাস্টবিনে তন্নতন্ন করে খোঁজে, যদি দুটো খাবার মেলে, যে শিশুর পিঠে নিজের ওজনের ভারী বস্তা, ডিজিটাল ইন্ডিয়া কি তাদের দুবেলা গরম ভাতের সন্ধান দিতে পারবে? উত্তরটা এককথায় না। শুধুই না।

    তাহলে কার স্বার্থে এই ডিজিটাল ইন্ডিয়ার ঘোষণা? সিলিকন ভ্যালিতে যে ভারতের কাহিনী প্রধানমন্ত্রী শুনিয়ে এসেছেন, সেই ভারত বাস করেন কতজন ভারতবাসী? নাকি তারা শুধুই এখন 'না' মানুষ?

    ডিজিটাল ভারতের আগে বোধহয় অনেক অনেক প্রয়োজনীয় দেশের প্রত্যেক মানুষের অন্নসংস্থান আর বাঁচার জন্মগত অধিকার সুরক্ষিত করা।

    প্রধানমন্ত্রীর দাবি যাই হোক না কেন, এখনও পর্যন্ত দেশের যুব সম্প্রদায়ের অধিকাংশই কিন্তু ঐ 'না' মানুষের দলেই পরেন। আর তাদের কিন্তু সত্যিই আইওস, উনডোজ বা অ্যানড্রয়েড নিয়ে বিতর্কে অংশগ্রহণ করার বিলাসিতা করার অবকাশটুকু নেই।

    তাই, ডিজিটাল পরিষেবা সত্যি সত্যি বাড়ুক দেশে, কিন্তু তারও বহু আগে, ডিজিটাল ইন্ডিয়ার আগে, ফেসবুক প্রোফাইল পিকচার রঙিন হওয়ার আগে, সত্যিকারে রঙিন হোক দেশের আম জনতার জীবন, বেশি নয় বেঁচে থাকুক তারা, দুবেলা অন্তত দুমুঠো গরম ভাতের সন্ধান পাক সবার পাত।
  • Arpan | 125.118.***.*** | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ০০:১৭686643
  • ক্লিনট্রিপ না, ক্লিয়ারট্রিপ।
  • ... | 24.***.*** | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ০৮:৪৬686644
  • ডাবল ডট, মজার ব্যাপার কি জানেন? আপনাকে নিজের মতামত জানানোর জন্য বেছে নোট হলো "ডিজিটাল মিডিয়া"। এতে আপনার বক্ত্যব্য যদি ২০০ জন ও পড়ে, পেপার ছাপিয়ে বিলি করলে ২০ জন পড়ত কিনা সন্দেহ। আর আপনি আমি ইন্টারনেট, টিভি, বিদেশ ভ্রমন ইত্যাদি কেন করছি যেখানে দেশের অধিকাংশ লোক খেতে পায়না? এই হ্য্পক্রিসী আর কতদিন চলবে? জোর গলায় বলুন না আমাদের সব চাই। ডিজিটাল ইন্ডিয়া, গুড ইনফ্রাস্ট্রাকচার, পরিশ্রুত পানীয় জল, বিমা ব্যবস্হা সব। এটা হয়নি বলে বাকিটা করা যাবে না? তাহলে তো দেশের কিছুই করা উচিত নয়। কারণ কোনদিন ও ১০০% লোক খেতে পাবে না। হান পৃথিবীর কোনো দেশেই নয়। বোল্ড এন্ড underlined ।
  • ... | 24.***.*** | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ০৮:৪৯686645
  • দেশের মানুষ খেতে পায় না, দেওয়ালে "মার্কিন সম্র্যজ্যবাদ নিপাত যাক" লেখা, কিন্তু ঘরে মোবাইল, টিভি দিস এন্টেনা ঢুকে গেছে।
  • সে | 94.75.***.*** | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ১০:১৪686646
  • :-)))
  • cm | 127.247.***.*** | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ১০:২৯686647
  • “জোর গলায় বলুন না আমাদের সব চাই। ডিজিটাল ইন্ডিয়া, গুড ইনফ্রাস্ট্রাকচার, পরিশ্রুত পানীয় জল, বিমা ব্যবস্হা সব। ” একটু অর্ডারটা বলে দেবেন?
  • cm | 127.247.***.*** | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ১০:৩১686648
  • “দেওয়ালে "মার্কিন সম্র্যজ্যবাদ নিপাত যাক" লেখা, কিন্তু ঘরে মোবাইল, টিভি দিস এন্টেনা ঢুকে গেছে। ” ব্যক্তি আর সরকার গুলিয়ে যাচ্ছেনাতো?
  • সে | 94.75.***.*** | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ১০:৩৩686628
  • সবার আগে চাই গরম ভাত বীফ কারি দিয়ে। শেষপাতে ফেসবুক।
  • শ্রী সদা | 113.16.***.*** | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ১০:৪০686629
  • অর্ডার তো খুবই সিম্পল। আগে সবার জন্যে ইন্টারনেট, তারপর সবার জন্যে ক্লাউড কম্পিউটিং, তারপরে সর্বত্র ফ্রী ওয়াই ফাই। আগে এই পর্যন্ত হোক তারপর ওসব স্বাস্থ্য, শিক্ষা, ইলেকট্রিসিটি হ্যান ত্যান দেখা যাবে।
    ঘরে নেই ধানদুব্বো ছেলে বলে মেম **বো।
  • lcm | 118.9.***.*** | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ১০:৪৩686630
  • শেষে র‌্যাস্পবেরি পাই, বেশি খাওয়া হলে হাতে ট্যাবলেট।
  • সে | 94.75.***.*** | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ১০:৪৪686631
  • সেক্সিস্ট ও রেসিস্ট কমেন্ট!
  • শুভ্র | 188.162.***.*** | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ১০:৪৭686632
  • ট্রিপল ডটের পোস্টে অনেকটা একমত। রাস্তাঘাট, পানীয় জল, ইন্টারনেট, মোবাইল, খাদ্য, বাসস্থান, জীবীকা এগুলো কোনটাই এমন না যে এটা হলে ওটা হবেনা। সরকারি আর বেসরকারি স্তরে উদ্যোগ নিলে এগুলোর বেশীরভাগ একসাথেই মেটানো যায়। আগে জল, তারপর খাবার, তারপর বিদ্যুত, তারপর মোবাইল... এরকম লিনিয়ার সিকোয়েন্সে কোথাও ডেভেলপমেন্ট হয়নি। বিভিন্ন চাহিদা আর তার পুরন মোটামুটি একসাথেই এগিয়েছে।
  • সে | 94.75.***.*** | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ১০:৪৮686633
  • আহ্! আবার সেই রাস্পবেরী ভার্সেস অশিক্ষিত রাসবেরী। ওদেরোকি ফেসবুকের পাটা নেই? নেই বীফ স্টেক?
  • cm | 127.247.***.*** | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ১১:০১686634
  • বীফকারি দিয়ে ভাতটাই খাওয়া হলনি। গুলাশের সাথে বাসমতির ফিউশন এখনো ওদের মাথায় আসেনি।
  • .. | 113.5.***.*** | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ১১:০৩686635
  • ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রকল্পের কাঁধে বন্দুক রেখে আসলে মোটা ফায়দা তুলতে চাইছেন ফেসবুক কর্ণধার । মোদ্দা কথা, internet.org চালু হলে ভারতের মতো উন্নয়নশীল রাষ্ট্রের বিশেষ লাভ হবে না । তার কারণগুলি একটু ঝালিয়ে নেওয়া যাক। প্রথমত, শুধুমাত্র রিলায়্যান্স গ্রাহকরাই বিনামূল্যে ইন্টারনেট পরিষেবা পাবেন কারণ রিলায়্যান্স-এর সঙ্গেই শুধু এই চুক্তি করেছে ফেসবুক। দ্বিতীয়ত, বহু প্রতীক্ষিত ' ফ্রি অ্যাক্সেস ' - এর সুবিধা শুধুমাত্র ফেসবুক এবং তার বাছাই করা ৫০টি অংশীদার ওয়েবসাইট ব্যবহারের ক্ষেত্রে কার্যকর হবে । তার মানে, শর্ত মোতাবেক শুধু ফ্রি সাইটগুলি -ই ব্রাউজ করবেন ইউজাররা। ঘুরপথে নিজেদের সাইটগুলির হিট বাড়ানোই তা হলে ফেসবুক -এর প্রধান উদ্দেশ্য । এক কথায়, ইউজারের নেট ব্রাউজিং পুরোপুরি নিয়ন্ত্রিত হবে। তৃতীয়ত, internet. org চালু হলে ভারতের ডিজিটাল উদ্যোগপতিদের সদিচ্ছায় কুঠারাঘাত করা সম্ভব হবে। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রভুত্ব করা ফেসবুক বিনামূল্যে পাওয়া গেলে ইউজাররা কী কারণে আর গাঁটের কড়ি খরচ করে নতুন ওয়েবসাইট ঘাঁটতে যাবেন? অর্থাৎ ইন্টারনেটে নয়া ব্যবসার ভবিষ্যত্ সমূলে উত্পাটনে সফল হবেন জুকেরবার্গ সম্প্রদায়।
  • সে | 94.75.***.*** | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ১১:০৬686636
  • এইটে একদম যুক্তিযুক্ত লাগল।
  • .. | 113.5.***.*** | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ১১:০৭686637
  • হাঁ আনেকে দেখলাম আনেক কিছু লিখেছেন ... তাদের জন্য #Sushovan Patra র এই লেখা টা রইল ...
    মস্ত মানুষ, মস্ত দেশপ্রেমী আমি। তিরঙ্গায় মোড়া প্রোফাইল পিকচার দেওয়ালে টাঙিয়ে দিয়েছি।
    কিন্তু তেত্রিশতম জন্মদিনে রণবীরকে, ক্যাটরিনাটা কি যে গিফট দিল সেটা ভেবে রাতে ঘুমই আসে না? অস্ট্রিয়ায় গিয়ে এত্তো রোগা কেন যে হল আলিয়া? এবার ডান গালের ডিম্পলটা ঠিক মত পড়বে কিনা কে জানে? শুনেছেন, ঐশ্বর্যের কথা শুনে হেব্বি ইমোশনাল হয়ে গেছেন আমাদের সাল্লু ভাই। ভাইজানের কথা ভেবে বড় খারাপ লাগে গা। যাগ গে যাগ, তা বিগ বসের ঘরে এবার অতিথি কারা? চুপিচুপি বলুন তো, পর্নষ্টার মিয়া খলিফা না ধর্ম গুরু রাধে মা ? শালা, যেমন বুনো ওল তেমনি বাঘ তেঁতুল। শুনছি দেশপ্রিয় পার্কের দুর্গা নাকি ৫০ ফুটের? “এত বড় ? সত্যি !”
    মস্ত টেকসেভি, মস্ত জাতীয়তাবাদী আমি।
    সিলিকন ভ্যালিতে গপ্পো-দাদু শুধু ঢপ দিয়েই একধাক্কায় ২.০৬৭ ট্রিলিয়ন ডলারের ইকনোমি কে ৮ ট্রিলিয়ন ডলারের বানিয়ে দিয়েছেন। তিরঙ্গায় মোড়া প্রোফাইল পিকচার টাঙিয়ে দিলেই সেটা ২০ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছে যাবে। ফ্রম দি বটম অফ মাই হার্ট বলছি মাইরি, আনন্দে আমি সাড়ে সতেরো মিনিট নেচেছি। টানা। কি বলছেন? নেট নিউট্রালিটি? টেলিকম রেগুলেটরি অথরিটি অফ ইন্ডিয়া? ডিপার্টমেন্ট অফ টেলিকম? internet .org ? হা-ম্বানি’দের সাথে ফেসবুকের চুক্তি? আরে রাখুন তো মশাই,বাল কাণ্ডের আঠারো স্বর্গের তিনটি শ্লোক সংশ্লেষ শেষে সফটওয়ের বলে দিয়েছে, চৈত্র মাসের শুক্ল পক্ষে, যখন চন্দ্র পুনর্বসু নক্ষত্রে, সূর্য মেষ রাশিতে, শনি তুলায়, বৃহস্পতি ও চন্দ্র কর্কটে, শুক্র মিন রাশিতে, মঙ্গল বৃশ্চিকে, ঠিক তখনই আমাদের ধর্মবীর রামচন্দ্রের 'হ্যাপি বার্থ ডে'। ৫১১৪ খৃষ্টপূর্ব, ১ ই জানুয়ারি, দুপুর বারোটা থেকে একটার মধ্যে। স্থান অযোধ্যা। কোল কৌশল্যা। একেবারে ডিজিটাল ল্যান্ডিং।
    বড় সাধের ডিজিটাল দেশ আমার জানেন। দেশের ৮৮.৩৮ কোটি গ্রামীণ জনসংখ্যার ৩৫.৭% নিরক্ষর। আরও ১৪% প্রাথমিক শিক্ষাই সম্পূর্ণ করেনি। ৩.৪৫% স্নাতক। ৪৪.৫%'র মাথার উপর পাকা ছাদ নেই। ৯০.৩%’র কাছে স্থায়ী বেতনের কোনো চাকুরী নেই। ৭৪.৫%’র মাসিক আয় ৫০০০’র নিচে। আরও ১৭.২%’র ১০,০০০’র মধ্যেই।৭৫%’র দৈনিক আয় ৩৫ টাকার কম। ৫১%’র পেটে চলে শুধু দৈনিক মুজুরিতে। ৩০% ভাগচাষী। কারণ ৫৬%’র কাছে তো কোন জমিই নেই। আর যাদের কাছে জমি আছে সেই ১০৫ কোটি একরের ৪০%--এ আবার সেচের ব্যবস্থা নেই। আর আমাদের প্রধানমন্ত্রী বলছেন “দেশের যুব সমাজের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হল, কে Android ব্যবহার করবে কে iOS আর কে Windows”
    হাউ কিউট না? সো সুইট গল্প দাদু!
    দেশের কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা অবশ্য বলেছেন “ভারতীয় সংস্কৃতিতেই সব সমাধান আছে”। ভারতীয় সংস্কৃতি আর ডিজিটাল ইন্ডিয়ার উদ্যোগেই তাহলে দেশের কোনায় কোনায় পৌঁছে যাবে, উন্নয়ন, ঘরের বারান্দায় উঁকি মারবে চাকরি, বাথরুমে পরিস্রুত জল, বাইরে বিশুদ্ধ বাতাস, দু পা হাঁটলেই সহজলভ্য চিকিৎসা, পাড়ায় পাড়ায় সর্বশিক্ষা অভিযান, ঘরে-বাইরে বাক স্বাধীনতা, দুর্নীতিমুক্ত সমাজ, নারী কল্যাণ, পরিকাঠামো উন্নয়ন। কিছু কি বাদ গেলো? ও হ্যাঁ। পেঁয়াজের দামের ঝাঁজ আর ডেঙ্গুর ওষুধের ফ্রি তে যোগানও দেবে ঐ 'ভারতীয় সংস্কৃতিই'। "সবকা সাথ সবকা বিকাশ"। আরে জানেনই তো আমি আবার মস্ত দেশপ্রেমী, মস্ত জাতীয়তাবাদী।
    কাল কে তিরঙ্গা প্রোফাইল পিকচারে এমন দেশোদ্ধারে ব্যস্ত ছিলাম দাদা যে ভগৎ সিং’র জন্মদিনটা অবধি ভুলে গেছি জানেন। লোকটার একটা ফটো, একটা লেখা, একটা কোট--- জাস্ট সময়ই পেলাম না। আর বিপ্লবী, দেশপ্রেমী, জাতীয়তাবাদী হিসেবে আমার অবদান তো আর লোকটার চেয়ে কিছু কম নয়, তাই না ? প্রধানমন্ত্রী তো বলেইছেন এটা দেশের দ্বিতীয় স্বাধীনতা সংগ্রাম। তাই প্রোফাইল পিকচার চেঞ্জ করে আমিও স্বাধীনতা সংগ্রামী হলাম। আমার জীবন মানে জি বাংলা। বাথরুমের পাশে স্টার জলসা। আর আপনিই বলুন উগ্র দেশপ্রেমের আবেগ তো আমাশার বেগের মতই, বাথরুম না গিয়ে কি থামে? চুলোয় যাক ভগৎ সিং......
  • সে | 94.75.***.*** | ০২ অক্টোবর ২০১৫ ১১:২১686640
  • লাইক
  • অরবিন্দ | 47.228.***.*** | ২০ অক্টোবর ২০১৫ ১০:৫৮686641
  • বর্তমান ভারতে তো টয়লেটের সং্খ্যার চেয়ে মোবাইল ফোনের সং্খ্য ঈ বেশী তাই বোধোয় সবাই ডিজিটাল ইন্ডিয়া চাইছে। যদিও ডিজিটাল ইন্ডিয়া তে ভারতের লাভ কতোখানি তা তো জানি না তবে হলফ করে বলতে পারি ভারতীয়দের ইন্টারনেত ব্যবহারের স্বআধিনতার কফিন বানাতে চাইছে আমাদের মার্ক কাকু,,, বিষয় টা নিয়ে ভাবার আর্জি রইলো
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন